ক্রীড়া ডেস্ক
এভাবেও ফিরে আসা যায়—কার্লোস আলকারাজের গত রাতের ম্যাচ দেখে অনেকের এমন কথাই মনে পড়াটা স্বাভাবিক। আর একটু হলেই ম্যাচটা যেখানে হেরে বসতেন, সেখানে জয় তো অনেক দূরের পথ। তবে নিজের ওপর ভরসা রেখে শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত লড়েছেন। ফলও পেয়েছেন হাতেনাতে।
রোলা গাঁরোতে গত রাতে আলকারাজ-ইয়ানিক সিনারের ফাইনালটা হয়েছে উত্তেজনাপূর্ণ। প্রথম তিন সেটের মধ্যে দুটিতে জেতায় অনেকটাই এগিয়ে থাকেন সিনার। চতুর্থ সেটে আলকারাজের বিপক্ষে এক পর্যায়ে ৫-৩ গেমে এগিয়ে ছিলেন সিনার। এই গেমে পয়েন্টের হিসেবে ৪০-০ পয়েন্টে এগিয়ে। এমন অবস্থা থেকে তিনটি ম্যাচ পয়েন্ট বাঁচিয়ে আলকারাজ টাইব্রেকারে নিয়ে গেলেন সেটটি। এই সেট তো বটেই, শেষ সেটটাও টাইব্রেকারে জিতে এবারের ফ্রেঞ্চ ওপেনের শিরোপা জিতলেন আলকারাজ। অল্পের জন্য রোলাঁ গারো নতুন রাজা পেতে পেতেও পাওয়া হলো না।
রুদ্ধশ্বাস ম্যাচ জয়ের পর আলকারাজ জানিয়েছেন, প্রত্যাবর্তনের গল্প লেখার আত্মবিশ্বাস নিজের ওপর সব সময়ই ছিল। ২২ বছর বয়সী স্প্যানিশ টেনিস তারকা বলেন, ‘সে লাস্ট পয়েন্ট জেতা না অব্দি ম্যাচ শেষ হয়নি। ম্যাচ হারতে একটা পয়েন্ট দূরেই ছিলাম। হ্যাঁ, অনেক সময় গ্র্যান্ড স্লামের ফাইনাল বা অন্য ম্যাচে ম্যাচ পয়েন্টে পিছিয়ে থেকে ঘুরে দাঁড়ায় খেলোয়াড়েরা। গ্র্যান্ড স্লাম ফাইনালে ম্যাচ পয়েন্ট বাঁচিয়ে জয়ী খেলোয়াড়দের একজন হতে চেয়েছিলাম।’
ইয়ানিক সিনারের সঙ্গে লড়াইটা যে হাড্ডাহাড্ডি হবে, সেটা আগেই টের পেয়েছিলেন আলকারাজ। তবে প্রতিপক্ষ যিনিই থাকুন, সেটা নিয়ে না চিন্তা করে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার চিন্তাই ছিল আলকারাজের মাথায়। ৫ ঘণ্টা ২৯ মিনিটের উত্তেজনাপূর্ণ লড়াই শেষে তাই শেষ হাসি হেসেছেন তিনি। ম্যাচ শেষে ২২ বছর বয়সী স্প্যানিশ টেনিস তারকা বলেন, ‘নিজের ওপর সব সময় বিশ্বাস রাখি। কখনোই নিজেকে নিয়ে সন্দিহান ছিলাম না। আমার মাথায় তখন এক পয়েন্টের চিন্তা ছিল। এক পয়েন্টের পরে আরও এক পয়েন্ট নিয়ে ম্যাচ বাঁচানোর চেষ্টা করেছি। নিজের ওপর বিশ্বাস রেখেছি। এভাবেই আমি ভেবেছি। ম্যাচে আজ (গতকাল) অনেক রুদ্ধশ্বাস মুহূর্ত ছিল। আমি বলতে চাচ্ছি, পাগলাটে এক খেলা হয়েছে।’
আলকারাজকে প্রথম দুই সেটে গতকাল ৬-৪, ৭-৬ গেমে হারিয়েছেন সিনার। যার মধ্যে দ্বিতীয় সেটে সিনার টাইব্রেকারে ৭-৪ গেমে জেতেন। তৃতীয় সেটে আলকারাজ জেতেন ৬-৪ গেমে। এখান থেকেই অসাধারণভাবে ঘুরে দাঁড়ান স্প্যানিশ টেনিস তারকা। টাইব্রেকারে শেষ দুই সেট ৭-৩, ১০-২ গেমে জিতে টানা দ্বিতীয়বারের মতো ফ্রেঞ্চ ওপেন জয়ের কীর্তি গড়েন আলকারাজ। ২২ বছর বয়সে তিনি পাঁচটি গ্র্যান্ড স্লাম জয়ের কীর্তি গড়েছেন। দুইবার করে জিতেছেন ফ্রেঞ্চ ওপেন ও উইম্বলডন শিরোপা। ইউএস ওপেন জিতেছেন একবার।
এভাবেও ফিরে আসা যায়—কার্লোস আলকারাজের গত রাতের ম্যাচ দেখে অনেকের এমন কথাই মনে পড়াটা স্বাভাবিক। আর একটু হলেই ম্যাচটা যেখানে হেরে বসতেন, সেখানে জয় তো অনেক দূরের পথ। তবে নিজের ওপর ভরসা রেখে শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত লড়েছেন। ফলও পেয়েছেন হাতেনাতে।
রোলা গাঁরোতে গত রাতে আলকারাজ-ইয়ানিক সিনারের ফাইনালটা হয়েছে উত্তেজনাপূর্ণ। প্রথম তিন সেটের মধ্যে দুটিতে জেতায় অনেকটাই এগিয়ে থাকেন সিনার। চতুর্থ সেটে আলকারাজের বিপক্ষে এক পর্যায়ে ৫-৩ গেমে এগিয়ে ছিলেন সিনার। এই গেমে পয়েন্টের হিসেবে ৪০-০ পয়েন্টে এগিয়ে। এমন অবস্থা থেকে তিনটি ম্যাচ পয়েন্ট বাঁচিয়ে আলকারাজ টাইব্রেকারে নিয়ে গেলেন সেটটি। এই সেট তো বটেই, শেষ সেটটাও টাইব্রেকারে জিতে এবারের ফ্রেঞ্চ ওপেনের শিরোপা জিতলেন আলকারাজ। অল্পের জন্য রোলাঁ গারো নতুন রাজা পেতে পেতেও পাওয়া হলো না।
রুদ্ধশ্বাস ম্যাচ জয়ের পর আলকারাজ জানিয়েছেন, প্রত্যাবর্তনের গল্প লেখার আত্মবিশ্বাস নিজের ওপর সব সময়ই ছিল। ২২ বছর বয়সী স্প্যানিশ টেনিস তারকা বলেন, ‘সে লাস্ট পয়েন্ট জেতা না অব্দি ম্যাচ শেষ হয়নি। ম্যাচ হারতে একটা পয়েন্ট দূরেই ছিলাম। হ্যাঁ, অনেক সময় গ্র্যান্ড স্লামের ফাইনাল বা অন্য ম্যাচে ম্যাচ পয়েন্টে পিছিয়ে থেকে ঘুরে দাঁড়ায় খেলোয়াড়েরা। গ্র্যান্ড স্লাম ফাইনালে ম্যাচ পয়েন্ট বাঁচিয়ে জয়ী খেলোয়াড়দের একজন হতে চেয়েছিলাম।’
ইয়ানিক সিনারের সঙ্গে লড়াইটা যে হাড্ডাহাড্ডি হবে, সেটা আগেই টের পেয়েছিলেন আলকারাজ। তবে প্রতিপক্ষ যিনিই থাকুন, সেটা নিয়ে না চিন্তা করে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার চিন্তাই ছিল আলকারাজের মাথায়। ৫ ঘণ্টা ২৯ মিনিটের উত্তেজনাপূর্ণ লড়াই শেষে তাই শেষ হাসি হেসেছেন তিনি। ম্যাচ শেষে ২২ বছর বয়সী স্প্যানিশ টেনিস তারকা বলেন, ‘নিজের ওপর সব সময় বিশ্বাস রাখি। কখনোই নিজেকে নিয়ে সন্দিহান ছিলাম না। আমার মাথায় তখন এক পয়েন্টের চিন্তা ছিল। এক পয়েন্টের পরে আরও এক পয়েন্ট নিয়ে ম্যাচ বাঁচানোর চেষ্টা করেছি। নিজের ওপর বিশ্বাস রেখেছি। এভাবেই আমি ভেবেছি। ম্যাচে আজ (গতকাল) অনেক রুদ্ধশ্বাস মুহূর্ত ছিল। আমি বলতে চাচ্ছি, পাগলাটে এক খেলা হয়েছে।’
আলকারাজকে প্রথম দুই সেটে গতকাল ৬-৪, ৭-৬ গেমে হারিয়েছেন সিনার। যার মধ্যে দ্বিতীয় সেটে সিনার টাইব্রেকারে ৭-৪ গেমে জেতেন। তৃতীয় সেটে আলকারাজ জেতেন ৬-৪ গেমে। এখান থেকেই অসাধারণভাবে ঘুরে দাঁড়ান স্প্যানিশ টেনিস তারকা। টাইব্রেকারে শেষ দুই সেট ৭-৩, ১০-২ গেমে জিতে টানা দ্বিতীয়বারের মতো ফ্রেঞ্চ ওপেন জয়ের কীর্তি গড়েন আলকারাজ। ২২ বছর বয়সে তিনি পাঁচটি গ্র্যান্ড স্লাম জয়ের কীর্তি গড়েছেন। দুইবার করে জিতেছেন ফ্রেঞ্চ ওপেন ও উইম্বলডন শিরোপা। ইউএস ওপেন জিতেছেন একবার।
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
৩৬ মিনিট আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
২ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
৩ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
৩ ঘণ্টা আগে