ক্রীড়া ডেস্ক
২০০ মিটার স্প্রিন্টে মৌসুমের সেরা টাইমিং করলেন নোয়া লাইলস। যুক্তরাষ্ট্রের ট্রায়ালে গতকাল এই ইভেন্টে ২৮ বছর বয়সী লাইলস সময় নিয়েছেন ১৯ দশমিক ৬৩ সেকেন্ড। আগামী মাসে টোকিওতে শুরু হতে যাওয়া বিশ্ব অ্যাথলেটিকস চ্যাম্পিয়নসশিপের আগে এই টাইমিংটা লাইলসের জন্য খুশি হওয়ার মতোই।
কিন্তু ‘খুশি’টা লাইলসের স্বদেশি কেনি বেডনাকের জন্য নয়! ট্র্যাকে দৌড়ের শেষ দিকে প্রতিদ্বন্দ্বী বেডনারেকের দিকে ঘুরিয়ে তাকিয়েছিলেন লাইলস, যেটি ভালোভাবে নিতে পারেননি বেডনারেক।
নেবেন কেন! পেশাদার ট্র্যাকে কেউ ওভাবে পেছন ফিরে তাঁকায়? বেইজিংয়ের ট্র্যাকে একবার এভাবেই উসাইন বোল্ট তাকিয়েছিলেন প্রতিদ্বন্দ্বী স্প্রিন্টারের দিকে। জ্যামাইকা স্প্রিন্টারের সেই অঙ্গভঙ্গি নিয়ে পরে শুরু হয়েছিল নানা আলোচনা। কেউ কেউ বলছেন দৌড়ের মধ্যে ওভারে তাকিয়ে বোল্ট প্রতিদ্বন্দ্বীকে বোঝাতে চেয়েছিলেন, ‘এভাবে দৌড়াতে হয়’, কেউবা আবার বলেছিলেন, সেটা নয়, বোল্ট আসলে বোঝাতে চেয়েছিলেন ‘পারলে আমায় আটকাও’।
ট্র্যাকে অন্যান্য প্রতিদ্বন্দ্বীর চেয়ে বোল্ট এতটাই এড়িয়ে থাকতেন যে সেটা তাঁর জন্য বেমানান ছিল না। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রের ট্রায়ালে পরশু ২০০ মিটারে স্বদেশি বেডনারেকের দিকে তাকিয়ে কী বোঝাতে চেয়েছেন লাইলস। তা তিনি যা-ই বোঝাতে চান না কেন, সেটা ভালোভাবে নিতে পারেননি বেডনারেক। ফিনিশিং রেখা সমাপ্তির পর রাগে, দুঃখে লাইলসকে পেছন থেকে ধাক্কা মারেন বেডনারেক।
পরে সংবাদ সম্মেলনে এ নিয়ে প্রশ্ন উঠলে কোনো কথা বলেননি নোয়া লাইলস। ‘কোচের নির্দেশ, কোনো মন্তব্য করব না’ বলে এ সম্পর্কিত সব প্রশ্ন এড়িয়ে যান লাইলস। কিন্তু ক্ষুব্ধ বেডনারেক মুখে কলুপ আটেননি। ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন লাইলসের ওপর। বেডনারেক বললেন, ‘এটি পুরোপুরি অপেশাদার আচরণ। এসব সহ্য করা কঠিন। এসব হজমের অভ্যাস আমার নেই। এটা ভালো চরিত্রের পরিচায়ক নয়।’
তবে লাইলসের ট্র্যাকের পারফরম্যান্সটাকে ‘ভালো’ বলতেই হয়। যদিও ২০০ মিটার স্প্রিন্টে লাইলসের সেরা টাইমিং ১৯.৩১ সেকেন্ড। তবে তিনি এ দিন সময় নেন ১৯.৬৩ সেকেন্ড। চোটের কারণে ট্র্যাকে এই মৌসুমে অনিয়মিত ছিলেন লাইলস। তাই পরশুর পারফরম্যান্সটাকে ইতিবাচক দৃষ্টিতেই দেখছেন তিনি। ঘোষণাও দিলেন, ‘এখন যদি ওরা আমাকে হারাতে না পারে আর কখনোই পারবে না।’
কিন্তু লাইলসকে উল্টো চ্যালেঞ্জ করলেন বেডনারেক, ‘আমরা আবার যখন মুখোমুখি হব, আমিই জিতব। এটাই আমার একমাত্র লক্ষ্য।’ যুক্তরাষ্ট্রের ট্রায়ালে তিনটি রেসে দৌড়েছেন লাইলস। অন্যদিকে পাঁচটিতে বেডনারেক। তাই পরশু লাইলসের জয়ের পেছনে তাঁর সতেজ থাকাটাকেই কারণ হিসেবে দেখছেন বেডনারেক, ‘ও যদি আমার দিকে তাকিয়ে উত্ত্যক্ত করতে চায়, সমস্যা নেই। আমি কিন্তু পাঁচবার দৌড়েছি। আর সে সতেজ ছিল। আমরা যখন দুজনেই সতেজ থাকব, তখন দেখা যাবে কে জেতে। তাকে হারিয়ে দেওয়া নিয়ে আমি খুবই আত্মবিশ্বাসী।’
২০০ মিটার স্প্রিন্টে মৌসুমের সেরা টাইমিং করলেন নোয়া লাইলস। যুক্তরাষ্ট্রের ট্রায়ালে গতকাল এই ইভেন্টে ২৮ বছর বয়সী লাইলস সময় নিয়েছেন ১৯ দশমিক ৬৩ সেকেন্ড। আগামী মাসে টোকিওতে শুরু হতে যাওয়া বিশ্ব অ্যাথলেটিকস চ্যাম্পিয়নসশিপের আগে এই টাইমিংটা লাইলসের জন্য খুশি হওয়ার মতোই।
কিন্তু ‘খুশি’টা লাইলসের স্বদেশি কেনি বেডনাকের জন্য নয়! ট্র্যাকে দৌড়ের শেষ দিকে প্রতিদ্বন্দ্বী বেডনারেকের দিকে ঘুরিয়ে তাকিয়েছিলেন লাইলস, যেটি ভালোভাবে নিতে পারেননি বেডনারেক।
নেবেন কেন! পেশাদার ট্র্যাকে কেউ ওভাবে পেছন ফিরে তাঁকায়? বেইজিংয়ের ট্র্যাকে একবার এভাবেই উসাইন বোল্ট তাকিয়েছিলেন প্রতিদ্বন্দ্বী স্প্রিন্টারের দিকে। জ্যামাইকা স্প্রিন্টারের সেই অঙ্গভঙ্গি নিয়ে পরে শুরু হয়েছিল নানা আলোচনা। কেউ কেউ বলছেন দৌড়ের মধ্যে ওভারে তাকিয়ে বোল্ট প্রতিদ্বন্দ্বীকে বোঝাতে চেয়েছিলেন, ‘এভাবে দৌড়াতে হয়’, কেউবা আবার বলেছিলেন, সেটা নয়, বোল্ট আসলে বোঝাতে চেয়েছিলেন ‘পারলে আমায় আটকাও’।
ট্র্যাকে অন্যান্য প্রতিদ্বন্দ্বীর চেয়ে বোল্ট এতটাই এড়িয়ে থাকতেন যে সেটা তাঁর জন্য বেমানান ছিল না। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রের ট্রায়ালে পরশু ২০০ মিটারে স্বদেশি বেডনারেকের দিকে তাকিয়ে কী বোঝাতে চেয়েছেন লাইলস। তা তিনি যা-ই বোঝাতে চান না কেন, সেটা ভালোভাবে নিতে পারেননি বেডনারেক। ফিনিশিং রেখা সমাপ্তির পর রাগে, দুঃখে লাইলসকে পেছন থেকে ধাক্কা মারেন বেডনারেক।
পরে সংবাদ সম্মেলনে এ নিয়ে প্রশ্ন উঠলে কোনো কথা বলেননি নোয়া লাইলস। ‘কোচের নির্দেশ, কোনো মন্তব্য করব না’ বলে এ সম্পর্কিত সব প্রশ্ন এড়িয়ে যান লাইলস। কিন্তু ক্ষুব্ধ বেডনারেক মুখে কলুপ আটেননি। ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন লাইলসের ওপর। বেডনারেক বললেন, ‘এটি পুরোপুরি অপেশাদার আচরণ। এসব সহ্য করা কঠিন। এসব হজমের অভ্যাস আমার নেই। এটা ভালো চরিত্রের পরিচায়ক নয়।’
তবে লাইলসের ট্র্যাকের পারফরম্যান্সটাকে ‘ভালো’ বলতেই হয়। যদিও ২০০ মিটার স্প্রিন্টে লাইলসের সেরা টাইমিং ১৯.৩১ সেকেন্ড। তবে তিনি এ দিন সময় নেন ১৯.৬৩ সেকেন্ড। চোটের কারণে ট্র্যাকে এই মৌসুমে অনিয়মিত ছিলেন লাইলস। তাই পরশুর পারফরম্যান্সটাকে ইতিবাচক দৃষ্টিতেই দেখছেন তিনি। ঘোষণাও দিলেন, ‘এখন যদি ওরা আমাকে হারাতে না পারে আর কখনোই পারবে না।’
কিন্তু লাইলসকে উল্টো চ্যালেঞ্জ করলেন বেডনারেক, ‘আমরা আবার যখন মুখোমুখি হব, আমিই জিতব। এটাই আমার একমাত্র লক্ষ্য।’ যুক্তরাষ্ট্রের ট্রায়ালে তিনটি রেসে দৌড়েছেন লাইলস। অন্যদিকে পাঁচটিতে বেডনারেক। তাই পরশু লাইলসের জয়ের পেছনে তাঁর সতেজ থাকাটাকেই কারণ হিসেবে দেখছেন বেডনারেক, ‘ও যদি আমার দিকে তাকিয়ে উত্ত্যক্ত করতে চায়, সমস্যা নেই। আমি কিন্তু পাঁচবার দৌড়েছি। আর সে সতেজ ছিল। আমরা যখন দুজনেই সতেজ থাকব, তখন দেখা যাবে কে জেতে। তাকে হারিয়ে দেওয়া নিয়ে আমি খুবই আত্মবিশ্বাসী।’
জয়ের জন্য ১৩৬ রানের লক্ষ্যটা কি খুব বড় ছিল? মোটেও না। কিন্তু মাঝারি মানের এই লক্ষ্যতাড়ায় শুরু থেকেই বাংলাদেশের ব্যাটাররা যে অস্থিরতা দেখালেন, স্ট্যাম্পের বাইরের বল চেজ করে খেলতে গিয়ে আত্মাহুতি দিলেন নিজেদের, তাতে ম্যাচটি যাঁরা দেখেছেন তাঁদের উপলব্ধি এটাই—এই দলের শেখার এখনো অনেক বাকি!
২ ঘণ্টা আগেরাজস্থান রয়্যালসের প্রধান কোচের ভূমিকায় এর আগেও ছিলেন কুমার সাঙ্গাকারা। আইপিএলের ফ্র্যাঞ্চাইজিটিতে পুরোনো দায়িত্বে ফিরছেন শ্রীলঙ্কার এই কিংবদন্তি ক্রিকেটার। এমনটাই জানিয়েছে ভারতের ক্রিকেটভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ইএসপিএনক্রিকইনফো।
৩ ঘণ্টা আগেআগের দিন বাংলাদেশকে হারিয়ে ফাইনালে নাম লেখায় ভারত। তাই আজ বাংলাদেশ-পাকিস্তানের সুপার ফোরের লড়াইটি হয়ে দাঁড়ায় এশিয়া কাপের অলিখিত সেমিফাইনাল। যে দল জিতবে সে দলই নাম লেখাবে ফাইনাল।
৪ ঘণ্টা আগেমোস্তাফিজুর রহমানের বল সালমান আলী আগার ব্যাট ছুঁয়ে চলে গিয়েছিল উইকেটের পেছনে থাকা জাকের আলীর গ্লাভসে। বোলার-ফিল্ডাররা আবেদন করলেও আউট দেননি আম্পায়ার। তবে রিভিউ নিয়ে জয়ী হয়েছে বাংলাদেশ। দলের বিপর্যয়ে যখন ব্যাটিং দৃঢ়তা দেখানোর কথা, তখনই দলের বিপদ বাড়িয়ে ফিরে গেলেন অধিনায়ক সালমান।
৫ ঘণ্টা আগে