রেকর্ড ২৫ গ্র্যান্ড স্লামে চোখ নোভাক জোকোভিচের। কিন্তু বছরের প্রথম গ্র্যান্ড স্লাম অস্ট্রেলিয়ান ওপেন খেলতে নেমে পা হড়কানোর শঙ্কায় পড়ে গিয়েছিলেন তিনি। শেষ পর্যন্ত যদিও শঙ্কাটা সত্যি হয়নি। তবে ৩৬ বছর বয়সি সার্বিয়ান তারকার শিরদাঁড়া দিয়ে ঠান্ডা স্রোত বয়ে দেন জোকোভিচের অর্ধেক বয়সি দিনো প্রিজমিচ।
৬-২,৭-৬ (৭-৫), ৬-৩,৬-৪ গেমে জিতে জয় দিয়ে অস্ট্রেলিয়ান ওপেন শুরু করেছেন জোকোভিচ। মেলবোর্ন পার্কে সর্বশেষ ২৮ ম্যাচে অপরাজিত থাকার রেশ নিয়ে আজ শুরুটাও দুর্দান্ত করেন জোকোভিচ। প্রথমবারের মতো গ্র্যান্ড স্লাম খেলতে নামা প্রিজমিচকে প্রথম সেটে একদম উড়িয়ে দেন সার্বিয়ান তারকা। বছরের প্রথম গ্র্যান্ড স্লামে অপরাজিত থাকার সংখ্যাটা ২৯ করার পথে প্রথম সেট জেতেন ৬-২ গেমে। এমন দাপুটে জয়ের পর ম্যাচটা সহজেই জিতবেন জোকোভিচ এমনটাই হয়তো মনে করেছিলেন অনেকে।
তবে যাঁরা এমনটা ভেবেছিলেন তাঁদের ভাবনাকে দ্বিতীয় সেটেই ভুল প্রমাণিত করেন প্রিজমিচ। জোকোভিচকে চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলে দেন ১৮ বছর বয়সি তারকা। শুধু চ্যালেঞ্জেই ফেলে দেননি, পুরুষ এককে সর্বোচ্চ ২৪ গ্র্যান্ড স্লামজয়ীর কঠিন পরীক্ষা নিয়ে দ্বিতীয় সেটও জেতেন তিনি। টাইব্রেকারে গড়ানো সেটটি ৭-৬ (৭-৫) ব্যবধানে জিতে ম্যাচে সমতায় ফেরেন ক্রোয়েশিয়ান উদীয়মান তারকা। তৃতীয় সেটের শুরুতেও প্রতিদ্বন্দ্বীকে ভালোই চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়েছিলেন তিনি।
মেলবোর্ন পার্কে একটা সময় তো তৃতীয় সেটে ৩-২ ব্যবধানে এগিয়েও গিয়েছিলেন প্রিজমিচ। তবে সেটে ফিরতে খুব বেশি সময় নেননি জোকোভিচ। সময় গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে টেনিস কিংবদন্তি স্বরূপে ফেরেন। দুর্দান্তভাবে ঘুরে দাঁড়িয়ে প্রিজমিচকে আর কোনো সুযোগ না দিয়ে ৬-৩ ব্যবধানে জিতে ম্যাচ জয়ে এগিয়ে যান সার্বিয়ান কিংবদন্তি।
চতুর্থ সেটেও প্রিজমিচের ওপর দাপট দেখানো শুরু করেন জোকোভিচ। ৪-০ ব্যবধানে একটা সময় ম্যাচেও এগিয়ে যান। সর্বশেষবারের চ্যাম্পিয়ন। তবে হারতে থাকা ম্যাচেও সহজে হার মেনে নিতে চাননি প্রিজমিচ। ঘুরে দাঁড়িয়ে ব্যবধান ৪-৩ করেন ক্রোয়েশিয়ান তারকা। অবশ্য ঘুরে দাঁড়ালেও হার এড়াতে পারেননি তিনি। ৬–৪ ব্যবধানে হেরে অস্ট্রেলিয়ান ওপেন থেকে বিদায় নিলেও ইতিহাসের সাক্ষী হয়েছেন ১৮ বছর বয়সী তারকা।
জোকোভিচের এতটাই পরীক্ষা নিয়েছেন প্রিজমিচ দ্বিতীয় রাউন্ডে সুযোগ পেতে ম্যাচ জিততে রেকর্ড গড়তে হয়েছে সর্বোচ্চ গ্র্যান্ড স্লামজয়ীকে। গ্র্যান্ড স্লামের প্রথম রাউন্ডে খেলা জোকোভিচের এটি দীর্ঘতম ম্যাচ। ৪ ঘণ্টা ১ মিনিটের এই ম্যাচের আগে জোকোভিচ ২০০৫ সালে দীর্ঘতম ম্যাচটি খেলেছিলেন ইউএস ওপেনে গায়েল মনফিলসের বিপক্ষে।
রেকর্ড ২৫ গ্র্যান্ড স্লামে চোখ নোভাক জোকোভিচের। কিন্তু বছরের প্রথম গ্র্যান্ড স্লাম অস্ট্রেলিয়ান ওপেন খেলতে নেমে পা হড়কানোর শঙ্কায় পড়ে গিয়েছিলেন তিনি। শেষ পর্যন্ত যদিও শঙ্কাটা সত্যি হয়নি। তবে ৩৬ বছর বয়সি সার্বিয়ান তারকার শিরদাঁড়া দিয়ে ঠান্ডা স্রোত বয়ে দেন জোকোভিচের অর্ধেক বয়সি দিনো প্রিজমিচ।
৬-২,৭-৬ (৭-৫), ৬-৩,৬-৪ গেমে জিতে জয় দিয়ে অস্ট্রেলিয়ান ওপেন শুরু করেছেন জোকোভিচ। মেলবোর্ন পার্কে সর্বশেষ ২৮ ম্যাচে অপরাজিত থাকার রেশ নিয়ে আজ শুরুটাও দুর্দান্ত করেন জোকোভিচ। প্রথমবারের মতো গ্র্যান্ড স্লাম খেলতে নামা প্রিজমিচকে প্রথম সেটে একদম উড়িয়ে দেন সার্বিয়ান তারকা। বছরের প্রথম গ্র্যান্ড স্লামে অপরাজিত থাকার সংখ্যাটা ২৯ করার পথে প্রথম সেট জেতেন ৬-২ গেমে। এমন দাপুটে জয়ের পর ম্যাচটা সহজেই জিতবেন জোকোভিচ এমনটাই হয়তো মনে করেছিলেন অনেকে।
তবে যাঁরা এমনটা ভেবেছিলেন তাঁদের ভাবনাকে দ্বিতীয় সেটেই ভুল প্রমাণিত করেন প্রিজমিচ। জোকোভিচকে চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলে দেন ১৮ বছর বয়সি তারকা। শুধু চ্যালেঞ্জেই ফেলে দেননি, পুরুষ এককে সর্বোচ্চ ২৪ গ্র্যান্ড স্লামজয়ীর কঠিন পরীক্ষা নিয়ে দ্বিতীয় সেটও জেতেন তিনি। টাইব্রেকারে গড়ানো সেটটি ৭-৬ (৭-৫) ব্যবধানে জিতে ম্যাচে সমতায় ফেরেন ক্রোয়েশিয়ান উদীয়মান তারকা। তৃতীয় সেটের শুরুতেও প্রতিদ্বন্দ্বীকে ভালোই চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়েছিলেন তিনি।
মেলবোর্ন পার্কে একটা সময় তো তৃতীয় সেটে ৩-২ ব্যবধানে এগিয়েও গিয়েছিলেন প্রিজমিচ। তবে সেটে ফিরতে খুব বেশি সময় নেননি জোকোভিচ। সময় গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে টেনিস কিংবদন্তি স্বরূপে ফেরেন। দুর্দান্তভাবে ঘুরে দাঁড়িয়ে প্রিজমিচকে আর কোনো সুযোগ না দিয়ে ৬-৩ ব্যবধানে জিতে ম্যাচ জয়ে এগিয়ে যান সার্বিয়ান কিংবদন্তি।
চতুর্থ সেটেও প্রিজমিচের ওপর দাপট দেখানো শুরু করেন জোকোভিচ। ৪-০ ব্যবধানে একটা সময় ম্যাচেও এগিয়ে যান। সর্বশেষবারের চ্যাম্পিয়ন। তবে হারতে থাকা ম্যাচেও সহজে হার মেনে নিতে চাননি প্রিজমিচ। ঘুরে দাঁড়িয়ে ব্যবধান ৪-৩ করেন ক্রোয়েশিয়ান তারকা। অবশ্য ঘুরে দাঁড়ালেও হার এড়াতে পারেননি তিনি। ৬–৪ ব্যবধানে হেরে অস্ট্রেলিয়ান ওপেন থেকে বিদায় নিলেও ইতিহাসের সাক্ষী হয়েছেন ১৮ বছর বয়সী তারকা।
জোকোভিচের এতটাই পরীক্ষা নিয়েছেন প্রিজমিচ দ্বিতীয় রাউন্ডে সুযোগ পেতে ম্যাচ জিততে রেকর্ড গড়তে হয়েছে সর্বোচ্চ গ্র্যান্ড স্লামজয়ীকে। গ্র্যান্ড স্লামের প্রথম রাউন্ডে খেলা জোকোভিচের এটি দীর্ঘতম ম্যাচ। ৪ ঘণ্টা ১ মিনিটের এই ম্যাচের আগে জোকোভিচ ২০০৫ সালে দীর্ঘতম ম্যাচটি খেলেছিলেন ইউএস ওপেনে গায়েল মনফিলসের বিপক্ষে।
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
১১ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১২ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১৩ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১৩ ঘণ্টা আগে