বছরের শেষ গ্র্যান্ড স্লাম ইউএস ওপেন অপরাজিত থেকে শুরু করেছিলেন রাফায়েল নাদাল। তবে শেষটা করতে পারলেন না অপরাজিত থেকে। গতকাল চতুর্থ রাউন্ডে ফ্রান্সিস তিয়াফোর কাছে ৬-৪,৪-৬, ৬-৪,৬-৩ সেটে হেরে বিদায় নিয়েছেন ইউএস ওপেন থেকে।
তিয়াফোর বিপক্ষে খেলতে নামার আগে এ বছর ২২ ম্যাচ খেলে একটিতেও হারেননি নাদাল। ২৩তম ম্যাচ খেলতে নেমে হোঁচট খেয়েছেন ২৪ বছর বয়সী মার্কিন টেনিস তারকার কাছে। অথচ এর আগে নাদালের বিপক্ষে ম্যাচ তো দূরের কথা, একটি সেটেও জিততে পারেনি তিয়াফো। পুরো ম্যাচেই দুর্দান্ত খেলেছেন এই উঠতি তারকা। স্প্যানিশ টেনিস কিংবদন্তির বিপক্ষে ৪৯টি ‘উইনার্স’ মেরেছেন তিনি। নাদালকে প্রথম সেটে ৬-৪-এ হারিয়ে শুরু করেন তিনি। তবে দ্বিতীয় সেটে ঘুরে দাঁড়ান ইউএস ওপেনের চারবারের চ্যাম্পিয়ন। ৪-৬-এ দ্বিতীয় সেট জিতে ম্যাচে সমতায় ফেরেন নাদাল। তবে পরের দুই সেটে ৬-৪ ও ৬-৩ হেরে যাওয়ায় তাঁর অপরাজিতের যাত্রা থামল বছরের শেষ গ্র্যান্ড স্লামের চতুর্থ রাউন্ডে।
যুক্তরাষ্ট্রে তৃতীয় খেলোয়াড় হিসেবে নাদালকে হারালেন তিয়াফো। এর আগে অ্যান্ডি রডিক ও জেমস ব্লেক হারিয়েছিলেন পুরুষ এককে সর্বোচ্চ গ্র্যান্ড স্লামের মালিককে। টেনিস কিংবদন্তিকে হারিয়ে আবেগাপ্লুত হয়েছেন তিনি। ম্যাচ জয়ের পর তিনি বলেছেন, ‘আমি জানি না এই মুহূর্তে কী বলা উচিত। তবে আমি ভীষণ খুশি। সে সর্বকালের সেরাদের একজন। আজ আমি অবিশ্বাস্য খেলেছি।’
আর সর্বোচ্চ ২২ গ্র্যান্ড স্লাম জয়ী নাদাল আর্থার অ্যাশ স্টেডিয়ামে হেরে যাওয়া ম্যাচে কোনো অজুহাত খুঁজে নেওয়ার চেষ্টা করেননি। ম্যাচ হারার পেছনে পুরো কৃতিত্ব দিয়েছেন প্রতিপক্ষ তিয়াফোর দুর্দান্ত পারফরম্যান্সকে। তিনি বলেছেন, ‘তিয়াফো আমার চেয়ে আজ ভালো খেলেছে। ম্যাচে মানসম্মত খেলাটা খেলতে পারিনি। আরও ভালো শট খেলা উচিত ছিল।’
টেনিসে আবার কবে ফিরবেন এমন প্রশ্নের উত্তরে কিংবদন্তি নাদাল বলেছেন, ‘কিছু বিষয় আমাকে ঠিক করতে হবে। আবার কবে ফিরব (কোর্টে) জানি না। আগে নিজেকে মানসিকভাবে প্রস্তুত করব। এরপর যখন নিজেকে প্রস্তুত মনে করব, তখন ফিরব।’ তাঁর বিদায়ে একমাত্র মারিন চিলিচ গ্র্যান্ড স্লাম বিজয়ী হিসেবে থাকছেন এই টুর্নামেন্টে। ২০১৪ সালে ইউএস ওপেন জিতেছিলেন ক্রোয়েশিয়ান এই টেনিস তারকা।
বছরের শেষ গ্র্যান্ড স্লাম ইউএস ওপেন অপরাজিত থেকে শুরু করেছিলেন রাফায়েল নাদাল। তবে শেষটা করতে পারলেন না অপরাজিত থেকে। গতকাল চতুর্থ রাউন্ডে ফ্রান্সিস তিয়াফোর কাছে ৬-৪,৪-৬, ৬-৪,৬-৩ সেটে হেরে বিদায় নিয়েছেন ইউএস ওপেন থেকে।
তিয়াফোর বিপক্ষে খেলতে নামার আগে এ বছর ২২ ম্যাচ খেলে একটিতেও হারেননি নাদাল। ২৩তম ম্যাচ খেলতে নেমে হোঁচট খেয়েছেন ২৪ বছর বয়সী মার্কিন টেনিস তারকার কাছে। অথচ এর আগে নাদালের বিপক্ষে ম্যাচ তো দূরের কথা, একটি সেটেও জিততে পারেনি তিয়াফো। পুরো ম্যাচেই দুর্দান্ত খেলেছেন এই উঠতি তারকা। স্প্যানিশ টেনিস কিংবদন্তির বিপক্ষে ৪৯টি ‘উইনার্স’ মেরেছেন তিনি। নাদালকে প্রথম সেটে ৬-৪-এ হারিয়ে শুরু করেন তিনি। তবে দ্বিতীয় সেটে ঘুরে দাঁড়ান ইউএস ওপেনের চারবারের চ্যাম্পিয়ন। ৪-৬-এ দ্বিতীয় সেট জিতে ম্যাচে সমতায় ফেরেন নাদাল। তবে পরের দুই সেটে ৬-৪ ও ৬-৩ হেরে যাওয়ায় তাঁর অপরাজিতের যাত্রা থামল বছরের শেষ গ্র্যান্ড স্লামের চতুর্থ রাউন্ডে।
যুক্তরাষ্ট্রে তৃতীয় খেলোয়াড় হিসেবে নাদালকে হারালেন তিয়াফো। এর আগে অ্যান্ডি রডিক ও জেমস ব্লেক হারিয়েছিলেন পুরুষ এককে সর্বোচ্চ গ্র্যান্ড স্লামের মালিককে। টেনিস কিংবদন্তিকে হারিয়ে আবেগাপ্লুত হয়েছেন তিনি। ম্যাচ জয়ের পর তিনি বলেছেন, ‘আমি জানি না এই মুহূর্তে কী বলা উচিত। তবে আমি ভীষণ খুশি। সে সর্বকালের সেরাদের একজন। আজ আমি অবিশ্বাস্য খেলেছি।’
আর সর্বোচ্চ ২২ গ্র্যান্ড স্লাম জয়ী নাদাল আর্থার অ্যাশ স্টেডিয়ামে হেরে যাওয়া ম্যাচে কোনো অজুহাত খুঁজে নেওয়ার চেষ্টা করেননি। ম্যাচ হারার পেছনে পুরো কৃতিত্ব দিয়েছেন প্রতিপক্ষ তিয়াফোর দুর্দান্ত পারফরম্যান্সকে। তিনি বলেছেন, ‘তিয়াফো আমার চেয়ে আজ ভালো খেলেছে। ম্যাচে মানসম্মত খেলাটা খেলতে পারিনি। আরও ভালো শট খেলা উচিত ছিল।’
টেনিসে আবার কবে ফিরবেন এমন প্রশ্নের উত্তরে কিংবদন্তি নাদাল বলেছেন, ‘কিছু বিষয় আমাকে ঠিক করতে হবে। আবার কবে ফিরব (কোর্টে) জানি না। আগে নিজেকে মানসিকভাবে প্রস্তুত করব। এরপর যখন নিজেকে প্রস্তুত মনে করব, তখন ফিরব।’ তাঁর বিদায়ে একমাত্র মারিন চিলিচ গ্র্যান্ড স্লাম বিজয়ী হিসেবে থাকছেন এই টুর্নামেন্টে। ২০১৪ সালে ইউএস ওপেন জিতেছিলেন ক্রোয়েশিয়ান এই টেনিস তারকা।
কাশ্মীরের পেহেলগামে নৃশংস হামলায় ২৬ পর্যটক নিহত হয়েছেন। ভারত দাবি করেছে, এর পেছনে পাকিস্তানের সম্পৃক্ততা রয়েছে। এ ইস্যুতে দুই দলের মধ্যে বিরাজ করছে উত্তেজনা। ভারত সরকার তাদের দেশে পাকিস্তানের বিভিন্ন নিউজ সাইট, ইউটিউব চ্যানেল ব্লক কেরে দিয়েছে। ক্রিকেটাররাও জড়িয়ে গেছেন বাগ্যুদ্ধে। শোয়েব আখতারের ইউটি
৮ ঘণ্টা আগেসাত বছর চলছে সাদমান ইসলামের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারের। চট্টগ্রাম টেস্টের দ্বিতীয় দিন দেখা পেয়েছেন নিজের দ্বিতীয় টেস্ট সেঞ্চুরি, সঙ্গে পূর্ণ করলেন ১০০০ রান। বাংলাদেশের ১৮ তম ক্রিকেটার হিসেবে ১ হাজার রান সাদমানের।
৯ ঘণ্টা আগে৩ উইকেটে ২০৪ রান নিয়ে চা বিরতিতে যায় বাংলাদেশ দল। তৃতীয় সেশনেও ব্যাটিংটা ভালোই করছিলেন স্বাগতিক ব্যাটাররা। দলীয় ২৫৯ রান পর্যন্ত ছিল সেই তিন উইকেটই। কিন্তু শেষ বিকেলে ভিনসেন্ট মাসেকেসার ঘূর্ণি জাদুতে বেশ এলোমেলো হয়ে যায় ব্যাটিং। শেষ ৩০ রানে ৪ উইকেট হারিয়েছে তারা। তবু ৬৪ রানের লিড নিয়ে তৃতীয় দিন শেষ
১১ ঘণ্টা আগে