এর চেয়ে ভালো একটা দিন আর কী হতে পারত মনফিলস-সভিতোলিনা দম্পতির জন্য! অস্ট্রেলিয়ান ওপেন আজ দুজনেই জিতেছেন। আর তাঁদের জেতাটা চলতি টুর্নামেন্টের বড় দুটি অঘটনও!
ফ্রান্সের গায়েল মনফিলস তৃতীয় রাউন্ডে হারিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের টেলর ফ্রিটজকে। আর তাঁর স্ত্রী ইউক্রেনের এলিনা সভিতোলিনাও মেয়েদের বিভাগে হারিয়েছেন ইতালির জেসমিন পাওলিনিকে। তৃতীয় রাউন্ডে দুজনেই হারিয়েছেন নিজ নিজ বিভাগের চতুর্থ বাছাইকে। কাকতালের শেষ এখানেই নয়।
মনফিলস কিংবা সভিতোলিনা—দুজনেই খেলেছেন মার্গারেট কোর্ট অ্যারেনার কোর্টে এবং প্রথম সেট হেরে নিজ নিজ খেলায় পিছিয়ে পড়েছিলেন। পরে ঘুরে দাঁড়িয়ে দুজনেই নিশ্চিত করেছেন প্রতিযোগিতার চতুর্থ রাউন্ড। মনফিলস ৩-৬, ৭-৫, ৭-৬ (৭ /১), ৬-৪ গেমে জিতেছেন, আর সভিতোলিনার জয় ২-৬, ৬-৪, ৬-০ গেমে।
প্রথমে ফ্রিটজে হারান স্বামী মনফিলস। এর এক ঘণ্টা পর সভিতোলিনা জেতেন পাওলিনির বিপক্ষে। স্ত্রী খেলা অবশ্য কোচের বক্সে থেকে দেখেছেন মনফিলস। তো একই দিনে স্বামী-স্ত্রীর বড় দুটি জয়, অনুভূতিটা কেমন? এমন প্রশ্নে সভিতোলিনার উত্তর, ‘পাগলাটে লড়াই ছিল এটি। আমার স্বামীর জয়ে অনুপ্রাণিত হয়েছি আমি। আমি সেই ম্যাচের কিছুটা দেখেছি, (দেখার) সুযোগটা হাতছাড়া করাটা কঠিন ছিল।’
গতকালের জয়ে মনফিলস একটা জায়গায় রজার ফেদেরারের পাশে নাম লিখিয়েছেন। ২০০৮ সালে রজার ফেদেরারের পর সবচেয়ে বয়োজ্যেষ্ঠ খেলোয়াড় হিসেবে অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের চতুর্থ রাউন্ডে উঠলেন ৩৮ বছর বয়সী মনফিলস। ২০০৮ সালে রোঁলা গারোয় কোয়ার্টার ফাইনালে ডেভিড ফেরারকে হারিয়ে দেওয়ার পর র্যাঙ্কিংয়ের সেরা পাঁচের কোনো খেলোয়াড়কে হারালেন মনফিলস।
এর চেয়ে ভালো একটা দিন আর কী হতে পারত মনফিলস-সভিতোলিনা দম্পতির জন্য! অস্ট্রেলিয়ান ওপেন আজ দুজনেই জিতেছেন। আর তাঁদের জেতাটা চলতি টুর্নামেন্টের বড় দুটি অঘটনও!
ফ্রান্সের গায়েল মনফিলস তৃতীয় রাউন্ডে হারিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের টেলর ফ্রিটজকে। আর তাঁর স্ত্রী ইউক্রেনের এলিনা সভিতোলিনাও মেয়েদের বিভাগে হারিয়েছেন ইতালির জেসমিন পাওলিনিকে। তৃতীয় রাউন্ডে দুজনেই হারিয়েছেন নিজ নিজ বিভাগের চতুর্থ বাছাইকে। কাকতালের শেষ এখানেই নয়।
মনফিলস কিংবা সভিতোলিনা—দুজনেই খেলেছেন মার্গারেট কোর্ট অ্যারেনার কোর্টে এবং প্রথম সেট হেরে নিজ নিজ খেলায় পিছিয়ে পড়েছিলেন। পরে ঘুরে দাঁড়িয়ে দুজনেই নিশ্চিত করেছেন প্রতিযোগিতার চতুর্থ রাউন্ড। মনফিলস ৩-৬, ৭-৫, ৭-৬ (৭ /১), ৬-৪ গেমে জিতেছেন, আর সভিতোলিনার জয় ২-৬, ৬-৪, ৬-০ গেমে।
প্রথমে ফ্রিটজে হারান স্বামী মনফিলস। এর এক ঘণ্টা পর সভিতোলিনা জেতেন পাওলিনির বিপক্ষে। স্ত্রী খেলা অবশ্য কোচের বক্সে থেকে দেখেছেন মনফিলস। তো একই দিনে স্বামী-স্ত্রীর বড় দুটি জয়, অনুভূতিটা কেমন? এমন প্রশ্নে সভিতোলিনার উত্তর, ‘পাগলাটে লড়াই ছিল এটি। আমার স্বামীর জয়ে অনুপ্রাণিত হয়েছি আমি। আমি সেই ম্যাচের কিছুটা দেখেছি, (দেখার) সুযোগটা হাতছাড়া করাটা কঠিন ছিল।’
গতকালের জয়ে মনফিলস একটা জায়গায় রজার ফেদেরারের পাশে নাম লিখিয়েছেন। ২০০৮ সালে রজার ফেদেরারের পর সবচেয়ে বয়োজ্যেষ্ঠ খেলোয়াড় হিসেবে অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের চতুর্থ রাউন্ডে উঠলেন ৩৮ বছর বয়সী মনফিলস। ২০০৮ সালে রোঁলা গারোয় কোয়ার্টার ফাইনালে ডেভিড ফেরারকে হারিয়ে দেওয়ার পর র্যাঙ্কিংয়ের সেরা পাঁচের কোনো খেলোয়াড়কে হারালেন মনফিলস।
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
৭ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
৯ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
৯ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১০ ঘণ্টা আগে