
সাকিব-তামিমদের পরে যাঁরা বড় স্বপ্ন দেখিয়েছিলেন দেশের ক্রিকেটকে আরেকটি ধাপে নিয়ে যাওয়ার; সৌম্য সরকার তাঁদের একজন। কিন্তু সৌম্যর ক্যারিয়ার হলো উত্থান-পতনে ভরা। কাল বিসিবির একাডেমি ভবনে ৩২ বছর বয়সী ব্যাটার নিজের ক্যারিয়ারটা যেমন ফিরে দেখলেন, পাঁচ সিনিয়র ক্রিকেটারের প্রগাঢ় ছায়ায় নিজেদের বড় করতে না পারার বিষয়টিও তুলে ধরলেন। সৌম্যর সাক্ষাৎকার নিয়েছেন রানা আব্বাস।
রানা আব্বাস

প্রশ্ন: সম্প্রতি দুজন সিনিয়র ক্রিকেটার অবসর ঘোষণা করেছেন। সাকিব-তামিম-মুশফিকেরা যে ধারা তৈরি করেছিলেন, সেটি আরও এক ধাপ ওপরে নেওয়ার মতো প্রতিভাবান ক্রিকেটার কিন্তু ১০-১২ বছরে যথেষ্ট এসেছেন দেশের ক্রিকেটে। বিশেষ করে লিটন দাস, তাসকিন আহমেদ, মোস্তাফিজুর রহমান, মেহেদী হাসান মিরাজ, সাব্বির রহমান—আপনার মতো ক্রিকেটাররা তাঁদের ব্যাটন কতটা বহন করতে পেরেছেন?
সৌম্য সরকার: আমরা আসলে তাঁদের সঙ্গেই খেলে গেছি। প্রজন্ম থেকে প্রজন্মের ধারায় কী ঘটে? এক প্রজন্ম খেলে চলে গেছে, এরপর পরের প্রজন্ম এসে সেটা এগিয়ে নিয়েছে। আমাদের ক্ষেত্রে কিন্তু তা হয়নি। তাঁদের সঙ্গেই আমরা ১০-১২ বছর খেলে গেছি। আমাদের মধ্যে বিশেষ কিছু তৈরি হয়নি। তাঁরাই সব ছিলেন। ওনারা সিনিয়র, আমরা কখনো সিনিয়র হতে পারিনি। ওনারাই সিনিয়র থেকে গেছেন। যাঁদের নাম বললেন (তাসকিন, সৌম্য, মোস্তাফিজ...), দেখবেন কদিন পর এদেরই অবসর নেওয়ার সময় হয়ে গেছে। এদের কোনো প্রজন্মই তৈরি হবে না। ওনাদের (পাঁচ সিনিয়র) সঙ্গে আমরা যারা এত দিন খেলেছি, আমাদেরই ছাড়ার সময় হয়ে গেছে। এরা (সৌম্য-তাসকিন-মোস্তাফিজ...) অনেক আগে সিনিয়র হলেও সিনিয়র-তকমা কখনো পায়নি।
প্রশ্ন: তার মানে, তাঁদের ছায়া এতটা প্রগাঢ় ছিল যে ১০-১২ বছর খেলার পরও আপনারা আর সেই ছায়ার মধ্যে আর মহিরুহে রূপ নিতে পারেননি?
সৌম্য: হ্যাঁ, তা বলতে পারেন। যখন তাঁরা শুরু করেছিলেন (সাকিব-তামিমরা), তাঁদের সময়ে যাঁরা সিনিয়র ছিলেন, বেশি দিন জাতীয় দলে ছিলেন না। যেমন—হাবিবুল বাশার সুমন, রফিক ভাইদের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট যখন প্রায় শেষ, তখন এঁরা (সাকিব-তামিমরা) দায়িত্ব কাঁধে নিয়ে নিয়েছেন, অনেকটা সিনিয়র হয়ে গেছেন। ক্যারিয়ারের শুরুর দিকেই অধিনায়কত্ব পেয়েছেন। যেমন–সাকিব ভাই তিন বছর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলার পরই অধিনায়কত্ব পেয়েছেন। মুশফিক ভাই পাঁচ বছরের মধ্যে অধিনায়কত্ব পেয়েছেন। তখন কী হয়েছে? তাঁরা সিনিয়রদের সামলেছেন, জুনিয়রদেরও সামলেছেন। আমাদের ক্ষেত্রে এ রকম সুযোগ খুব একটা আসেনি। আমরাও যদি তাঁদের মতো ক্যারিয়ারের প্রথম কয়েক বছরের মধ্যে অধিনায়কত্ব পেতাম, তাঁদের (সিনিয়রদের) পরিচালনা করার সুযোগ মিলত, তখন পরিণতবোধ বাড়ত। সবাইকে নিয়ে একটা দল কীভাবে চালাতে হয়, সেটা ভালোভাবে শেখা যেত।
প্রশ্ন: যদি আপনার ক্যারিয়ারের দিকে তাকাই, ২০১৫ সালে আপনার কাছে ছিল সোনার ফ্রেমে বাঁধাই করে রাখার এক বছর। ২০১৫ সালের সৌম্য আর ২০২৫ সালের সৌম্যর মূল পার্থক্য কোথায়?
সৌম্য: যত বেশি খেলি, দিনে দিনে পরিণতবোধ বাড়ে। মানসিকতায় একটা বড় পরিবর্তন তো এসেছেই। আগের চেয়ে খেলাটা ভালো বুঝিও। ২০১৫ সালের পর যে কয় বছর বাংলাদেশ দলে খেলেছি, তখন যদি এখনকার মতো বুঝতাম, আমার অবস্থান আরও ভালো থাকত। ব্যাটিং পজিশন নিয়ে অনেক কিছু হলেও সেটা নিয়ে কোনো কথা নেই। তবে নিজের কাছে আফসোস হয়, আরও ধারাবাহিক থাকলে নিজের ক্যারিয়ারের জন্য আরও ভালো হতো।
প্রশ্ন: ৫০ ওভারের ক্রিকেটে কখনো কখনো সেঞ্চুরিকে ১৫০ রানে পরিণত করেছেন, ডাবল সেঞ্চুরির দিকে নিয়ে গেছেন। কিন্তু এ ধরনের ইনিংস দেখা যায় লম্বা বিরতিতে। কেন নিয়মিত হয় না?
সৌম্য: একটা সময় ছিল ৩০-৪০ রানে সেট হয়ে আউট হয়ে যেতাম। এখন এখানে একটু পরিবর্তন এসেছে। ক্রিকেটে ভাগ্যের ছোঁয়া লাগে। চেষ্টা করি আগের ভুল না করতে, সেট হয়ে গেলে ইনিংস বড় করতে। এখানে স্কিল, মনস্তাত্ত্বিক—দুটি বিষয়ই জড়িয়ে।
প্রশ্ন: আপনার ক্যারিয়ারে চন্ডিকা হাথুরুসিংহের বিশেষ ভূমিকা আছে। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক থেকে শুরু করে জাতীয় দলে ফেরা—হাথুরুকে আপনি কীভাবে মূল্যায়ন করেন?
সৌম্য: সব কোচ কিন্তু আপনার জন্য পারফেক্ট হবে না। কোচ হচ্ছে একটা বিশ্বাসের বিষয়। তাঁকে বিশ্বাস করে তাঁর কাছ থেকে কী নিতে পারছেন। বিশ্বাস করে তাঁর কাছ থেকে নিতে পারলে ভুল মনে হলেও আপনার মনে হবে ভালো কাজ করছেন। এখান থেকে একটা আত্মবিশ্বাস তৈরি হয়। কোচ তো খেলবেন না। আপনাকে খেলতে হবে। কোচ আর খেলোয়াড়ের রসায়ন যখন ভালো হয়, তখন সাফল্যের হার বেড়ে যাবে। তিনি একটা পরিকল্পনা করেছেন, আপনি তাতে একমত হয়েছেন। দুজনের ভাবনা যখন এক বিন্দুতে মিলে যায়, তখন সফল হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। কোচ একটা পরিকল্পনা দিল, পছন্দ হলো না। কিন্তু তাঁর কথামতো করতে হচ্ছে, তখন সফল হতে পারবেন না। হাথুরুর সঙ্গে এই জায়গায় আমার বোঝাপড়া খুব ভালো ছিল। আমি যে ধরনের চিন্তাভাবনা করতাম, তিনিও একইভাবে ভাবতেন। এর চেয়ে বড় কথা, তিনি আমার খেলাটা ভালো বুঝতেন যে আমি কোন ধরনের খেলোয়াড়। আমাকে ভালো বোঝাতে পারতেন, আমিও দ্রুত সেটা বুঝতাম। তবে বলব না যে এই কোচ খারাপ, ওই কোচ খারাপ। তবে হ্যাঁ, পরিকল্পনার দিক দিয়ে কোচ হিসেবে তিনি আমার জন্য ভালো ছিল। তবে সবার ক্ষেত্রে একজন কোচ ভালো হবেন, তা তো নয়।
প্রশ্ন: এখনকার প্রেক্ষাপটে সোশ্যাল মিডিয়া প্রাত্যহিক জীবনের গুরুত্বপূর্ণ অংশ হয়ে গেছে। যদি খারাপ খেলেন একজন খেলোয়াড় নানাভাবে ট্রল হয়। আপনিও অনেক সময় ট্রলের বিষয় হয়ে যান। বিশেষ করে রান না করতে পারলে যে ট্রল হয়, এটা পারিবারিক, সামাজিক ও মনোজগতে কতটা প্রভাব ফেলে?
সৌম্য: সবারই প্রভাব ফেলে। ধরুন, অফিসে আপনি একটা ফাইল ঠিকঠাক তৈরি করতে পারেননি। মানসিকভাবে আপনি একটু ডাউন থাকবেন। তখন যদি আপনার বস কিংবা আশপাশের কেউ নেতিবাচক কিছু বলে বা বকা দেয়, আপনার মেজাজ খারাপ হবে। এক-দুজনের কথা শুনেই আপনার মেজাজ খারাপ হচ্ছে, এরপর বাসায় স্ত্রীর মিষ্টি কথাও ভালো লাগবে না। আর আমাদের ক্ষেত্রে একজন মানুষকে হাজার-হাজার মানুষ ট্রল করছে, পরিবার নিয়ে কথা বলছে। খারাপ লাগাই স্বাভাবিক। কিন্তু এখানে আমাদের কিছু বলার থাকে না। একটাই অপশন: চুপচাপ সহ্য করে যাওয়া। আর এড়িয়ে চলা। এক সময় নিউজ দেখতাম, এখন দেখি না। বন্ধুবৃত্তের কেউ ক্রিকেট নিয়ে নেগেটিভ কথা বললে তাদের সঙ্গে চলি না।
প্রশ্ন: বাসায় আপনার পরিবার বা স্ত্রীর সঙ্গে ক্রিকেট নিয়ে কতটা আলাপ হয়?
সৌম্য: এক শতাংশও নয়। আমার স্ত্রী ক্রিকেট খুব একটা বোঝে না। যখন তাকে বিয়ে করেছি, তখন আমাদের ক্রিকেটারদের মধ্যে শুধু সাকিব ভাইকেই সে চিনত, সেটিও টেলিভিশনের বিজ্ঞাপনে দেখে।
প্রশ্ন: সম্প্রতি দুজন সিনিয়র ক্রিকেটার অবসর ঘোষণা করেছেন। সাকিব-তামিম-মুশফিকেরা যে ধারা তৈরি করেছিলেন, সেটি আরও এক ধাপ ওপরে নেওয়ার মতো প্রতিভাবান ক্রিকেটার কিন্তু ১০-১২ বছরে যথেষ্ট এসেছেন দেশের ক্রিকেটে। বিশেষ করে লিটন দাস, তাসকিন আহমেদ, মোস্তাফিজুর রহমান, মেহেদী হাসান মিরাজ, সাব্বির রহমান—আপনার মতো ক্রিকেটাররা তাঁদের ব্যাটন কতটা বহন করতে পেরেছেন?
সৌম্য সরকার: আমরা আসলে তাঁদের সঙ্গেই খেলে গেছি। প্রজন্ম থেকে প্রজন্মের ধারায় কী ঘটে? এক প্রজন্ম খেলে চলে গেছে, এরপর পরের প্রজন্ম এসে সেটা এগিয়ে নিয়েছে। আমাদের ক্ষেত্রে কিন্তু তা হয়নি। তাঁদের সঙ্গেই আমরা ১০-১২ বছর খেলে গেছি। আমাদের মধ্যে বিশেষ কিছু তৈরি হয়নি। তাঁরাই সব ছিলেন। ওনারা সিনিয়র, আমরা কখনো সিনিয়র হতে পারিনি। ওনারাই সিনিয়র থেকে গেছেন। যাঁদের নাম বললেন (তাসকিন, সৌম্য, মোস্তাফিজ...), দেখবেন কদিন পর এদেরই অবসর নেওয়ার সময় হয়ে গেছে। এদের কোনো প্রজন্মই তৈরি হবে না। ওনাদের (পাঁচ সিনিয়র) সঙ্গে আমরা যারা এত দিন খেলেছি, আমাদেরই ছাড়ার সময় হয়ে গেছে। এরা (সৌম্য-তাসকিন-মোস্তাফিজ...) অনেক আগে সিনিয়র হলেও সিনিয়র-তকমা কখনো পায়নি।
প্রশ্ন: তার মানে, তাঁদের ছায়া এতটা প্রগাঢ় ছিল যে ১০-১২ বছর খেলার পরও আপনারা আর সেই ছায়ার মধ্যে আর মহিরুহে রূপ নিতে পারেননি?
সৌম্য: হ্যাঁ, তা বলতে পারেন। যখন তাঁরা শুরু করেছিলেন (সাকিব-তামিমরা), তাঁদের সময়ে যাঁরা সিনিয়র ছিলেন, বেশি দিন জাতীয় দলে ছিলেন না। যেমন—হাবিবুল বাশার সুমন, রফিক ভাইদের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট যখন প্রায় শেষ, তখন এঁরা (সাকিব-তামিমরা) দায়িত্ব কাঁধে নিয়ে নিয়েছেন, অনেকটা সিনিয়র হয়ে গেছেন। ক্যারিয়ারের শুরুর দিকেই অধিনায়কত্ব পেয়েছেন। যেমন–সাকিব ভাই তিন বছর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলার পরই অধিনায়কত্ব পেয়েছেন। মুশফিক ভাই পাঁচ বছরের মধ্যে অধিনায়কত্ব পেয়েছেন। তখন কী হয়েছে? তাঁরা সিনিয়রদের সামলেছেন, জুনিয়রদেরও সামলেছেন। আমাদের ক্ষেত্রে এ রকম সুযোগ খুব একটা আসেনি। আমরাও যদি তাঁদের মতো ক্যারিয়ারের প্রথম কয়েক বছরের মধ্যে অধিনায়কত্ব পেতাম, তাঁদের (সিনিয়রদের) পরিচালনা করার সুযোগ মিলত, তখন পরিণতবোধ বাড়ত। সবাইকে নিয়ে একটা দল কীভাবে চালাতে হয়, সেটা ভালোভাবে শেখা যেত।
প্রশ্ন: যদি আপনার ক্যারিয়ারের দিকে তাকাই, ২০১৫ সালে আপনার কাছে ছিল সোনার ফ্রেমে বাঁধাই করে রাখার এক বছর। ২০১৫ সালের সৌম্য আর ২০২৫ সালের সৌম্যর মূল পার্থক্য কোথায়?
সৌম্য: যত বেশি খেলি, দিনে দিনে পরিণতবোধ বাড়ে। মানসিকতায় একটা বড় পরিবর্তন তো এসেছেই। আগের চেয়ে খেলাটা ভালো বুঝিও। ২০১৫ সালের পর যে কয় বছর বাংলাদেশ দলে খেলেছি, তখন যদি এখনকার মতো বুঝতাম, আমার অবস্থান আরও ভালো থাকত। ব্যাটিং পজিশন নিয়ে অনেক কিছু হলেও সেটা নিয়ে কোনো কথা নেই। তবে নিজের কাছে আফসোস হয়, আরও ধারাবাহিক থাকলে নিজের ক্যারিয়ারের জন্য আরও ভালো হতো।
প্রশ্ন: ৫০ ওভারের ক্রিকেটে কখনো কখনো সেঞ্চুরিকে ১৫০ রানে পরিণত করেছেন, ডাবল সেঞ্চুরির দিকে নিয়ে গেছেন। কিন্তু এ ধরনের ইনিংস দেখা যায় লম্বা বিরতিতে। কেন নিয়মিত হয় না?
সৌম্য: একটা সময় ছিল ৩০-৪০ রানে সেট হয়ে আউট হয়ে যেতাম। এখন এখানে একটু পরিবর্তন এসেছে। ক্রিকেটে ভাগ্যের ছোঁয়া লাগে। চেষ্টা করি আগের ভুল না করতে, সেট হয়ে গেলে ইনিংস বড় করতে। এখানে স্কিল, মনস্তাত্ত্বিক—দুটি বিষয়ই জড়িয়ে।
প্রশ্ন: আপনার ক্যারিয়ারে চন্ডিকা হাথুরুসিংহের বিশেষ ভূমিকা আছে। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক থেকে শুরু করে জাতীয় দলে ফেরা—হাথুরুকে আপনি কীভাবে মূল্যায়ন করেন?
সৌম্য: সব কোচ কিন্তু আপনার জন্য পারফেক্ট হবে না। কোচ হচ্ছে একটা বিশ্বাসের বিষয়। তাঁকে বিশ্বাস করে তাঁর কাছ থেকে কী নিতে পারছেন। বিশ্বাস করে তাঁর কাছ থেকে নিতে পারলে ভুল মনে হলেও আপনার মনে হবে ভালো কাজ করছেন। এখান থেকে একটা আত্মবিশ্বাস তৈরি হয়। কোচ তো খেলবেন না। আপনাকে খেলতে হবে। কোচ আর খেলোয়াড়ের রসায়ন যখন ভালো হয়, তখন সাফল্যের হার বেড়ে যাবে। তিনি একটা পরিকল্পনা করেছেন, আপনি তাতে একমত হয়েছেন। দুজনের ভাবনা যখন এক বিন্দুতে মিলে যায়, তখন সফল হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। কোচ একটা পরিকল্পনা দিল, পছন্দ হলো না। কিন্তু তাঁর কথামতো করতে হচ্ছে, তখন সফল হতে পারবেন না। হাথুরুর সঙ্গে এই জায়গায় আমার বোঝাপড়া খুব ভালো ছিল। আমি যে ধরনের চিন্তাভাবনা করতাম, তিনিও একইভাবে ভাবতেন। এর চেয়ে বড় কথা, তিনি আমার খেলাটা ভালো বুঝতেন যে আমি কোন ধরনের খেলোয়াড়। আমাকে ভালো বোঝাতে পারতেন, আমিও দ্রুত সেটা বুঝতাম। তবে বলব না যে এই কোচ খারাপ, ওই কোচ খারাপ। তবে হ্যাঁ, পরিকল্পনার দিক দিয়ে কোচ হিসেবে তিনি আমার জন্য ভালো ছিল। তবে সবার ক্ষেত্রে একজন কোচ ভালো হবেন, তা তো নয়।
প্রশ্ন: এখনকার প্রেক্ষাপটে সোশ্যাল মিডিয়া প্রাত্যহিক জীবনের গুরুত্বপূর্ণ অংশ হয়ে গেছে। যদি খারাপ খেলেন একজন খেলোয়াড় নানাভাবে ট্রল হয়। আপনিও অনেক সময় ট্রলের বিষয় হয়ে যান। বিশেষ করে রান না করতে পারলে যে ট্রল হয়, এটা পারিবারিক, সামাজিক ও মনোজগতে কতটা প্রভাব ফেলে?
সৌম্য: সবারই প্রভাব ফেলে। ধরুন, অফিসে আপনি একটা ফাইল ঠিকঠাক তৈরি করতে পারেননি। মানসিকভাবে আপনি একটু ডাউন থাকবেন। তখন যদি আপনার বস কিংবা আশপাশের কেউ নেতিবাচক কিছু বলে বা বকা দেয়, আপনার মেজাজ খারাপ হবে। এক-দুজনের কথা শুনেই আপনার মেজাজ খারাপ হচ্ছে, এরপর বাসায় স্ত্রীর মিষ্টি কথাও ভালো লাগবে না। আর আমাদের ক্ষেত্রে একজন মানুষকে হাজার-হাজার মানুষ ট্রল করছে, পরিবার নিয়ে কথা বলছে। খারাপ লাগাই স্বাভাবিক। কিন্তু এখানে আমাদের কিছু বলার থাকে না। একটাই অপশন: চুপচাপ সহ্য করে যাওয়া। আর এড়িয়ে চলা। এক সময় নিউজ দেখতাম, এখন দেখি না। বন্ধুবৃত্তের কেউ ক্রিকেট নিয়ে নেগেটিভ কথা বললে তাদের সঙ্গে চলি না।
প্রশ্ন: বাসায় আপনার পরিবার বা স্ত্রীর সঙ্গে ক্রিকেট নিয়ে কতটা আলাপ হয়?
সৌম্য: এক শতাংশও নয়। আমার স্ত্রী ক্রিকেট খুব একটা বোঝে না। যখন তাকে বিয়ে করেছি, তখন আমাদের ক্রিকেটারদের মধ্যে শুধু সাকিব ভাইকেই সে চিনত, সেটিও টেলিভিশনের বিজ্ঞাপনে দেখে।

জানুয়ারির দলবদলে লিভারপুল ছাড়তে পারেন মোহাম্মদ সালাহ–গত কয়েকদিন এই আলোচনা শোনা গেছে বেশ জোরেসোরেই। বিবর্ণ পারফরম্যান্স, কোচের সঙ্গে বিরোধ, স্কোয়াডে অনিয়মতি হয়ে পড়া; সব মিলিয়ে অ্যানফিল্ডে মিশরীয় তারকার শেষ দেখে ফেলেছিলেন সবাই। তবে প্রিমিয়ার লিগের ক্লাবটির সঙ্গে সালাহর বরফ গলতে শুরু করেছে এরই মধ্যে।
৮ মিনিট আগে
ভারতের লিওনেল মেসির সফরটা তিন দিনের। এশিয়ার দেশটিতে প্রথম দিনই ভিন্ন অভিজ্ঞতা হলো বিশ্বকাপজয়ী ফুটবলারের। নানা অব্যবস্থাপনায় তিক্ত অভিজ্ঞতা নিয়ে কলকাতা ছাড়লেও হায়দরাবাদে সুশৃঙ্খল পরিবেশ পেলেন ইন্টার মায়ামি তারকা।
১ ঘণ্টা আগে
আইএল টি-টোয়েন্টিতে নিজের প্রথম ২ ম্যাচে বল হাতে সেরাটা দিয়েছেন মোস্তাফিজু রহমান। তুলে নিয়েছেন ৪ উইকেট। তৃতীয় ম্যাচে এসে নিজেকে হারিয়ে খুঁজলেন এই বাঁ হাতি পেসার। এদিন রান বিলিয়েছেন উদার হস্তে।
২ ঘণ্টা আগে
সিরিজের তৃতীয় টি–টোয়েন্টিতে আজ মাঠে নামছে ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকা। হিমাচল প্রদেশ ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন স্টেডিয়ামে ম্যাচটি শুরু হবে সন্ধ্যা ৭টায়। প্রথম দুই টি-টোয়েন্টি শেষে ১-১ সমতায় দুই দল। আজ যে দল জিতবে তারা সিরিজ জয়ের পথে একধাপ এগিয়ে যাবে। এছাড়া আজ টিভিতে আছে আরও বেশকিছু ম্যাচ। একনজরে আজকের টিভি সূচ
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

জানুয়ারির দলবদলে লিভারপুল ছাড়তে পারেন মোহাম্মদ সালাহ–গত কয়েকদিন এই আলোচনা শোনা গেছে বেশ জোরেসোরেই। বিবর্ণ পারফরম্যান্স, কোচের সঙ্গে বিরোধ, স্কোয়াডে অনিয়মতি হয়ে পড়া; সব মিলিয়ে অ্যানফিল্ডে মিশরীয় তারকার শেষ দেখে ফেলেছিলেন সবাই। তবে প্রিমিয়ার লিগের ক্লাবটির সঙ্গে সালাহর বরফ গলতে শুরু করেছে এরই মধ্যে।
লিভারপুলের হয়ে সালাহ সবশেষ পুরো ৯০ মিনিট খেলেছেন গত ২৭ নভেম্বর; উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগের ম্যাচে পিএসভি আইন্দহোভেনর বিপক্ষে। সে ম্যাচে হতাশাজনক পারফরম্যান্সে ওয়েস্ট হামের বিপক্ষে স্কোয়াড থেকে বাদ পড়েন। সান্দারল্যান্ডের বিপক্ষে মাঠে নামেন বদলি হিসেবে। এরপর লিগে লিডস ইউনাইটেড এবং ইন্টার মিলানের বিপক্ষে চ্যাম্পিয়নস লিগের স্কোয়াডেও জায়গা হয়নি তাঁর।
দলে অনিয়মিত হয়ে পড়ায় প্রধান কোচ আর্নে স্লটকে ইঙ্গিত করে বিস্ফোরক মন্তব্য করেন সালাহ। তাতে পরিস্থিতি আরও ঘোলাটে হয়। তবে সব বিতর্কের সমাপ্তি টানেন স্লট। গত শুক্রবার তারকা ফরোয়ার্ডের সঙ্গে আলোচনায় বসেন এবং ব্রাইটনের বিপক্ষে লিগ ম্যাচের স্কোয়াডে ফেরান। স্কোয়াডে ফিরলেও শুরুর একাদশে জায়গা হয়নি লিভারপুলের ইতিহাসের সেরা ফুটবলারদের একজনের। ২৬ মিনিটে জো গোমেজ চোট পাওয়ায় বদলি হিসেবে মাঠে নামেন সালাহ।
অ্যানফিল্ডে ব্রাইটনের বিপক্ষে ম্যাচটি লিভারপুল জিতেছে ২-০ ব্যবধানে। দুটি গোলই করেন হুগো একিতিকে। ৬০ মিনিটে তাঁর দ্বিতীয় গোলে সহায়তা করেন সালাহ। তাতেই প্রিমিয়ার লিগের ইতিহাসে কোনো একক দলের হয়ে সর্বোচ্চ ২৭৭ গোলে অবদানের রেকর্ড গড়লেন তিনি। ১৮৮ গোল এবং ৮৯ অ্যাসিস্ট করে সালাহ ছাড়িয়ে গেলেন ওয়েইন রুনিকে। ২৭৬ গোলে জড়িয়ে আছে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের কিংবদন্তি ফুটবলারের নাম। এদিন অ্যানফিল্ডের গ্যালারিতে সালাহকে নিয়ে স্লোগান দিয়েছেন ভক্তরা। গোল না করলেও তাই তাঁর প্রত্যাবর্তনটা হয়ে থাকল স্মরণীয়।
ম্যাচ শেষে সালাহ বলেন, ‘গত কয়েক সপ্তাহ পর আমার মনে হলো ভাগ্য আমাদের সঙ্গে ছিল। ম্যাচে আমরা যে মানসিকতা দেখিয়েছি এবং আমাদের যে চোটের সমস্যা আছে, তাতে হয়তো এমন কিছু আমাদের প্রাপ্য ছিল।’

জানুয়ারির দলবদলে লিভারপুল ছাড়তে পারেন মোহাম্মদ সালাহ–গত কয়েকদিন এই আলোচনা শোনা গেছে বেশ জোরেসোরেই। বিবর্ণ পারফরম্যান্স, কোচের সঙ্গে বিরোধ, স্কোয়াডে অনিয়মতি হয়ে পড়া; সব মিলিয়ে অ্যানফিল্ডে মিশরীয় তারকার শেষ দেখে ফেলেছিলেন সবাই। তবে প্রিমিয়ার লিগের ক্লাবটির সঙ্গে সালাহর বরফ গলতে শুরু করেছে এরই মধ্যে।
লিভারপুলের হয়ে সালাহ সবশেষ পুরো ৯০ মিনিট খেলেছেন গত ২৭ নভেম্বর; উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগের ম্যাচে পিএসভি আইন্দহোভেনর বিপক্ষে। সে ম্যাচে হতাশাজনক পারফরম্যান্সে ওয়েস্ট হামের বিপক্ষে স্কোয়াড থেকে বাদ পড়েন। সান্দারল্যান্ডের বিপক্ষে মাঠে নামেন বদলি হিসেবে। এরপর লিগে লিডস ইউনাইটেড এবং ইন্টার মিলানের বিপক্ষে চ্যাম্পিয়নস লিগের স্কোয়াডেও জায়গা হয়নি তাঁর।
দলে অনিয়মিত হয়ে পড়ায় প্রধান কোচ আর্নে স্লটকে ইঙ্গিত করে বিস্ফোরক মন্তব্য করেন সালাহ। তাতে পরিস্থিতি আরও ঘোলাটে হয়। তবে সব বিতর্কের সমাপ্তি টানেন স্লট। গত শুক্রবার তারকা ফরোয়ার্ডের সঙ্গে আলোচনায় বসেন এবং ব্রাইটনের বিপক্ষে লিগ ম্যাচের স্কোয়াডে ফেরান। স্কোয়াডে ফিরলেও শুরুর একাদশে জায়গা হয়নি লিভারপুলের ইতিহাসের সেরা ফুটবলারদের একজনের। ২৬ মিনিটে জো গোমেজ চোট পাওয়ায় বদলি হিসেবে মাঠে নামেন সালাহ।
অ্যানফিল্ডে ব্রাইটনের বিপক্ষে ম্যাচটি লিভারপুল জিতেছে ২-০ ব্যবধানে। দুটি গোলই করেন হুগো একিতিকে। ৬০ মিনিটে তাঁর দ্বিতীয় গোলে সহায়তা করেন সালাহ। তাতেই প্রিমিয়ার লিগের ইতিহাসে কোনো একক দলের হয়ে সর্বোচ্চ ২৭৭ গোলে অবদানের রেকর্ড গড়লেন তিনি। ১৮৮ গোল এবং ৮৯ অ্যাসিস্ট করে সালাহ ছাড়িয়ে গেলেন ওয়েইন রুনিকে। ২৭৬ গোলে জড়িয়ে আছে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের কিংবদন্তি ফুটবলারের নাম। এদিন অ্যানফিল্ডের গ্যালারিতে সালাহকে নিয়ে স্লোগান দিয়েছেন ভক্তরা। গোল না করলেও তাই তাঁর প্রত্যাবর্তনটা হয়ে থাকল স্মরণীয়।
ম্যাচ শেষে সালাহ বলেন, ‘গত কয়েক সপ্তাহ পর আমার মনে হলো ভাগ্য আমাদের সঙ্গে ছিল। ম্যাচে আমরা যে মানসিকতা দেখিয়েছি এবং আমাদের যে চোটের সমস্যা আছে, তাতে হয়তো এমন কিছু আমাদের প্রাপ্য ছিল।’

সাকিব-তামিমদের পরে যাঁরা বড় স্বপ্ন দেখিয়েছিলেন, দেশের ক্রিকেটকে আরেকটি ধাপে নিয়ে যাওয়ার; সৌম্য সরকার তাঁদের একজন। কিন্তু সৌম্যর ক্যারিয়ার হলো উত্থান-পতনে ভরা। কাল বিসিবির একাডেমি ভবনে ৩২ বছর বয়সী ব্যাটার নিজের ক্যারিয়ারটা যেমন ফিরে দেখলেন, পাঁচ সিনিয়র ক্রিকেটারের প্রগাঢ়...
১৪ মার্চ ২০২৫
ভারতের লিওনেল মেসির সফরটা তিন দিনের। এশিয়ার দেশটিতে প্রথম দিনই ভিন্ন অভিজ্ঞতা হলো বিশ্বকাপজয়ী ফুটবলারের। নানা অব্যবস্থাপনায় তিক্ত অভিজ্ঞতা নিয়ে কলকাতা ছাড়লেও হায়দরাবাদে সুশৃঙ্খল পরিবেশ পেলেন ইন্টার মায়ামি তারকা।
১ ঘণ্টা আগে
আইএল টি-টোয়েন্টিতে নিজের প্রথম ২ ম্যাচে বল হাতে সেরাটা দিয়েছেন মোস্তাফিজু রহমান। তুলে নিয়েছেন ৪ উইকেট। তৃতীয় ম্যাচে এসে নিজেকে হারিয়ে খুঁজলেন এই বাঁ হাতি পেসার। এদিন রান বিলিয়েছেন উদার হস্তে।
২ ঘণ্টা আগে
সিরিজের তৃতীয় টি–টোয়েন্টিতে আজ মাঠে নামছে ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকা। হিমাচল প্রদেশ ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন স্টেডিয়ামে ম্যাচটি শুরু হবে সন্ধ্যা ৭টায়। প্রথম দুই টি-টোয়েন্টি শেষে ১-১ সমতায় দুই দল। আজ যে দল জিতবে তারা সিরিজ জয়ের পথে একধাপ এগিয়ে যাবে। এছাড়া আজ টিভিতে আছে আরও বেশকিছু ম্যাচ। একনজরে আজকের টিভি সূচ
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

ভারতের লিওনেল মেসির সফরটা তিন দিনের। এশিয়ার দেশটিতে প্রথম দিনই ভিন্ন অভিজ্ঞতা হলো বিশ্বকাপজয়ী ফুটবলারের। নানা অব্যবস্থাপনায় তিক্ত অভিজ্ঞতা নিয়ে কলকাতা ছাড়লেও হায়দরাবাদে সুশৃঙ্খল পরিবেশ পেলেন ইন্টার মায়ামি তারকা।
কলকাতার বাজে অভিজ্ঞতা সঙ্গে করে গতকাল দুপুরে হায়দরাবাদের বিমানে চড়েন মেসি। বিকেল ৫টায় হায়দরাবাদে পা রাখেন। এরপর রাত ৮টায় শহরের উপল স্টেডিয়ামে হাজির হন। তখন মাঠে একটি প্রদর্শনী ম্যাচ চলছিল। ম্যাচ শেষে মাঠে নামেন মেসি এবং তাঁর দুই সতীর্থ রদ্রিগো দি পল ও লুইস সুয়ারেজ। সঙ্গে ছিলেন তেলেঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রী রেবন্ত রেড্ডি। মেসিকে পেয়ে উচ্ছ্বাসে ফেটে পড়ে গোটা গ্যালারি। হাত নেড়ে ভক্তদের অভিবাদনের জবাব দেন এই ফরোয়ার্ড।
মাঠে রেবন্ত এবং শিশুদের সঙ্গে পাসিং খেলেছেন মেসি। বেশ কয়েকবার বল শট দিয়ে গ্যালারিতে পাঠান। তাতে দর্শকদের আনন্দ বেড়ে যায় কয়েক গুণ। মাঠ প্রদক্ষিণও করেছেন তিনি। প্রদর্শনী ম্যাচের জয়ী দলের হাতে ‘গোট কাপ’ ট্রফি তুলে দেন মেসি। একপর্যায়ে মেসি ও সুয়ারেজকে সম্মাননা স্মারক উপহার দেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী।
যুবভারতীতে মেসি মাঠে নামতেই কয়েক শ মানুষ তাঁকে ঘিরে ধরে। বিশৃঙ্খলা শুরু সেখানেই। এদিক থেকে ব্যতিক্রম ছিল হায়দরাবাদের আয়োজন। উপল স্টেডিয়ামে মেসির কাঁছে ভিড়তে পারেনি কেউ। দূরত্ব বজায় রেখে ছবি তোলার ব্যবস্থা করা হয়েছিল। বিমানবন্দর থেকে মাঠ কিংবা হোটেল—সব জায়গায় ছিল কঠোর নিরাপত্তা।
এর আগে গতকাল হোটেলের কার্যক্রম শেষ করে যুবভারতী স্টেডিয়ামে যান এলএমটেন। কিন্তু বেশিক্ষণ থাকতে পারেননি। মাঠে গাড়ি থেকে নামতেই তাঁকে ঘিরে ধরেন সাবেক ফুটবলার, বিভিন্ন সেলিব্রিটি এবং রাজনৈতিক নেতারা। তাতে মেসি নিজেও বেশ বিরক্ত হয়ে পড়েন। পরিস্থিতি খারাপ দেখে দ্রুত মাঠ ছাড়েন আর্জেন্টিনার অধিনায়ক।
কথা ছিল পুরো মাঠ ঘুরবেন মেসি। তাঁকে একনজর সামন থেকে দেখার জন্য এদিন কানায় কানায় পূর্ণ ছিল যুবভারতীর গ্যালারি। সবাইকে খরচ করতে হয়েছে মোটা অঙ্কের অর্থ। কিন্তু আয়োজকদের অব্যবস্থাপনায় নির্ধারিত সময়ের আগেই মাঠে ছাড়তে হয়েছে মেসিকে। ফুটবলের মহাতারকাকে দেখতে না পেয়ে ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন দর্শকেরা। স্টেডিয়ামে ভাঙচুর করা হয়। কয়েকজন আগুন লাগানোর চেষ্টা করেছে। ভাঙা হয়েছে সীমানা প্রাচীর, খেলোয়াড়দের টানেল। সব মিলিয়ে ধ্বংস্তূপে পরিণত হয় যুবভারতী। এমন অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনায় মেসি এবং দর্শকদের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

ভারতের লিওনেল মেসির সফরটা তিন দিনের। এশিয়ার দেশটিতে প্রথম দিনই ভিন্ন অভিজ্ঞতা হলো বিশ্বকাপজয়ী ফুটবলারের। নানা অব্যবস্থাপনায় তিক্ত অভিজ্ঞতা নিয়ে কলকাতা ছাড়লেও হায়দরাবাদে সুশৃঙ্খল পরিবেশ পেলেন ইন্টার মায়ামি তারকা।
কলকাতার বাজে অভিজ্ঞতা সঙ্গে করে গতকাল দুপুরে হায়দরাবাদের বিমানে চড়েন মেসি। বিকেল ৫টায় হায়দরাবাদে পা রাখেন। এরপর রাত ৮টায় শহরের উপল স্টেডিয়ামে হাজির হন। তখন মাঠে একটি প্রদর্শনী ম্যাচ চলছিল। ম্যাচ শেষে মাঠে নামেন মেসি এবং তাঁর দুই সতীর্থ রদ্রিগো দি পল ও লুইস সুয়ারেজ। সঙ্গে ছিলেন তেলেঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রী রেবন্ত রেড্ডি। মেসিকে পেয়ে উচ্ছ্বাসে ফেটে পড়ে গোটা গ্যালারি। হাত নেড়ে ভক্তদের অভিবাদনের জবাব দেন এই ফরোয়ার্ড।
মাঠে রেবন্ত এবং শিশুদের সঙ্গে পাসিং খেলেছেন মেসি। বেশ কয়েকবার বল শট দিয়ে গ্যালারিতে পাঠান। তাতে দর্শকদের আনন্দ বেড়ে যায় কয়েক গুণ। মাঠ প্রদক্ষিণও করেছেন তিনি। প্রদর্শনী ম্যাচের জয়ী দলের হাতে ‘গোট কাপ’ ট্রফি তুলে দেন মেসি। একপর্যায়ে মেসি ও সুয়ারেজকে সম্মাননা স্মারক উপহার দেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী।
যুবভারতীতে মেসি মাঠে নামতেই কয়েক শ মানুষ তাঁকে ঘিরে ধরে। বিশৃঙ্খলা শুরু সেখানেই। এদিক থেকে ব্যতিক্রম ছিল হায়দরাবাদের আয়োজন। উপল স্টেডিয়ামে মেসির কাঁছে ভিড়তে পারেনি কেউ। দূরত্ব বজায় রেখে ছবি তোলার ব্যবস্থা করা হয়েছিল। বিমানবন্দর থেকে মাঠ কিংবা হোটেল—সব জায়গায় ছিল কঠোর নিরাপত্তা।
এর আগে গতকাল হোটেলের কার্যক্রম শেষ করে যুবভারতী স্টেডিয়ামে যান এলএমটেন। কিন্তু বেশিক্ষণ থাকতে পারেননি। মাঠে গাড়ি থেকে নামতেই তাঁকে ঘিরে ধরেন সাবেক ফুটবলার, বিভিন্ন সেলিব্রিটি এবং রাজনৈতিক নেতারা। তাতে মেসি নিজেও বেশ বিরক্ত হয়ে পড়েন। পরিস্থিতি খারাপ দেখে দ্রুত মাঠ ছাড়েন আর্জেন্টিনার অধিনায়ক।
কথা ছিল পুরো মাঠ ঘুরবেন মেসি। তাঁকে একনজর সামন থেকে দেখার জন্য এদিন কানায় কানায় পূর্ণ ছিল যুবভারতীর গ্যালারি। সবাইকে খরচ করতে হয়েছে মোটা অঙ্কের অর্থ। কিন্তু আয়োজকদের অব্যবস্থাপনায় নির্ধারিত সময়ের আগেই মাঠে ছাড়তে হয়েছে মেসিকে। ফুটবলের মহাতারকাকে দেখতে না পেয়ে ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন দর্শকেরা। স্টেডিয়ামে ভাঙচুর করা হয়। কয়েকজন আগুন লাগানোর চেষ্টা করেছে। ভাঙা হয়েছে সীমানা প্রাচীর, খেলোয়াড়দের টানেল। সব মিলিয়ে ধ্বংস্তূপে পরিণত হয় যুবভারতী। এমন অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনায় মেসি এবং দর্শকদের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

সাকিব-তামিমদের পরে যাঁরা বড় স্বপ্ন দেখিয়েছিলেন, দেশের ক্রিকেটকে আরেকটি ধাপে নিয়ে যাওয়ার; সৌম্য সরকার তাঁদের একজন। কিন্তু সৌম্যর ক্যারিয়ার হলো উত্থান-পতনে ভরা। কাল বিসিবির একাডেমি ভবনে ৩২ বছর বয়সী ব্যাটার নিজের ক্যারিয়ারটা যেমন ফিরে দেখলেন, পাঁচ সিনিয়র ক্রিকেটারের প্রগাঢ়...
১৪ মার্চ ২০২৫
জানুয়ারির দলবদলে লিভারপুল ছাড়তে পারেন মোহাম্মদ সালাহ–গত কয়েকদিন এই আলোচনা শোনা গেছে বেশ জোরেসোরেই। বিবর্ণ পারফরম্যান্স, কোচের সঙ্গে বিরোধ, স্কোয়াডে অনিয়মতি হয়ে পড়া; সব মিলিয়ে অ্যানফিল্ডে মিশরীয় তারকার শেষ দেখে ফেলেছিলেন সবাই। তবে প্রিমিয়ার লিগের ক্লাবটির সঙ্গে সালাহর বরফ গলতে শুরু করেছে এরই মধ্যে।
৮ মিনিট আগে
আইএল টি-টোয়েন্টিতে নিজের প্রথম ২ ম্যাচে বল হাতে সেরাটা দিয়েছেন মোস্তাফিজু রহমান। তুলে নিয়েছেন ৪ উইকেট। তৃতীয় ম্যাচে এসে নিজেকে হারিয়ে খুঁজলেন এই বাঁ হাতি পেসার। এদিন রান বিলিয়েছেন উদার হস্তে।
২ ঘণ্টা আগে
সিরিজের তৃতীয় টি–টোয়েন্টিতে আজ মাঠে নামছে ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকা। হিমাচল প্রদেশ ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন স্টেডিয়ামে ম্যাচটি শুরু হবে সন্ধ্যা ৭টায়। প্রথম দুই টি-টোয়েন্টি শেষে ১-১ সমতায় দুই দল। আজ যে দল জিতবে তারা সিরিজ জয়ের পথে একধাপ এগিয়ে যাবে। এছাড়া আজ টিভিতে আছে আরও বেশকিছু ম্যাচ। একনজরে আজকের টিভি সূচ
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

আইএল টি-টোয়েন্টিতে নিজের প্রথম ২ ম্যাচে বল হাতে সেরাটা দিয়েছেন মোস্তাফিজু রহমান। তুলে নিয়েছেন ৪ উইকেট। তৃতীয় ম্যাচে এসে নিজেকে হারিয়ে খুঁজলেন এই বাঁ হাতি পেসার। এদিন রান বিলিয়েছেন উদার হস্তে। মোস্তাফিজ বল হাতে খরুচে থাকলেও বিপদে পড়তে হয়নি দুবাই ক্যাপিটালসকে। আবুধাবি নাইট রাইডার্সকে ৯ রানে হারিয়েছে তারা।
এ নিয়ে টানা ২ ম্যাচে নাইট রাইডার্সকে হারাল দুবাই। গত ৭ ডিসেম্বর ফ্র্যাঞ্চাইজিটিকে ৮৩ রানে হারিয়েছিল তারা। আবুধাবির শেখ জায়েদ ক্রিকেট স্টেডিয়ামে আগে ব্যাট করে ১৯৬ রান তোলে দুবাই। জবাবে ১৮৭ রানে থামে নাইট রাইডার্সের ইনিংস। আন্দ্রে রাসেল ও জেসন হোল্ডারের ব্যাটে জয়ের সম্ভাবনা জাগিয়েও শেষ পর্যন্ত পেরে উঠেনি দলটি। তাঁদের বিধ্বংসী ব্যাটিংয়ের পরও শেষ ৫ ওভারে ৮৪ রানের সমীকরণ মেলাতে পারেনি নাইট রাইডার্স।
শেষ পর্যন্ত দুবাই হারলে দায় পড়তো মোস্তাফিজের কাঁধে। ৪ ওভারে ৪৭ রান খরচ করেন কাটার মাস্টার। দুই স্পেলে দুই রকমের বোলিং করেছেন তিনি। পাওয়ার প্লেতে দুই ওভারে দেন ১৪ রান। কিন্তু দ্বিতীয় স্পেলে এসে ভেড়ক পিটুনি খান মোস্তাফিজ। ১৬ তম ওভারে বোলিংয়ে এসে খরচ করেন ১৮ রান। ১৮ তম ওভারে দেন ১৫ রান। সে ওভারে হোল্ডারকে বিদায় করেন। ম্যাচে এটা মোস্তাফিজের একমাত্র উইকেট। ৯ বলে ৩ ছক্কায় ২২ রান করেন ক্যারিবীয় অলরাউন্ডার। নাইট রাইডার্সের হয়ে সর্বোচ্চ ৫৩ রান করেন রাসেল। সমান চারটি করে চার এবং ছয়ে সাজানো তাঁর ১৬০ স্ট্রাইকরেটের ইনিংস।
দুবাইয়ে হয়ে বল হাতে সবচেয়ে বেশি হিসেবি ছিলেন মোহাম্মদ নবি। ৩ ওভারে ১৫ রানে ১ উইকেট নেন আফগান তারকা। এর আগে শায়ান জাহাঙ্গীরের ঝোড়ো ব্যাটিংয়ে বড় পুঁজি পায় দুবাই। ৫৪ বলে ১০ চার ও ৫ ছক্কায় ৯৯ রান করেন এই ব্যাটার। ২৪ বলে ৩৮ রান করেন রোভম্যান পাওয়েল। নাইট রাইডার্সের হয়ে হোল্ডার ও রাসেল দুটি করে উইকেট নেন।

আইএল টি-টোয়েন্টিতে নিজের প্রথম ২ ম্যাচে বল হাতে সেরাটা দিয়েছেন মোস্তাফিজু রহমান। তুলে নিয়েছেন ৪ উইকেট। তৃতীয় ম্যাচে এসে নিজেকে হারিয়ে খুঁজলেন এই বাঁ হাতি পেসার। এদিন রান বিলিয়েছেন উদার হস্তে। মোস্তাফিজ বল হাতে খরুচে থাকলেও বিপদে পড়তে হয়নি দুবাই ক্যাপিটালসকে। আবুধাবি নাইট রাইডার্সকে ৯ রানে হারিয়েছে তারা।
এ নিয়ে টানা ২ ম্যাচে নাইট রাইডার্সকে হারাল দুবাই। গত ৭ ডিসেম্বর ফ্র্যাঞ্চাইজিটিকে ৮৩ রানে হারিয়েছিল তারা। আবুধাবির শেখ জায়েদ ক্রিকেট স্টেডিয়ামে আগে ব্যাট করে ১৯৬ রান তোলে দুবাই। জবাবে ১৮৭ রানে থামে নাইট রাইডার্সের ইনিংস। আন্দ্রে রাসেল ও জেসন হোল্ডারের ব্যাটে জয়ের সম্ভাবনা জাগিয়েও শেষ পর্যন্ত পেরে উঠেনি দলটি। তাঁদের বিধ্বংসী ব্যাটিংয়ের পরও শেষ ৫ ওভারে ৮৪ রানের সমীকরণ মেলাতে পারেনি নাইট রাইডার্স।
শেষ পর্যন্ত দুবাই হারলে দায় পড়তো মোস্তাফিজের কাঁধে। ৪ ওভারে ৪৭ রান খরচ করেন কাটার মাস্টার। দুই স্পেলে দুই রকমের বোলিং করেছেন তিনি। পাওয়ার প্লেতে দুই ওভারে দেন ১৪ রান। কিন্তু দ্বিতীয় স্পেলে এসে ভেড়ক পিটুনি খান মোস্তাফিজ। ১৬ তম ওভারে বোলিংয়ে এসে খরচ করেন ১৮ রান। ১৮ তম ওভারে দেন ১৫ রান। সে ওভারে হোল্ডারকে বিদায় করেন। ম্যাচে এটা মোস্তাফিজের একমাত্র উইকেট। ৯ বলে ৩ ছক্কায় ২২ রান করেন ক্যারিবীয় অলরাউন্ডার। নাইট রাইডার্সের হয়ে সর্বোচ্চ ৫৩ রান করেন রাসেল। সমান চারটি করে চার এবং ছয়ে সাজানো তাঁর ১৬০ স্ট্রাইকরেটের ইনিংস।
দুবাইয়ে হয়ে বল হাতে সবচেয়ে বেশি হিসেবি ছিলেন মোহাম্মদ নবি। ৩ ওভারে ১৫ রানে ১ উইকেট নেন আফগান তারকা। এর আগে শায়ান জাহাঙ্গীরের ঝোড়ো ব্যাটিংয়ে বড় পুঁজি পায় দুবাই। ৫৪ বলে ১০ চার ও ৫ ছক্কায় ৯৯ রান করেন এই ব্যাটার। ২৪ বলে ৩৮ রান করেন রোভম্যান পাওয়েল। নাইট রাইডার্সের হয়ে হোল্ডার ও রাসেল দুটি করে উইকেট নেন।

সাকিব-তামিমদের পরে যাঁরা বড় স্বপ্ন দেখিয়েছিলেন, দেশের ক্রিকেটকে আরেকটি ধাপে নিয়ে যাওয়ার; সৌম্য সরকার তাঁদের একজন। কিন্তু সৌম্যর ক্যারিয়ার হলো উত্থান-পতনে ভরা। কাল বিসিবির একাডেমি ভবনে ৩২ বছর বয়সী ব্যাটার নিজের ক্যারিয়ারটা যেমন ফিরে দেখলেন, পাঁচ সিনিয়র ক্রিকেটারের প্রগাঢ়...
১৪ মার্চ ২০২৫
জানুয়ারির দলবদলে লিভারপুল ছাড়তে পারেন মোহাম্মদ সালাহ–গত কয়েকদিন এই আলোচনা শোনা গেছে বেশ জোরেসোরেই। বিবর্ণ পারফরম্যান্স, কোচের সঙ্গে বিরোধ, স্কোয়াডে অনিয়মতি হয়ে পড়া; সব মিলিয়ে অ্যানফিল্ডে মিশরীয় তারকার শেষ দেখে ফেলেছিলেন সবাই। তবে প্রিমিয়ার লিগের ক্লাবটির সঙ্গে সালাহর বরফ গলতে শুরু করেছে এরই মধ্যে।
৮ মিনিট আগে
ভারতের লিওনেল মেসির সফরটা তিন দিনের। এশিয়ার দেশটিতে প্রথম দিনই ভিন্ন অভিজ্ঞতা হলো বিশ্বকাপজয়ী ফুটবলারের। নানা অব্যবস্থাপনায় তিক্ত অভিজ্ঞতা নিয়ে কলকাতা ছাড়লেও হায়দরাবাদে সুশৃঙ্খল পরিবেশ পেলেন ইন্টার মায়ামি তারকা।
১ ঘণ্টা আগে
সিরিজের তৃতীয় টি–টোয়েন্টিতে আজ মাঠে নামছে ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকা। হিমাচল প্রদেশ ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন স্টেডিয়ামে ম্যাচটি শুরু হবে সন্ধ্যা ৭টায়। প্রথম দুই টি-টোয়েন্টি শেষে ১-১ সমতায় দুই দল। আজ যে দল জিতবে তারা সিরিজ জয়ের পথে একধাপ এগিয়ে যাবে। এছাড়া আজ টিভিতে আছে আরও বেশকিছু ম্যাচ। একনজরে আজকের টিভি সূচ
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

সিরিজের তৃতীয় টি–টোয়েন্টিতে আজ মাঠে নামছে ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকা। হিমাচল প্রদেশ ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন স্টেডিয়ামে ম্যাচটি শুরু হবে সন্ধ্যা ৭টায়। প্রথম দুই টি-টোয়েন্টি শেষে ১-১ সমতায় দুই দল। আজ যে দল জিতবে তারা সিরিজ জয়ের পথে একধাপ এগিয়ে যাবে। এছাড়া আজ টিভিতে আছে আরও বেশকিছু ম্যাচ। একনজরে আজকের টিভি সূচি।
ক্রিকেট
যুব এশিয়া কাপ
ভারত-পাকিস্তান
সরাসরি, বেলা ১১ টা
টি স্পোর্টস
তৃতীয় টি-টোয়েন্টি
ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকা
সন্ধ্যা ৭ টা, সরাসরি
স্টার স্পোর্টস ১
বিগ ব্যাশ
পার্থ স্কর্চার্স-সিডনি সিক্সার্স
বেলা ২টা ১৫ মি. , সরাসরি
স্টার স্পোর্টস ২
ফুটবল
ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগ
নটিংহাম-টটেনহাম
রাত ৮ টা, সরাসরি
স্টার স্পোর্টস সিলেক্ট ২
ব্রেন্টফোর্ড-লিডস
১০টা ৩০ মি. , সরাসরি
স্টার স্পোর্টস সিলেক্ট ১

সিরিজের তৃতীয় টি–টোয়েন্টিতে আজ মাঠে নামছে ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকা। হিমাচল প্রদেশ ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন স্টেডিয়ামে ম্যাচটি শুরু হবে সন্ধ্যা ৭টায়। প্রথম দুই টি-টোয়েন্টি শেষে ১-১ সমতায় দুই দল। আজ যে দল জিতবে তারা সিরিজ জয়ের পথে একধাপ এগিয়ে যাবে। এছাড়া আজ টিভিতে আছে আরও বেশকিছু ম্যাচ। একনজরে আজকের টিভি সূচি।
ক্রিকেট
যুব এশিয়া কাপ
ভারত-পাকিস্তান
সরাসরি, বেলা ১১ টা
টি স্পোর্টস
তৃতীয় টি-টোয়েন্টি
ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকা
সন্ধ্যা ৭ টা, সরাসরি
স্টার স্পোর্টস ১
বিগ ব্যাশ
পার্থ স্কর্চার্স-সিডনি সিক্সার্স
বেলা ২টা ১৫ মি. , সরাসরি
স্টার স্পোর্টস ২
ফুটবল
ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগ
নটিংহাম-টটেনহাম
রাত ৮ টা, সরাসরি
স্টার স্পোর্টস সিলেক্ট ২
ব্রেন্টফোর্ড-লিডস
১০টা ৩০ মি. , সরাসরি
স্টার স্পোর্টস সিলেক্ট ১

সাকিব-তামিমদের পরে যাঁরা বড় স্বপ্ন দেখিয়েছিলেন, দেশের ক্রিকেটকে আরেকটি ধাপে নিয়ে যাওয়ার; সৌম্য সরকার তাঁদের একজন। কিন্তু সৌম্যর ক্যারিয়ার হলো উত্থান-পতনে ভরা। কাল বিসিবির একাডেমি ভবনে ৩২ বছর বয়সী ব্যাটার নিজের ক্যারিয়ারটা যেমন ফিরে দেখলেন, পাঁচ সিনিয়র ক্রিকেটারের প্রগাঢ়...
১৪ মার্চ ২০২৫
জানুয়ারির দলবদলে লিভারপুল ছাড়তে পারেন মোহাম্মদ সালাহ–গত কয়েকদিন এই আলোচনা শোনা গেছে বেশ জোরেসোরেই। বিবর্ণ পারফরম্যান্স, কোচের সঙ্গে বিরোধ, স্কোয়াডে অনিয়মতি হয়ে পড়া; সব মিলিয়ে অ্যানফিল্ডে মিশরীয় তারকার শেষ দেখে ফেলেছিলেন সবাই। তবে প্রিমিয়ার লিগের ক্লাবটির সঙ্গে সালাহর বরফ গলতে শুরু করেছে এরই মধ্যে।
৮ মিনিট আগে
ভারতের লিওনেল মেসির সফরটা তিন দিনের। এশিয়ার দেশটিতে প্রথম দিনই ভিন্ন অভিজ্ঞতা হলো বিশ্বকাপজয়ী ফুটবলারের। নানা অব্যবস্থাপনায় তিক্ত অভিজ্ঞতা নিয়ে কলকাতা ছাড়লেও হায়দরাবাদে সুশৃঙ্খল পরিবেশ পেলেন ইন্টার মায়ামি তারকা।
১ ঘণ্টা আগে
আইএল টি-টোয়েন্টিতে নিজের প্রথম ২ ম্যাচে বল হাতে সেরাটা দিয়েছেন মোস্তাফিজু রহমান। তুলে নিয়েছেন ৪ উইকেট। তৃতীয় ম্যাচে এসে নিজেকে হারিয়ে খুঁজলেন এই বাঁ হাতি পেসার। এদিন রান বিলিয়েছেন উদার হস্তে।
২ ঘণ্টা আগে