ক্রীড়া ডেস্ক
দাবার কোর্টে জিতেছিলেন একের পর এক ম্যাচ। অল্প বয়সেই প্রতিভার দ্যুতি ছড়িয়েছিলেন তিনি। বলা হচ্ছে কিংবদন্তি দাবাড়ু বরিস স্পাসকির কথা। রাশিয়ান কিংবদন্তি দাবাড়ু এবার বিদায় জানালেন জীবনের কোর্টকে।
৮৮ বছর বয়সে গতকাল না ফেরার দেশে চলে গেছেন। তাঁর মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছে আন্তর্জাতিক দাবা ফেডারেশন। রাশিয়ান দাবা ফেডারেশন গতকাল এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘দশবারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন বরিস স্পাসকি ৮৮ বছর বয়সে মারা গেছেন। এটা দেশের জন্য অনেক বড় ক্ষতি।’ তবে কখন বা কীভাবে স্পাসকি মারা গেছেন, সেটা নিয়ে কোনো তথ্য এখনো জানা যায়নি।
নিজের অফিশিয়াল এক্স হ্যান্ডলে একটি ছবি পোস্ট করেছেন কাসপারভ। ছবিতে দেখা গেছে, তরুণ কাসপারভ দাবার চালে ব্যস্ত। তাঁর পেছনে দাঁড়িয়ে ধ্যানমগ্ন ঋষির মতো দাবার কোর্টের দিকে তাকিয়ে স্পাসকি। ক্যাপশনে কাসপারভ লিখেছেন, ‘দশম বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন বরিস স্পাসকি শান্তিতে ঘুমান। হাবনেরের সঙ্গে ম্যাচ ১৯৮৫ সালে আমার কাঁধের ওপর দিয়ে তিনি দেখছেন। ‘আমার গ্রেট পূর্বসুরী’ বইয়ের তৃতীয় খণ্ডে আমার ও তার গল্প বলাটা বেশ আনন্দের ছিল।’
জীবদ্দশায় স্পাসকির হার না মানা মানসিকতা প্রকাশ পেয়েছে কাসপারভের এক্স হ্যান্ডলে দেওয়া পোস্টে। কাসপারভ লিখেছেন, ‘প্রতিভা হিসেবে এসে দ্বিতীয়বারের প্রচেষ্টায় অজেয় পেত্রোসিয়ানের কাছ থেকে (বিশ্বসেরার) মুকুট জয় করেছিলেন তিনি (স্পাসকি)। কয়েক দশক ধরে তাঁর অভিজাত ঘরানার খেলাটা প্রায়ই ববি ফিশারের কাছে সেই পরাজয়ে আড়াল হয়ে যায়। ১৯৭২ সালে হয়েছিল এটা। তবে স্পাসকি সব সময় খেলতে চাইতেন ও তার মর্যাদা ধরে রাখতেন।’
১৯৩৭ সালে তৎকালীন লেনিনগ্রাদে (সেন্ট পিটার্সবার্গ) জন্মগ্রহণ করেন স্পাসকি। পাঁচ বছর বয়সে তাঁর দাবা খেলার শুরু। জুনিয়র পর্যায়ে বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপ খেতাব জয়ের পাশাপাশি ১৮ বছর বয়সে হয়েছিলেন গ্র্যান্ডমাস্টার। যা সেই সময়ে সবচেয়ে কম বয়সে গ্র্যান্ডমাস্টার হওয়ার রেকর্ড। মস্কোতে ১৯৬৯ সালে দাবায় বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়েছিলেন স্পাসকি। সেই মস্কোতেই শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেছেন কিংবদন্তি এই দাবাড়ু।
দাবার কোর্টে জিতেছিলেন একের পর এক ম্যাচ। অল্প বয়সেই প্রতিভার দ্যুতি ছড়িয়েছিলেন তিনি। বলা হচ্ছে কিংবদন্তি দাবাড়ু বরিস স্পাসকির কথা। রাশিয়ান কিংবদন্তি দাবাড়ু এবার বিদায় জানালেন জীবনের কোর্টকে।
৮৮ বছর বয়সে গতকাল না ফেরার দেশে চলে গেছেন। তাঁর মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছে আন্তর্জাতিক দাবা ফেডারেশন। রাশিয়ান দাবা ফেডারেশন গতকাল এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘দশবারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন বরিস স্পাসকি ৮৮ বছর বয়সে মারা গেছেন। এটা দেশের জন্য অনেক বড় ক্ষতি।’ তবে কখন বা কীভাবে স্পাসকি মারা গেছেন, সেটা নিয়ে কোনো তথ্য এখনো জানা যায়নি।
নিজের অফিশিয়াল এক্স হ্যান্ডলে একটি ছবি পোস্ট করেছেন কাসপারভ। ছবিতে দেখা গেছে, তরুণ কাসপারভ দাবার চালে ব্যস্ত। তাঁর পেছনে দাঁড়িয়ে ধ্যানমগ্ন ঋষির মতো দাবার কোর্টের দিকে তাকিয়ে স্পাসকি। ক্যাপশনে কাসপারভ লিখেছেন, ‘দশম বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন বরিস স্পাসকি শান্তিতে ঘুমান। হাবনেরের সঙ্গে ম্যাচ ১৯৮৫ সালে আমার কাঁধের ওপর দিয়ে তিনি দেখছেন। ‘আমার গ্রেট পূর্বসুরী’ বইয়ের তৃতীয় খণ্ডে আমার ও তার গল্প বলাটা বেশ আনন্দের ছিল।’
জীবদ্দশায় স্পাসকির হার না মানা মানসিকতা প্রকাশ পেয়েছে কাসপারভের এক্স হ্যান্ডলে দেওয়া পোস্টে। কাসপারভ লিখেছেন, ‘প্রতিভা হিসেবে এসে দ্বিতীয়বারের প্রচেষ্টায় অজেয় পেত্রোসিয়ানের কাছ থেকে (বিশ্বসেরার) মুকুট জয় করেছিলেন তিনি (স্পাসকি)। কয়েক দশক ধরে তাঁর অভিজাত ঘরানার খেলাটা প্রায়ই ববি ফিশারের কাছে সেই পরাজয়ে আড়াল হয়ে যায়। ১৯৭২ সালে হয়েছিল এটা। তবে স্পাসকি সব সময় খেলতে চাইতেন ও তার মর্যাদা ধরে রাখতেন।’
১৯৩৭ সালে তৎকালীন লেনিনগ্রাদে (সেন্ট পিটার্সবার্গ) জন্মগ্রহণ করেন স্পাসকি। পাঁচ বছর বয়সে তাঁর দাবা খেলার শুরু। জুনিয়র পর্যায়ে বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপ খেতাব জয়ের পাশাপাশি ১৮ বছর বয়সে হয়েছিলেন গ্র্যান্ডমাস্টার। যা সেই সময়ে সবচেয়ে কম বয়সে গ্র্যান্ডমাস্টার হওয়ার রেকর্ড। মস্কোতে ১৯৬৯ সালে দাবায় বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়েছিলেন স্পাসকি। সেই মস্কোতেই শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেছেন কিংবদন্তি এই দাবাড়ু।
জয়ের জন্য ১৩৬ রানের লক্ষ্যটা কি খুব বড় ছিল? মোটেও না। কিন্তু মাঝারি মানের এই লক্ষ্যতাড়ায় শুরু থেকেই বাংলাদেশের ব্যাটাররা যে অস্থিরতা দেখালেন, স্ট্যাম্পের বাইরের বল চেজ করে খেলতে গিয়ে আত্মাহুতি দিলেন নিজেদের, তাতে ম্যাচটি যাঁরা দেখেছেন তাঁদের উপলব্ধি এটাই—এই দলের শেখার এখনো অনেক বাকি!
৯ ঘণ্টা আগেরাজস্থান রয়্যালসের প্রধান কোচের ভূমিকায় এর আগেও ছিলেন কুমার সাঙ্গাকারা। আইপিএলের ফ্র্যাঞ্চাইজিটিতে পুরোনো দায়িত্বে ফিরছেন শ্রীলঙ্কার এই কিংবদন্তি ক্রিকেটার। এমনটাই জানিয়েছে ভারতের ক্রিকেটভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ইএসপিএনক্রিকইনফো।
১০ ঘণ্টা আগেআগের দিন বাংলাদেশকে হারিয়ে ফাইনালে নাম লেখায় ভারত। তাই আজ বাংলাদেশ-পাকিস্তানের সুপার ফোরের লড়াইটি হয়ে দাঁড়ায় এশিয়া কাপের অলিখিত সেমিফাইনাল। যে দল জিতবে সে দলই নাম লেখাবে ফাইনাল।
১১ ঘণ্টা আগেমোস্তাফিজুর রহমানের বল সালমান আলী আগার ব্যাট ছুঁয়ে চলে গিয়েছিল উইকেটের পেছনে থাকা জাকের আলীর গ্লাভসে। বোলার-ফিল্ডাররা আবেদন করলেও আউট দেননি আম্পায়ার। তবে রিভিউ নিয়ে জয়ী হয়েছে বাংলাদেশ। দলের বিপর্যয়ে যখন ব্যাটিং দৃঢ়তা দেখানোর কথা, তখনই দলের বিপদ বাড়িয়ে ফিরে গেলেন অধিনায়ক সালমান।
১২ ঘণ্টা আগে