বিশ্ব র্যাপিড দাবায় ১৮০ জনের মধ্যে র্যাঙ্কিংয়ে ১৭১তম ছিলেন মনন রেজা নীড়। তিনি হারিয়েছেন চার গ্র্যান্ডমাস্টারকে। সেই তুলনায় ব্লিটজে আশানুরূপ ভালো করতে পারেননি। তবু প্রথমবার এমন বিশ্ব আসরে খেলে নতুন অভিজ্ঞতা নিয়েই দেশে ফিরছেন নীড়। নিউইয়র্ক থেকে মুঠোফোনে এই সফরের প্রাপ্তি এবং নতুন বছরের দাবি নিয়ে নিজের প্রত্যাশার কথা বলেছেন দেশের সর্বকনিষ্ঠ আন্তর্জাতিক মাস্টার।
অনলাইন ডেস্ক
প্রশ্ন: প্রথমবার ওয়ার্ল্ড র্যাপিড ও ব্লিটজ দাবা চ্যাম্পিয়নশিপে খেললেন। একটিতে ভালো করেছেন, আরেকটা ভালো হয়নি। দুই প্রতিযোগিতায় দুই রকম ফল, কারণ কী?
মনন রেজা নীড়: প্রথমত, এত বড় টুর্নামেন্টে খেলতে পারাটাই আনন্দের, সৌভাগ্যেরও। প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ থেকে আমরা (নীড় ও নোশিন) দুটি প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়েছি। তবে র্যাপিড আর ব্লিটজ সম্পূর্ণ ভিন্ন। র্যাপিডে তুলনামূলক ভালো করার কারণ, এটা নিয়ে পরিষ্কার একটা ধারণা ছিল, আগেও এমন ম্যাচ খেলেছি। কিন্তু ব্লিটজ আমাদের খুব একটা খেলার সুযোগ হয় না। ভালোও করতে পারিনি।
প্রশ্ন: এমন বিশ্ব আসরে অংশ নিতে দাবা ফেডারেশন কতটুকু সহযোগিতা করেছে?
নীড়: দারুণ অভিজ্ঞতা হয়েছে। প্রথমবার এত বড় প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়েছি, সত্যিই আমি রোমাঞ্চিত। কার্লসেন-নাকামুরাদের মতো বিখ্যাত খেলোয়াড়েরা দাবার বোর্ডে ছিলেন। তাঁদের সরাসরি খেলতে দেখাটাও বড় ব্যাপার। যদিও আমাদের অংশ নেওয়াটাই অনিশ্চিত ছিল। একেবারে শেষ দিনে ভিসা পেয়েছিলাম। ফেডারেশনকে জানানোর পর তারা এই প্রতিযোগিতা নিয়ে তেমন আগ্রহ দেখায়নি। পরে শামীম আঙ্কেল (দাবার সাবেক সাধারণ সম্পাদক) বিষয়টা একাই ঠিকঠাক করেছেন।
প্রশ্ন: ২০২৪ বিদায় নিয়েছে। কেমন কেটেছে বছরটা?
নীড়: গত বছরটা আমার স্বপ্নের মতো ছিল। ভাবিনি এতটা সাফল্য আসবে। তিন-তিনটা নর্ম পেলাম। এরপর জাতীয় চ্যাম্পিয়ন হওয়া, আন্তর্জাতিক মাস্টার হওয়া–এত ভালো কিছু পাব কখনো কল্পনাও করিনি।
প্রশ্ন: কোন অর্জন বেশি এগিয়ে রাখবেন?
নীড়: আমার দৃষ্টিতে সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি কম বয়সে আন্তর্জাতিক মাস্টার হওয়া। এরপর যদি বলি তাহলে জাতীয় চ্যাম্পিয়নকেই আমি এগিয়ে রাখব।
প্রশ্ন: এরপরও কোনো আক্ষেপ আছে?
নীড়: একটু আক্ষেপ তো আছেই। এই যেমন হাফ পয়েন্টের জন্য দুটি নর্ম মিস করেছি। সেগুলো হলে গ্র্যান্ডমাস্টার হওয়ার পথে আরও এগিয়ে যেতাম।
প্রশ্ন: নতুন বছরে আপনার প্রত্যাশা কী?
নীড়: নতুন বছরে আমার প্রত্যাশা আরও ভালো কিছু করা। চেষ্টা থাকবে গ্র্যান্ডমাস্টার হওয়ার। যদিও সেটা খুবই কঠিন কাজ। তবু আমার দিক থেকে চেষ্টাটা থাকবে। বেশি বেশি টুর্নামেন্ট খেলতে পারলে সেই স্বপ্নটাও পূরণ হবে বলে আশা করছি। আগের বছর যে ভুলগুলো করেছিলাম, সেগুলো যাতে আর না হয় সেই দিকটাও মাথায় থাকবে। যতটা সম্ভব নর্ম অর্জন করা যায়। সেটা হলে গ্র্যান্ডমাস্টার হওয়ার কাজটা সহজ হয়ে যাবে।
প্রশ্ন: প্রথমবার ওয়ার্ল্ড র্যাপিড ও ব্লিটজ দাবা চ্যাম্পিয়নশিপে খেললেন। একটিতে ভালো করেছেন, আরেকটা ভালো হয়নি। দুই প্রতিযোগিতায় দুই রকম ফল, কারণ কী?
মনন রেজা নীড়: প্রথমত, এত বড় টুর্নামেন্টে খেলতে পারাটাই আনন্দের, সৌভাগ্যেরও। প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ থেকে আমরা (নীড় ও নোশিন) দুটি প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়েছি। তবে র্যাপিড আর ব্লিটজ সম্পূর্ণ ভিন্ন। র্যাপিডে তুলনামূলক ভালো করার কারণ, এটা নিয়ে পরিষ্কার একটা ধারণা ছিল, আগেও এমন ম্যাচ খেলেছি। কিন্তু ব্লিটজ আমাদের খুব একটা খেলার সুযোগ হয় না। ভালোও করতে পারিনি।
প্রশ্ন: এমন বিশ্ব আসরে অংশ নিতে দাবা ফেডারেশন কতটুকু সহযোগিতা করেছে?
নীড়: দারুণ অভিজ্ঞতা হয়েছে। প্রথমবার এত বড় প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়েছি, সত্যিই আমি রোমাঞ্চিত। কার্লসেন-নাকামুরাদের মতো বিখ্যাত খেলোয়াড়েরা দাবার বোর্ডে ছিলেন। তাঁদের সরাসরি খেলতে দেখাটাও বড় ব্যাপার। যদিও আমাদের অংশ নেওয়াটাই অনিশ্চিত ছিল। একেবারে শেষ দিনে ভিসা পেয়েছিলাম। ফেডারেশনকে জানানোর পর তারা এই প্রতিযোগিতা নিয়ে তেমন আগ্রহ দেখায়নি। পরে শামীম আঙ্কেল (দাবার সাবেক সাধারণ সম্পাদক) বিষয়টা একাই ঠিকঠাক করেছেন।
প্রশ্ন: ২০২৪ বিদায় নিয়েছে। কেমন কেটেছে বছরটা?
নীড়: গত বছরটা আমার স্বপ্নের মতো ছিল। ভাবিনি এতটা সাফল্য আসবে। তিন-তিনটা নর্ম পেলাম। এরপর জাতীয় চ্যাম্পিয়ন হওয়া, আন্তর্জাতিক মাস্টার হওয়া–এত ভালো কিছু পাব কখনো কল্পনাও করিনি।
প্রশ্ন: কোন অর্জন বেশি এগিয়ে রাখবেন?
নীড়: আমার দৃষ্টিতে সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি কম বয়সে আন্তর্জাতিক মাস্টার হওয়া। এরপর যদি বলি তাহলে জাতীয় চ্যাম্পিয়নকেই আমি এগিয়ে রাখব।
প্রশ্ন: এরপরও কোনো আক্ষেপ আছে?
নীড়: একটু আক্ষেপ তো আছেই। এই যেমন হাফ পয়েন্টের জন্য দুটি নর্ম মিস করেছি। সেগুলো হলে গ্র্যান্ডমাস্টার হওয়ার পথে আরও এগিয়ে যেতাম।
প্রশ্ন: নতুন বছরে আপনার প্রত্যাশা কী?
নীড়: নতুন বছরে আমার প্রত্যাশা আরও ভালো কিছু করা। চেষ্টা থাকবে গ্র্যান্ডমাস্টার হওয়ার। যদিও সেটা খুবই কঠিন কাজ। তবু আমার দিক থেকে চেষ্টাটা থাকবে। বেশি বেশি টুর্নামেন্ট খেলতে পারলে সেই স্বপ্নটাও পূরণ হবে বলে আশা করছি। আগের বছর যে ভুলগুলো করেছিলাম, সেগুলো যাতে আর না হয় সেই দিকটাও মাথায় থাকবে। যতটা সম্ভব নর্ম অর্জন করা যায়। সেটা হলে গ্র্যান্ডমাস্টার হওয়ার কাজটা সহজ হয়ে যাবে।
কাশ্মীরের পেহেলগামে নৃশংস হামলায় ২৬ পর্যটক নিহত হয়েছেন। ভারত দাবি করেছে, এর পেছনে পাকিস্তানের সম্পৃক্ততা রয়েছে। এ ইস্যুতে দুই দলের মধ্যে বিরাজ করছে উত্তেজনা। ভারত সরকার তাদের দেশে পাকিস্তানের বিভিন্ন নিউজ সাইট, ইউটিউব চ্যানেল ব্লক কেরে দিয়েছে। ক্রিকেটাররাও জড়িয়ে গেছেন বাগ্যুদ্ধে। শোয়েব আখতারের ইউটি
৫ ঘণ্টা আগেসাত বছর চলছে সাদমান ইসলামের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারের। চট্টগ্রাম টেস্টের দ্বিতীয় দিন দেখা পেয়েছেন নিজের দ্বিতীয় টেস্ট সেঞ্চুরি, সঙ্গে পূর্ণ করলেন ১০০০ রান। বাংলাদেশের ১৮ তম ক্রিকেটার হিসেবে ১ হাজার রান সাদমানের।
৬ ঘণ্টা আগে৩ উইকেটে ২০৪ রান নিয়ে চা বিরতিতে যায় বাংলাদেশ দল। তৃতীয় সেশনেও ব্যাটিংটা ভালোই করছিলেন স্বাগতিক ব্যাটাররা। দলীয় ২৫৯ রান পর্যন্ত ছিল সেই তিন উইকেটই। কিন্তু শেষ বিকেলে ভিনসেন্ট মাসেকেসার ঘূর্ণি জাদুতে বেশ এলোমেলো হয়ে যায় ব্যাটিং। শেষ ৩০ রানে ৪ উইকেট হারিয়েছে তারা। তবু ৬৪ রানের লিড নিয়ে তৃতীয় দিন শেষ
৮ ঘণ্টা আগে