প্রযুক্তি ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত উদ্যাপন অনুষ্ঠানে অংশ নিয়েছে ২০১৮ ও ২০২১ সালে নাসা স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জ বিজয়ী বাংলাদেশের ‘অলীক’ ও ‘মহাকাশ’ দলের সদস্যরা। বাংলাদেশ থেকে এবারই প্রথম নাসা স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জ প্রতিযোগিতায় বিজয়ী শিক্ষার্থীরা নাসার প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত অনুষ্ঠানে অংশ নিয়েছেন। আজ রোববার (২৬ মার্চ) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস (বেসিস)।
২০১৮ এবং ২০২১ সালের চ্যাম্পিয়ন দুটি দলকে যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন ডিসিতে নাসার হেডকোয়ার্টারে গত ১৫-১৬ মার্চ নাসার প্রোগ্রামে অংশগ্রহণের জন্য আমন্ত্রণ জানিয়েছিল নাসা। ২০১৮ সালের চ্যাম্পিয়ন শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের টিম অলীক এবং অপরটি ২০২১ সালের চ্যাম্পিয়ন খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (কুয়েট) এবং বাংলাদেশ আর্মি ইউনিভার্সিটি অব ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজির (বাউয়েট) সম্মিলিত টিম মহাকাশ।
নাসা হেডকোয়ার্টারের প্রোগ্রামে টিম অলীক-এর বাংলাদেশ থেকে প্রোগ্রামে অংশ নেন আবু সাবিক মাহদী, এস এম রাফি আদনান এবং কাজী মইনুল ইসলাম। এ ছাড়া বর্তমানে এস্তোনিয়ায় পড়াশোনা করায় সেখান থেকে যোগ দেন আরেক সদস্য সাব্বির হাসান। টিম মহাকাশ-এর বাংলাদেশ থেকে প্রোগ্রামে অংশ নেন বার্নিতা বসাক ত্রিশা, মো. মোমেনুল হক এবং শিশির। এ ছাড়া বর্তমানে আমেরিকায় পড়াশোনা করায় সেখান থেকে যোগ দেন আরেক সদস্য সুমিত চন্দ।
টিম অলীকের সদস্য আবু সাবিক মাহদী বলেন, ‘ওয়াশিংটন ডিসিতে নাসার হেডকোয়ার্টারে ১৫-১৬ মার্চ নাসার প্রোগ্রামে অংশগ্রহণের জন্য আমাদের আমন্ত্রণ জানানো হয়। প্রোগ্রামে অংশগ্রহণের জন্য টিম মহাকাশ ১২ মার্চ এবং টিম অলীক ১৩ মার্চ নাসার হেডকোয়ার্টারের উদ্দেশে দেশ ত্যাগ করি। প্রোগ্রামে অংশগ্রহণ শেষে দুটি দলই একত্রে ২১ মার্চ দেশে ফিরি।’
মাহদী আরও বলেন, ‘এটা মূলত ছিল বিভিন্ন বছরের বিজয়ীদের নিয়ে উদ্যাপনের একটি অনুষ্ঠান। নাসাতে দুই দিনের প্রোগ্রামে বিভিন্ন ধরনের নেটওয়ার্কিং, যোগাযোগ এবং ভবিষ্যতে তাদের সঙ্গে একত্রে কাজ করার বিভিন্ন দিক ছাড়াও নাসার বিজ্ঞানীদের দিকনির্দেশনামূলক আলোচনায় আমরা অংশগ্রহণ করি।’
২০১৮ সালে টিম অলিক ‘লুনার ভিআর প্রজেক্ট’ বেস্ট ইউজ অব ডাটা ক্যাটাগরিতে চাঁদে ভ্রমণের অভিজ্ঞতা দেবে এমন ভার্চুয়াল অ্যাপ্লিকেশন ফুটিয়ে তুলে ধরে চ্যাম্পিয়ন হয়। পরবর্তীতে ২০২১-এর বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন টিম মহাকাশ ‘নাসা বেস্ট মিশন কনসেপ্ট’ ক্যাটাগরিতে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়।
বেসিস সভাপতি রাসেল টি আহমেদ বলেন, ‘বেসিস ১০ বছর ধরে নাসা স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জ বাংলাদেশে আয়োজন করছে। নাসা অ্যাপস চ্যালেঞ্জের বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন খেতাব অর্জন নিঃসন্দেহে বড় অর্জন। যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় মহাকাশ সংস্থা নাসার আমন্ত্রণে নাসার প্রোগ্রামে অংশগ্রহণ করায় আমি টিম অলীক এবং টিম মহাকাশ-এর সকল সদস্যকে অভিনন্দন জানাচ্ছি। যুক্তরাষ্ট্রের প্রবাসী যাঁরা দুটি দলকে বিভিন্নভাবে সহায়তা করেছেন, আমি তাঁদেরও ধন্যবাদ জানাই। এ ছাড়া সংশ্লিষ্ট সবাইকে বিশেষ করে নাসা স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জ বাংলাদেশের আহ্বায়ক এবং বেসিস পরিচালক তানভীর হোসেন খান, নাসা স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জ বাংলাদেশের উপদেষ্টা আরিফুল হাসান অপু, উপদেষ্টা মাহদী-উজ-জামান এবং প্রকল্প সমন্বয়কদের ধন্যবাদ জানাচ্ছি।’
যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত উদ্যাপন অনুষ্ঠানে অংশ নিয়েছে ২০১৮ ও ২০২১ সালে নাসা স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জ বিজয়ী বাংলাদেশের ‘অলীক’ ও ‘মহাকাশ’ দলের সদস্যরা। বাংলাদেশ থেকে এবারই প্রথম নাসা স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জ প্রতিযোগিতায় বিজয়ী শিক্ষার্থীরা নাসার প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত অনুষ্ঠানে অংশ নিয়েছেন। আজ রোববার (২৬ মার্চ) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস (বেসিস)।
২০১৮ এবং ২০২১ সালের চ্যাম্পিয়ন দুটি দলকে যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন ডিসিতে নাসার হেডকোয়ার্টারে গত ১৫-১৬ মার্চ নাসার প্রোগ্রামে অংশগ্রহণের জন্য আমন্ত্রণ জানিয়েছিল নাসা। ২০১৮ সালের চ্যাম্পিয়ন শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের টিম অলীক এবং অপরটি ২০২১ সালের চ্যাম্পিয়ন খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (কুয়েট) এবং বাংলাদেশ আর্মি ইউনিভার্সিটি অব ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজির (বাউয়েট) সম্মিলিত টিম মহাকাশ।
নাসা হেডকোয়ার্টারের প্রোগ্রামে টিম অলীক-এর বাংলাদেশ থেকে প্রোগ্রামে অংশ নেন আবু সাবিক মাহদী, এস এম রাফি আদনান এবং কাজী মইনুল ইসলাম। এ ছাড়া বর্তমানে এস্তোনিয়ায় পড়াশোনা করায় সেখান থেকে যোগ দেন আরেক সদস্য সাব্বির হাসান। টিম মহাকাশ-এর বাংলাদেশ থেকে প্রোগ্রামে অংশ নেন বার্নিতা বসাক ত্রিশা, মো. মোমেনুল হক এবং শিশির। এ ছাড়া বর্তমানে আমেরিকায় পড়াশোনা করায় সেখান থেকে যোগ দেন আরেক সদস্য সুমিত চন্দ।
টিম অলীকের সদস্য আবু সাবিক মাহদী বলেন, ‘ওয়াশিংটন ডিসিতে নাসার হেডকোয়ার্টারে ১৫-১৬ মার্চ নাসার প্রোগ্রামে অংশগ্রহণের জন্য আমাদের আমন্ত্রণ জানানো হয়। প্রোগ্রামে অংশগ্রহণের জন্য টিম মহাকাশ ১২ মার্চ এবং টিম অলীক ১৩ মার্চ নাসার হেডকোয়ার্টারের উদ্দেশে দেশ ত্যাগ করি। প্রোগ্রামে অংশগ্রহণ শেষে দুটি দলই একত্রে ২১ মার্চ দেশে ফিরি।’
মাহদী আরও বলেন, ‘এটা মূলত ছিল বিভিন্ন বছরের বিজয়ীদের নিয়ে উদ্যাপনের একটি অনুষ্ঠান। নাসাতে দুই দিনের প্রোগ্রামে বিভিন্ন ধরনের নেটওয়ার্কিং, যোগাযোগ এবং ভবিষ্যতে তাদের সঙ্গে একত্রে কাজ করার বিভিন্ন দিক ছাড়াও নাসার বিজ্ঞানীদের দিকনির্দেশনামূলক আলোচনায় আমরা অংশগ্রহণ করি।’
২০১৮ সালে টিম অলিক ‘লুনার ভিআর প্রজেক্ট’ বেস্ট ইউজ অব ডাটা ক্যাটাগরিতে চাঁদে ভ্রমণের অভিজ্ঞতা দেবে এমন ভার্চুয়াল অ্যাপ্লিকেশন ফুটিয়ে তুলে ধরে চ্যাম্পিয়ন হয়। পরবর্তীতে ২০২১-এর বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন টিম মহাকাশ ‘নাসা বেস্ট মিশন কনসেপ্ট’ ক্যাটাগরিতে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়।
বেসিস সভাপতি রাসেল টি আহমেদ বলেন, ‘বেসিস ১০ বছর ধরে নাসা স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জ বাংলাদেশে আয়োজন করছে। নাসা অ্যাপস চ্যালেঞ্জের বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন খেতাব অর্জন নিঃসন্দেহে বড় অর্জন। যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় মহাকাশ সংস্থা নাসার আমন্ত্রণে নাসার প্রোগ্রামে অংশগ্রহণ করায় আমি টিম অলীক এবং টিম মহাকাশ-এর সকল সদস্যকে অভিনন্দন জানাচ্ছি। যুক্তরাষ্ট্রের প্রবাসী যাঁরা দুটি দলকে বিভিন্নভাবে সহায়তা করেছেন, আমি তাঁদেরও ধন্যবাদ জানাই। এ ছাড়া সংশ্লিষ্ট সবাইকে বিশেষ করে নাসা স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জ বাংলাদেশের আহ্বায়ক এবং বেসিস পরিচালক তানভীর হোসেন খান, নাসা স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জ বাংলাদেশের উপদেষ্টা আরিফুল হাসান অপু, উপদেষ্টা মাহদী-উজ-জামান এবং প্রকল্প সমন্বয়কদের ধন্যবাদ জানাচ্ছি।’
বিশ্বজুড়ে জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ইনস্টাগ্রাম পৌঁছে গেল এক নতুন উচ্চতায়। প্ল্যাটফর্মটির মাসিক সক্রিয় ব্যবহারকারীর সংখ্যা পেরিয়ে গেছে ৩০০ কোটির গণ্ডি। গতকাল বুধবার মেটা চ্যানেলে এ তথ্য নিশ্চিত করেন সিইও মার্ক জাকারবার্গ।
১৩ ঘণ্টা আগেইন্টারনেটে রীতিমতো ঝড় তুলেছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) চ্যাটবট জেমিনির নতুন ন্যানো ব্যানানা টুল। প্রচলিত ইমেজ জেনারেটরের চেয়ে ভিন্নভাবে কাজ করে এই এআই। খুব সহজেই সাধারণ ছবি থেকে বাস্তবধর্মী ৩ডি মডেলের ছবি তৈরি করে।
১৩ ঘণ্টা আগেভারতের কর্ণাটক হাইকোর্ট ইলন মাস্কের মালিকানাধীন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্স-এর দায়ের করা একটি মামলা খারিজ করে দিয়েছে। এক্সের অভিযোগ ছিল, ভারত সরকারের ‘সহযোগ’ নামের পোর্টাল ব্যবহার করে তাদের প্ল্যাটফর্মে নির্বিচারে কনটেন্ট সেন্সর করা হচ্ছে, যা বাক স্বাধীনতার মূল্যবোধের বিরোধী।
১৪ ঘণ্টা আগেআমাদের আধুনিক জীবনের মূল চালিকা শক্তিই যেন এখন ইন্টারনেট ও বিদ্যুৎ। শিক্ষা, অফিস, চিকিৎসা, বিনোদন—সবকিছুই এককভাবে নির্ভরশীল হয়ে পড়েছে এই দুইটির ওপর। তবে প্রাকৃতিক দুর্যোগ, যান্ত্রিক ত্রুটি, সাইবার হামলা কিংবা জাতীয় সংকটের কারণে দীর্ঘমেয়াদি ইন্টারনেট বা বিদ্যুৎ বিভ্রাট অস্বাভাবিক নয়।
১৬ ঘণ্টা আগে