প্যারিস অলিম্পিকে সোনা জয়ের পর নোভাক জোকোভিচ প্রথম কোর্টে নেমেছিলেন গত পরশু ইউএস ওপেনে। জয়ে দিয়েই সার্বিয়ান তারকা শুরু করেছেন বছরের শেষ গ্র্যান্ড স্লাম। মলদোভার রাদু অ্যালবটকে হারিয়ে দিয়েছেন ৬-২,৬-২, ৬-৪ গেমে। তবে হার্ড কোর্টের এই ম্যাচে দেখা যায়নি চিরচেনা উচ্ছ্বসিত জোকোভিচকে।
এই দেখা না যাওয়ার কারণ হয়তো তাঁর লাগাতার টেনিস খেলে যাওয়া। গত মে মাসে ৩৭ বছর বয়সে পা রেখেছেন। এই বয়সে লাগাতার খেলে যাওয়ার একটা ধকল তো আছেই। সেটাই আর্থার অ্যাশ স্টেডিয়ামে দেখা গেল জোকোভিচের খেলায়। নড়ন-চড়নে নেই আগের সেই চাঞ্চল্য। নিখুঁত খেলাটাও খেলতে পারেননি। ৪০টি আনফোর্স এরর করেছেন, ডাবল ফল্ট ১০ টি।
এখানেই শেষ নয়, প্রথম সার্ভে রাদু আলবটের সাফল্য যেখানে ৭২ শতাংশ, সেখানে প্রথম সার্ভে জোকোভিচের সাফল্য মাত্র ৪৭ শতাংশ। সেরা ছন্দে ছিলেন না বলেই ১৩৮ র্যাঙ্কধারী আলবটের বিপক্ষে জিততে জোকোর সময় লেগেছে ২ ঘণ্টা ৭ মিনিট। তবে নিজের খেলা নিয়েই খুব অতৃপ্ত নন ২৪টি গ্র্যান্ড স্লামের মালিক, ‘কিছু ক্ষেত্রে এদিক-ওদিক হয়েছে। অলিম্পিকে ক্লে কোর্টে খেলে আসার পর এখানে খেলতে হয়েছে হার্ড কোর্টে। তাই একটু এদিক-ওদিক হতেই পারে।’
পরশুর জয়ে আর্থার অ্যাশ স্টেডিয়ামে সবচেয়ে বেশি জয়ে রজার ফেদেরারকে ছুঁয়ে ফেলেছেন জোকোভিচ। এখানে ৮৯টি জয় ছিল সুইস কিংবদন্তির। পরশুর জয়টি জোকোভিচেরও ৮৯ তম জয়। তবে ছেলেদের টেনিসে ইউএস ওপেনে এটাই সবচেয়ে বেশি জয়ের রেকর্ড নয়। রেকর্ডটি ৯৮টি জয়ের, সেটি আমেরিকান টেনিস গ্রেট জিমি কনর্সের।
টেনিসে যে কটি রেকর্ড এখনো অধরা জোকোর, সেটির একটি আর্থার অ্যাশ স্টেডিয়ামে কনর্সের বেশি জয়। তবে কর্নসের এই রেকর্ডটিকেও একদিন নিজের করে ফেলবেন বলে আশা করা হচ্ছে।
প্যারিস অলিম্পিকে সোনা জয়ের পর নোভাক জোকোভিচ প্রথম কোর্টে নেমেছিলেন গত পরশু ইউএস ওপেনে। জয়ে দিয়েই সার্বিয়ান তারকা শুরু করেছেন বছরের শেষ গ্র্যান্ড স্লাম। মলদোভার রাদু অ্যালবটকে হারিয়ে দিয়েছেন ৬-২,৬-২, ৬-৪ গেমে। তবে হার্ড কোর্টের এই ম্যাচে দেখা যায়নি চিরচেনা উচ্ছ্বসিত জোকোভিচকে।
এই দেখা না যাওয়ার কারণ হয়তো তাঁর লাগাতার টেনিস খেলে যাওয়া। গত মে মাসে ৩৭ বছর বয়সে পা রেখেছেন। এই বয়সে লাগাতার খেলে যাওয়ার একটা ধকল তো আছেই। সেটাই আর্থার অ্যাশ স্টেডিয়ামে দেখা গেল জোকোভিচের খেলায়। নড়ন-চড়নে নেই আগের সেই চাঞ্চল্য। নিখুঁত খেলাটাও খেলতে পারেননি। ৪০টি আনফোর্স এরর করেছেন, ডাবল ফল্ট ১০ টি।
এখানেই শেষ নয়, প্রথম সার্ভে রাদু আলবটের সাফল্য যেখানে ৭২ শতাংশ, সেখানে প্রথম সার্ভে জোকোভিচের সাফল্য মাত্র ৪৭ শতাংশ। সেরা ছন্দে ছিলেন না বলেই ১৩৮ র্যাঙ্কধারী আলবটের বিপক্ষে জিততে জোকোর সময় লেগেছে ২ ঘণ্টা ৭ মিনিট। তবে নিজের খেলা নিয়েই খুব অতৃপ্ত নন ২৪টি গ্র্যান্ড স্লামের মালিক, ‘কিছু ক্ষেত্রে এদিক-ওদিক হয়েছে। অলিম্পিকে ক্লে কোর্টে খেলে আসার পর এখানে খেলতে হয়েছে হার্ড কোর্টে। তাই একটু এদিক-ওদিক হতেই পারে।’
পরশুর জয়ে আর্থার অ্যাশ স্টেডিয়ামে সবচেয়ে বেশি জয়ে রজার ফেদেরারকে ছুঁয়ে ফেলেছেন জোকোভিচ। এখানে ৮৯টি জয় ছিল সুইস কিংবদন্তির। পরশুর জয়টি জোকোভিচেরও ৮৯ তম জয়। তবে ছেলেদের টেনিসে ইউএস ওপেনে এটাই সবচেয়ে বেশি জয়ের রেকর্ড নয়। রেকর্ডটি ৯৮টি জয়ের, সেটি আমেরিকান টেনিস গ্রেট জিমি কনর্সের।
টেনিসে যে কটি রেকর্ড এখনো অধরা জোকোর, সেটির একটি আর্থার অ্যাশ স্টেডিয়ামে কনর্সের বেশি জয়। তবে কর্নসের এই রেকর্ডটিকেও একদিন নিজের করে ফেলবেন বলে আশা করা হচ্ছে।
কাশ্মীরের পেহেলগামে নৃশংস হামলায় ২৬ পর্যটক নিহত হয়েছেন। ভারত দাবি করেছে, এর পেছনে পাকিস্তানের সম্পৃক্ততা রয়েছে। এ ইস্যুতে দুই দলের মধ্যে বিরাজ করছে উত্তেজনা। ভারত সরকার তাদের দেশে পাকিস্তানের বিভিন্ন নিউজ সাইট, ইউটিউব চ্যানেল ব্লক কেরে দিয়েছে। ক্রিকেটাররাও জড়িয়ে গেছেন বাগ্যুদ্ধে। শোয়েব আখতারের ইউটি
৭ ঘণ্টা আগেসাত বছর চলছে সাদমান ইসলামের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারের। চট্টগ্রাম টেস্টের দ্বিতীয় দিন দেখা পেয়েছেন নিজের দ্বিতীয় টেস্ট সেঞ্চুরি, সঙ্গে পূর্ণ করলেন ১০০০ রান। বাংলাদেশের ১৮ তম ক্রিকেটার হিসেবে ১ হাজার রান সাদমানের।
৮ ঘণ্টা আগে৩ উইকেটে ২০৪ রান নিয়ে চা বিরতিতে যায় বাংলাদেশ দল। তৃতীয় সেশনেও ব্যাটিংটা ভালোই করছিলেন স্বাগতিক ব্যাটাররা। দলীয় ২৫৯ রান পর্যন্ত ছিল সেই তিন উইকেটই। কিন্তু শেষ বিকেলে ভিনসেন্ট মাসেকেসার ঘূর্ণি জাদুতে বেশ এলোমেলো হয়ে যায় ব্যাটিং। শেষ ৩০ রানে ৪ উইকেট হারিয়েছে তারা। তবু ৬৪ রানের লিড নিয়ে তৃতীয় দিন শেষ
১০ ঘণ্টা আগে