
নাহ, অলিম্পিক দিয়ে মোহাম্মদ আলী ‘দ্য গ্রেটেস্ট’ হননি। তবে তাঁর গ্রেটেস্ট হয়ে ওঠার শুরুটা হয় এই অলিম্পিক দিয়েই। লুইসভিলের সেই কৃষ্ণাঙ্গ ছেলেটির বর্ণিল ও কিঞ্চিৎ বিতর্কিত যাত্রার বীজটা রোপণ হয়েছিল ১৯৬০ রোম অলিম্পিক দিয়েই। ২০২০ টোকিও অলিম্পিক শুরুর দুদিন আগে শোনা যাক সে গল্পই।
আলী অবশ্য শৈশব থেকেই কিংবদন্তি হওয়ার পথে যাত্রা শুরু করেন। যাঁরা তখন তাঁকে দেখেছিলেন তাঁদের ভাষ্য, জন্মের পরই বিশাল মাথার কারণে সবার চোখে পড়েন আলী। যা কিনা আর কখনো ছোট হয়নি! ১২ বছর বয়সে আলী প্রথম জিমে যান, যেখানে তিনি তাঁর ট্রেনার ও কোচ জো মার্টিনের দেখা পান। সেই জো না থাকলে ক্যাসিয়াস ক্লে তথা মোহাম্মদ আলীকে হয়তো পাওয়াই যেত না।
এমনকি এই জো না থাকলে আলীর হয়তো ১৯৬০ রোম অলিম্পিকেও খেলা হতো না। রোমের পথে আলীর যাত্রাটা ছিল বেশ মজার। তখনো তিনি ক্যাসিয়াস ক্লে থেকে আলী হয় ওঠেননি। এর মধ্যে গ্লাভস হাতে নেওয়ার ছয় বছর পর লাইট হেভিওয়েট বিভাগে অলিম্পিকে অংশ নেওয়ার সুযোগ পান আলী। কিন্তু বিমান চড়ার সাহস ছিল না বক্সিং রিংয়ের ঝড় তোলা এই মুষ্টিযোদ্ধার। এ কারণে রোম অলিম্পিকে না খেলার সিদ্ধান্ত নিয়েই নিয়েছিলেন। শুরুতে অবশ্য চেয়েছিলেন বোটে বা ট্রেনে করে রোম যেতে। কিন্তু তা সম্ভব ছিল না। আলী তখন বলেছিলেন, ‘খুব খারাপ হলো, আমি তাহলে রোমে যাবই না!’
কয়েক মাস আগে অলিম্পিকের বাছাইয়ের অংশ নিতে ক্যালিফোর্নিয়ায় যাওয়ার সময় মুখোমুখি হওয়া বাজে অভিজ্ঞতার কারণেই বিমানভ্রমণ নিয়ে ভয় জন্ম নেয় আলীর মনে। আলীকে সাহস দিতে এগিয়ে আসেন জো। তাঁকে বোঝান যে, ‘যদি তুমি না যাও, তবে অলিম্পিক চ্যাম্পিয়ন হওয়ার সুযোগ হারাবে!’ কোচের এই সব কথায় কাজ হয়, শেষ পর্যন্ত বিমানে ওঠার সিদ্ধান্ত নেন আলী।
আলীর সেই বিমান ভ্রমণ নিয়েও মজার সব গল্প চালু আছে। কেউ কেউ বলেন, পুরো বিমান যাত্রায় ভয়ের চোটে চিৎকার আর প্রার্থনা করে কাটান তিনি। আবার কেউ কেউ বলেন, বিমান যাত্রায় আলী কেবিনে ঘুরেঘুরে ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন সতীর্থদের মাঝে কারা কারা মেডেল জিতবে। বলা বাহুল্য, সে তালিকায় আলী নিজের নামও রেখেছিলেন। যদিও এই সব গল্প কতটা সত্যি তা নিয়েও প্রশ্ন রয়েছে।
রিংয়ে অবশ্য আলীর দাপট নিয়ে কোনো প্রশ্ন ছিল না। ইয়ান বিকাজ, গেনেশি শাটকভ ও টনি মাডিগানকে হারানোর পর আলীর সামনে ছিলেন শুধু বিগিনিও পিটারজাইকোস্কি। অভিজ্ঞতা ও সাফল্যে আলীর চেয়ে অনেক এগিয়ে ছিলেন পিটারজাইকোস্কি। দারুণ এক লড়াই তাঁকে হারিয়ে আলী ঠিকই সোনা জিতে নেন। এভাবে নিজের আগমনী বার্তাও দিয়ে দেন। এখানেই শেষ নয়।
শুধু রিংয়েই নন, রিংয়ের বাইরেও ব্যাপক জনপ্রিয় হয়ে ওঠেন আলী। নিজের সহজাত মিশুক আচরণ দিয়ে আলী হয়ে ওঠেন ভিলেজের সবচেয়ে আলোচিত মুখ। এ সময় সব মহাদেশের লোক আলীকে ভালোবেসে কাছে টেনে নেন। তাঁর পরিচিতিই হয়ে উঠে, ‘মেয়র অব দ্য ভিলেজ’ নামে। ১৯৬১ সালে ডেভ কিন্ড্রাড নিউইয়র্ক টাইমসে লিখেন, ‘ক্যাসিয়াস (আলী) গ্রীষ্মের অলিম্পিক ভিলেজের সবচেয়ে জনপ্রিয় ব্যক্তিদের একজন ছিলেন। যিনি সেখানে অনেক বন্ধু তৈরি করেন এবং সব জায়গায় প্রভাব রেখেছেন।’
তবে এসবের মাঝে আলীর অস্তিত্বের সঙ্গে জড়িয়ে গিয়েছিল মেডেলটি। এক টানা ৪৮ ঘণ্টা যা আলীর গলা থেকে নামেনি। এমনকি ঘুমাতে যাওয়ার সময়ও তিনি এটি নামিয়ে রাখেননি। রাতে ঘুমও খুব একটা ভালো হয়নি। প্রথমবারের মতো তাঁকে পিঠে ভর দিয়ে ঘুমাতে হয়েছিল, যেন মেডেলের কারণে শরীরের কোথাও কেটে না যায়!
কেবল বক্সিং রিংয়েই নয়, আলী সোভিয়েত দেশের সাংবাদিকের সঙ্গেও রোমে লড়াই করে এসেছেন। সোভিয়েতের এক সাংবাদিক আলীকে জিজ্ঞেস করেছিলেন, আমেরিকায় কিছু রেস্তোরাঁয় কালোদের খেতে যাওয়া নিষেধ থাকার ব্যাপারে। উত্তরে আলী বলেছিলেন, ‘আমার দেশ অনেক বড়। সেখানে যত জায়গায় আমি খেতে না পারি, তার চেয়ে এমন অনেক জায়গা আছে যেখানে আমি যেতে পারি।’
তবে সোনা জয়ের আনন্দ খুব বেশি স্থায়ী হয়নি। চ্যাম্পিয়নের মতো দেশে ফেরা আলীর ধাক্কা খেতেও সময় লাগেনি। সোভিয়েতের সেই সাংবাদিককে জবাব দিতেই হয়তো বন্ধু রনি কিংকে নিয়ে আলী কালোদের জন্য নিষিদ্ধ রেস্তোরাঁয় খেতে গিয়েছিলেন। আলী তো মার্কিন দেশের জন্য গৌরব বয়ে আনা সন্তান! তাঁকে কি কোনো নিষেধ আটকাতে পারে! টেবিলে বসে হ্যাম বার্গার ও ভ্যানিলা মিল্ক শেক অর্ডার দেন তাঁরা। কিন্তু ওয়েটার মেয়েটি জানায়, সে তাঁদের খাবার দিতে পারবে না। তখন আলী বলেন, ‘মিস আমি ক্যাসিয়াস ক্লে (পরে যিনি মোহাম্মদ আলী)। অলিম্পিক চ্যাম্পিয়ন।’
আলী ওয়েটার মেয়েটিকে সব সময় সঙ্গে রাখা মেডেলটাও দেখান। মেয়েটি তাঁর মালিককে এ ঘটনা জানান। সেই মালিকের কাছ থেকেও একই জবাব আসে। সেখানে তর্কাতর্কির একপর্যায়ে কয়েকজন শ্বেতাঙ্গের সঙ্গে মারামারিতে জড়িয়ে পড়েন আলী ও কিং।
রক্তাক্ত জামা কাপড় পরিষ্কার করতে অহিও নদীর ধারে চলে আসেন আলী ও কিং। এক সময় তাঁরা জেফারসন ব্রিজে উঠে আসেন। বিষণ্ন আলী গলা থেকে মেডেল খুলে নিয়ে অহিওর জলে ভাসিয়ে দেন। আলী বলেছিলেন, ‘প্রথমবারের মতো মেডেলটিকে আমার সাধারণ কোনো বস্তু বলে মনে হলো।’
যদিও আলীর এই মেডেল ছুড়ে ফেলার ঘটনা নিয়ে অনেকের প্রশ্ন আছে। এ নিয়ে অনেক তদন্তও হয়েছে। এমনকি আলীর ছোটবেলার এক বন্ধুও মনে করতেন, আলী এটি হারিয়ে ফেলেছিলেন। সত্য যাই হোক, রূপকথা ও বাস্তবতা মিলিয়েই তো ‘গ্রেটেস্ট’ আলী! কখনো কখনো যিনি ইতিহাসকেও ছাপিয়ে বড় হয়ে উঠেছেন।

নাহ, অলিম্পিক দিয়ে মোহাম্মদ আলী ‘দ্য গ্রেটেস্ট’ হননি। তবে তাঁর গ্রেটেস্ট হয়ে ওঠার শুরুটা হয় এই অলিম্পিক দিয়েই। লুইসভিলের সেই কৃষ্ণাঙ্গ ছেলেটির বর্ণিল ও কিঞ্চিৎ বিতর্কিত যাত্রার বীজটা রোপণ হয়েছিল ১৯৬০ রোম অলিম্পিক দিয়েই। ২০২০ টোকিও অলিম্পিক শুরুর দুদিন আগে শোনা যাক সে গল্পই।
আলী অবশ্য শৈশব থেকেই কিংবদন্তি হওয়ার পথে যাত্রা শুরু করেন। যাঁরা তখন তাঁকে দেখেছিলেন তাঁদের ভাষ্য, জন্মের পরই বিশাল মাথার কারণে সবার চোখে পড়েন আলী। যা কিনা আর কখনো ছোট হয়নি! ১২ বছর বয়সে আলী প্রথম জিমে যান, যেখানে তিনি তাঁর ট্রেনার ও কোচ জো মার্টিনের দেখা পান। সেই জো না থাকলে ক্যাসিয়াস ক্লে তথা মোহাম্মদ আলীকে হয়তো পাওয়াই যেত না।
এমনকি এই জো না থাকলে আলীর হয়তো ১৯৬০ রোম অলিম্পিকেও খেলা হতো না। রোমের পথে আলীর যাত্রাটা ছিল বেশ মজার। তখনো তিনি ক্যাসিয়াস ক্লে থেকে আলী হয় ওঠেননি। এর মধ্যে গ্লাভস হাতে নেওয়ার ছয় বছর পর লাইট হেভিওয়েট বিভাগে অলিম্পিকে অংশ নেওয়ার সুযোগ পান আলী। কিন্তু বিমান চড়ার সাহস ছিল না বক্সিং রিংয়ের ঝড় তোলা এই মুষ্টিযোদ্ধার। এ কারণে রোম অলিম্পিকে না খেলার সিদ্ধান্ত নিয়েই নিয়েছিলেন। শুরুতে অবশ্য চেয়েছিলেন বোটে বা ট্রেনে করে রোম যেতে। কিন্তু তা সম্ভব ছিল না। আলী তখন বলেছিলেন, ‘খুব খারাপ হলো, আমি তাহলে রোমে যাবই না!’
কয়েক মাস আগে অলিম্পিকের বাছাইয়ের অংশ নিতে ক্যালিফোর্নিয়ায় যাওয়ার সময় মুখোমুখি হওয়া বাজে অভিজ্ঞতার কারণেই বিমানভ্রমণ নিয়ে ভয় জন্ম নেয় আলীর মনে। আলীকে সাহস দিতে এগিয়ে আসেন জো। তাঁকে বোঝান যে, ‘যদি তুমি না যাও, তবে অলিম্পিক চ্যাম্পিয়ন হওয়ার সুযোগ হারাবে!’ কোচের এই সব কথায় কাজ হয়, শেষ পর্যন্ত বিমানে ওঠার সিদ্ধান্ত নেন আলী।
আলীর সেই বিমান ভ্রমণ নিয়েও মজার সব গল্প চালু আছে। কেউ কেউ বলেন, পুরো বিমান যাত্রায় ভয়ের চোটে চিৎকার আর প্রার্থনা করে কাটান তিনি। আবার কেউ কেউ বলেন, বিমান যাত্রায় আলী কেবিনে ঘুরেঘুরে ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন সতীর্থদের মাঝে কারা কারা মেডেল জিতবে। বলা বাহুল্য, সে তালিকায় আলী নিজের নামও রেখেছিলেন। যদিও এই সব গল্প কতটা সত্যি তা নিয়েও প্রশ্ন রয়েছে।
রিংয়ে অবশ্য আলীর দাপট নিয়ে কোনো প্রশ্ন ছিল না। ইয়ান বিকাজ, গেনেশি শাটকভ ও টনি মাডিগানকে হারানোর পর আলীর সামনে ছিলেন শুধু বিগিনিও পিটারজাইকোস্কি। অভিজ্ঞতা ও সাফল্যে আলীর চেয়ে অনেক এগিয়ে ছিলেন পিটারজাইকোস্কি। দারুণ এক লড়াই তাঁকে হারিয়ে আলী ঠিকই সোনা জিতে নেন। এভাবে নিজের আগমনী বার্তাও দিয়ে দেন। এখানেই শেষ নয়।
শুধু রিংয়েই নন, রিংয়ের বাইরেও ব্যাপক জনপ্রিয় হয়ে ওঠেন আলী। নিজের সহজাত মিশুক আচরণ দিয়ে আলী হয়ে ওঠেন ভিলেজের সবচেয়ে আলোচিত মুখ। এ সময় সব মহাদেশের লোক আলীকে ভালোবেসে কাছে টেনে নেন। তাঁর পরিচিতিই হয়ে উঠে, ‘মেয়র অব দ্য ভিলেজ’ নামে। ১৯৬১ সালে ডেভ কিন্ড্রাড নিউইয়র্ক টাইমসে লিখেন, ‘ক্যাসিয়াস (আলী) গ্রীষ্মের অলিম্পিক ভিলেজের সবচেয়ে জনপ্রিয় ব্যক্তিদের একজন ছিলেন। যিনি সেখানে অনেক বন্ধু তৈরি করেন এবং সব জায়গায় প্রভাব রেখেছেন।’
তবে এসবের মাঝে আলীর অস্তিত্বের সঙ্গে জড়িয়ে গিয়েছিল মেডেলটি। এক টানা ৪৮ ঘণ্টা যা আলীর গলা থেকে নামেনি। এমনকি ঘুমাতে যাওয়ার সময়ও তিনি এটি নামিয়ে রাখেননি। রাতে ঘুমও খুব একটা ভালো হয়নি। প্রথমবারের মতো তাঁকে পিঠে ভর দিয়ে ঘুমাতে হয়েছিল, যেন মেডেলের কারণে শরীরের কোথাও কেটে না যায়!
কেবল বক্সিং রিংয়েই নয়, আলী সোভিয়েত দেশের সাংবাদিকের সঙ্গেও রোমে লড়াই করে এসেছেন। সোভিয়েতের এক সাংবাদিক আলীকে জিজ্ঞেস করেছিলেন, আমেরিকায় কিছু রেস্তোরাঁয় কালোদের খেতে যাওয়া নিষেধ থাকার ব্যাপারে। উত্তরে আলী বলেছিলেন, ‘আমার দেশ অনেক বড়। সেখানে যত জায়গায় আমি খেতে না পারি, তার চেয়ে এমন অনেক জায়গা আছে যেখানে আমি যেতে পারি।’
তবে সোনা জয়ের আনন্দ খুব বেশি স্থায়ী হয়নি। চ্যাম্পিয়নের মতো দেশে ফেরা আলীর ধাক্কা খেতেও সময় লাগেনি। সোভিয়েতের সেই সাংবাদিককে জবাব দিতেই হয়তো বন্ধু রনি কিংকে নিয়ে আলী কালোদের জন্য নিষিদ্ধ রেস্তোরাঁয় খেতে গিয়েছিলেন। আলী তো মার্কিন দেশের জন্য গৌরব বয়ে আনা সন্তান! তাঁকে কি কোনো নিষেধ আটকাতে পারে! টেবিলে বসে হ্যাম বার্গার ও ভ্যানিলা মিল্ক শেক অর্ডার দেন তাঁরা। কিন্তু ওয়েটার মেয়েটি জানায়, সে তাঁদের খাবার দিতে পারবে না। তখন আলী বলেন, ‘মিস আমি ক্যাসিয়াস ক্লে (পরে যিনি মোহাম্মদ আলী)। অলিম্পিক চ্যাম্পিয়ন।’
আলী ওয়েটার মেয়েটিকে সব সময় সঙ্গে রাখা মেডেলটাও দেখান। মেয়েটি তাঁর মালিককে এ ঘটনা জানান। সেই মালিকের কাছ থেকেও একই জবাব আসে। সেখানে তর্কাতর্কির একপর্যায়ে কয়েকজন শ্বেতাঙ্গের সঙ্গে মারামারিতে জড়িয়ে পড়েন আলী ও কিং।
রক্তাক্ত জামা কাপড় পরিষ্কার করতে অহিও নদীর ধারে চলে আসেন আলী ও কিং। এক সময় তাঁরা জেফারসন ব্রিজে উঠে আসেন। বিষণ্ন আলী গলা থেকে মেডেল খুলে নিয়ে অহিওর জলে ভাসিয়ে দেন। আলী বলেছিলেন, ‘প্রথমবারের মতো মেডেলটিকে আমার সাধারণ কোনো বস্তু বলে মনে হলো।’
যদিও আলীর এই মেডেল ছুড়ে ফেলার ঘটনা নিয়ে অনেকের প্রশ্ন আছে। এ নিয়ে অনেক তদন্তও হয়েছে। এমনকি আলীর ছোটবেলার এক বন্ধুও মনে করতেন, আলী এটি হারিয়ে ফেলেছিলেন। সত্য যাই হোক, রূপকথা ও বাস্তবতা মিলিয়েই তো ‘গ্রেটেস্ট’ আলী! কখনো কখনো যিনি ইতিহাসকেও ছাপিয়ে বড় হয়ে উঠেছেন।

লিওনেল মেসির বার্সেলোনা ছাড়ার পর কেটে গেছে চার বছরেরও বেশি সময়। কিন্তু যে ক্লাবে তিনি প্রায় দুই দশক কাটিয়েছেন, তাঁর ‘মেসি’ হয়ে ওঠা যেখানে, সেই জায়গা কি এত সহজেই স্মৃতি থেকে ‘ডিলিট’ করা সম্ভব! দীর্ঘদিন পর ফিরে মেসি নস্টালজিক হয়ে পড়লেন।
৩ ঘণ্টা আগে
টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেকের পর ২৫ বছর পূর্ণ করে ফেলেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট। ঢাকার জাতীয় স্টেডিয়ামে ২০০০ সালের ১০ নভেম্বর ভারতের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে হাঁটিহাঁটি পায়ে শুরু হয় টেস্টে বাংলাদেশের পথচলা। ২৫ বছরে ঐতিহাসিক কিছু মুহূর্ত নিয়ে ‘মেমোরেবল ম্যাচ টিকেটস’ নামে একটি স্মারকগ্রন্থ প্রকাশ করা হয়েছে। বইটি কেনা
৩ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) ও বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) মধ্যে ‘যুদ্ধ’ লেগে গেছে। যুদ্ধের কারণ আসিফ আকবরের ফুটবল নিয়ে ‘কুরুচিকর’ মন্তব্য। আলোড়ন তোলা এই বক্তব্যের পর খেপেছেন বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল।
৪ ঘণ্টা আগে
বিশ্বজুড়ে নারী ফুটবলের প্রসারের লক্ষ্যে ‘এমপাওয়ার হার’ নামে এক বিশেষ পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে ফিফা। এশিয়ান অঞ্চলে নারী ফুটবলে উন্নয়ন বিষয়ক প্রধান সাইমন আন্তোনির উপস্থিতিতে ২০২৫-২৮ চক্রের সেই পরিকল্পনায় যুক্ত হলো বাংলাদেশও। এই পরিকল্পনার উদ্দেশ্য নারী ফুটবলারদের অংশগ্রহণ, বাণিজ্যিক উন্নয়ন বৃদ্ধি
৪ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

লিওনেল মেসির বার্সেলোনা ছাড়ার পর কেটে গেছে চার বছরেরও বেশি সময়। কিন্তু যে ক্লাবে তিনি প্রায় দুই দশক কাটিয়েছেন, তাঁর ‘মেসি’ হয়ে ওঠা যেখানে, সেই জায়গা কি এত সহজেই স্মৃতি থেকে ‘ডিলিট’ করা সম্ভব! দীর্ঘদিন পর ফিরে মেসি নস্টালজিক হয়ে পড়লেন।
৮৯৪ দিন পর ৭ নভেম্বর ক্যাম্প ন্যুতে ফিরেছে বার্সেলোনা ফুটবল। যে ক্লাবের জার্সিতে মেসি অসংখ্য শিরোপা জিতেছেন, তাঁর অনেক স্মৃতি ক্যাম্প ন্যুতে, সেখানে অনেকটা নিভৃতে ঘুরে গেলেন তিনি। মাঠে কিছু ছবি তুলে নিজের অফিশিয়াল ইনস্টাগ্রাম হ্যান্ডলে সেটা পোস্ট করেন মেসি। আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ড লেখেন, ‘আমি গত রাতে ফিরে গিয়েছিলাম এমন এক জায়গায়, যেটাকে অনেক মিস করি। এই জায়গাটা ছিল আমার মন-প্রাণ। অনেক সুখ ছিল এখানে। আমি যে পৃথিবীর সবচেয়ে সুখী মানুষ সেটা আপনারা মনে করিয়ে দিয়েছিলেন।’
২০২১ সালে কান্নাভেজা চোখে ক্যাম্প ন্যু ছেড়ে গিয়েছিলেন মেসি। সেই দৃশ্য ফুটবলভক্তদের স্মৃতিতে এখনো তরতাজা। বার্সায় এরপর তাঁর ফেরার গুঞ্জন শোনা গেলেও সেটা গুঞ্জনই রয়ে গেছে। আর্জেন্টাইন তারকা ফরোয়ার্ড ফিরতে পারেননি বার্সায়। ইনস্টাগ্রামে আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ড বলেন, ‘একদিন আবার ফিরতে পারব। খেলোয়াড় হিসেবে বিদায় জানানোর জন্য নয়। বরং এমন কিছুর জন্য যেটা আগে কখনো পারিনি।’
বার্সা ছেড়ে মেসি ২০২১ সালে গিয়েছিলেন প্যারিস সেন্ট জার্মেইয়ে (পিএসজি)। কিন্তু দুই বছর থাকার পর পিএসজির পরিবেশ বিষাক্ত হয়ে উঠেছিল তাঁর কাছে। ২০২৩ সালের জুলাইয়ে আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ড পাড়ি জমান ইন্টার মায়ামি। ঠিক তার এক মাস আগে (২০২৩-এর জুনে) সংস্কারের জন্য খেলা বন্ধ হয়ে যায় ক্যাম্প ন্যুতে। ৮৯৪ দিন পর ৭ নভেম্বর ঐতিহাসিক ক্যাম্প ন্যুতে ফেরার পর অনুশীলন করেছেন রবার্ট লেভানডফস্কি-লামিনে ইয়ামালরা। এদিকে মায়ামির জার্সিতে ২৮ মাসে সব ধরনের প্রতিযোগিতা মিলে ৮৫ ম্যাচ খেলেছেন। ৭৬ গোল করেছেন ও অ্যাসিস্ট করেছেন ৩৮ গোলে।

লিওনেল মেসির বার্সেলোনা ছাড়ার পর কেটে গেছে চার বছরেরও বেশি সময়। কিন্তু যে ক্লাবে তিনি প্রায় দুই দশক কাটিয়েছেন, তাঁর ‘মেসি’ হয়ে ওঠা যেখানে, সেই জায়গা কি এত সহজেই স্মৃতি থেকে ‘ডিলিট’ করা সম্ভব! দীর্ঘদিন পর ফিরে মেসি নস্টালজিক হয়ে পড়লেন।
৮৯৪ দিন পর ৭ নভেম্বর ক্যাম্প ন্যুতে ফিরেছে বার্সেলোনা ফুটবল। যে ক্লাবের জার্সিতে মেসি অসংখ্য শিরোপা জিতেছেন, তাঁর অনেক স্মৃতি ক্যাম্প ন্যুতে, সেখানে অনেকটা নিভৃতে ঘুরে গেলেন তিনি। মাঠে কিছু ছবি তুলে নিজের অফিশিয়াল ইনস্টাগ্রাম হ্যান্ডলে সেটা পোস্ট করেন মেসি। আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ড লেখেন, ‘আমি গত রাতে ফিরে গিয়েছিলাম এমন এক জায়গায়, যেটাকে অনেক মিস করি। এই জায়গাটা ছিল আমার মন-প্রাণ। অনেক সুখ ছিল এখানে। আমি যে পৃথিবীর সবচেয়ে সুখী মানুষ সেটা আপনারা মনে করিয়ে দিয়েছিলেন।’
২০২১ সালে কান্নাভেজা চোখে ক্যাম্প ন্যু ছেড়ে গিয়েছিলেন মেসি। সেই দৃশ্য ফুটবলভক্তদের স্মৃতিতে এখনো তরতাজা। বার্সায় এরপর তাঁর ফেরার গুঞ্জন শোনা গেলেও সেটা গুঞ্জনই রয়ে গেছে। আর্জেন্টাইন তারকা ফরোয়ার্ড ফিরতে পারেননি বার্সায়। ইনস্টাগ্রামে আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ড বলেন, ‘একদিন আবার ফিরতে পারব। খেলোয়াড় হিসেবে বিদায় জানানোর জন্য নয়। বরং এমন কিছুর জন্য যেটা আগে কখনো পারিনি।’
বার্সা ছেড়ে মেসি ২০২১ সালে গিয়েছিলেন প্যারিস সেন্ট জার্মেইয়ে (পিএসজি)। কিন্তু দুই বছর থাকার পর পিএসজির পরিবেশ বিষাক্ত হয়ে উঠেছিল তাঁর কাছে। ২০২৩ সালের জুলাইয়ে আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ড পাড়ি জমান ইন্টার মায়ামি। ঠিক তার এক মাস আগে (২০২৩-এর জুনে) সংস্কারের জন্য খেলা বন্ধ হয়ে যায় ক্যাম্প ন্যুতে। ৮৯৪ দিন পর ৭ নভেম্বর ঐতিহাসিক ক্যাম্প ন্যুতে ফেরার পর অনুশীলন করেছেন রবার্ট লেভানডফস্কি-লামিনে ইয়ামালরা। এদিকে মায়ামির জার্সিতে ২৮ মাসে সব ধরনের প্রতিযোগিতা মিলে ৮৫ ম্যাচ খেলেছেন। ৭৬ গোল করেছেন ও অ্যাসিস্ট করেছেন ৩৮ গোলে।

নাহ, অলিম্পিক দিয়ে মোহাম্মদ আলী ‘দ্য গ্রেটেস্ট’ হননি। তবে তাঁর গ্রেটেস্ট হয়ে ওঠার শুরুটা হয় এই অলিম্পিক দিয়েই। লুইসভিলের সেই কৃষ্ণাঙ্গ ছেলেটির বর্ণিল ও কিঞ্চিৎ বিতর্কিত যাত্রার বীজটা রোপণ হয়েছিল ১৯৬০ রোম অলিম্পিক দিয়েই।
২১ জুলাই ২০২১
টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেকের পর ২৫ বছর পূর্ণ করে ফেলেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট। ঢাকার জাতীয় স্টেডিয়ামে ২০০০ সালের ১০ নভেম্বর ভারতের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে হাঁটিহাঁটি পায়ে শুরু হয় টেস্টে বাংলাদেশের পথচলা। ২৫ বছরে ঐতিহাসিক কিছু মুহূর্ত নিয়ে ‘মেমোরেবল ম্যাচ টিকেটস’ নামে একটি স্মারকগ্রন্থ প্রকাশ করা হয়েছে। বইটি কেনা
৩ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) ও বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) মধ্যে ‘যুদ্ধ’ লেগে গেছে। যুদ্ধের কারণ আসিফ আকবরের ফুটবল নিয়ে ‘কুরুচিকর’ মন্তব্য। আলোড়ন তোলা এই বক্তব্যের পর খেপেছেন বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল।
৪ ঘণ্টা আগে
বিশ্বজুড়ে নারী ফুটবলের প্রসারের লক্ষ্যে ‘এমপাওয়ার হার’ নামে এক বিশেষ পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে ফিফা। এশিয়ান অঞ্চলে নারী ফুটবলে উন্নয়ন বিষয়ক প্রধান সাইমন আন্তোনির উপস্থিতিতে ২০২৫-২৮ চক্রের সেই পরিকল্পনায় যুক্ত হলো বাংলাদেশও। এই পরিকল্পনার উদ্দেশ্য নারী ফুটবলারদের অংশগ্রহণ, বাণিজ্যিক উন্নয়ন বৃদ্ধি
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেকের পর ২৫ বছর পূর্ণ করে ফেলেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট। ঢাকার জাতীয় স্টেডিয়ামে ২০০০ সালের ১০ নভেম্বর ভারতের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে হাঁটিহাঁটি পায়ে শুরু হয় টেস্টে বাংলাদেশের পথচলা। ২৫ বছরে ঐতিহাসিক কিছু মুহূর্ত নিয়ে ‘মেমোরেবল ম্যাচ টিকেটস’ নামে একটি স্মারকগ্রন্থ প্রকাশ করা হয়েছে। বইটি কেনা যাবে ৮০০ টাকায়।
বাংলাদেশ টেস্ট ক্রিকেট অভিষেকের রজতজয়ন্তী উপলক্ষ্যে দুই দিনব্যাপী চলা ক্রিকেট কনফারেন্স শেষ হলো আজ। ক্রিকেটের রাজকীয় সংস্করণে বাংলাদেশের আড়াই দশকের স্মরণীয় মুহূর্ত নিয়ে ‘মেমোরেবল ম্যাচ টিকেটস’ প্রকাশ করেছে ক্রিকেট স্মারক সংগ্রাহক জুনায়েদ পাইকার। ব্যক্তিগত সংগ্রহ থেকে বাছাই করা ৫০টি ঐতিহাসিক ম্যাচ টিকিট নিয়ে সাজানো এই গ্রন্থে ফুটে উঠেছে আড়াই দশকের আবেগ, স্মৃতি ও গৌরব। জুনায়েদ বলেন, ‘এই টিকেট শুধু স্মারক নয়, আমাদের ক্রিকেটের পথচলা ও অগ্রগতির প্রতীক।’ বাংলাদেশ ক্রিকেট জাদুঘর ফেসবুকে বইটির একটি বিজ্ঞাপনও করেছে। দুই মলাটের এই বইয়ের দাম ৮০০ টাকা। বইটি কীভাবে কেনা যাবে, সেটার লিংকও বাংলাদেশ ক্রিকেট জাদুঘর ফেসবুকে দিয়েছে।
‘মেমোরেবল ম্যাচ টিকেটস’ স্মারকগ্রন্থে বাংলাদেশের শততম টেস্ট জয়ও থাকবে বলে আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন জুনায়েদ। ২০১৭ সালে কলম্বোর পি সারা ওভালে সেই ম্যাচে শ্রীলঙ্কাকে ৪ উইকেটে হারিয়েছিল বাংলাদেশ। ঐতিহাসিক সেই ম্যাচসহ বাংলাদেশের স্মরণীয় কিছু সিরিজ জয়ও থাকবে ‘মেমোরেবল ম্যাচ টিকেটস’ স্মারকগ্রন্থে। বইয়ে নিজের শুভেচ্ছা বার্তায় বিসিবি সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল বলেন, ‘প্রতিটি টিকেটই একটি গল্প-মুহূর্ত, মাইলফলক ও আবেগের গল্প, যা আমাদের ক্রিকেট পরিচয়কে গড়ে তুলেছে।’
টেস্ট অভিষেকের রজতজয়ন্তী নিয়ে যখন ঢাকায় উৎসব, নাজমুল হোসেন শান্তর নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ দল অবস্থান করছে সিলেটে। আগামীকাল সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে শুরু হবে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড সিরিজের প্রথম টেস্ট। দ্বিতীয় টেস্ট মিরপুরে শুরু হবে ১৯ নভেম্বর। এই টেস্ট দিয়ে বাংলাদেশের প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে মুশফিকুর রহিম শততম টেস্ট খেলতে যাচ্ছেন।

টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেকের পর ২৫ বছর পূর্ণ করে ফেলেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট। ঢাকার জাতীয় স্টেডিয়ামে ২০০০ সালের ১০ নভেম্বর ভারতের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে হাঁটিহাঁটি পায়ে শুরু হয় টেস্টে বাংলাদেশের পথচলা। ২৫ বছরে ঐতিহাসিক কিছু মুহূর্ত নিয়ে ‘মেমোরেবল ম্যাচ টিকেটস’ নামে একটি স্মারকগ্রন্থ প্রকাশ করা হয়েছে। বইটি কেনা যাবে ৮০০ টাকায়।
বাংলাদেশ টেস্ট ক্রিকেট অভিষেকের রজতজয়ন্তী উপলক্ষ্যে দুই দিনব্যাপী চলা ক্রিকেট কনফারেন্স শেষ হলো আজ। ক্রিকেটের রাজকীয় সংস্করণে বাংলাদেশের আড়াই দশকের স্মরণীয় মুহূর্ত নিয়ে ‘মেমোরেবল ম্যাচ টিকেটস’ প্রকাশ করেছে ক্রিকেট স্মারক সংগ্রাহক জুনায়েদ পাইকার। ব্যক্তিগত সংগ্রহ থেকে বাছাই করা ৫০টি ঐতিহাসিক ম্যাচ টিকিট নিয়ে সাজানো এই গ্রন্থে ফুটে উঠেছে আড়াই দশকের আবেগ, স্মৃতি ও গৌরব। জুনায়েদ বলেন, ‘এই টিকেট শুধু স্মারক নয়, আমাদের ক্রিকেটের পথচলা ও অগ্রগতির প্রতীক।’ বাংলাদেশ ক্রিকেট জাদুঘর ফেসবুকে বইটির একটি বিজ্ঞাপনও করেছে। দুই মলাটের এই বইয়ের দাম ৮০০ টাকা। বইটি কীভাবে কেনা যাবে, সেটার লিংকও বাংলাদেশ ক্রিকেট জাদুঘর ফেসবুকে দিয়েছে।
‘মেমোরেবল ম্যাচ টিকেটস’ স্মারকগ্রন্থে বাংলাদেশের শততম টেস্ট জয়ও থাকবে বলে আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন জুনায়েদ। ২০১৭ সালে কলম্বোর পি সারা ওভালে সেই ম্যাচে শ্রীলঙ্কাকে ৪ উইকেটে হারিয়েছিল বাংলাদেশ। ঐতিহাসিক সেই ম্যাচসহ বাংলাদেশের স্মরণীয় কিছু সিরিজ জয়ও থাকবে ‘মেমোরেবল ম্যাচ টিকেটস’ স্মারকগ্রন্থে। বইয়ে নিজের শুভেচ্ছা বার্তায় বিসিবি সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল বলেন, ‘প্রতিটি টিকেটই একটি গল্প-মুহূর্ত, মাইলফলক ও আবেগের গল্প, যা আমাদের ক্রিকেট পরিচয়কে গড়ে তুলেছে।’
টেস্ট অভিষেকের রজতজয়ন্তী নিয়ে যখন ঢাকায় উৎসব, নাজমুল হোসেন শান্তর নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ দল অবস্থান করছে সিলেটে। আগামীকাল সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে শুরু হবে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড সিরিজের প্রথম টেস্ট। দ্বিতীয় টেস্ট মিরপুরে শুরু হবে ১৯ নভেম্বর। এই টেস্ট দিয়ে বাংলাদেশের প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে মুশফিকুর রহিম শততম টেস্ট খেলতে যাচ্ছেন।

নাহ, অলিম্পিক দিয়ে মোহাম্মদ আলী ‘দ্য গ্রেটেস্ট’ হননি। তবে তাঁর গ্রেটেস্ট হয়ে ওঠার শুরুটা হয় এই অলিম্পিক দিয়েই। লুইসভিলের সেই কৃষ্ণাঙ্গ ছেলেটির বর্ণিল ও কিঞ্চিৎ বিতর্কিত যাত্রার বীজটা রোপণ হয়েছিল ১৯৬০ রোম অলিম্পিক দিয়েই।
২১ জুলাই ২০২১
লিওনেল মেসির বার্সেলোনা ছাড়ার পর কেটে গেছে চার বছরেরও বেশি সময়। কিন্তু যে ক্লাবে তিনি প্রায় দুই দশক কাটিয়েছেন, তাঁর ‘মেসি’ হয়ে ওঠা যেখানে, সেই জায়গা কি এত সহজেই স্মৃতি থেকে ‘ডিলিট’ করা সম্ভব! দীর্ঘদিন পর ফিরে মেসি নস্টালজিক হয়ে পড়লেন।
৩ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) ও বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) মধ্যে ‘যুদ্ধ’ লেগে গেছে। যুদ্ধের কারণ আসিফ আকবরের ফুটবল নিয়ে ‘কুরুচিকর’ মন্তব্য। আলোড়ন তোলা এই বক্তব্যের পর খেপেছেন বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল।
৪ ঘণ্টা আগে
বিশ্বজুড়ে নারী ফুটবলের প্রসারের লক্ষ্যে ‘এমপাওয়ার হার’ নামে এক বিশেষ পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে ফিফা। এশিয়ান অঞ্চলে নারী ফুটবলে উন্নয়ন বিষয়ক প্রধান সাইমন আন্তোনির উপস্থিতিতে ২০২৫-২৮ চক্রের সেই পরিকল্পনায় যুক্ত হলো বাংলাদেশও। এই পরিকল্পনার উদ্দেশ্য নারী ফুটবলারদের অংশগ্রহণ, বাণিজ্যিক উন্নয়ন বৃদ্ধি
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) ও বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) মধ্যে ‘যুদ্ধ’ লেগে গেছে। যুদ্ধের কারণ আসিফ আকবরের ফুটবল নিয়ে ‘কুরুচিকর’ মন্তব্য। আলোড়ন তোলা এই বক্তব্যের পর খেপেছেন বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল।
টেস্ট অভিষেকে বাংলাদেশের রজতজয়ন্তী উপলক্ষ্যে গতকাল ক্রিকেট কনফারেন্সের প্রথম দিনে বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর ফুটবল নিয়ে মারপিটের কথা বলেছিলেন। আজ ঢাকার একটি চার তারকা হোটেলে নারী ফুটবলের একটি প্রোগ্রামে তাবিথের কাছে সেই প্রসঙ্গ। উত্তরে সাংবাদিকদের বাফুফে সভাপতি বলেন, ‘দেখুন আমরা যারা ফুটবল নিয়ে কাজ করি বা ফুটবলটাকে বাংলাদেশে এবং বাংলাদেশের বাইরে জাগ্রত করার চেষ্টা করছি, যখনই আমরা ফুটবল নিয়ে কোন নেতিবাচক কমেন্ট আমরা শুনি, অবশ্যই আমরা ব্যথিত হই এবং আঘাতপ্রাপ্ত হই। তাও কদিন আগে আমাদের ক্রিকেট কনফারেন্সের সময় আমরা একটা বক্তব্য শুনেছিলাম যেটা ফুটবলের বিরুদ্ধে যায় এবং খেলোয়াড়দের ওপর অপমানজনক একটা মন্তব্য করা হয়েছে। তার প্রসঙ্গে আমি ব্যক্তিগত প্যাডে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের পক্ষ থেকে বিসিবি সভাপতির কাছে একটা চিঠি পাঠিয়েছি।’
আসিফের বক্তব্যের নিন্দা জানিয়ে বাফুফে একটা চিঠি এরই মধ্যে পাঠিয়েছে বিসিবির কাছে। চিঠির জবাবে বিসিবি একটা সমাধানের পথ খুঁজে দেবে বলে আশা তাবিথের। ঢাকার একটি চার তারকা হোটেলে নারী ফুটবলের একটি প্রোগ্রামে বাফুফে সভাপতি বলেন, ‘আশা করি, এই চিঠির উত্তরে আমরা অনেক ব্যাপারে স্পষ্ট জানতে পারব। যখন স্পষ্ট কিছু জানতে পারব বা বিসিবির অবস্থান আমরা জানতে পারব, সেখানে সমাধানের একটা পথ খুঁজে নেব। আমরা সবাই খেলোয়াড়। আমরা সবাই ক্রীড়াবিদ। আর আমাদের সকল ফেডারেশনের দায়িত্ব হলো ঐক্যবদ্ধ থাকা। তা আমরা চাইব না কোনো একটা ইস্যুতে বা কোনো কারোর ইস্যুতে সেটা আমাদের আমাদের বিভক্ত করে ফেলে। অতি শীঘ্রই আপনারা দেখবেন যে সকল ক্রীড়া ফেডারেশন এক হয়ে বাংলাদেশের জন্য এবং বাংলাদেশের কল্যাণের জন্য আমরা কাজ করছি।’
দেশের ৬৪ জেলার ক্রিকেট কোচ, সংগঠক ও ক্রীড়া কর্মকর্তাদের নিয়ে গতকাল শুরু হয়েছে বিসিবির দুই দিনব্যাপী ক্রিকেট কনফারেন্স। গতকাল ঢাকার একটি পাঁচতারকা হোটেলে ক্রিকেট কনফারেন্সের প্রথম দিনে বিসিবি পরিচালক ও সংগীতশিল্পী আসিফ আকবর বলেছিলেন, ‘ফুটবলারদের জন্য (ক্রিকেট) খেলা যাচ্ছে না সারা দেশে। তারা উইকেট ভেঙে ফেলল, উইকেট নষ্ট করে ফেলেছে। আবার ২৪ তারিখ আবাহনী-মোহামেডান ফুটবল খেলা কুমিল্লা স্টেডিয়ামে। এই সমস্যাটা শুধু কুমিল্লার না। প্রতিটা জেলার স্টেডিয়াম দখল করে রেখেছে ফুটবল, প্রতিটা জেলার যেখানে ফুটবলের কাজ নেই, সেখানেও ফুটবল দখল করে রেখেছে এবং ফুটবলারদের ব্যবহার খুব খারাপ।’ তাঁর এমন মন্তব্যের পর নিন্দার ঝড় উঠেছে দেশের ফুটবল অঙ্গনে। বিসিবির এই পরিচালক ক্ষমা না চাইলে অ্যাকশনে যাওয়ার হুমকি দিয়েছেন ফুটবলাররা।

বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) ও বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) মধ্যে ‘যুদ্ধ’ লেগে গেছে। যুদ্ধের কারণ আসিফ আকবরের ফুটবল নিয়ে ‘কুরুচিকর’ মন্তব্য। আলোড়ন তোলা এই বক্তব্যের পর খেপেছেন বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল।
টেস্ট অভিষেকে বাংলাদেশের রজতজয়ন্তী উপলক্ষ্যে গতকাল ক্রিকেট কনফারেন্সের প্রথম দিনে বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর ফুটবল নিয়ে মারপিটের কথা বলেছিলেন। আজ ঢাকার একটি চার তারকা হোটেলে নারী ফুটবলের একটি প্রোগ্রামে তাবিথের কাছে সেই প্রসঙ্গ। উত্তরে সাংবাদিকদের বাফুফে সভাপতি বলেন, ‘দেখুন আমরা যারা ফুটবল নিয়ে কাজ করি বা ফুটবলটাকে বাংলাদেশে এবং বাংলাদেশের বাইরে জাগ্রত করার চেষ্টা করছি, যখনই আমরা ফুটবল নিয়ে কোন নেতিবাচক কমেন্ট আমরা শুনি, অবশ্যই আমরা ব্যথিত হই এবং আঘাতপ্রাপ্ত হই। তাও কদিন আগে আমাদের ক্রিকেট কনফারেন্সের সময় আমরা একটা বক্তব্য শুনেছিলাম যেটা ফুটবলের বিরুদ্ধে যায় এবং খেলোয়াড়দের ওপর অপমানজনক একটা মন্তব্য করা হয়েছে। তার প্রসঙ্গে আমি ব্যক্তিগত প্যাডে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের পক্ষ থেকে বিসিবি সভাপতির কাছে একটা চিঠি পাঠিয়েছি।’
আসিফের বক্তব্যের নিন্দা জানিয়ে বাফুফে একটা চিঠি এরই মধ্যে পাঠিয়েছে বিসিবির কাছে। চিঠির জবাবে বিসিবি একটা সমাধানের পথ খুঁজে দেবে বলে আশা তাবিথের। ঢাকার একটি চার তারকা হোটেলে নারী ফুটবলের একটি প্রোগ্রামে বাফুফে সভাপতি বলেন, ‘আশা করি, এই চিঠির উত্তরে আমরা অনেক ব্যাপারে স্পষ্ট জানতে পারব। যখন স্পষ্ট কিছু জানতে পারব বা বিসিবির অবস্থান আমরা জানতে পারব, সেখানে সমাধানের একটা পথ খুঁজে নেব। আমরা সবাই খেলোয়াড়। আমরা সবাই ক্রীড়াবিদ। আর আমাদের সকল ফেডারেশনের দায়িত্ব হলো ঐক্যবদ্ধ থাকা। তা আমরা চাইব না কোনো একটা ইস্যুতে বা কোনো কারোর ইস্যুতে সেটা আমাদের আমাদের বিভক্ত করে ফেলে। অতি শীঘ্রই আপনারা দেখবেন যে সকল ক্রীড়া ফেডারেশন এক হয়ে বাংলাদেশের জন্য এবং বাংলাদেশের কল্যাণের জন্য আমরা কাজ করছি।’
দেশের ৬৪ জেলার ক্রিকেট কোচ, সংগঠক ও ক্রীড়া কর্মকর্তাদের নিয়ে গতকাল শুরু হয়েছে বিসিবির দুই দিনব্যাপী ক্রিকেট কনফারেন্স। গতকাল ঢাকার একটি পাঁচতারকা হোটেলে ক্রিকেট কনফারেন্সের প্রথম দিনে বিসিবি পরিচালক ও সংগীতশিল্পী আসিফ আকবর বলেছিলেন, ‘ফুটবলারদের জন্য (ক্রিকেট) খেলা যাচ্ছে না সারা দেশে। তারা উইকেট ভেঙে ফেলল, উইকেট নষ্ট করে ফেলেছে। আবার ২৪ তারিখ আবাহনী-মোহামেডান ফুটবল খেলা কুমিল্লা স্টেডিয়ামে। এই সমস্যাটা শুধু কুমিল্লার না। প্রতিটা জেলার স্টেডিয়াম দখল করে রেখেছে ফুটবল, প্রতিটা জেলার যেখানে ফুটবলের কাজ নেই, সেখানেও ফুটবল দখল করে রেখেছে এবং ফুটবলারদের ব্যবহার খুব খারাপ।’ তাঁর এমন মন্তব্যের পর নিন্দার ঝড় উঠেছে দেশের ফুটবল অঙ্গনে। বিসিবির এই পরিচালক ক্ষমা না চাইলে অ্যাকশনে যাওয়ার হুমকি দিয়েছেন ফুটবলাররা।

নাহ, অলিম্পিক দিয়ে মোহাম্মদ আলী ‘দ্য গ্রেটেস্ট’ হননি। তবে তাঁর গ্রেটেস্ট হয়ে ওঠার শুরুটা হয় এই অলিম্পিক দিয়েই। লুইসভিলের সেই কৃষ্ণাঙ্গ ছেলেটির বর্ণিল ও কিঞ্চিৎ বিতর্কিত যাত্রার বীজটা রোপণ হয়েছিল ১৯৬০ রোম অলিম্পিক দিয়েই।
২১ জুলাই ২০২১
লিওনেল মেসির বার্সেলোনা ছাড়ার পর কেটে গেছে চার বছরেরও বেশি সময়। কিন্তু যে ক্লাবে তিনি প্রায় দুই দশক কাটিয়েছেন, তাঁর ‘মেসি’ হয়ে ওঠা যেখানে, সেই জায়গা কি এত সহজেই স্মৃতি থেকে ‘ডিলিট’ করা সম্ভব! দীর্ঘদিন পর ফিরে মেসি নস্টালজিক হয়ে পড়লেন।
৩ ঘণ্টা আগে
টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেকের পর ২৫ বছর পূর্ণ করে ফেলেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট। ঢাকার জাতীয় স্টেডিয়ামে ২০০০ সালের ১০ নভেম্বর ভারতের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে হাঁটিহাঁটি পায়ে শুরু হয় টেস্টে বাংলাদেশের পথচলা। ২৫ বছরে ঐতিহাসিক কিছু মুহূর্ত নিয়ে ‘মেমোরেবল ম্যাচ টিকেটস’ নামে একটি স্মারকগ্রন্থ প্রকাশ করা হয়েছে। বইটি কেনা
৩ ঘণ্টা আগে
বিশ্বজুড়ে নারী ফুটবলের প্রসারের লক্ষ্যে ‘এমপাওয়ার হার’ নামে এক বিশেষ পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে ফিফা। এশিয়ান অঞ্চলে নারী ফুটবলে উন্নয়ন বিষয়ক প্রধান সাইমন আন্তোনির উপস্থিতিতে ২০২৫-২৮ চক্রের সেই পরিকল্পনায় যুক্ত হলো বাংলাদেশও। এই পরিকল্পনার উদ্দেশ্য নারী ফুটবলারদের অংশগ্রহণ, বাণিজ্যিক উন্নয়ন বৃদ্ধি
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিশ্বজুড়ে নারী ফুটবলের প্রসারের লক্ষ্যে ‘এমপাওয়ার হার’ নামে এক বিশেষ পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে ফিফা। এশিয়ান অঞ্চলে নারী ফুটবলে উন্নয়ন বিষয়ক প্রধান সাইমন আন্তোনির উপস্থিতিতে ২০২৫-২৮ চক্রের সেই পরিকল্পনায় যুক্ত হলো বাংলাদেশও। এই পরিকল্পনার উদ্দেশ্য নারী ফুটবলারদের অংশগ্রহণ, বাণিজ্যিক উন্নয়ন বৃদ্ধি ও ভিত্তি তৈরি করা।
নারী কোচের বর্তমান সংখ্যা নিয়ে সাইমন বলেন, ‘আমরা একটা জরিপ করেছি। সেখানে দেখা গেছে নারী-পুরুষ লিগ মিলিয়ে নারী কোচের সংখ্যা মাত্র ২২ শতাংশ। আমরা এই চার বছরে অনেক নারী কোচ বাড়াতে চাই।’ বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল ফিফার এই উদ্যোগের সঙ্গে বাফুফে সম্পৃক্ত হতে পেরে বেশ সন্তোষ প্রকাশ করেছেন। তিনি এই উদ্যোগের মাধ্যমে নারী ফুটবলে কার্যকর পরিবর্তন আনা সম্ভব বলে মনে করেন, ‘নারী ফুটবলে আমাদের ক্লাব সংখ্যা কম। নারীদের ঘরোয়া লিগ বাড়ানো, তাদের আরও সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধির চেষ্টা করব। ফিফা আমাদের টেকনিক্যাল ও আর্থিকভাবে সহায়তা করবে।’
বাফুফে ২০২৫-২৮ সালে নারী ফুটবলে কী কী করতে চায় সেই পরিকল্পনা ডিসপ্লেও করেনি কিংবা পুরোপুরি প্রকাশও করেনি। মাঠের খেলা বৃদ্ধির পাশাপাশি নারী ফুটবলারদের সুরক্ষার বিষয়টিও বাফুফে সভাপতি গুরুত্ব দিয়ে দেখছেন। তিনি বলেন, ‘আমরা শুধু নারী ফুটবলারদের খেলার মান উন্নয়ন ও সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধিতেই সীমাবদ্ধ থাকব না। নারী হিসেবে তাদের সমাজের নানা প্রতিবন্ধকতার পাশেও দাঁড়াব। অনেক সময় নারীরা সাইবার বুলিংয়ের শিকার হয়। আমরা সেক্ষেত্রে প্রয়োজনে আইনি পদক্ষেপ নেব।’
আজকের অনুষ্ঠানে ঢাকাস্থ আর্জেন্টিনার রাষ্ট্রদূত মার্সেলো সেসা, মরক্কো দূতাবাসের চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স উপস্থিত ছিলেন। মরক্কো দূতাবাসের কর্মকর্তা বলেন, ‘বাংলাদেশের নারী ফুটবলের উন্নয়নে মরক্কো সব সময় পাশে থাকবে।’ আর্জেন্টিনার রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশের নারী ফুটবলারদের প্রশংসা করে বলেন, ‘বাংলাদেশের নারী ফুটবলাররা সাফল্য আনছে এটা আসলেই বেশ গর্বের বিষয়।’
বাংলাদেশের নারী ফুটবলে প্রধান পৃষ্ঠপোষক ঢাকা ব্যাংক। আজকের অনুষ্ঠানে ঢাকা ব্যাংকের প্রতিনিধি বলেন, ‘ঢাকা ব্যাংক নারী ফুটবলের সঙ্গে থাকতে পেরে গর্বিত। আগামী দিনেও ঢাকা ব্যাংক নারী ফুটবলারদের সাথে থাকবে।’ বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের তারকা খেলোয়াড় ঋতুপর্ণা চাকমা ফিফা কর্মকর্তাকে বাংলাদেশের পক্ষে জার্সি তুলে দিয়েছেন।

বিশ্বজুড়ে নারী ফুটবলের প্রসারের লক্ষ্যে ‘এমপাওয়ার হার’ নামে এক বিশেষ পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে ফিফা। এশিয়ান অঞ্চলে নারী ফুটবলে উন্নয়ন বিষয়ক প্রধান সাইমন আন্তোনির উপস্থিতিতে ২০২৫-২৮ চক্রের সেই পরিকল্পনায় যুক্ত হলো বাংলাদেশও। এই পরিকল্পনার উদ্দেশ্য নারী ফুটবলারদের অংশগ্রহণ, বাণিজ্যিক উন্নয়ন বৃদ্ধি ও ভিত্তি তৈরি করা।
নারী কোচের বর্তমান সংখ্যা নিয়ে সাইমন বলেন, ‘আমরা একটা জরিপ করেছি। সেখানে দেখা গেছে নারী-পুরুষ লিগ মিলিয়ে নারী কোচের সংখ্যা মাত্র ২২ শতাংশ। আমরা এই চার বছরে অনেক নারী কোচ বাড়াতে চাই।’ বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল ফিফার এই উদ্যোগের সঙ্গে বাফুফে সম্পৃক্ত হতে পেরে বেশ সন্তোষ প্রকাশ করেছেন। তিনি এই উদ্যোগের মাধ্যমে নারী ফুটবলে কার্যকর পরিবর্তন আনা সম্ভব বলে মনে করেন, ‘নারী ফুটবলে আমাদের ক্লাব সংখ্যা কম। নারীদের ঘরোয়া লিগ বাড়ানো, তাদের আরও সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধির চেষ্টা করব। ফিফা আমাদের টেকনিক্যাল ও আর্থিকভাবে সহায়তা করবে।’
বাফুফে ২০২৫-২৮ সালে নারী ফুটবলে কী কী করতে চায় সেই পরিকল্পনা ডিসপ্লেও করেনি কিংবা পুরোপুরি প্রকাশও করেনি। মাঠের খেলা বৃদ্ধির পাশাপাশি নারী ফুটবলারদের সুরক্ষার বিষয়টিও বাফুফে সভাপতি গুরুত্ব দিয়ে দেখছেন। তিনি বলেন, ‘আমরা শুধু নারী ফুটবলারদের খেলার মান উন্নয়ন ও সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধিতেই সীমাবদ্ধ থাকব না। নারী হিসেবে তাদের সমাজের নানা প্রতিবন্ধকতার পাশেও দাঁড়াব। অনেক সময় নারীরা সাইবার বুলিংয়ের শিকার হয়। আমরা সেক্ষেত্রে প্রয়োজনে আইনি পদক্ষেপ নেব।’
আজকের অনুষ্ঠানে ঢাকাস্থ আর্জেন্টিনার রাষ্ট্রদূত মার্সেলো সেসা, মরক্কো দূতাবাসের চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স উপস্থিত ছিলেন। মরক্কো দূতাবাসের কর্মকর্তা বলেন, ‘বাংলাদেশের নারী ফুটবলের উন্নয়নে মরক্কো সব সময় পাশে থাকবে।’ আর্জেন্টিনার রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশের নারী ফুটবলারদের প্রশংসা করে বলেন, ‘বাংলাদেশের নারী ফুটবলাররা সাফল্য আনছে এটা আসলেই বেশ গর্বের বিষয়।’
বাংলাদেশের নারী ফুটবলে প্রধান পৃষ্ঠপোষক ঢাকা ব্যাংক। আজকের অনুষ্ঠানে ঢাকা ব্যাংকের প্রতিনিধি বলেন, ‘ঢাকা ব্যাংক নারী ফুটবলের সঙ্গে থাকতে পেরে গর্বিত। আগামী দিনেও ঢাকা ব্যাংক নারী ফুটবলারদের সাথে থাকবে।’ বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের তারকা খেলোয়াড় ঋতুপর্ণা চাকমা ফিফা কর্মকর্তাকে বাংলাদেশের পক্ষে জার্সি তুলে দিয়েছেন।

নাহ, অলিম্পিক দিয়ে মোহাম্মদ আলী ‘দ্য গ্রেটেস্ট’ হননি। তবে তাঁর গ্রেটেস্ট হয়ে ওঠার শুরুটা হয় এই অলিম্পিক দিয়েই। লুইসভিলের সেই কৃষ্ণাঙ্গ ছেলেটির বর্ণিল ও কিঞ্চিৎ বিতর্কিত যাত্রার বীজটা রোপণ হয়েছিল ১৯৬০ রোম অলিম্পিক দিয়েই।
২১ জুলাই ২০২১
লিওনেল মেসির বার্সেলোনা ছাড়ার পর কেটে গেছে চার বছরেরও বেশি সময়। কিন্তু যে ক্লাবে তিনি প্রায় দুই দশক কাটিয়েছেন, তাঁর ‘মেসি’ হয়ে ওঠা যেখানে, সেই জায়গা কি এত সহজেই স্মৃতি থেকে ‘ডিলিট’ করা সম্ভব! দীর্ঘদিন পর ফিরে মেসি নস্টালজিক হয়ে পড়লেন।
৩ ঘণ্টা আগে
টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেকের পর ২৫ বছর পূর্ণ করে ফেলেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট। ঢাকার জাতীয় স্টেডিয়ামে ২০০০ সালের ১০ নভেম্বর ভারতের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে হাঁটিহাঁটি পায়ে শুরু হয় টেস্টে বাংলাদেশের পথচলা। ২৫ বছরে ঐতিহাসিক কিছু মুহূর্ত নিয়ে ‘মেমোরেবল ম্যাচ টিকেটস’ নামে একটি স্মারকগ্রন্থ প্রকাশ করা হয়েছে। বইটি কেনা
৩ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) ও বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) মধ্যে ‘যুদ্ধ’ লেগে গেছে। যুদ্ধের কারণ আসিফ আকবরের ফুটবল নিয়ে ‘কুরুচিকর’ মন্তব্য। আলোড়ন তোলা এই বক্তব্যের পর খেপেছেন বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল।
৪ ঘণ্টা আগে