২০২৩ উইম্বলডনের ফাইনালের লড়াই হয়েছে সমানে সমানে। নোভাক জোকোভিচ, কার্লোস আলকারাস-গতকাল কেউ কাউকে ছেড়ে কথা বলেননি। রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে শেষ হাসি হেসেছেন আলকারাস। স্প্যানিশ এই টেনিস তারকাকে ‘সেরা প্রতিপক্ষ’ মানছেন জোকোভিচ।
৬-১ গেমে জয় দিয়েই গতকাল ফাইনাল শুরু করেন জোকোভিচ। ২৩ বারের গ্র্যান্ড স্লামজয়ী তারকার ওপর পাল্টা ‘ম্যাজিক থিওরি’ প্রয়োগ করেন আলকারাস। পিছিয়ে পড়ে সচরাচর যেমন জোকো ঘুরে দাঁড়ান, দ্বিতীয় সেট থেকেই ঘুরে দাঁড়ানো শুরু করেন আলকারাস। টাইব্রেকারে গড়ানো দ্বিতীয় সেট ৮-৬ গেমে জেতেন আলকারাস। এরপর তৃতীয় সেট স্প্যানিশ এই টেনিস তারকা জেতেন ৬-১ গেমে। আর চতুর্থ সেট জোকো জিতলে পঞ্চম সেট হয়ে যায় ম্যাচ নির্ধারণী। ৬-৪ গেমে শেষ সেট জিতে শেষ হাসি হেসেছেন আলকারাস।
এবারের উইম্বলডনে ফাইনালের আগে জোকো, আলকারাস কারোরই পাঁচ সেট খেলার দরকার হয়নি। সর্বোচ্চ চার সেট পর্যন্ত লেগেছে। সরাসরি সেটেও দুজনে বেশ কিছু ম্যাচ জিতেছেন। যার মধ্যে সেমিফাইনালে জোকো সরাসরি সেটে হারিয়েছিলেন জ্যাক সিনারকে আর দানিল মেদভেদেভের বিপক্ষেও একইভাবে (সরাসরি সেট) সেমিতে জিতেছেন আলকারাস। আর ফাইনালের ইতিহাস তো সবারই জানা। রুদ্ধশ্বাস উইম্বলডন ফাইনাল শেষে জোকো বলেন, ‘সত্যি বলতে, তার মতো খেলোয়াড়ের বিপক্ষে আমি খেলিনি। রজার ও রাফার নিজের শক্তির জায়গা ও দুর্বলতা রয়েছে। কার্লোস পরিপূর্ণ এক খেলোয়াড়। খাপ খাইয়ে নেওয়ার দারুণ গুণ ক্যারিয়ারে দীর্ঘমেয়াদে সাফল্য পেতে সাহায্য করবে। সব সার্ফেসেই সে ভালো করবে।’
রাফায়েল নাদালের মুখোমুখি জোকোভিচ হয়েছেন ৫৯ ম্যাচে। আর রজার ফেদেরারের বিপক্ষে জোকো খেলেছেন ৫০ ম্যাচ। নাদাল, ফেদেরার-দুজনের সঙ্গেই মুখোমুখি লড়াইয়ে এগিয়ে জোকো। অন্যদিকে আলকারাসের বিপক্ষে ৩ ম্যাচ খেলে দুটোতেই হেরেছেন ২৩ বারের গ্র্যান্ড স্লামজয়ী তারকা। জোকোর মতে, আলকারাসের মধ্যে তাঁর (জোকো), নাদাল, ফেদেরার-টেনিসের সেরা তিন সেরা খেলোয়াড়েরই গুণ রয়েছে। সার্বিয়ান টেনিস তারকা বলেন, ‘আলকারাসের খেলায় রজার, রাফা ও আমার-তিন জনের খেলার ছাপ রয়েছে। গত ১২ মাস মানুষেরা এসব ব্যাপার নিয়ে আলাপ আলোচনা করছেন। আমি এই কথার সঙ্গে একমত। আমার মতে, তিন খেলোয়াড়ের সেরাটাই সে পেয়েছে।’
২০২৩ উইম্বলডনের ফাইনালের লড়াই হয়েছে সমানে সমানে। নোভাক জোকোভিচ, কার্লোস আলকারাস-গতকাল কেউ কাউকে ছেড়ে কথা বলেননি। রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে শেষ হাসি হেসেছেন আলকারাস। স্প্যানিশ এই টেনিস তারকাকে ‘সেরা প্রতিপক্ষ’ মানছেন জোকোভিচ।
৬-১ গেমে জয় দিয়েই গতকাল ফাইনাল শুরু করেন জোকোভিচ। ২৩ বারের গ্র্যান্ড স্লামজয়ী তারকার ওপর পাল্টা ‘ম্যাজিক থিওরি’ প্রয়োগ করেন আলকারাস। পিছিয়ে পড়ে সচরাচর যেমন জোকো ঘুরে দাঁড়ান, দ্বিতীয় সেট থেকেই ঘুরে দাঁড়ানো শুরু করেন আলকারাস। টাইব্রেকারে গড়ানো দ্বিতীয় সেট ৮-৬ গেমে জেতেন আলকারাস। এরপর তৃতীয় সেট স্প্যানিশ এই টেনিস তারকা জেতেন ৬-১ গেমে। আর চতুর্থ সেট জোকো জিতলে পঞ্চম সেট হয়ে যায় ম্যাচ নির্ধারণী। ৬-৪ গেমে শেষ সেট জিতে শেষ হাসি হেসেছেন আলকারাস।
এবারের উইম্বলডনে ফাইনালের আগে জোকো, আলকারাস কারোরই পাঁচ সেট খেলার দরকার হয়নি। সর্বোচ্চ চার সেট পর্যন্ত লেগেছে। সরাসরি সেটেও দুজনে বেশ কিছু ম্যাচ জিতেছেন। যার মধ্যে সেমিফাইনালে জোকো সরাসরি সেটে হারিয়েছিলেন জ্যাক সিনারকে আর দানিল মেদভেদেভের বিপক্ষেও একইভাবে (সরাসরি সেট) সেমিতে জিতেছেন আলকারাস। আর ফাইনালের ইতিহাস তো সবারই জানা। রুদ্ধশ্বাস উইম্বলডন ফাইনাল শেষে জোকো বলেন, ‘সত্যি বলতে, তার মতো খেলোয়াড়ের বিপক্ষে আমি খেলিনি। রজার ও রাফার নিজের শক্তির জায়গা ও দুর্বলতা রয়েছে। কার্লোস পরিপূর্ণ এক খেলোয়াড়। খাপ খাইয়ে নেওয়ার দারুণ গুণ ক্যারিয়ারে দীর্ঘমেয়াদে সাফল্য পেতে সাহায্য করবে। সব সার্ফেসেই সে ভালো করবে।’
রাফায়েল নাদালের মুখোমুখি জোকোভিচ হয়েছেন ৫৯ ম্যাচে। আর রজার ফেদেরারের বিপক্ষে জোকো খেলেছেন ৫০ ম্যাচ। নাদাল, ফেদেরার-দুজনের সঙ্গেই মুখোমুখি লড়াইয়ে এগিয়ে জোকো। অন্যদিকে আলকারাসের বিপক্ষে ৩ ম্যাচ খেলে দুটোতেই হেরেছেন ২৩ বারের গ্র্যান্ড স্লামজয়ী তারকা। জোকোর মতে, আলকারাসের মধ্যে তাঁর (জোকো), নাদাল, ফেদেরার-টেনিসের সেরা তিন সেরা খেলোয়াড়েরই গুণ রয়েছে। সার্বিয়ান টেনিস তারকা বলেন, ‘আলকারাসের খেলায় রজার, রাফা ও আমার-তিন জনের খেলার ছাপ রয়েছে। গত ১২ মাস মানুষেরা এসব ব্যাপার নিয়ে আলাপ আলোচনা করছেন। আমি এই কথার সঙ্গে একমত। আমার মতে, তিন খেলোয়াড়ের সেরাটাই সে পেয়েছে।’
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
৮ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১০ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১১ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১১ ঘণ্টা আগে