ক্রীড়া ডেস্ক
একটা সময় ছিল, যখন ধরেই নেওয়া হতো ‘বড় তিন’-এর কেউ না কেউ শিরোপা জিতবে। কিন্তু কালের আবর্তে বড় তিনের সেই প্রভাব আর নেই। রজার ফেদেরারের পথ ধরে টেনিস ছেড়েছেন রাফায়েল নাদালও। বড় তিনের শেষ প্রতিনিধি হিসেবে জোকোভিচ খেলা চালিয়ে গেলেও তাঁর ক্যারিয়ার-সূর্যটা মধ্যগগন থেকে অস্তের দিকে হেলে পড়েছে। বিশ্ব টেনিস শাসনের ব্যাটনটা যেন নাদাল-জোকোভিচদের হাত ঘুরে চলে এসেছে নতুন প্রজন্মের ইয়ানিক সিনার কিংবা কার্লোস আলকারাসদের হাতে।
গত বছরের চারটি গ্র্যান্ড স্লামের ২টি করে ভাগাভাগি করেছেন সিনার ও আলকারাস। দর্শক হয়ে থাকা জোকোভিচের চেয়ে তাই এবার অস্ট্রেলিয়ান ওপেন শুরুর আগে বেশি আলোচনায় সিনার ও আলকারাসের দ্বৈরথ। আজ শুরু অস্ট্রেলিয়ান ওপেন। আগের দিন সংবাদমাধ্যমের সামনে এসে সিনারের সঙ্গে নিজের দ্বৈরথের কথাই বললেন স্প্যানিয়ার্ড আলকারাস, ‘যখন আমি তার বিপক্ষে খেলি, আমি জিততে চাইলে নিজের সেরাটা দিয়েই খেলতে হবে আমাকে। আর ইয়ানিকের বিপক্ষে খেলার দিনটি যদি আমার না হয়, তাহলেও ৯৯ শতাংশ নিশ্চিত থাকি যে আমি হারতে যাচ্ছি। এটা মাথায় রেখেই তার বিপক্ষে খেলতে নামি আমি।’
এরপরই আলকারাস বললেন আসল কথাটা, কোর্টে তাঁর সেরাটা বের করে নিয়ে আসে সিনারই। আলকারাসের ভাষায়, ‘যখন আমি তাকে শিরোপা জিততে দেখি, র্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষে উঠতে দেখি, তখন সেটা আমাকে কঠোর অনুশীলন করতে উদ্বুদ্ধ করে। অনুশীলনে আমি শুধু সেই বিষয়গুলো নিয়েই ভাবি, যা তার বিরুদ্ধে খেলায় আমাকে সাহায্য করে।’
নিজের সেরাটা দিয়েই আজ থেকে শুরু হতে যাওয়া অস্ট্রেলিয়ান ওপেনে সিনারকে হারাতে চান আলকারাস। অস্ট্রেলিয়ান ওপেন জিতে পুনরুদ্ধার করতে চান র্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষস্থান, ‘আমার লক্ষ্য গ্র্যান্ড স্লাম এবং ১০০০ মাস্টার্স জেতা। অবশ্যই আমার লক্ষ্যের মধ্যে আছে র্যাঙ্কিংও।
আর সিনারের লক্ষ্য মেলবোর্ন পার্কে শিরোপা ধরে রেখে র্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষ আসনে নিজের অবস্থান আরও সুসংহত করা। নিজের খেলায় কিছু পরিবর্তন এনেছেন, যা দেখা যাবে অস্ট্রেলিয়ান ওপেনে। সেই পরিবর্তন এতই সূক্ষ্ম যে দর্শকেরা সেটা নাও বুঝতে পারেন।
একটা সময় ছিল, যখন ধরেই নেওয়া হতো ‘বড় তিন’-এর কেউ না কেউ শিরোপা জিতবে। কিন্তু কালের আবর্তে বড় তিনের সেই প্রভাব আর নেই। রজার ফেদেরারের পথ ধরে টেনিস ছেড়েছেন রাফায়েল নাদালও। বড় তিনের শেষ প্রতিনিধি হিসেবে জোকোভিচ খেলা চালিয়ে গেলেও তাঁর ক্যারিয়ার-সূর্যটা মধ্যগগন থেকে অস্তের দিকে হেলে পড়েছে। বিশ্ব টেনিস শাসনের ব্যাটনটা যেন নাদাল-জোকোভিচদের হাত ঘুরে চলে এসেছে নতুন প্রজন্মের ইয়ানিক সিনার কিংবা কার্লোস আলকারাসদের হাতে।
গত বছরের চারটি গ্র্যান্ড স্লামের ২টি করে ভাগাভাগি করেছেন সিনার ও আলকারাস। দর্শক হয়ে থাকা জোকোভিচের চেয়ে তাই এবার অস্ট্রেলিয়ান ওপেন শুরুর আগে বেশি আলোচনায় সিনার ও আলকারাসের দ্বৈরথ। আজ শুরু অস্ট্রেলিয়ান ওপেন। আগের দিন সংবাদমাধ্যমের সামনে এসে সিনারের সঙ্গে নিজের দ্বৈরথের কথাই বললেন স্প্যানিয়ার্ড আলকারাস, ‘যখন আমি তার বিপক্ষে খেলি, আমি জিততে চাইলে নিজের সেরাটা দিয়েই খেলতে হবে আমাকে। আর ইয়ানিকের বিপক্ষে খেলার দিনটি যদি আমার না হয়, তাহলেও ৯৯ শতাংশ নিশ্চিত থাকি যে আমি হারতে যাচ্ছি। এটা মাথায় রেখেই তার বিপক্ষে খেলতে নামি আমি।’
এরপরই আলকারাস বললেন আসল কথাটা, কোর্টে তাঁর সেরাটা বের করে নিয়ে আসে সিনারই। আলকারাসের ভাষায়, ‘যখন আমি তাকে শিরোপা জিততে দেখি, র্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষে উঠতে দেখি, তখন সেটা আমাকে কঠোর অনুশীলন করতে উদ্বুদ্ধ করে। অনুশীলনে আমি শুধু সেই বিষয়গুলো নিয়েই ভাবি, যা তার বিরুদ্ধে খেলায় আমাকে সাহায্য করে।’
নিজের সেরাটা দিয়েই আজ থেকে শুরু হতে যাওয়া অস্ট্রেলিয়ান ওপেনে সিনারকে হারাতে চান আলকারাস। অস্ট্রেলিয়ান ওপেন জিতে পুনরুদ্ধার করতে চান র্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষস্থান, ‘আমার লক্ষ্য গ্র্যান্ড স্লাম এবং ১০০০ মাস্টার্স জেতা। অবশ্যই আমার লক্ষ্যের মধ্যে আছে র্যাঙ্কিংও।
আর সিনারের লক্ষ্য মেলবোর্ন পার্কে শিরোপা ধরে রেখে র্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষ আসনে নিজের অবস্থান আরও সুসংহত করা। নিজের খেলায় কিছু পরিবর্তন এনেছেন, যা দেখা যাবে অস্ট্রেলিয়ান ওপেনে। সেই পরিবর্তন এতই সূক্ষ্ম যে দর্শকেরা সেটা নাও বুঝতে পারেন।
বসুন্ধরা কিংসের শুরুর একাদশে ছিলেন না কিউবা মিচেল। যা দেখে বিস্মিত হন অনেকেই। শেষ পর্যন্ত ম্যাচের ৬৫ মিনিটে বদলি হিসেবে মাঠে নামেন ইংল্যান্ড প্রবাসী এই মিডফিল্ডার। তাঁর অভিষেক জয়ে রাঙাল বসুন্ধরা কিংস। সিরিয়ার ক্লাব আল কারামাহকে ১-০ গোলে হারিয়ে এএফসি চ্যালেঞ্জ লিগের মূলপর্বে জায়গা করে নিয়েছে তারা।
৭ ঘণ্টা আগেপ্রথমবারের মতো আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলার সুযোগ পেয়েছেন মোস্তাফিজুর রহমান। ২ ডিসেম্বর শুরু হতে যাওয়া সংযুক্ত আরব আমিরাতের এই টি-টোয়েন্টি লিগে বাংলাদেশের কাটার মাস্টার খেলবেন দুবাই ক্যাপিটালসের হয়ে।
১২ ঘণ্টা আগেহাতের ব্যাটকে তলোয়ার বানালেন ডেওয়াল্ড ব্রেভিস। কচু কাটা করলেন অস্ট্রেলিয়ার বোলারদের। ৪১ বলে সেঞ্চুরি ছুঁয়ে খেললেন রেকর্ড ১২৫ রানের ইনিংস। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি দক্ষিণ আফ্রিকার পক্ষে সর্বোচ্চ এই ইনিংসই অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি ব্যবধান গড়ে দিয়েছে। ৫৩ রানে জিতেছে দক্ষিণ আফ্রিকা।
১৩ ঘণ্টা আগেএকেকটা পাসের পর হতাশা ঝাড়ছিলেন সুলেমান দিয়াবাতে। প্রতিপক্ষে দীর্ঘদেহী ফুটবলারদের সামনে কোনোভাবেই পেরে উঠছিলেন না বাকিরা। যা লড়াই করার তা দেখা গেছে শুধু দিয়াবাতের মধ্যে। দিন শেষে বিফলেই যায় তা। আবাহনী লিমিটেডকে ২-০ গোলে হারিয়ে এএফসি চ্যালেঞ্জ লিগের মূল পর্বে নাম লিখিয়েছে কিরগিজস্তানের ক্লাব মুরাস ইউন
১৪ ঘণ্টা আগে