ক্রীড়া ডেস্ক
শৈশবে ফর্মুলা ওয়ান দেখতেই বেশি ভালো লাগত ইয়ানিক সিনারের। মাঝে মধ্যে আবার ছুটে যেতেন মিলানে। ইতালিয়ান ক্লাব এসি মিলানের পাঁড় ভক্তও তিনি। এর মধ্যে কখন যে টেনিসের প্রেমে পড়া। এই অঙ্গনে তাঁর আইডল আবার রজার ফেদেরার এবং নোভাক জোকোভিচ। এর মধ্যে রজার অনেক আগেই ছেড়েছেন টেনিস। জোকো এখনো খেললেও এবার চোটে পড়ে আর ফাইনালে যাওয়া হয়নি। আজ মেলবোর্নে আরও একবার গ্র্যান্ড স্ল্যাম ট্রফিটা উঁচিয়ে ধরলেন সিনার। রড লেভার অ্যারেনায় আলেক্সান্দার জভেরেভকে ৬-৩, ৭-৬ (৭-৪),৬-৩ গেমে হারিয়েছেন এই ইতালিয়ান।
গত বছর এই কোর্টেই তাঁর কাছে হেরেছিল দানিল মেদভেদেভ। যেটা ছিল সিনারের প্রথম গ্র্যান্ড স্লাম জয়। এরপর একই বছর ইউএস ওপেনেও চমক দেখান তিনি। হাতে তোলেন নিজের দ্বিতীয় গ্র্যান্ড স্লাম। যদিও ফ্রেঞ্চ ওপেনে একই পথে ছিলেন তিনি। কিন্তু সেমিফাইনালে কার্লোস আলকারাসের কাছে হেরে স্বপ্নভঙ্গ হয় সিনারের। এবার আর ভুল করেননি। এ নিয়ে টানা দুবার অস্ট্রেলিয়ান ওপেন জিতলেন। ইতালিয়ান হিসেবে এমন রেকর্ড আর কারও নেই।
এখানেই শেষ নয়, ইতালির প্রথম টেনিস খেলোয়াড় হিসেবেও তিনটি গ্র্যান্ড স্লাম শিরোপা জয়ের স্বাদ পেলেন সিনার। রাফায়েল নাদালের পর প্রথম খেলোয়াড় হিসেবে নিজের জেতা প্রথম গ্র্যান্ড স্লাম শিরোপা ধরে রাখার কীর্তি গড়েছেন। নাদাল ২০০৫ সালের পর ২০০৬ সালের ফ্রেঞ্চ ওপেনও জিতেছিলেন। মেলবোর্ন পার্কে টানা দুটি শিরোপা জেতা চতুর্থ খেলোয়াড় সিনার। এর আগে এই কীর্তি গড়েছেন আন্দ্রে আগাসি, ফেদেরার আর জোকোভিচ।
সিনারের এমন সাফল্যে উচ্ছ্বসিত নাদাল-আলকারাসরা। টুইটারে অভিনন্দন জানিয়েছেন তাঁরা। আর সিনার প্রশংসার মালা জড়ান তাঁর কোচিং স্টাফদের গলায়, ‘এমন প্রাপ্তি সত্যিই আনন্দের। তবে এটার জন্য আমি দলের সবাইকে ধন্যবাদ দিতে চাই। এ পর্যায়ে আসতে তাঁদের অবদান অনেক। সবাই মিলে আমরা দল হয়ে কাজ করেছি। আমার পরিবারও আমাকে সমর্থন জুগিয়েছে।’
সিনারের আনন্দের বিপরীতে জভেরেভের হতাশা যেন আরও বাড়ল। মেলবোর্নের পোডিয়ামে দাঁড়িয়ে চোখের জলে বুক ভাসিয়েছেন এই জার্মান তারকা। তবে চ্যাম্পিয়ন হওয়া সিনারকে অভিবাদন জানাতে ভুল করেননি, ‘সিনারকে অভিনন্দন! এই শিরোপা তারই প্রাপ্য। সে এখন বিশ্বের নাম্বার ওয়ান তারকা।’
একটা দিক থেকে সিনার পুরোই ব্যতিক্রম। দলের কোচিং স্টাফদের একেবারে পরিবার মনে করেন তিনি। ম্যাচ জেতার পরই দৌড়ে গ্যালারির দিকে ছুটে যান। যেখানে স্টাফদের আলিঙ্গন করে পিঠ চাপড়ে দেন। এরপর ট্রফি হাতে তাদের নিয়েই ফটোসেশন পর্বটা সেরেছেন সিনার।
শৈশবে ফর্মুলা ওয়ান দেখতেই বেশি ভালো লাগত ইয়ানিক সিনারের। মাঝে মধ্যে আবার ছুটে যেতেন মিলানে। ইতালিয়ান ক্লাব এসি মিলানের পাঁড় ভক্তও তিনি। এর মধ্যে কখন যে টেনিসের প্রেমে পড়া। এই অঙ্গনে তাঁর আইডল আবার রজার ফেদেরার এবং নোভাক জোকোভিচ। এর মধ্যে রজার অনেক আগেই ছেড়েছেন টেনিস। জোকো এখনো খেললেও এবার চোটে পড়ে আর ফাইনালে যাওয়া হয়নি। আজ মেলবোর্নে আরও একবার গ্র্যান্ড স্ল্যাম ট্রফিটা উঁচিয়ে ধরলেন সিনার। রড লেভার অ্যারেনায় আলেক্সান্দার জভেরেভকে ৬-৩, ৭-৬ (৭-৪),৬-৩ গেমে হারিয়েছেন এই ইতালিয়ান।
গত বছর এই কোর্টেই তাঁর কাছে হেরেছিল দানিল মেদভেদেভ। যেটা ছিল সিনারের প্রথম গ্র্যান্ড স্লাম জয়। এরপর একই বছর ইউএস ওপেনেও চমক দেখান তিনি। হাতে তোলেন নিজের দ্বিতীয় গ্র্যান্ড স্লাম। যদিও ফ্রেঞ্চ ওপেনে একই পথে ছিলেন তিনি। কিন্তু সেমিফাইনালে কার্লোস আলকারাসের কাছে হেরে স্বপ্নভঙ্গ হয় সিনারের। এবার আর ভুল করেননি। এ নিয়ে টানা দুবার অস্ট্রেলিয়ান ওপেন জিতলেন। ইতালিয়ান হিসেবে এমন রেকর্ড আর কারও নেই।
এখানেই শেষ নয়, ইতালির প্রথম টেনিস খেলোয়াড় হিসেবেও তিনটি গ্র্যান্ড স্লাম শিরোপা জয়ের স্বাদ পেলেন সিনার। রাফায়েল নাদালের পর প্রথম খেলোয়াড় হিসেবে নিজের জেতা প্রথম গ্র্যান্ড স্লাম শিরোপা ধরে রাখার কীর্তি গড়েছেন। নাদাল ২০০৫ সালের পর ২০০৬ সালের ফ্রেঞ্চ ওপেনও জিতেছিলেন। মেলবোর্ন পার্কে টানা দুটি শিরোপা জেতা চতুর্থ খেলোয়াড় সিনার। এর আগে এই কীর্তি গড়েছেন আন্দ্রে আগাসি, ফেদেরার আর জোকোভিচ।
সিনারের এমন সাফল্যে উচ্ছ্বসিত নাদাল-আলকারাসরা। টুইটারে অভিনন্দন জানিয়েছেন তাঁরা। আর সিনার প্রশংসার মালা জড়ান তাঁর কোচিং স্টাফদের গলায়, ‘এমন প্রাপ্তি সত্যিই আনন্দের। তবে এটার জন্য আমি দলের সবাইকে ধন্যবাদ দিতে চাই। এ পর্যায়ে আসতে তাঁদের অবদান অনেক। সবাই মিলে আমরা দল হয়ে কাজ করেছি। আমার পরিবারও আমাকে সমর্থন জুগিয়েছে।’
সিনারের আনন্দের বিপরীতে জভেরেভের হতাশা যেন আরও বাড়ল। মেলবোর্নের পোডিয়ামে দাঁড়িয়ে চোখের জলে বুক ভাসিয়েছেন এই জার্মান তারকা। তবে চ্যাম্পিয়ন হওয়া সিনারকে অভিবাদন জানাতে ভুল করেননি, ‘সিনারকে অভিনন্দন! এই শিরোপা তারই প্রাপ্য। সে এখন বিশ্বের নাম্বার ওয়ান তারকা।’
একটা দিক থেকে সিনার পুরোই ব্যতিক্রম। দলের কোচিং স্টাফদের একেবারে পরিবার মনে করেন তিনি। ম্যাচ জেতার পরই দৌড়ে গ্যালারির দিকে ছুটে যান। যেখানে স্টাফদের আলিঙ্গন করে পিঠ চাপড়ে দেন। এরপর ট্রফি হাতে তাদের নিয়েই ফটোসেশন পর্বটা সেরেছেন সিনার।
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
১ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
৩ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
৩ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
৪ ঘণ্টা আগে