অনলাইন ডেস্ক
শেয়ারের একটি নতুন বিক্রয় চুক্তি নিয়ে বিনিয়োগকারীদের সঙ্গে আলোচনা করছে চ্যাটজিপিটি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ওপেনএআই। এর মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানটির বাজার মূল্যায়ন ৫০০ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছাতে পারে বলে জানিয়েছে ব্লুমবার্গ।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সম্ভাব্য এই চুক্তি সফল হলে তা প্রতিষ্ঠানটির কর্মীদের জন্য শেয়ার বিক্রির সুযোগ করে দেবে এবং ওপেনএআই হয়ে উঠতে পারে বিশ্বের সবচেয়ে মূল্যবান ব্যক্তিমালিকানাধীন প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান। পেছনে ফেলে দিতে পারে ইলন মাস্কের স্পেসএক্সকেও, যার বর্তমান মূল্যায়ন ৪০০ বিলিয়ন ডলার।
তবে এই আলোচনা এখনো প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে। একটি সূত্র জানিয়েছে, নিউইয়র্কভিত্তিক থ্রাইভ ক্যাপিটালসহ ওপেনএআইয়ের সব বিনিয়োগকারী এই আলোচনায় অংশ নিচ্ছেন। যেহেতু ওপেনএআই শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত নয়, তাই এই বিক্রয়ের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানটির বর্তমান ও সাবেক কর্মীরা সরাসরি বিনিয়োগকারীদের কাছে শেয়ার বিক্রি করতে পারবেন। চূড়ান্ত মূল্যায়ন নির্ভর করবে বিনিয়োগকারীদের আগ্রহের ওপর।
সূত্রমতে, প্রতিষ্ঠানটির প্রবৃদ্ধি থেকে কর্মীদের লাভবান হওয়ার সুযোগ করে দিতে এই উদ্যোগ নিচ্ছে ওপেনএআই।
সম্ভাব্য এই বিক্রয় এমন এক সময় সামনে এল, যখন বিশ্বব্যাপী কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রযুক্তিতে বিনিয়োগের জোয়ার চলছে। প্রকাশিত তথ্য বলছে, মেটা, মাইক্রোসফট, অ্যামাজন ও অ্যালফাবেট (গুগলের মূল কোম্পানি) এ বছরই এআই প্রকল্পে শত শত বিলিয়ন ডলার ব্যয় করেছে এবং ২০২৬ সালের মধ্যে তাদের সম্মিলিত বিনিয়োগ ৪০০ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যেতে পারে। বিশ্লেষকদের মতে, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ নামে করছাড় পরিকল্পনা বাস্তবায়িত হলে বিনিয়োগ আরও বেড়ে যেতে পারে। কারণ, এতে কোম্পানিগুলোকে প্রাথমিক বিনিয়োগের ক্ষেত্রে করছাড় দেওয়া হবে।
যুক্তরাষ্ট্রের বড় বড় স্টার্টআপ সাধারণত কর্মীদের ধরে রাখতে, তাঁদের পুরস্কৃত করতে ও নতুন বিনিয়োগ টানতে এ ধরনের শেয়ার বিক্রির পথ নেয়। ওপেনএআই বর্তমানে এআই গবেষণার অন্যতম প্রধান প্রতিষ্ঠান হলেও প্রতিদ্বন্দ্বিতাও বেড়ে চলেছে। ২০২২ সালের শেষদিকে চ্যাটজিপিটি চালু হওয়ার পর থেকে প্রতিষ্ঠানটির বার্ষিক সাবস্ক্রিপশন আয়ের পরিমাণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১২ বিলিয়ন ডলারে। অন্যদিকে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রতিষ্ঠান অ্যানথ্রপিক এই বছর তাদের আয় চার গুণ বাড়িয়ে ৪ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত করেছে।
প্রতিযোগিতায় এগিয়ে থাকতে সম্প্রতি ওপেনএআই মুক্ত করেছে নতুন ‘ওপেন ওয়েট’ মডেল। এটি ডেভেলপারদের কাস্টমাইজেশনের সুযোগ দেবে। পাশাপাশি প্রতিষ্ঠানটি এ মাসের শেষের দিকে বহু প্রতীক্ষিত জিপিটি-৫ মডেলও বাজারে আনার প্রস্তুতি নিচ্ছে।
শেয়ারের একটি নতুন বিক্রয় চুক্তি নিয়ে বিনিয়োগকারীদের সঙ্গে আলোচনা করছে চ্যাটজিপিটি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ওপেনএআই। এর মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানটির বাজার মূল্যায়ন ৫০০ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছাতে পারে বলে জানিয়েছে ব্লুমবার্গ।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সম্ভাব্য এই চুক্তি সফল হলে তা প্রতিষ্ঠানটির কর্মীদের জন্য শেয়ার বিক্রির সুযোগ করে দেবে এবং ওপেনএআই হয়ে উঠতে পারে বিশ্বের সবচেয়ে মূল্যবান ব্যক্তিমালিকানাধীন প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান। পেছনে ফেলে দিতে পারে ইলন মাস্কের স্পেসএক্সকেও, যার বর্তমান মূল্যায়ন ৪০০ বিলিয়ন ডলার।
তবে এই আলোচনা এখনো প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে। একটি সূত্র জানিয়েছে, নিউইয়র্কভিত্তিক থ্রাইভ ক্যাপিটালসহ ওপেনএআইয়ের সব বিনিয়োগকারী এই আলোচনায় অংশ নিচ্ছেন। যেহেতু ওপেনএআই শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত নয়, তাই এই বিক্রয়ের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানটির বর্তমান ও সাবেক কর্মীরা সরাসরি বিনিয়োগকারীদের কাছে শেয়ার বিক্রি করতে পারবেন। চূড়ান্ত মূল্যায়ন নির্ভর করবে বিনিয়োগকারীদের আগ্রহের ওপর।
সূত্রমতে, প্রতিষ্ঠানটির প্রবৃদ্ধি থেকে কর্মীদের লাভবান হওয়ার সুযোগ করে দিতে এই উদ্যোগ নিচ্ছে ওপেনএআই।
সম্ভাব্য এই বিক্রয় এমন এক সময় সামনে এল, যখন বিশ্বব্যাপী কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রযুক্তিতে বিনিয়োগের জোয়ার চলছে। প্রকাশিত তথ্য বলছে, মেটা, মাইক্রোসফট, অ্যামাজন ও অ্যালফাবেট (গুগলের মূল কোম্পানি) এ বছরই এআই প্রকল্পে শত শত বিলিয়ন ডলার ব্যয় করেছে এবং ২০২৬ সালের মধ্যে তাদের সম্মিলিত বিনিয়োগ ৪০০ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যেতে পারে। বিশ্লেষকদের মতে, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ নামে করছাড় পরিকল্পনা বাস্তবায়িত হলে বিনিয়োগ আরও বেড়ে যেতে পারে। কারণ, এতে কোম্পানিগুলোকে প্রাথমিক বিনিয়োগের ক্ষেত্রে করছাড় দেওয়া হবে।
যুক্তরাষ্ট্রের বড় বড় স্টার্টআপ সাধারণত কর্মীদের ধরে রাখতে, তাঁদের পুরস্কৃত করতে ও নতুন বিনিয়োগ টানতে এ ধরনের শেয়ার বিক্রির পথ নেয়। ওপেনএআই বর্তমানে এআই গবেষণার অন্যতম প্রধান প্রতিষ্ঠান হলেও প্রতিদ্বন্দ্বিতাও বেড়ে চলেছে। ২০২২ সালের শেষদিকে চ্যাটজিপিটি চালু হওয়ার পর থেকে প্রতিষ্ঠানটির বার্ষিক সাবস্ক্রিপশন আয়ের পরিমাণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১২ বিলিয়ন ডলারে। অন্যদিকে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রতিষ্ঠান অ্যানথ্রপিক এই বছর তাদের আয় চার গুণ বাড়িয়ে ৪ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত করেছে।
প্রতিযোগিতায় এগিয়ে থাকতে সম্প্রতি ওপেনএআই মুক্ত করেছে নতুন ‘ওপেন ওয়েট’ মডেল। এটি ডেভেলপারদের কাস্টমাইজেশনের সুযোগ দেবে। পাশাপাশি প্রতিষ্ঠানটি এ মাসের শেষের দিকে বহু প্রতীক্ষিত জিপিটি-৫ মডেলও বাজারে আনার প্রস্তুতি নিচ্ছে।
নতুন যুগের ইন্টারনেট সেবা নিয়ে হাজির ইলন মাস্কের স্টারলিংক। তাদের সেবার মাধ্যমে প্রত্যন্ত অঞ্চলে নেটওয়ার্ক না থাকার ভোগান্তি দূর হয়েছে। কোম্পানিটির ডাইরেক্ট-টু-সেল (ডি২সি) প্রযুক্তির মাধ্যমে চলন্ত অবস্থায় কিংবা একেবারে দুর্গম এলাকায় মোবাইল ফোনে নেটওয়ার্ক পাওয়া যাবে। এ জন্য কোনো রাউটার বা ওয়াইফাইয়ের
১২ ঘণ্টা আগেচীনে চিপ বিক্রির মোট রাজস্বের ১৫ শতাংশ মার্কিন সরকারকে দিতে সম্মত হয়েছে বিশ্বের শীর্ষ দুই সেমিকন্ডাক্টর নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়া ও এএমডি। এই চুক্তি অনুযায়ী, প্রতিষ্ঠান দুটি চীনা বাজারে চিপ বিক্রির লাইসেন্স পাবে। এক সূত্রের বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে বিবিসি।
১৬ ঘণ্টা আগেবর্তমান যুগের বেশির ভাগ ইলেকট্রনিক ডিভাইসেই লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারি ব্যবহৃত হয়। আইফোনসহ স্মার্টফোন, স্মার্টওয়াচ, ল্যাপটপ—এমনকি বৈদ্যুতিক গাড়িতেও এই ব্যাটারিই ব্যবহার হয়। তবে এই প্রযুক্তি যতটা উন্নত, ততটাই জটিল। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এই ব্যাটারির কর্মক্ষমতা কমে যায়।
১৮ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক চিপ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়ার তৈরি এইচ২০ (H20) চিপের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে চীনের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম-সংশ্লিষ্ট একটি সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট। রোববার উইচ্যাটে প্রকাশিত এক নিবন্ধে বলা হয়, এই চিপগুলোতে ‘ব্যাক ডোর’ থাকার সম্ভাবনা রয়েছে, যা ব্যবহারকারীর অনুমতি ছাড়াই...
১৯ ঘণ্টা আগে