ক্রীড়া ডেস্ক
ইন্ডিয়ান ওয়েলসের সেমিফাইনালে দুই নম্বর র্যাঙ্কধারী ইগা শিয়াতেককে হারিয়েছিলেন। ফাইনালে হারালেন ‘নাম্বার ওয়ান’ আরিনা সাবালেঙ্কাকে। একই টুর্নামেন্টে র্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষ দুই তারকাকে হারিয়ে রাশিয়ার মিরা আন্দ্রিভা জানান দিলেন বিশ্ব টেনিসে নিজের আগমনী বার্তাও। মাত্র ১৭ বছর বয়সে উব্লিউটিএর এই ১০০০ মাস্টার্স জিতলেন আন্দ্রিভা।
১৯৯৮ সালে মার্টিনা হিঙ্গিস এবং ১৯৯৯ সালে সেরেনা উইলিয়ামসের পর তৃতীয় সর্বকনিষ্ঠ নারী প্রতিযোগী হিসেবে আন্দ্রিভা জিতলেন ইন্ডিয়ান ওয়েলসের শিরোপা। তবে যেভাবে তিনি টুর্নামেন্টটি জিতলেন, সেটি তো ঐতিহাসিকই। একই টুর্নামেন্টে র্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষ দুই তারকাকে হারিয়ে শিরোপাজয়ী আন্দ্রিভা এখন ইতিহাসের দ্বিতীয় সর্বকনিষ্ঠ খেলোয়াড়। এই কীর্তিতে সর্বকনিষ্ঠ খেলোয়াড়টি হলেন আমেরিকার ট্রেসি অস্টিন।
১৯৭৯ সালে ১৬ বছর বয়সে তিনি ইউএস ওপেন এবং ফিল্ডারস্টাড টেনিস টুর্নামেন্টে র্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষ দুই তারকাকে হারিয়ে শিরোপা জিতেছিলেন। ইউএস ওপেনে সেমিফাইনাল ও ফাইনালে অস্ট্রিন হারিয়েছিলেন র্যাঙ্কিংয়ের দুই ও একে থাকা মার্টিনা নাভ্রাতিলোভা ও ক্রিস এভার্টকে। এর দুই মাস পরই ফিল্ডারস্টাড টুর্নামেন্টে সেমিফাইনাল ও ফাইনালে হারিয়েছিলেন দুই ও একে থাকা এভার্ট ও নাভ্রাতিলোভাকে। ৪৬ বছর আগে ট্রেসি অস্টিনের কীর্তিকে মনে করিয়ে আন্দ্রিভার ইউএস ওপেন জয় আলোড়ন তুলেছে নারী টেনিসে। বেসলাইন থেকে আগ্রাসী শট খেলতে অভ্যস্ত রুশ এই খেলোয়াড়ের তূণে রয়েছে শক্তিশালী গ্রাউন্ডস্ট্রোকও। তাঁর ডাবল হ্যান্ডেড ব্যাকহ্যান্ডও বেশি শক্তিশালী; র্যালিতে মাথা ঠান্ডা রেখে প্রতিপক্ষকে কৌশলগতভাবে হারানোর ক্ষমতাও আছে তাঁর।
এই ইন্ডিয়ানা ওয়েলসের আগেও গত ফেব্রুয়ারিতে দুবাই টেনিস চ্যাম্পিয়নশিপ জিতে চমক দেখিয়েছিলেন আন্দ্রিভা। হয়েছিলেন হাজার মাস্টার্স টুর্নামেন্টজয়ী সর্বকনিষ্ঠ নারী খেলোয়াড়। ওই টুর্নামেন্ট জিতেই ঢুকে পড়েছিলেন ডব্লিউটিএ র্যাঙ্কিংয়ের সেরা দশে। ২০০৭ সালে নিকোল ভাইদিসোভার পর ১৭ বছর বয়সে ডব্লিউটিএ র্যাঙ্কিংয়ের সেরা দশে আসা প্রথম প্রতিযোগীও ছিলেন আন্দ্রিভা। টানা দুটি মাস্টার্স শিরোপা জিতে ১২ ম্যাচ জয়ের ধারায় আন্দ্রিভা। এই জয়ের ধারাটা কত ম্যাচ হয়—এখন এটাই দেখার।
ইন্ডিয়ানা ওয়েলসের ফাইনালে অবশ্য প্রথম সেটে পিছিয়ে পড়েছিলেন আন্দ্রিভা। তবে পরের দুই সেট জিতে ২-৬,৬-৪, ৬-৩ গেমে হারিয়ে দেন বেলারুশের আরিনা সাবালেঙ্কাকে। এদিকে ছেলেদের বিভাগে চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন গ্রেট ব্রিটেনের জ্যাক ড্র্যাপার। তিনি ৬-২,৬-২ গেমে হারিয়েছেন হোলগার রুনকে।
ইন্ডিয়ান ওয়েলসের সেমিফাইনালে দুই নম্বর র্যাঙ্কধারী ইগা শিয়াতেককে হারিয়েছিলেন। ফাইনালে হারালেন ‘নাম্বার ওয়ান’ আরিনা সাবালেঙ্কাকে। একই টুর্নামেন্টে র্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষ দুই তারকাকে হারিয়ে রাশিয়ার মিরা আন্দ্রিভা জানান দিলেন বিশ্ব টেনিসে নিজের আগমনী বার্তাও। মাত্র ১৭ বছর বয়সে উব্লিউটিএর এই ১০০০ মাস্টার্স জিতলেন আন্দ্রিভা।
১৯৯৮ সালে মার্টিনা হিঙ্গিস এবং ১৯৯৯ সালে সেরেনা উইলিয়ামসের পর তৃতীয় সর্বকনিষ্ঠ নারী প্রতিযোগী হিসেবে আন্দ্রিভা জিতলেন ইন্ডিয়ান ওয়েলসের শিরোপা। তবে যেভাবে তিনি টুর্নামেন্টটি জিতলেন, সেটি তো ঐতিহাসিকই। একই টুর্নামেন্টে র্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষ দুই তারকাকে হারিয়ে শিরোপাজয়ী আন্দ্রিভা এখন ইতিহাসের দ্বিতীয় সর্বকনিষ্ঠ খেলোয়াড়। এই কীর্তিতে সর্বকনিষ্ঠ খেলোয়াড়টি হলেন আমেরিকার ট্রেসি অস্টিন।
১৯৭৯ সালে ১৬ বছর বয়সে তিনি ইউএস ওপেন এবং ফিল্ডারস্টাড টেনিস টুর্নামেন্টে র্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষ দুই তারকাকে হারিয়ে শিরোপা জিতেছিলেন। ইউএস ওপেনে সেমিফাইনাল ও ফাইনালে অস্ট্রিন হারিয়েছিলেন র্যাঙ্কিংয়ের দুই ও একে থাকা মার্টিনা নাভ্রাতিলোভা ও ক্রিস এভার্টকে। এর দুই মাস পরই ফিল্ডারস্টাড টুর্নামেন্টে সেমিফাইনাল ও ফাইনালে হারিয়েছিলেন দুই ও একে থাকা এভার্ট ও নাভ্রাতিলোভাকে। ৪৬ বছর আগে ট্রেসি অস্টিনের কীর্তিকে মনে করিয়ে আন্দ্রিভার ইউএস ওপেন জয় আলোড়ন তুলেছে নারী টেনিসে। বেসলাইন থেকে আগ্রাসী শট খেলতে অভ্যস্ত রুশ এই খেলোয়াড়ের তূণে রয়েছে শক্তিশালী গ্রাউন্ডস্ট্রোকও। তাঁর ডাবল হ্যান্ডেড ব্যাকহ্যান্ডও বেশি শক্তিশালী; র্যালিতে মাথা ঠান্ডা রেখে প্রতিপক্ষকে কৌশলগতভাবে হারানোর ক্ষমতাও আছে তাঁর।
এই ইন্ডিয়ানা ওয়েলসের আগেও গত ফেব্রুয়ারিতে দুবাই টেনিস চ্যাম্পিয়নশিপ জিতে চমক দেখিয়েছিলেন আন্দ্রিভা। হয়েছিলেন হাজার মাস্টার্স টুর্নামেন্টজয়ী সর্বকনিষ্ঠ নারী খেলোয়াড়। ওই টুর্নামেন্ট জিতেই ঢুকে পড়েছিলেন ডব্লিউটিএ র্যাঙ্কিংয়ের সেরা দশে। ২০০৭ সালে নিকোল ভাইদিসোভার পর ১৭ বছর বয়সে ডব্লিউটিএ র্যাঙ্কিংয়ের সেরা দশে আসা প্রথম প্রতিযোগীও ছিলেন আন্দ্রিভা। টানা দুটি মাস্টার্স শিরোপা জিতে ১২ ম্যাচ জয়ের ধারায় আন্দ্রিভা। এই জয়ের ধারাটা কত ম্যাচ হয়—এখন এটাই দেখার।
ইন্ডিয়ানা ওয়েলসের ফাইনালে অবশ্য প্রথম সেটে পিছিয়ে পড়েছিলেন আন্দ্রিভা। তবে পরের দুই সেট জিতে ২-৬,৬-৪, ৬-৩ গেমে হারিয়ে দেন বেলারুশের আরিনা সাবালেঙ্কাকে। এদিকে ছেলেদের বিভাগে চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন গ্রেট ব্রিটেনের জ্যাক ড্র্যাপার। তিনি ৬-২,৬-২ গেমে হারিয়েছেন হোলগার রুনকে।
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
৪৪ মিনিট আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
৩ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
৩ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
৪ ঘণ্টা আগে