১৭টি গ্র্যান্ড স্লাম নিয়ে বছর শুরু করেছিলেন নোভাক জোকোভিচ। তখন গ্র্যান্ড স্লাম জয়ে যৌথভাবে সবার ওপরে রজার ফেদেরার ও রাফায়েল নাদাল। দুজনই জিতেছেন সমান ২০টি করে গ্র্যান্ড স্লাম। তবে বছর শেষ হওয়ার আগেই নিজেকে অন্য এক উচ্চতায় নিয়ে গেছেন জোকোভিচ। এখন তাঁর সামনে সুযোগ ফেদেরার ও নাদালকে ছাড়িয়ে গ্র্যান্ড স্লাম জয়ে সবার ওপরে ওঠার। সে সঙ্গে ক্যালেন্ডার-ইয়ার গ্র্যান্ড স্লাম (এক বছরে চার গ্র্যান্ড স্লাম) জয়ের সুযোগ এখন জোকোভিচের সামনে।
জোকোভিচের সামনে অবশ্য ‘ক্যালেন্ডার-ইয়ার গোল্ডেন স্লাম’ জয়ের সুযোগ ছিল। ১৯৮৮ সালে চার গ্র্যান্ড স্লাম জয়ের পাশাপাশি অলিম্পিকে সোনা জিতেছিলেন স্টেফি গ্রাফ। এবারের অলিম্পিকে পদক হাতছাড়া করে সেই মাইলফলক গড়ার সুযোগও হাতছাড়া করেছেন সার্বিয়ান এই মহাতারকা। সে লক্ষ্য পূরণ না হলেও ইউএস ওপেন জিতে একাধিক মাইলফলক নিজের করে নিতে পারেন ‘জোকো’।
তবে মঞ্চটা ইউএস ওপেন বলে কথা! নিউইয়র্কের মঞ্চে জোকোভিচ মাঝেমধ্যে ভাগ্যের ছোঁয়া কম পেয়ে থাকেন। এই মঞ্চে তিনবার গ্র্যান্ড স্লাম উঁচিয়ে ধরলেও এখানেই চোট ও অপ্রত্যাশিত হারের অভিজ্ঞতা আছে তাঁর। ফেদেরার-নাদালবিহীন ইউএস ওপেনে জোকোর সামনের বড় বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে ক্লান্তি। এই ক্লান্তির কাছেই হার মেনে টোকিওতে অলিম্পিকের পদক হাতছাড়া করে এসেছেন তিনি। ফেদেরার-নাদালের অনুপস্থিতি নিয়ে জোকোভিচ বলেছেন, ‘রাফা আর রজারের না থাকাটা বেশ অনুভব করছি। জানি এমন অনেকেই আছে, যারা আমার ম্যাচে চোখ রাখবে। যারা আশা করছে আমি লড়াই করব এবং শিরোপা জিতব।’
পুরুষ এককে ফেদেরার-নাদাল না থাকায় জোকোভিচের বড় বাধা হতে পারেন স্টেফানোস সিৎসিফাস, আলেক্সান্দার জভেরেভ ও দানিল মেদভেদেভ। হুমকি হতে পারেন ফেরার লড়াইয়ে থাকা সাবেক শীর্ষ বাছাই ব্রিটিশ তারকা অ্যান্ডি মারেও। মারেকে অবশ্য প্রথম রাউন্ডেই পড়তে হবে কঠিন পরীক্ষায়। যেখানে তাঁর প্রতিপক্ষ দারুণ ছন্দে থাকা তৃতীয় বাছাই সিৎসিফাস। নিজেদের প্রতিদ্বন্দ্বীদের নিয়ে জোকোভিচ বলেছেন, ‘রাফা ও রজার না থাকলেও এখানে অসাধারণ সব টেনিস তারকারা খেলবে। জভেরেভ, মেদভেদেভ ও সিৎসিফাস—তিনজনকেই শিরোপার দাবিদার হিসেবে দেখছি। এটি দুই সপ্তাহের লম্বা প্রতিযোগিতা। এখানে যেকোনো কিছুই ঘটতে পারে।’
নারী এককে টুর্নামেন্ট শুরুর আগেই ছিটকে গেছেন সেরেনা উইলিয়ামস। অন্তত এই বছর মার্গারেট কোর্টের রেকর্ড অক্ষতই থাকছে। উইম্বলডন জেতা অ্যাশলে বার্টি ইউএস ওপেনের অন্যতম ফেবারিট। চোখ থাকবে অবসাদ কাটিয়ে গ্র্যান্ড স্লামের লড়াইয়ে ফেরা নাওমি ওসাকার দিকেও। মেয়েদের টেনিস সব সময়ই অনিশ্চয়তা ঘেরা। এখানে ঘটতে পারে যেকোনো কিছুই।
১৭টি গ্র্যান্ড স্লাম নিয়ে বছর শুরু করেছিলেন নোভাক জোকোভিচ। তখন গ্র্যান্ড স্লাম জয়ে যৌথভাবে সবার ওপরে রজার ফেদেরার ও রাফায়েল নাদাল। দুজনই জিতেছেন সমান ২০টি করে গ্র্যান্ড স্লাম। তবে বছর শেষ হওয়ার আগেই নিজেকে অন্য এক উচ্চতায় নিয়ে গেছেন জোকোভিচ। এখন তাঁর সামনে সুযোগ ফেদেরার ও নাদালকে ছাড়িয়ে গ্র্যান্ড স্লাম জয়ে সবার ওপরে ওঠার। সে সঙ্গে ক্যালেন্ডার-ইয়ার গ্র্যান্ড স্লাম (এক বছরে চার গ্র্যান্ড স্লাম) জয়ের সুযোগ এখন জোকোভিচের সামনে।
জোকোভিচের সামনে অবশ্য ‘ক্যালেন্ডার-ইয়ার গোল্ডেন স্লাম’ জয়ের সুযোগ ছিল। ১৯৮৮ সালে চার গ্র্যান্ড স্লাম জয়ের পাশাপাশি অলিম্পিকে সোনা জিতেছিলেন স্টেফি গ্রাফ। এবারের অলিম্পিকে পদক হাতছাড়া করে সেই মাইলফলক গড়ার সুযোগও হাতছাড়া করেছেন সার্বিয়ান এই মহাতারকা। সে লক্ষ্য পূরণ না হলেও ইউএস ওপেন জিতে একাধিক মাইলফলক নিজের করে নিতে পারেন ‘জোকো’।
তবে মঞ্চটা ইউএস ওপেন বলে কথা! নিউইয়র্কের মঞ্চে জোকোভিচ মাঝেমধ্যে ভাগ্যের ছোঁয়া কম পেয়ে থাকেন। এই মঞ্চে তিনবার গ্র্যান্ড স্লাম উঁচিয়ে ধরলেও এখানেই চোট ও অপ্রত্যাশিত হারের অভিজ্ঞতা আছে তাঁর। ফেদেরার-নাদালবিহীন ইউএস ওপেনে জোকোর সামনের বড় বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে ক্লান্তি। এই ক্লান্তির কাছেই হার মেনে টোকিওতে অলিম্পিকের পদক হাতছাড়া করে এসেছেন তিনি। ফেদেরার-নাদালের অনুপস্থিতি নিয়ে জোকোভিচ বলেছেন, ‘রাফা আর রজারের না থাকাটা বেশ অনুভব করছি। জানি এমন অনেকেই আছে, যারা আমার ম্যাচে চোখ রাখবে। যারা আশা করছে আমি লড়াই করব এবং শিরোপা জিতব।’
পুরুষ এককে ফেদেরার-নাদাল না থাকায় জোকোভিচের বড় বাধা হতে পারেন স্টেফানোস সিৎসিফাস, আলেক্সান্দার জভেরেভ ও দানিল মেদভেদেভ। হুমকি হতে পারেন ফেরার লড়াইয়ে থাকা সাবেক শীর্ষ বাছাই ব্রিটিশ তারকা অ্যান্ডি মারেও। মারেকে অবশ্য প্রথম রাউন্ডেই পড়তে হবে কঠিন পরীক্ষায়। যেখানে তাঁর প্রতিপক্ষ দারুণ ছন্দে থাকা তৃতীয় বাছাই সিৎসিফাস। নিজেদের প্রতিদ্বন্দ্বীদের নিয়ে জোকোভিচ বলেছেন, ‘রাফা ও রজার না থাকলেও এখানে অসাধারণ সব টেনিস তারকারা খেলবে। জভেরেভ, মেদভেদেভ ও সিৎসিফাস—তিনজনকেই শিরোপার দাবিদার হিসেবে দেখছি। এটি দুই সপ্তাহের লম্বা প্রতিযোগিতা। এখানে যেকোনো কিছুই ঘটতে পারে।’
নারী এককে টুর্নামেন্ট শুরুর আগেই ছিটকে গেছেন সেরেনা উইলিয়ামস। অন্তত এই বছর মার্গারেট কোর্টের রেকর্ড অক্ষতই থাকছে। উইম্বলডন জেতা অ্যাশলে বার্টি ইউএস ওপেনের অন্যতম ফেবারিট। চোখ থাকবে অবসাদ কাটিয়ে গ্র্যান্ড স্লামের লড়াইয়ে ফেরা নাওমি ওসাকার দিকেও। মেয়েদের টেনিস সব সময়ই অনিশ্চয়তা ঘেরা। এখানে ঘটতে পারে যেকোনো কিছুই।
এশিয়া কাপের সুপার ফোরে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ম্যাচে চোট পান হার্দিক পান্ডিয়া। এজন্য তাকে ছাড়াই ফাইনাল খেলতে নামে ভারত। এই তারকা অলরাউন্ডারের ফেরা নিয়ে অপেক্ষা আরও দীর্ঘ হচ্ছে দলটির। অর্থাৎ অক্টোবর–নভেম্বরে ভারতের অস্ট্রেলিয়া সফরে হার্দিককে পাওয়া নিয়ে অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানি ক্রিকেটারদের বিদেশি লিগে খেলা বন্ধ করল দেশটির ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি)। এশিয়া কাপের ফাইনালে ভারতের কাছে হারার পরই এই সিদ্ধান্ত নেয় সংস্থাটি–প্রতিবেদনে এমনটাই জানিয়েছে ক্রিকেটভিত্তিক গণমাধ্যম ইএসপিএনক্রিকইনফো।
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় ক্রিকেট লিগের (এনসিএল) টি–টোয়েন্টি আসরে টানা দুই হারের পর অবশেষে জয়ের দেখা পেল গতবারের রানার্সআপ ঢাকা মহানগর। দলে প্রথমবার সুযোগ পেয়েই অলরাউন্ড নৈপুণ্যে আলো ছড়ালেন আইচ মোল্লা।
৩ ঘণ্টা আগেআগামী ডিসেম্বের ৩৯–এ পা দেবেন আসিফ আফ্রিদি। এই বয়সে অবসর নিয়ে অনেকেই পুরোদস্তুর কোচিং, ধারাভাষ্যকার বা ক্রিকেট সংশ্লিষ্ট অন্য কিছুতে জড়িয়ে পড়েন। তবে আফ্রিদির ক্ষেত্রে হলো তার বিপরীত কিছু। ৩৮ বছর বয়সে এসে প্রথমবারের মতো পাকিস্তান দলে ডাক পেলেন তিনি।
৪ ঘণ্টা আগে