২০২২, ২০২৩ ও ২০২৪—টানা তিনবার ফ্রেঞ্চ ওপেন জিতলেন ইগা শিয়াতেক। আজ রোলাঁ গারোয় মেয়েদের সিঙ্গেলের ফাইনালে ইতালির জেসমিন পাওলিনিকে কোনো পাত্তায় দেননি ২৩ বছর বয়সী এই পোলিশ তারকা। জিতেছেন ৬-২, ৬-১ গেমে।
এ নিয়ে শিয়াতেক ফ্রেঞ্চ ওপেন জিতলেন চারবার। ২০২০ সালে পর শুধু ২০২১ সালে ক্লে কোর্টে শিরোপা জিততে পারেননি। টানা তিন ফ্রেঞ্চ ওপেন জয়ে নতুন কীর্তিও গড়েছেন মেয়েদের শীর্ষ বাছাই। জাস্টিন হেনিনের পর রোলাঁ গারোয় মেয়েদের সিঙ্গেল প্রথমবার টানা তিনবার চ্যাম্পিয়ন হলেন শিয়াতেক। হেনিন এই কীর্তি গড়েছিলেন ২০০৫, ২০০৬ ও ২০০৭ সালে। শিয়াতেকের মতো এই বেলজিয়ানও চারটি ফ্রেঞ্চ ওপেন জিতেছেন। ২০০৩ সালে প্রথমবার ক্লে কোর্ট জয়, পরের বছর শিরোপা ধরে রাখতে পারেননি।
শিয়াতেকের কীর্তি এখানেই শেষ নয়। উন্মুক্ত যুগে মেয়েদের মধ্যে সর্বকনিষ্ঠ হিসেবে প্যারিসে চারবার শিরোপা জিতলেন তিনি। প্রথমবার গ্র্যান্ড স্লামের ফাইনালে ওঠা পাওলিনির বিপক্ষে জয়ের পর ক্লে কোর্টের প্রতি মুগ্ধতায় ঝরল শিয়াতেকের কণ্ঠে, ‘আমি এই জায়গাটিকে ভালোবাসি, এখানে খেলার জন্য আমি প্রতি বছর অপেক্ষা করি।’
রোলাঁ গারোকে ভালো না বেসে উপায় আছে শিয়াতেকের? ক্যারিয়ারে যে পাঁচটি গ্র্যান্ড স্ল্যাম জিতেছেন তার চারটিই যে এখানে। একটি ইউএস ওপেন (২০২২)। ফ্রেঞ্চ ওপেন হেনিন ও শিয়াতেকের আগে টানা তিনবার শিরোপা জিতেছেন মনিকা সিলস (১৯৯০, ১৯৯১ ও ১৯৯২)। ১৯৬৮ সালে উন্মুক্ত যুগ শুরুর পর এই তিনজন ছাড়া মেয়েদের মধ্যে ক্লে কোর্টে ‘থ্রি পিট’ নেই আর কারও।
আজ ফাইনালে শুরুতে পয়েন্ট হারালেও দ্রুত সামলে ওঠেন। পরের ১২ গেমের মধ্যে ১১ জয়ে নিশ্চিত করেন শিরোপা। ফাইনালে হারলেও ডব্লুটিএ র্যাঙ্কিংয়ে উন্নতি হয়েছে পাওলিনির। ১২ নম্বর থেকে উঠে এসেছেন ৭ নম্বরে। ২৮ বছর বয়সী ইতালিয়ান শিয়াতেককে অভিনন্দন জানিয়ে বলেছেন, ‘এই খেলায় তোমার সঙ্গে এখানে খেলা খুবই কঠিন। তীব্র ১৫ দিন কাটল এবং আজ খুব কঠিন ছিল। তবে আমি নিজেকে নিজেকে সত্যিই অনেক গর্বিত।’
২০২২, ২০২৩ ও ২০২৪—টানা তিনবার ফ্রেঞ্চ ওপেন জিতলেন ইগা শিয়াতেক। আজ রোলাঁ গারোয় মেয়েদের সিঙ্গেলের ফাইনালে ইতালির জেসমিন পাওলিনিকে কোনো পাত্তায় দেননি ২৩ বছর বয়সী এই পোলিশ তারকা। জিতেছেন ৬-২, ৬-১ গেমে।
এ নিয়ে শিয়াতেক ফ্রেঞ্চ ওপেন জিতলেন চারবার। ২০২০ সালে পর শুধু ২০২১ সালে ক্লে কোর্টে শিরোপা জিততে পারেননি। টানা তিন ফ্রেঞ্চ ওপেন জয়ে নতুন কীর্তিও গড়েছেন মেয়েদের শীর্ষ বাছাই। জাস্টিন হেনিনের পর রোলাঁ গারোয় মেয়েদের সিঙ্গেল প্রথমবার টানা তিনবার চ্যাম্পিয়ন হলেন শিয়াতেক। হেনিন এই কীর্তি গড়েছিলেন ২০০৫, ২০০৬ ও ২০০৭ সালে। শিয়াতেকের মতো এই বেলজিয়ানও চারটি ফ্রেঞ্চ ওপেন জিতেছেন। ২০০৩ সালে প্রথমবার ক্লে কোর্ট জয়, পরের বছর শিরোপা ধরে রাখতে পারেননি।
শিয়াতেকের কীর্তি এখানেই শেষ নয়। উন্মুক্ত যুগে মেয়েদের মধ্যে সর্বকনিষ্ঠ হিসেবে প্যারিসে চারবার শিরোপা জিতলেন তিনি। প্রথমবার গ্র্যান্ড স্লামের ফাইনালে ওঠা পাওলিনির বিপক্ষে জয়ের পর ক্লে কোর্টের প্রতি মুগ্ধতায় ঝরল শিয়াতেকের কণ্ঠে, ‘আমি এই জায়গাটিকে ভালোবাসি, এখানে খেলার জন্য আমি প্রতি বছর অপেক্ষা করি।’
রোলাঁ গারোকে ভালো না বেসে উপায় আছে শিয়াতেকের? ক্যারিয়ারে যে পাঁচটি গ্র্যান্ড স্ল্যাম জিতেছেন তার চারটিই যে এখানে। একটি ইউএস ওপেন (২০২২)। ফ্রেঞ্চ ওপেন হেনিন ও শিয়াতেকের আগে টানা তিনবার শিরোপা জিতেছেন মনিকা সিলস (১৯৯০, ১৯৯১ ও ১৯৯২)। ১৯৬৮ সালে উন্মুক্ত যুগ শুরুর পর এই তিনজন ছাড়া মেয়েদের মধ্যে ক্লে কোর্টে ‘থ্রি পিট’ নেই আর কারও।
আজ ফাইনালে শুরুতে পয়েন্ট হারালেও দ্রুত সামলে ওঠেন। পরের ১২ গেমের মধ্যে ১১ জয়ে নিশ্চিত করেন শিরোপা। ফাইনালে হারলেও ডব্লুটিএ র্যাঙ্কিংয়ে উন্নতি হয়েছে পাওলিনির। ১২ নম্বর থেকে উঠে এসেছেন ৭ নম্বরে। ২৮ বছর বয়সী ইতালিয়ান শিয়াতেককে অভিনন্দন জানিয়ে বলেছেন, ‘এই খেলায় তোমার সঙ্গে এখানে খেলা খুবই কঠিন। তীব্র ১৫ দিন কাটল এবং আজ খুব কঠিন ছিল। তবে আমি নিজেকে নিজেকে সত্যিই অনেক গর্বিত।’
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
১০ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১২ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১৩ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১৩ ঘণ্টা আগে