নোভাক জোকোভিচের সঙ্গে আগে প্রতিযোগিতাটা হতো রজার ফেদেরার আর রাফায়েল নাদালের। টেনিসের ‘বিগ থ্রি’র মধ্যে শুধু সার্বিয়ান তারকাই নিজের ফর্মটা ধরে রেখেছেন এখনো। ফেদেরার অবসরে। চোটে পড়ায় সর্বশেষ অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের পরে আর দেখা যায়নি নাদালকে।
তাঁদের অনুপস্থিতিতে এ বছর অস্ট্রেলিয়ান ওপেন দিয়ে নাদালকে টপকে সর্বোচ্চ ২৩ তম গ্র্যান্ড স্লামের মালিক হয়েছেন জোকোভিচ। আজ থেকে শুরু বছরের শেষ গ্র্যান্ড স্লাম ইউএস ওপেন দিয়ে সংখ্যাটা বাড়িয়ে নিতে চান সার্বিয়ান তারকা। নিউইয়র্কের ফ্লাশিং মিডোতে প্রথম রাউন্ডে তিনি আগামীকাল মুখোমুখি হবেন ফ্রান্সের আলেক্সান্দ্রে মুলারের।
তার আগে দুই বছর পর ইউএস ওপেনে ফেরা জোকোভিচ জানালেন, এখন থেকে প্রতিটি গ্র্যান্ড স্লাম খেলবেন নিজের ‘শেষ স্লাম’ হিসেবে। আরও যে কয়েক বছর খেলবেন, স্লামের সংখ্যাটা নিয়ে যেতে চান ধরাছোঁয়ার বাইরে। তবে এখনই অবসর নিয়ে ভাবছেন না তিনি। গত শুক্রবার সংবাদ সম্মেলনে সেটিই বললেন জোকো, ‘জানি না আমার আরও কত গ্র্যান্ড স্লাম হবে। এই মুহূর্তে আমার মনে শেষের কোনো চিন্তা নেই।’
তবে বয়সকে নিয়েই যত ভয় জোকোভিচের, ‘বয়স যখন ৩৬ হয়, তখন অনেক কিছু হতে থাকে। পারফরম্যান্সের দিক থেকে তাই প্রতিটি গ্র্যান্ড স্লামকে এখন শেষ হিসেবে বিবেচনা করছি।’
ইতিহাস আগেই গড়েছেন জোকোভিচ। তবে নতুন চ্যালেঞ্জ হয়ে ওঠা কার্লোস আলকারাস ও দানিল মেদভেদেভের ওপর যে শোধ নেওয়া বাকি! ২০২১ সালে প্রথমবারের মতো বছরের চার গ্র্যান্ড স্লাম জেতার পথে ছিলেন জোকোভিচ। তবে ইউএস ওপেনে তাঁর সেই স্বপ্ন ভেঙে দেন মেদভেদেভ। আর উইম্বলডনের ফাইনালে হেরে বসেন নাদালের একাডেমি থেকে উঠে আসা আলকারাসের কাছে। বর্তমান সময়ে টেনিসে জোকোভিচের বড় প্রতিদ্বন্দ্বীই তিনি। কদিন আগে সিনাসিনাটি ওপেনে আলকারাসকে হারিয়ে জার্সি ছিঁড়ে বুনো উদ্যাপনে বুঝিয়ে দিয়েছেন, উইম্বলডনে হারটা কেমন যন্ত্রণা দিয়েছিল জোকোভিচকে। এবার ইউএস ওপেনের ফাইনালেও দুজনের মুখোমুখি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
জোকোভিচের এক দিন পরেই প্রথম রাউন্ড শুরু করবেন আলকারাস। লড়াইয়ের আগে ২০ বছর বয়সী এ তারকা জানালেন, আগের চেয়ে তিনি এখন পরিণত। গত বছরের পারফরম্যান্স পুনরাবৃত্তি করতে চান এই শীর্ষ বাছাই, ‘কোর্টে এখন নিজেকে আরও বেশি পরিণত মনে হয়। গত বছর আমি যে মানের খেলোয়াড় ছিলাম, এখন তার চেয়ে ভালো। গত বছর যা করেছিলাম ঠিক সেটি করার চেষ্টা করছি।’ তবে দুজনের ফাইনালে ওঠার পথে বড় বাধা হতে পারেন মেদভেদেভ ও ইয়ানিক সিনার।
নোভাক জোকোভিচের সঙ্গে আগে প্রতিযোগিতাটা হতো রজার ফেদেরার আর রাফায়েল নাদালের। টেনিসের ‘বিগ থ্রি’র মধ্যে শুধু সার্বিয়ান তারকাই নিজের ফর্মটা ধরে রেখেছেন এখনো। ফেদেরার অবসরে। চোটে পড়ায় সর্বশেষ অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের পরে আর দেখা যায়নি নাদালকে।
তাঁদের অনুপস্থিতিতে এ বছর অস্ট্রেলিয়ান ওপেন দিয়ে নাদালকে টপকে সর্বোচ্চ ২৩ তম গ্র্যান্ড স্লামের মালিক হয়েছেন জোকোভিচ। আজ থেকে শুরু বছরের শেষ গ্র্যান্ড স্লাম ইউএস ওপেন দিয়ে সংখ্যাটা বাড়িয়ে নিতে চান সার্বিয়ান তারকা। নিউইয়র্কের ফ্লাশিং মিডোতে প্রথম রাউন্ডে তিনি আগামীকাল মুখোমুখি হবেন ফ্রান্সের আলেক্সান্দ্রে মুলারের।
তার আগে দুই বছর পর ইউএস ওপেনে ফেরা জোকোভিচ জানালেন, এখন থেকে প্রতিটি গ্র্যান্ড স্লাম খেলবেন নিজের ‘শেষ স্লাম’ হিসেবে। আরও যে কয়েক বছর খেলবেন, স্লামের সংখ্যাটা নিয়ে যেতে চান ধরাছোঁয়ার বাইরে। তবে এখনই অবসর নিয়ে ভাবছেন না তিনি। গত শুক্রবার সংবাদ সম্মেলনে সেটিই বললেন জোকো, ‘জানি না আমার আরও কত গ্র্যান্ড স্লাম হবে। এই মুহূর্তে আমার মনে শেষের কোনো চিন্তা নেই।’
তবে বয়সকে নিয়েই যত ভয় জোকোভিচের, ‘বয়স যখন ৩৬ হয়, তখন অনেক কিছু হতে থাকে। পারফরম্যান্সের দিক থেকে তাই প্রতিটি গ্র্যান্ড স্লামকে এখন শেষ হিসেবে বিবেচনা করছি।’
ইতিহাস আগেই গড়েছেন জোকোভিচ। তবে নতুন চ্যালেঞ্জ হয়ে ওঠা কার্লোস আলকারাস ও দানিল মেদভেদেভের ওপর যে শোধ নেওয়া বাকি! ২০২১ সালে প্রথমবারের মতো বছরের চার গ্র্যান্ড স্লাম জেতার পথে ছিলেন জোকোভিচ। তবে ইউএস ওপেনে তাঁর সেই স্বপ্ন ভেঙে দেন মেদভেদেভ। আর উইম্বলডনের ফাইনালে হেরে বসেন নাদালের একাডেমি থেকে উঠে আসা আলকারাসের কাছে। বর্তমান সময়ে টেনিসে জোকোভিচের বড় প্রতিদ্বন্দ্বীই তিনি। কদিন আগে সিনাসিনাটি ওপেনে আলকারাসকে হারিয়ে জার্সি ছিঁড়ে বুনো উদ্যাপনে বুঝিয়ে দিয়েছেন, উইম্বলডনে হারটা কেমন যন্ত্রণা দিয়েছিল জোকোভিচকে। এবার ইউএস ওপেনের ফাইনালেও দুজনের মুখোমুখি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
জোকোভিচের এক দিন পরেই প্রথম রাউন্ড শুরু করবেন আলকারাস। লড়াইয়ের আগে ২০ বছর বয়সী এ তারকা জানালেন, আগের চেয়ে তিনি এখন পরিণত। গত বছরের পারফরম্যান্স পুনরাবৃত্তি করতে চান এই শীর্ষ বাছাই, ‘কোর্টে এখন নিজেকে আরও বেশি পরিণত মনে হয়। গত বছর আমি যে মানের খেলোয়াড় ছিলাম, এখন তার চেয়ে ভালো। গত বছর যা করেছিলাম ঠিক সেটি করার চেষ্টা করছি।’ তবে দুজনের ফাইনালে ওঠার পথে বড় বাধা হতে পারেন মেদভেদেভ ও ইয়ানিক সিনার।
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
১০ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১২ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১৩ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১৩ ঘণ্টা আগে