ক্রীড়া প্রতিযোগিতার বিশ্বমঞ্চে খেলতে গিয়ে অ্যাথলেট পালানোর অপ্রত্যাশিত ঘটনা অনেক আছে। এমন অভিজ্ঞতা শ্রীলঙ্কারও ছিল। গত বছর বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপ থেকে দ্বীপ রাষ্ট্রটির কুস্তি ম্যানেজার পালিয়েছিলেন। এরও আগে দুজন অ্যাথলেট পালিয়েছিলেন এশিয়ান গেমস থেকে।
এবার বার্মিংহামে কমনওয়েলথ গেমসে নতুন মাত্রা যোগ করেছেন শ্রীলঙ্কান অ্যাথলেটরা। প্রতিযোগিতায় দুই ধাপে দেশটির মোট ১০ অ্যাথলেট পালিয়েছেন। আসর শুরুর কিছুদিন পরেই লঙ্কানদের ৩ অ্যাথলেট পালিয়েছেন ক্যাম্প থেকে। তাঁদের খোঁজ পাওয়ার পরপরেই আরও ৭ জন অ্যাথলেট পালিয়েছেন। অবস্থা দেখে মনে হচ্ছে, শ্রীলঙ্কান অ্যাথলেটরা ক্যাম্প থেকে পালানোর প্রতিযোগিতায় নেমেছেন।
নতুন পালিয়ে যাওয়া ৭ অ্যাথলেটের নাম এখনো জানা যায়নি। তবে প্রথম ধাপে পালিয়ে যাওয়া ৩ অ্যাথলেটকে খুঁজে পেয়েছে স্থানীয় পুলিশ। তাঁরা হলেন জুডোকো চামিলা ডিলাইনি, তাঁর ম্যানেজার আসেলা ডি সিলভা ও কুস্তিগির শানিথ চতুরাঙ্গা। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক শ্রীলঙ্কান কর্মকর্তা বলেছেন, ‘মনে হয় ওরা ইংল্যান্ডে থেকে যেতে চাইছে। এখানে কোনো রকমে কাজ খুঁজে নিয়ে নতুন জীবন শুরু করতে চায়। এ জন্যই হয়তো পালিয়েছে।’
অ্যাথলেটদের ক্যাম্প থেকে পালানোর সম্ভাবনা আছে—এমনটা আগেই বুঝতে পেরেছিল লঙ্কান কর্তৃপক্ষ। সে কারণে গেমসে অংশ নিতে যাওয়া ১৬০ জনের পাসপোর্ট নিজেদের কাছে রেখে দিয়েছিল। এরপরও অ্যাথলেটদের পালিয়ে যাওয়া আটকাতে পারেনি শ্রীলঙ্কা। মাঠে-কোর্টে-রিংয়ে-পুলে কোথাও লঙ্কান অ্যাথলেটদের পারফরম্যান্স ভালো নয়। পদক জিতেছে মোটে চারটি। যার মধ্যে একটি রুপা ও তিনটি ব্রোঞ্জ।
কমনওয়েলথ গেমসে শ্রীলঙ্কান অ্যাথলেটদের অংশগ্রহণ নিয়েই ছিল সংশয়। রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা ও অর্থনৈতিক দুরবস্থায় দেউলিয়া ঘোষিত করেছিল নিজেদের। এমন পরিস্থিতিতে সরকারের পক্ষে বার্মিংহামে দল পাঠানো ছিল অকল্পনীয়। তাই ফেডারেশনগুলো অ্যাথলেটদের নাম পাঠানোর পরও কোনো সাড়া দেয়নি সরকার।
শেষ পর্যন্ত অ্যাথলেটরা কমনওয়েলথ গেমসে অংশগ্রহণের সুযোগ পান শ্রীলঙ্কান ক্রিকেট বোর্ডের (এসএলসি) অর্থায়নে। অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুস-দিমুথ করুণারত্নদের বোর্ড শুধু কমনওয়েলথেই নয়, পুরো দেশের ক্রীড়াঙ্গনকেই আর্থিকভাবে সাহায্য করছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বার্মিংহাম গেমস কাভার করতে যাওয়া শ্রীলঙ্কান সাংবাদিক কারুপিয়া রামকৃষ্ণ। তাঁর কথায় দেশটির ক্রীড়াঙ্গনের আসল চিত্র ফুটে উঠেছে। তিনি বলেছেন, ‘আপনাদের একটা সুন্দর গল্প বলি। ক্রিকেট বোর্ড পৃষ্ঠপোষকতা করছে দেশের অ্যাথলেটদের। কমনওয়েলথ গেমসে যাঁরা খেলতে এসেছেন, তাঁদের সব খরচ দিচ্ছে ক্রিকেট বোর্ড।’
ক্রীড়া প্রতিযোগিতার বিশ্বমঞ্চে খেলতে গিয়ে অ্যাথলেট পালানোর অপ্রত্যাশিত ঘটনা অনেক আছে। এমন অভিজ্ঞতা শ্রীলঙ্কারও ছিল। গত বছর বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপ থেকে দ্বীপ রাষ্ট্রটির কুস্তি ম্যানেজার পালিয়েছিলেন। এরও আগে দুজন অ্যাথলেট পালিয়েছিলেন এশিয়ান গেমস থেকে।
এবার বার্মিংহামে কমনওয়েলথ গেমসে নতুন মাত্রা যোগ করেছেন শ্রীলঙ্কান অ্যাথলেটরা। প্রতিযোগিতায় দুই ধাপে দেশটির মোট ১০ অ্যাথলেট পালিয়েছেন। আসর শুরুর কিছুদিন পরেই লঙ্কানদের ৩ অ্যাথলেট পালিয়েছেন ক্যাম্প থেকে। তাঁদের খোঁজ পাওয়ার পরপরেই আরও ৭ জন অ্যাথলেট পালিয়েছেন। অবস্থা দেখে মনে হচ্ছে, শ্রীলঙ্কান অ্যাথলেটরা ক্যাম্প থেকে পালানোর প্রতিযোগিতায় নেমেছেন।
নতুন পালিয়ে যাওয়া ৭ অ্যাথলেটের নাম এখনো জানা যায়নি। তবে প্রথম ধাপে পালিয়ে যাওয়া ৩ অ্যাথলেটকে খুঁজে পেয়েছে স্থানীয় পুলিশ। তাঁরা হলেন জুডোকো চামিলা ডিলাইনি, তাঁর ম্যানেজার আসেলা ডি সিলভা ও কুস্তিগির শানিথ চতুরাঙ্গা। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক শ্রীলঙ্কান কর্মকর্তা বলেছেন, ‘মনে হয় ওরা ইংল্যান্ডে থেকে যেতে চাইছে। এখানে কোনো রকমে কাজ খুঁজে নিয়ে নতুন জীবন শুরু করতে চায়। এ জন্যই হয়তো পালিয়েছে।’
অ্যাথলেটদের ক্যাম্প থেকে পালানোর সম্ভাবনা আছে—এমনটা আগেই বুঝতে পেরেছিল লঙ্কান কর্তৃপক্ষ। সে কারণে গেমসে অংশ নিতে যাওয়া ১৬০ জনের পাসপোর্ট নিজেদের কাছে রেখে দিয়েছিল। এরপরও অ্যাথলেটদের পালিয়ে যাওয়া আটকাতে পারেনি শ্রীলঙ্কা। মাঠে-কোর্টে-রিংয়ে-পুলে কোথাও লঙ্কান অ্যাথলেটদের পারফরম্যান্স ভালো নয়। পদক জিতেছে মোটে চারটি। যার মধ্যে একটি রুপা ও তিনটি ব্রোঞ্জ।
কমনওয়েলথ গেমসে শ্রীলঙ্কান অ্যাথলেটদের অংশগ্রহণ নিয়েই ছিল সংশয়। রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা ও অর্থনৈতিক দুরবস্থায় দেউলিয়া ঘোষিত করেছিল নিজেদের। এমন পরিস্থিতিতে সরকারের পক্ষে বার্মিংহামে দল পাঠানো ছিল অকল্পনীয়। তাই ফেডারেশনগুলো অ্যাথলেটদের নাম পাঠানোর পরও কোনো সাড়া দেয়নি সরকার।
শেষ পর্যন্ত অ্যাথলেটরা কমনওয়েলথ গেমসে অংশগ্রহণের সুযোগ পান শ্রীলঙ্কান ক্রিকেট বোর্ডের (এসএলসি) অর্থায়নে। অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুস-দিমুথ করুণারত্নদের বোর্ড শুধু কমনওয়েলথেই নয়, পুরো দেশের ক্রীড়াঙ্গনকেই আর্থিকভাবে সাহায্য করছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বার্মিংহাম গেমস কাভার করতে যাওয়া শ্রীলঙ্কান সাংবাদিক কারুপিয়া রামকৃষ্ণ। তাঁর কথায় দেশটির ক্রীড়াঙ্গনের আসল চিত্র ফুটে উঠেছে। তিনি বলেছেন, ‘আপনাদের একটা সুন্দর গল্প বলি। ক্রিকেট বোর্ড পৃষ্ঠপোষকতা করছে দেশের অ্যাথলেটদের। কমনওয়েলথ গেমসে যাঁরা খেলতে এসেছেন, তাঁদের সব খরচ দিচ্ছে ক্রিকেট বোর্ড।’
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
৮ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১০ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১১ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১১ ঘণ্টা আগে