ক্রীড়া ডেস্ক
টেনিসের ‘ব্যাডবয়’ খ্যাত অস্ট্রেলিয়ার নিক কিরিওস মাঝে মধ্যেই এমনটা করতেন। কালে ভদ্রে বুলগেরিয়ার গিগর দিমিতভ থেকে শুরু করে সার্বিয়ান টেনিস কিংবদন্তি নোভাক জোকোভিচেরও কোর্টে র্যাকেট ভাঙার নজির আছে। অস্ট্রেলিয়ান ওপেনে এবার র্যাকেট ভাঙলেন দানিল মেদভেদেভ। শুধু র্যাকেটই নয়, র্যাকেট দিয়ে পিটিয়ে ভেঙে দিয়েছেন নেটের ক্যামেরাও।
অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের প্রথম রাউন্ডে আজ ঘটেছে এই ঘটনা। তখন অবাছাই কাসিদিত সামরেজের সঙ্গে লড়াইয়ে পিছিয়ে ছিলেন রুশ টেনিস তারকা পঞ্চম বাছাই মেদভেদেভ। প্রথম সেট জিতলেও দ্বিতীয় ও তৃতীয় সেটে হেরে যান তিনি। আর ঘটনাটি তৃতীয় সেটের সময়। ৪০-১৫ পয়েন্টে পিছিয়ে থাকার সময় সামরেজের একটি শট নেটে লেগে গতিপথ পাল্টে ফেললে মেজাজ হারিয়ে ফেলেন মেদভেদেভ। সেই শটটি ফেরাতে পারলেও সেই সেটে জিতে যান থাই প্রতিযোগী সামরেজ।
এরপরই নেটের কাছে গিয়ে জোরে জোরে পাঁচবার নেটে আঘাত করেন মেদভেদেভ। তাতে তাঁর হাতের র্যাকেট তো ভাঙেই, ভেঙ্গে যাই নেটে বসানো ক্যামেরাও। এই ঘটনার পর ক্যামেরা মেরামতের জন্য সাময়িকভাবে বন্ধ থাকে খেলা। এ সময়ে বল কুড়ানিদের ভাঙা টুকরোগুলো সরিয়ে ফেলতে দেখা যায়। যদিও পরের দুটি সেট জিতে ৬-২, ৪-৬, ৩-৬, ৬-১, ৬-২ গেমে জয়লাভ করেন মেলবোর্ন পার্কে ২০২১, ২০২২ ও ২০২৪ সালে ফাইনাল খেলা মেদভেদেভ।
তবে এই ঘটনায় বড় অঙ্কের আর্থিক জরিমানার মুখে পড়েছেন মেদভেদেভ। তবে রুশ তারকার আশা, ‘আশা করি খুব বেশি বড় জরিমানা হবে না। সাধারণত র্যাকেট ভাঙার জন্য জরিমানা হয়। আর ক্যামেরা ঠিক করতে কিছু খরচ হবে। তবে আমার মনে হয় না, ক্যামেরাটি খুব বেশি দামের।’
তো কি কারণে মেজাজ হারিয়েছিলেন তখন? এই প্রশ্নে মেদভেদেভের উত্তর, ‘দ্বিতীয় ও তৃতীয় সেটে আমি বল ছুঁতেই পারছিলাম না। কী করব—বুঝতে পারছিলাম না। তবে যখন এটি করছিলাম, র্যাকেট ভেঙে ফেলার লক্ষ্য ছিল না আমার। তবে ভাঙা র্যাকেট দেখে মনে হয়েছিল, আরেকটি র্যাকেট নেওয়ার সময় হয়ে গেছে।’
টেনিসের ‘ব্যাডবয়’ খ্যাত অস্ট্রেলিয়ার নিক কিরিওস মাঝে মধ্যেই এমনটা করতেন। কালে ভদ্রে বুলগেরিয়ার গিগর দিমিতভ থেকে শুরু করে সার্বিয়ান টেনিস কিংবদন্তি নোভাক জোকোভিচেরও কোর্টে র্যাকেট ভাঙার নজির আছে। অস্ট্রেলিয়ান ওপেনে এবার র্যাকেট ভাঙলেন দানিল মেদভেদেভ। শুধু র্যাকেটই নয়, র্যাকেট দিয়ে পিটিয়ে ভেঙে দিয়েছেন নেটের ক্যামেরাও।
অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের প্রথম রাউন্ডে আজ ঘটেছে এই ঘটনা। তখন অবাছাই কাসিদিত সামরেজের সঙ্গে লড়াইয়ে পিছিয়ে ছিলেন রুশ টেনিস তারকা পঞ্চম বাছাই মেদভেদেভ। প্রথম সেট জিতলেও দ্বিতীয় ও তৃতীয় সেটে হেরে যান তিনি। আর ঘটনাটি তৃতীয় সেটের সময়। ৪০-১৫ পয়েন্টে পিছিয়ে থাকার সময় সামরেজের একটি শট নেটে লেগে গতিপথ পাল্টে ফেললে মেজাজ হারিয়ে ফেলেন মেদভেদেভ। সেই শটটি ফেরাতে পারলেও সেই সেটে জিতে যান থাই প্রতিযোগী সামরেজ।
এরপরই নেটের কাছে গিয়ে জোরে জোরে পাঁচবার নেটে আঘাত করেন মেদভেদেভ। তাতে তাঁর হাতের র্যাকেট তো ভাঙেই, ভেঙ্গে যাই নেটে বসানো ক্যামেরাও। এই ঘটনার পর ক্যামেরা মেরামতের জন্য সাময়িকভাবে বন্ধ থাকে খেলা। এ সময়ে বল কুড়ানিদের ভাঙা টুকরোগুলো সরিয়ে ফেলতে দেখা যায়। যদিও পরের দুটি সেট জিতে ৬-২, ৪-৬, ৩-৬, ৬-১, ৬-২ গেমে জয়লাভ করেন মেলবোর্ন পার্কে ২০২১, ২০২২ ও ২০২৪ সালে ফাইনাল খেলা মেদভেদেভ।
তবে এই ঘটনায় বড় অঙ্কের আর্থিক জরিমানার মুখে পড়েছেন মেদভেদেভ। তবে রুশ তারকার আশা, ‘আশা করি খুব বেশি বড় জরিমানা হবে না। সাধারণত র্যাকেট ভাঙার জন্য জরিমানা হয়। আর ক্যামেরা ঠিক করতে কিছু খরচ হবে। তবে আমার মনে হয় না, ক্যামেরাটি খুব বেশি দামের।’
তো কি কারণে মেজাজ হারিয়েছিলেন তখন? এই প্রশ্নে মেদভেদেভের উত্তর, ‘দ্বিতীয় ও তৃতীয় সেটে আমি বল ছুঁতেই পারছিলাম না। কী করব—বুঝতে পারছিলাম না। তবে যখন এটি করছিলাম, র্যাকেট ভেঙে ফেলার লক্ষ্য ছিল না আমার। তবে ভাঙা র্যাকেট দেখে মনে হয়েছিল, আরেকটি র্যাকেট নেওয়ার সময় হয়ে গেছে।’
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
৭ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
৯ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
৯ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১০ ঘণ্টা আগে