
যুক্তরাষ্ট্রের অচেনা কন্ডিশন, ড্রপ ইন পিচ থেকে ক্যারিবীয় দ্বীপের মন্থর উইকেট—সদ্য শেষ হওয়া টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে তানজিম হাসান সাকিব নিজেকে চিনিয়েছেন অন্যভাবে। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে বাংলাদেশের পেসারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ১১ উইকেট নিয়েই শুধু নয়, তাঁর আক্রমণাত্মক মনোভাব মুগ্ধ করেছে। বিশ্বকাপের সাফল্য এবং নিজের স্বপ্ন-লক্ষ্য নিয়ে গতকাল আজকের পত্রিকার সঙ্গে কথা বলেছেন এই তরুণ পেসার। মিরপুরে তানজিম সাকিবের সাক্ষাৎকার নিয়েছেন লাইছ ত্বোহা।

প্রশ্ন: টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে নিজের পারফরম্যান্স নিয়ে কতটা তৃপ্ত?
তানজিম হাসান সাকিব: বিশ্বকাপে আমার মূল লক্ষ্য ছিল সুযোগ পেলে যেন দলের জন্য অবদান রাখতে পারি। আলাদাভাবে কোনো পরিকল্পনা ছিল না যে আমি এতগুলো উইকেট নেব। আমার একটাই লক্ষ্য ছিল, ম্যাচ খেললে যেন দল উপকৃত হয়, দলকে জেতাতে পারি। সেটা হতে পারে উইকেট নিয়ে, হতে পারে ইকোনমিক্যাল বোলিং করে।
প্রশ্ন: এই বিশ্বকাপে সবচেয়ে স্মরণীয় মুহূর্ত কোনটি?
তানজিম: দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে যে ৩টা উইকেট নিয়েছি প্রথম স্পেলে, সেটাই স্মরণীয় মুহূর্ত বলব। যদি ওই ম্যাচটা জিততে পারতাম, তাহলে আমার জন্য অনেক বেশি স্মরণীয় একটা দিন হতো। জিততে না পারলেও ওটাই আমার স্মরণীয় মুহূর্ত।
প্রশ্ন: ড্রপ ইন, স্লো, ভালো—প্রায় সব ধরনের উইকেটেই খেলেছেন। একেক উইকেটে একেক চ্যালেঞ্জ। বেশির ভাগ চ্যালেঞ্জে উতরে যাওয়া কোন সূত্র ধরে?
তানজিম: আমরা যে উইকেটেই খেলি না কেন, ভালো জায়গা কিন্তু কখনো পরিবর্তন হয় না। আমি ড্রপ ইন, ঘাসের, ফ্ল্যাট উইকেট—যেখানেই খেলি, একটাই লক্ষ্য ছিল, ভালো জায়গায় বল করে যাব। যেকোনো উইকেটে ভালো বল সব সময় ভালো বল হিসেবেই বিবেচিত হবে। এটা চিন্তা করেই খেলেছি। ভালো উইকেটে সুবিধা পেলে আমার সমস্যা নেই। আমার একটাই লক্ষ্য ছিল ভালো জায়গায় বল করব, এ জন্য সব ধরনের উইকেটে মানিয়ে নিতে সুবিধা হয়েছে।
প্রশ্ন: এই বিশ্বকাপে সবচেয়ে কঠিন পরীক্ষা ছিল কোনটি?
তানজিম: বিশ্বকাপে প্রতিটি ম্যাচই গুরুত্বপূর্ণ, রোমাঞ্চকর। সব ম্যাচই উপভোগ্য আর চ্যালেঞ্জিং ছিল। তবে আফগানিস্তানের বিপক্ষে ১২.১ ওভারে লক্ষ্য তাড়া করাটা সবচেয়ে বেশি চ্যালেঞ্জিং মনে হয়েছে। ওটা আমাদের জন্য ‘ডু অর ডাই’ ছিল। হয়তো ১২.১ ওভারে রান তাড়া করতে পারলে একটা ইতিহাস গড়তে পারতাম—প্রথমবার সেমিফাইনালে যেতে পারতাম।
প্রশ্ন: বিরাট কোহলিকে আউট করে যে উদ্যাপন, ওটাকে কি ড্রিম উইকেট পাওয়ার প্রতিক্রিয়া বলা যায়?
তানজিম: বিরাট কোহলি একজন কিংবদন্তি খেলোয়াড়। অনেক অর্জন তাঁর। সত্যি বলতে, মাঠের ভেতরে আমি কখনো ব্যাটারের স্ট্যাটস (পরিসংখ্যান) বা কে আমার সামনে ব্যাটিং করছে, দেখি না। কোহলির উইকেট নিয়েছি, আমার কাছে মনে হয়েছে ওই ব্রেক-থ্রু দলের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ছিল, এ কারণে অনেক উপভোগ করেছি।
প্রশ্ন: এত বড় ব্যাটারের উইকেট নেওয়ার পর বাড়তি আনন্দ কি কাজ করেনি?
তানজিম: তিনি টি-টোয়েন্টি থেকে অবসর নিয়েছেন, এটা দেখার পর একটা ভালো লাগা কাজ করেছে। না, তাঁর উইকেটটা আমার আছে (হাসি)।
প্রশ্ন: নেপালের রোহিত পাউডেল কিংবা কোহলির বিপক্ষে যে আক্রমণাত্মক মনোভাব দেখিয়েছেন, এটা কি আপনার সহজাত নাকি প্রতিপক্ষ ব্যাটারকে চাপে ফেলার শুধুই একটা কৌশল?
তানজিম: অ্যাগ্রেসিভনেস থাকাটা আমাকে ব্যক্তিগতভাবে সহায়তা করে। যখনই আক্রমণাত্মক থাকি, তখন অনেক মনোযোগ থাকে এবং চ্যালেঞ্জ নিতে পছন্দ করি। যখনই আক্রমণাত্মক হই, তখন ভাবি—না, আরও ভালো বোলিং করতে হবে। কারণ, আমি তাকে চোখ রাঙিয়ে এসেছি। সে যদি এখন আমাকে বাউন্ডারি মারে, নিজেকে ছোট মনে হবে। আমি পরের বলে তাই আরও বেশি মনোযোগ রাখি। মনে হয় আক্রমণাত্মক মনোভাব আমাকে অনেক সহায়তা করে।
প্রশ্ন: আপনার নিবেদনে সন্তুষ্ট হয়ে নির্বাচকেরা আপনাকে বিশ্বকাপ দলে রেখেছিলেন। এটা নিয়ে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা হয়েছিল। মাঠে ভালো করে সবকিছুর উত্তর দেওয়ার জেদ কাজ করেছিল?
তানজিম: আসলে এই মানসিকতা নিয়ে আমি কখনো খেলতে নামি না যে সমালোচকদের উত্তর দেব। নির্বাচকেরা যেটা ভালো মনে করেছেন, সে সিদ্ধান্তই নিয়েছেন। আমার কাজ বাংলাদেশের হয়ে ভালো খেলা। একজন পেশাদার ক্রিকেটার হিসেবে এটাই আমার দায়িত্ব। কে কী বলল, এটা কিছু মনে করি না। যখনই মাঠে নামি, শতভাগ দেওয়ার চেষ্টা করি।
প্রশ্ন: প্রথমবারের মতো টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ খেলেছেন, এই ফরম্যাটে বাংলাদেশের উন্নতি আসলে কোথায় আটকে আছে?
তানজিম: আমাদের প্রত্যেক খেলোয়াড়ের মধ্যেই ক্ষুধা আছে। এটা খুবই ভালো, ড্রেসিংরুমের পরিবেশ অসাধারণ থাকে, সবাই খুবই ইতিবাচক। তবে মনে হয়, আমাদের আরও বিশ্বাস বাড়াতে হবে।
প্রশ্ন: কোচ, অধিনায়ক বা দলের যে কেউ হতে পারেন, যাঁর এমন কোনো কথা আছে, যেটা আপনার কাছে প্রেরণা হিসেবে কাজ করে?
তানজিম: শ্রীধরন শ্রীরাম, আমাদের যে ভারতীয় কোচ ছিলেন, তিনি সব সময় একটা কথা বলতেন, ‘তু বহুত দূর জায়েগা’ (তুই অনেক দূর যাবি)। এটা আমাকে সব সময় প্রেরণা দেয়। অ্যালান ডোনাল্ড আমার বোলিংয়ে বৈচিত্র্য দেখে বলেছিলেন, ‘তুমি আমাদের মালিঙ্গা’। এগুলো আমাকে অনেক উৎসাহ দেয়।
প্রশ্ন: এই বিশ্বকাপে যদি আফসোস-আক্ষেপের কথা বলা হয়, কোনটির কথা বলবেন?
তানজিম: অবশ্যই আক্ষেপ আছে। আমরা দক্ষিণ আফ্রিকার ম্যাচটা জিততে পারতাম, এটা একটা ইতিহাস হতো। আমাদের কাছে সেমিফাইনাল খেলার দারুণ একটা সুযোগ ছিল, সেটা মিস করেছি। এটা আমাদের সবচেয়ে বড় আফসোস। তবে এই দুটি খেলা থেকে অনেক শেখার আছে, সামনে জিততে অনেক সহায়তা করবে।
প্রশ্ন: আপনার একটা স্বপ্নের কথা দিয়েই শেষ করা যাক।
তানজিম: আমার একটাই স্বপ্ন—বাংলাদেশের হয়ে ট্রফি জেতা। ব্যক্তিগত অর্জন নিয়ে কখনোই চিন্তা করি না।
প্রশ্ন: টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে নিজের পারফরম্যান্স নিয়ে কতটা তৃপ্ত?
তানজিম হাসান সাকিব: বিশ্বকাপে আমার মূল লক্ষ্য ছিল সুযোগ পেলে যেন দলের জন্য অবদান রাখতে পারি। আলাদাভাবে কোনো পরিকল্পনা ছিল না যে আমি এতগুলো উইকেট নেব। আমার একটাই লক্ষ্য ছিল, ম্যাচ খেললে যেন দল উপকৃত হয়, দলকে জেতাতে পারি। সেটা হতে পারে উইকেট নিয়ে, হতে পারে ইকোনমিক্যাল বোলিং করে।
প্রশ্ন: এই বিশ্বকাপে সবচেয়ে স্মরণীয় মুহূর্ত কোনটি?
তানজিম: দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে যে ৩টা উইকেট নিয়েছি প্রথম স্পেলে, সেটাই স্মরণীয় মুহূর্ত বলব। যদি ওই ম্যাচটা জিততে পারতাম, তাহলে আমার জন্য অনেক বেশি স্মরণীয় একটা দিন হতো। জিততে না পারলেও ওটাই আমার স্মরণীয় মুহূর্ত।
প্রশ্ন: ড্রপ ইন, স্লো, ভালো—প্রায় সব ধরনের উইকেটেই খেলেছেন। একেক উইকেটে একেক চ্যালেঞ্জ। বেশির ভাগ চ্যালেঞ্জে উতরে যাওয়া কোন সূত্র ধরে?
তানজিম: আমরা যে উইকেটেই খেলি না কেন, ভালো জায়গা কিন্তু কখনো পরিবর্তন হয় না। আমি ড্রপ ইন, ঘাসের, ফ্ল্যাট উইকেট—যেখানেই খেলি, একটাই লক্ষ্য ছিল, ভালো জায়গায় বল করে যাব। যেকোনো উইকেটে ভালো বল সব সময় ভালো বল হিসেবেই বিবেচিত হবে। এটা চিন্তা করেই খেলেছি। ভালো উইকেটে সুবিধা পেলে আমার সমস্যা নেই। আমার একটাই লক্ষ্য ছিল ভালো জায়গায় বল করব, এ জন্য সব ধরনের উইকেটে মানিয়ে নিতে সুবিধা হয়েছে।
প্রশ্ন: এই বিশ্বকাপে সবচেয়ে কঠিন পরীক্ষা ছিল কোনটি?
তানজিম: বিশ্বকাপে প্রতিটি ম্যাচই গুরুত্বপূর্ণ, রোমাঞ্চকর। সব ম্যাচই উপভোগ্য আর চ্যালেঞ্জিং ছিল। তবে আফগানিস্তানের বিপক্ষে ১২.১ ওভারে লক্ষ্য তাড়া করাটা সবচেয়ে বেশি চ্যালেঞ্জিং মনে হয়েছে। ওটা আমাদের জন্য ‘ডু অর ডাই’ ছিল। হয়তো ১২.১ ওভারে রান তাড়া করতে পারলে একটা ইতিহাস গড়তে পারতাম—প্রথমবার সেমিফাইনালে যেতে পারতাম।
প্রশ্ন: বিরাট কোহলিকে আউট করে যে উদ্যাপন, ওটাকে কি ড্রিম উইকেট পাওয়ার প্রতিক্রিয়া বলা যায়?
তানজিম: বিরাট কোহলি একজন কিংবদন্তি খেলোয়াড়। অনেক অর্জন তাঁর। সত্যি বলতে, মাঠের ভেতরে আমি কখনো ব্যাটারের স্ট্যাটস (পরিসংখ্যান) বা কে আমার সামনে ব্যাটিং করছে, দেখি না। কোহলির উইকেট নিয়েছি, আমার কাছে মনে হয়েছে ওই ব্রেক-থ্রু দলের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ছিল, এ কারণে অনেক উপভোগ করেছি।
প্রশ্ন: এত বড় ব্যাটারের উইকেট নেওয়ার পর বাড়তি আনন্দ কি কাজ করেনি?
তানজিম: তিনি টি-টোয়েন্টি থেকে অবসর নিয়েছেন, এটা দেখার পর একটা ভালো লাগা কাজ করেছে। না, তাঁর উইকেটটা আমার আছে (হাসি)।
প্রশ্ন: নেপালের রোহিত পাউডেল কিংবা কোহলির বিপক্ষে যে আক্রমণাত্মক মনোভাব দেখিয়েছেন, এটা কি আপনার সহজাত নাকি প্রতিপক্ষ ব্যাটারকে চাপে ফেলার শুধুই একটা কৌশল?
তানজিম: অ্যাগ্রেসিভনেস থাকাটা আমাকে ব্যক্তিগতভাবে সহায়তা করে। যখনই আক্রমণাত্মক থাকি, তখন অনেক মনোযোগ থাকে এবং চ্যালেঞ্জ নিতে পছন্দ করি। যখনই আক্রমণাত্মক হই, তখন ভাবি—না, আরও ভালো বোলিং করতে হবে। কারণ, আমি তাকে চোখ রাঙিয়ে এসেছি। সে যদি এখন আমাকে বাউন্ডারি মারে, নিজেকে ছোট মনে হবে। আমি পরের বলে তাই আরও বেশি মনোযোগ রাখি। মনে হয় আক্রমণাত্মক মনোভাব আমাকে অনেক সহায়তা করে।
প্রশ্ন: আপনার নিবেদনে সন্তুষ্ট হয়ে নির্বাচকেরা আপনাকে বিশ্বকাপ দলে রেখেছিলেন। এটা নিয়ে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা হয়েছিল। মাঠে ভালো করে সবকিছুর উত্তর দেওয়ার জেদ কাজ করেছিল?
তানজিম: আসলে এই মানসিকতা নিয়ে আমি কখনো খেলতে নামি না যে সমালোচকদের উত্তর দেব। নির্বাচকেরা যেটা ভালো মনে করেছেন, সে সিদ্ধান্তই নিয়েছেন। আমার কাজ বাংলাদেশের হয়ে ভালো খেলা। একজন পেশাদার ক্রিকেটার হিসেবে এটাই আমার দায়িত্ব। কে কী বলল, এটা কিছু মনে করি না। যখনই মাঠে নামি, শতভাগ দেওয়ার চেষ্টা করি।
প্রশ্ন: প্রথমবারের মতো টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ খেলেছেন, এই ফরম্যাটে বাংলাদেশের উন্নতি আসলে কোথায় আটকে আছে?
তানজিম: আমাদের প্রত্যেক খেলোয়াড়ের মধ্যেই ক্ষুধা আছে। এটা খুবই ভালো, ড্রেসিংরুমের পরিবেশ অসাধারণ থাকে, সবাই খুবই ইতিবাচক। তবে মনে হয়, আমাদের আরও বিশ্বাস বাড়াতে হবে।
প্রশ্ন: কোচ, অধিনায়ক বা দলের যে কেউ হতে পারেন, যাঁর এমন কোনো কথা আছে, যেটা আপনার কাছে প্রেরণা হিসেবে কাজ করে?
তানজিম: শ্রীধরন শ্রীরাম, আমাদের যে ভারতীয় কোচ ছিলেন, তিনি সব সময় একটা কথা বলতেন, ‘তু বহুত দূর জায়েগা’ (তুই অনেক দূর যাবি)। এটা আমাকে সব সময় প্রেরণা দেয়। অ্যালান ডোনাল্ড আমার বোলিংয়ে বৈচিত্র্য দেখে বলেছিলেন, ‘তুমি আমাদের মালিঙ্গা’। এগুলো আমাকে অনেক উৎসাহ দেয়।
প্রশ্ন: এই বিশ্বকাপে যদি আফসোস-আক্ষেপের কথা বলা হয়, কোনটির কথা বলবেন?
তানজিম: অবশ্যই আক্ষেপ আছে। আমরা দক্ষিণ আফ্রিকার ম্যাচটা জিততে পারতাম, এটা একটা ইতিহাস হতো। আমাদের কাছে সেমিফাইনাল খেলার দারুণ একটা সুযোগ ছিল, সেটা মিস করেছি। এটা আমাদের সবচেয়ে বড় আফসোস। তবে এই দুটি খেলা থেকে অনেক শেখার আছে, সামনে জিততে অনেক সহায়তা করবে।
প্রশ্ন: আপনার একটা স্বপ্নের কথা দিয়েই শেষ করা যাক।
তানজিম: আমার একটাই স্বপ্ন—বাংলাদেশের হয়ে ট্রফি জেতা। ব্যক্তিগত অর্জন নিয়ে কখনোই চিন্তা করি না।

যুক্তরাষ্ট্রের অচেনা কন্ডিশন, ড্রপ ইন পিচ থেকে ক্যারিবীয় দ্বীপের মন্থর উইকেট—সদ্য শেষ হওয়া টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে তানজিম হাসান সাকিব নিজেকে চিনিয়েছেন অন্যভাবে। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে বাংলাদেশের পেসারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ১১ উইকেট নিয়েই শুধু নয়, তাঁর আক্রমণাত্মক মনোভাব মুগ্ধ করেছে। বিশ্বকাপের সাফল্য এবং নিজের স্বপ্ন-লক্ষ্য নিয়ে গতকাল আজকের পত্রিকার সঙ্গে কথা বলেছেন এই তরুণ পেসার। মিরপুরে তানজিম সাকিবের সাক্ষাৎকার নিয়েছেন লাইছ ত্বোহা।

প্রশ্ন: টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে নিজের পারফরম্যান্স নিয়ে কতটা তৃপ্ত?
তানজিম হাসান সাকিব: বিশ্বকাপে আমার মূল লক্ষ্য ছিল সুযোগ পেলে যেন দলের জন্য অবদান রাখতে পারি। আলাদাভাবে কোনো পরিকল্পনা ছিল না যে আমি এতগুলো উইকেট নেব। আমার একটাই লক্ষ্য ছিল, ম্যাচ খেললে যেন দল উপকৃত হয়, দলকে জেতাতে পারি। সেটা হতে পারে উইকেট নিয়ে, হতে পারে ইকোনমিক্যাল বোলিং করে।
প্রশ্ন: এই বিশ্বকাপে সবচেয়ে স্মরণীয় মুহূর্ত কোনটি?
তানজিম: দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে যে ৩টা উইকেট নিয়েছি প্রথম স্পেলে, সেটাই স্মরণীয় মুহূর্ত বলব। যদি ওই ম্যাচটা জিততে পারতাম, তাহলে আমার জন্য অনেক বেশি স্মরণীয় একটা দিন হতো। জিততে না পারলেও ওটাই আমার স্মরণীয় মুহূর্ত।
প্রশ্ন: ড্রপ ইন, স্লো, ভালো—প্রায় সব ধরনের উইকেটেই খেলেছেন। একেক উইকেটে একেক চ্যালেঞ্জ। বেশির ভাগ চ্যালেঞ্জে উতরে যাওয়া কোন সূত্র ধরে?
তানজিম: আমরা যে উইকেটেই খেলি না কেন, ভালো জায়গা কিন্তু কখনো পরিবর্তন হয় না। আমি ড্রপ ইন, ঘাসের, ফ্ল্যাট উইকেট—যেখানেই খেলি, একটাই লক্ষ্য ছিল, ভালো জায়গায় বল করে যাব। যেকোনো উইকেটে ভালো বল সব সময় ভালো বল হিসেবেই বিবেচিত হবে। এটা চিন্তা করেই খেলেছি। ভালো উইকেটে সুবিধা পেলে আমার সমস্যা নেই। আমার একটাই লক্ষ্য ছিল ভালো জায়গায় বল করব, এ জন্য সব ধরনের উইকেটে মানিয়ে নিতে সুবিধা হয়েছে।
প্রশ্ন: এই বিশ্বকাপে সবচেয়ে কঠিন পরীক্ষা ছিল কোনটি?
তানজিম: বিশ্বকাপে প্রতিটি ম্যাচই গুরুত্বপূর্ণ, রোমাঞ্চকর। সব ম্যাচই উপভোগ্য আর চ্যালেঞ্জিং ছিল। তবে আফগানিস্তানের বিপক্ষে ১২.১ ওভারে লক্ষ্য তাড়া করাটা সবচেয়ে বেশি চ্যালেঞ্জিং মনে হয়েছে। ওটা আমাদের জন্য ‘ডু অর ডাই’ ছিল। হয়তো ১২.১ ওভারে রান তাড়া করতে পারলে একটা ইতিহাস গড়তে পারতাম—প্রথমবার সেমিফাইনালে যেতে পারতাম।
প্রশ্ন: বিরাট কোহলিকে আউট করে যে উদ্যাপন, ওটাকে কি ড্রিম উইকেট পাওয়ার প্রতিক্রিয়া বলা যায়?
তানজিম: বিরাট কোহলি একজন কিংবদন্তি খেলোয়াড়। অনেক অর্জন তাঁর। সত্যি বলতে, মাঠের ভেতরে আমি কখনো ব্যাটারের স্ট্যাটস (পরিসংখ্যান) বা কে আমার সামনে ব্যাটিং করছে, দেখি না। কোহলির উইকেট নিয়েছি, আমার কাছে মনে হয়েছে ওই ব্রেক-থ্রু দলের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ছিল, এ কারণে অনেক উপভোগ করেছি।
প্রশ্ন: এত বড় ব্যাটারের উইকেট নেওয়ার পর বাড়তি আনন্দ কি কাজ করেনি?
তানজিম: তিনি টি-টোয়েন্টি থেকে অবসর নিয়েছেন, এটা দেখার পর একটা ভালো লাগা কাজ করেছে। না, তাঁর উইকেটটা আমার আছে (হাসি)।
প্রশ্ন: নেপালের রোহিত পাউডেল কিংবা কোহলির বিপক্ষে যে আক্রমণাত্মক মনোভাব দেখিয়েছেন, এটা কি আপনার সহজাত নাকি প্রতিপক্ষ ব্যাটারকে চাপে ফেলার শুধুই একটা কৌশল?
তানজিম: অ্যাগ্রেসিভনেস থাকাটা আমাকে ব্যক্তিগতভাবে সহায়তা করে। যখনই আক্রমণাত্মক থাকি, তখন অনেক মনোযোগ থাকে এবং চ্যালেঞ্জ নিতে পছন্দ করি। যখনই আক্রমণাত্মক হই, তখন ভাবি—না, আরও ভালো বোলিং করতে হবে। কারণ, আমি তাকে চোখ রাঙিয়ে এসেছি। সে যদি এখন আমাকে বাউন্ডারি মারে, নিজেকে ছোট মনে হবে। আমি পরের বলে তাই আরও বেশি মনোযোগ রাখি। মনে হয় আক্রমণাত্মক মনোভাব আমাকে অনেক সহায়তা করে।
প্রশ্ন: আপনার নিবেদনে সন্তুষ্ট হয়ে নির্বাচকেরা আপনাকে বিশ্বকাপ দলে রেখেছিলেন। এটা নিয়ে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা হয়েছিল। মাঠে ভালো করে সবকিছুর উত্তর দেওয়ার জেদ কাজ করেছিল?
তানজিম: আসলে এই মানসিকতা নিয়ে আমি কখনো খেলতে নামি না যে সমালোচকদের উত্তর দেব। নির্বাচকেরা যেটা ভালো মনে করেছেন, সে সিদ্ধান্তই নিয়েছেন। আমার কাজ বাংলাদেশের হয়ে ভালো খেলা। একজন পেশাদার ক্রিকেটার হিসেবে এটাই আমার দায়িত্ব। কে কী বলল, এটা কিছু মনে করি না। যখনই মাঠে নামি, শতভাগ দেওয়ার চেষ্টা করি।
প্রশ্ন: প্রথমবারের মতো টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ খেলেছেন, এই ফরম্যাটে বাংলাদেশের উন্নতি আসলে কোথায় আটকে আছে?
তানজিম: আমাদের প্রত্যেক খেলোয়াড়ের মধ্যেই ক্ষুধা আছে। এটা খুবই ভালো, ড্রেসিংরুমের পরিবেশ অসাধারণ থাকে, সবাই খুবই ইতিবাচক। তবে মনে হয়, আমাদের আরও বিশ্বাস বাড়াতে হবে।
প্রশ্ন: কোচ, অধিনায়ক বা দলের যে কেউ হতে পারেন, যাঁর এমন কোনো কথা আছে, যেটা আপনার কাছে প্রেরণা হিসেবে কাজ করে?
তানজিম: শ্রীধরন শ্রীরাম, আমাদের যে ভারতীয় কোচ ছিলেন, তিনি সব সময় একটা কথা বলতেন, ‘তু বহুত দূর জায়েগা’ (তুই অনেক দূর যাবি)। এটা আমাকে সব সময় প্রেরণা দেয়। অ্যালান ডোনাল্ড আমার বোলিংয়ে বৈচিত্র্য দেখে বলেছিলেন, ‘তুমি আমাদের মালিঙ্গা’। এগুলো আমাকে অনেক উৎসাহ দেয়।
প্রশ্ন: এই বিশ্বকাপে যদি আফসোস-আক্ষেপের কথা বলা হয়, কোনটির কথা বলবেন?
তানজিম: অবশ্যই আক্ষেপ আছে। আমরা দক্ষিণ আফ্রিকার ম্যাচটা জিততে পারতাম, এটা একটা ইতিহাস হতো। আমাদের কাছে সেমিফাইনাল খেলার দারুণ একটা সুযোগ ছিল, সেটা মিস করেছি। এটা আমাদের সবচেয়ে বড় আফসোস। তবে এই দুটি খেলা থেকে অনেক শেখার আছে, সামনে জিততে অনেক সহায়তা করবে।
প্রশ্ন: আপনার একটা স্বপ্নের কথা দিয়েই শেষ করা যাক।
তানজিম: আমার একটাই স্বপ্ন—বাংলাদেশের হয়ে ট্রফি জেতা। ব্যক্তিগত অর্জন নিয়ে কখনোই চিন্তা করি না।
প্রশ্ন: টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে নিজের পারফরম্যান্স নিয়ে কতটা তৃপ্ত?
তানজিম হাসান সাকিব: বিশ্বকাপে আমার মূল লক্ষ্য ছিল সুযোগ পেলে যেন দলের জন্য অবদান রাখতে পারি। আলাদাভাবে কোনো পরিকল্পনা ছিল না যে আমি এতগুলো উইকেট নেব। আমার একটাই লক্ষ্য ছিল, ম্যাচ খেললে যেন দল উপকৃত হয়, দলকে জেতাতে পারি। সেটা হতে পারে উইকেট নিয়ে, হতে পারে ইকোনমিক্যাল বোলিং করে।
প্রশ্ন: এই বিশ্বকাপে সবচেয়ে স্মরণীয় মুহূর্ত কোনটি?
তানজিম: দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে যে ৩টা উইকেট নিয়েছি প্রথম স্পেলে, সেটাই স্মরণীয় মুহূর্ত বলব। যদি ওই ম্যাচটা জিততে পারতাম, তাহলে আমার জন্য অনেক বেশি স্মরণীয় একটা দিন হতো। জিততে না পারলেও ওটাই আমার স্মরণীয় মুহূর্ত।
প্রশ্ন: ড্রপ ইন, স্লো, ভালো—প্রায় সব ধরনের উইকেটেই খেলেছেন। একেক উইকেটে একেক চ্যালেঞ্জ। বেশির ভাগ চ্যালেঞ্জে উতরে যাওয়া কোন সূত্র ধরে?
তানজিম: আমরা যে উইকেটেই খেলি না কেন, ভালো জায়গা কিন্তু কখনো পরিবর্তন হয় না। আমি ড্রপ ইন, ঘাসের, ফ্ল্যাট উইকেট—যেখানেই খেলি, একটাই লক্ষ্য ছিল, ভালো জায়গায় বল করে যাব। যেকোনো উইকেটে ভালো বল সব সময় ভালো বল হিসেবেই বিবেচিত হবে। এটা চিন্তা করেই খেলেছি। ভালো উইকেটে সুবিধা পেলে আমার সমস্যা নেই। আমার একটাই লক্ষ্য ছিল ভালো জায়গায় বল করব, এ জন্য সব ধরনের উইকেটে মানিয়ে নিতে সুবিধা হয়েছে।
প্রশ্ন: এই বিশ্বকাপে সবচেয়ে কঠিন পরীক্ষা ছিল কোনটি?
তানজিম: বিশ্বকাপে প্রতিটি ম্যাচই গুরুত্বপূর্ণ, রোমাঞ্চকর। সব ম্যাচই উপভোগ্য আর চ্যালেঞ্জিং ছিল। তবে আফগানিস্তানের বিপক্ষে ১২.১ ওভারে লক্ষ্য তাড়া করাটা সবচেয়ে বেশি চ্যালেঞ্জিং মনে হয়েছে। ওটা আমাদের জন্য ‘ডু অর ডাই’ ছিল। হয়তো ১২.১ ওভারে রান তাড়া করতে পারলে একটা ইতিহাস গড়তে পারতাম—প্রথমবার সেমিফাইনালে যেতে পারতাম।
প্রশ্ন: বিরাট কোহলিকে আউট করে যে উদ্যাপন, ওটাকে কি ড্রিম উইকেট পাওয়ার প্রতিক্রিয়া বলা যায়?
তানজিম: বিরাট কোহলি একজন কিংবদন্তি খেলোয়াড়। অনেক অর্জন তাঁর। সত্যি বলতে, মাঠের ভেতরে আমি কখনো ব্যাটারের স্ট্যাটস (পরিসংখ্যান) বা কে আমার সামনে ব্যাটিং করছে, দেখি না। কোহলির উইকেট নিয়েছি, আমার কাছে মনে হয়েছে ওই ব্রেক-থ্রু দলের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ছিল, এ কারণে অনেক উপভোগ করেছি।
প্রশ্ন: এত বড় ব্যাটারের উইকেট নেওয়ার পর বাড়তি আনন্দ কি কাজ করেনি?
তানজিম: তিনি টি-টোয়েন্টি থেকে অবসর নিয়েছেন, এটা দেখার পর একটা ভালো লাগা কাজ করেছে। না, তাঁর উইকেটটা আমার আছে (হাসি)।
প্রশ্ন: নেপালের রোহিত পাউডেল কিংবা কোহলির বিপক্ষে যে আক্রমণাত্মক মনোভাব দেখিয়েছেন, এটা কি আপনার সহজাত নাকি প্রতিপক্ষ ব্যাটারকে চাপে ফেলার শুধুই একটা কৌশল?
তানজিম: অ্যাগ্রেসিভনেস থাকাটা আমাকে ব্যক্তিগতভাবে সহায়তা করে। যখনই আক্রমণাত্মক থাকি, তখন অনেক মনোযোগ থাকে এবং চ্যালেঞ্জ নিতে পছন্দ করি। যখনই আক্রমণাত্মক হই, তখন ভাবি—না, আরও ভালো বোলিং করতে হবে। কারণ, আমি তাকে চোখ রাঙিয়ে এসেছি। সে যদি এখন আমাকে বাউন্ডারি মারে, নিজেকে ছোট মনে হবে। আমি পরের বলে তাই আরও বেশি মনোযোগ রাখি। মনে হয় আক্রমণাত্মক মনোভাব আমাকে অনেক সহায়তা করে।
প্রশ্ন: আপনার নিবেদনে সন্তুষ্ট হয়ে নির্বাচকেরা আপনাকে বিশ্বকাপ দলে রেখেছিলেন। এটা নিয়ে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা হয়েছিল। মাঠে ভালো করে সবকিছুর উত্তর দেওয়ার জেদ কাজ করেছিল?
তানজিম: আসলে এই মানসিকতা নিয়ে আমি কখনো খেলতে নামি না যে সমালোচকদের উত্তর দেব। নির্বাচকেরা যেটা ভালো মনে করেছেন, সে সিদ্ধান্তই নিয়েছেন। আমার কাজ বাংলাদেশের হয়ে ভালো খেলা। একজন পেশাদার ক্রিকেটার হিসেবে এটাই আমার দায়িত্ব। কে কী বলল, এটা কিছু মনে করি না। যখনই মাঠে নামি, শতভাগ দেওয়ার চেষ্টা করি।
প্রশ্ন: প্রথমবারের মতো টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ খেলেছেন, এই ফরম্যাটে বাংলাদেশের উন্নতি আসলে কোথায় আটকে আছে?
তানজিম: আমাদের প্রত্যেক খেলোয়াড়ের মধ্যেই ক্ষুধা আছে। এটা খুবই ভালো, ড্রেসিংরুমের পরিবেশ অসাধারণ থাকে, সবাই খুবই ইতিবাচক। তবে মনে হয়, আমাদের আরও বিশ্বাস বাড়াতে হবে।
প্রশ্ন: কোচ, অধিনায়ক বা দলের যে কেউ হতে পারেন, যাঁর এমন কোনো কথা আছে, যেটা আপনার কাছে প্রেরণা হিসেবে কাজ করে?
তানজিম: শ্রীধরন শ্রীরাম, আমাদের যে ভারতীয় কোচ ছিলেন, তিনি সব সময় একটা কথা বলতেন, ‘তু বহুত দূর জায়েগা’ (তুই অনেক দূর যাবি)। এটা আমাকে সব সময় প্রেরণা দেয়। অ্যালান ডোনাল্ড আমার বোলিংয়ে বৈচিত্র্য দেখে বলেছিলেন, ‘তুমি আমাদের মালিঙ্গা’। এগুলো আমাকে অনেক উৎসাহ দেয়।
প্রশ্ন: এই বিশ্বকাপে যদি আফসোস-আক্ষেপের কথা বলা হয়, কোনটির কথা বলবেন?
তানজিম: অবশ্যই আক্ষেপ আছে। আমরা দক্ষিণ আফ্রিকার ম্যাচটা জিততে পারতাম, এটা একটা ইতিহাস হতো। আমাদের কাছে সেমিফাইনাল খেলার দারুণ একটা সুযোগ ছিল, সেটা মিস করেছি। এটা আমাদের সবচেয়ে বড় আফসোস। তবে এই দুটি খেলা থেকে অনেক শেখার আছে, সামনে জিততে অনেক সহায়তা করবে।
প্রশ্ন: আপনার একটা স্বপ্নের কথা দিয়েই শেষ করা যাক।
তানজিম: আমার একটাই স্বপ্ন—বাংলাদেশের হয়ে ট্রফি জেতা। ব্যক্তিগত অর্জন নিয়ে কখনোই চিন্তা করি না।

বিপিএলের খেলোয়াড় নিলামে এবার সবচেয়ে বেশি ১ কোটি ১০ লাখ টাকা পেয়েছেন মোহাম্মদ নাঈম শেখ। কোটি টাকার ওপরে দাম পাওয়া একমাত্র ক্রিকেটারও তিনি। কিন্তু যে প্রত্যাশায় এই দামে তাঁকে কিনে নিয়েছিল চট্টগ্রাম রয়্যালস...
৩ ঘণ্টা আগে
বিজয় হাজারে ট্রফিতে আজকের দিনটা দুই রকমের হয়ে থাকল বিরাট কোহলি ও রোহিত শর্মার জন্য। দিল্লির হয়ে দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে এদিন বিশ্ব রেকর্ড গড়েছেন কোহলি। অন্যদিকে শূন্য রানে আউট হয়ে তেতো অভিজ্ঞতা নিয়ে মাঠ ছেড়েছেন রোহিত।
৫ ঘণ্টা আগে
দলে ছিলেন নিলামে রেকর্ড দামে বিক্রি হওয়া নাঈম শেখ। ১ কোটি ১০ লাখ টাকায় এই ব্যাটারকে কিনেছিল চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স। কিন্তু প্রথম ম্যাচে ব্যাট হাতে চরমভাবে হতাশ করেছেন তিনি।
৬ ঘণ্টা আগে
ইউনেক্স-সানরাইজ বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল সিরিজের পুরুষ দ্বৈতে অল বাংলাদেশ ফাইনালে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে গৌরব সিংহ ও আবদুল জহির তানভীর জুটি। শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ ইনডোর স্টেডিয়ামে আজ পুরুষ দ্বৈতের ফাইনালে গৌরব-তানভীর জুটি ২১-১৯, ১৭-২১ ও ২২-২০ সেটে মিজানুর রহমান ও রাহাতুন নাঈম জুটিকে হারিয়ে সোনা জিতেছে।
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিপিএলের খেলোয়াড় নিলামে এবার সবচেয়ে বেশি ১ কোটি ১০ লাখ টাকা পেয়েছেন মোহাম্মদ নাঈম শেখ। কোটি টাকার ওপরে দাম পাওয়া একমাত্র ক্রিকেটারও তিনি। কিন্তু যে প্রত্যাশায় এই দামে তাঁকে কিনে নিয়েছিল চট্টগ্রাম রয়্যালস, দলের প্রথম ম্যাচে অন্তত সে প্রত্যাশা পূরণে ব্যর্থ হয়েছেন ২৬ বছর বয়সী এই ব্যাটার। করেছেন মাত্র ১১ রান। আর তাঁর দল বিপিএলে নবাগত নোয়াখালী এক্সপ্রেসের বিপক্ষে ৬ উইকেট হারিয়ে তুলেছে ১৭৪ রান। পরে ব্যাটিংয়ে নেমে ১০৯ রানে অলআউট হয়ে ৬৫ রানে হেরেছে নোয়াখালী এক্সপ্রেস।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে বারবার ব্যর্থ হলেও ঘরোয়া ক্রিকেটে মোহাম্মদ নাঈমের ব্যাট বরাবরই চওড়া। সব সময়ই রান পান তিনি। ঘরোয়া ক্রিকেটে তাঁর ব্যাটিং ধারাবাহিকতার দিকে তাকিয়েই সম্ভবত সবচেয়ে বেশি দামে তাঁকে কিনে নিয়েছিল চট্টগ্রাম রয়্যালস। উইকেটে এসে ১১টি বল খেলেছেন। ২টি চারে ১১ রান করে মেহেদী হাসান রানার বলে ক্যাচ দিয়ে ফিরেছেন সাব্বির হোসেনের হাতে। নাঈম আউট হয়ে গেলেও আরেক ওপেনার মির্জা বেগ এক প্রান্ত ধরে রেখে খেলতে থাকেন। আর তাতেই টস জিতে আগে ব্যাটিং বেছে নেওয়া চট্টগ্রামের স্কোর দাঁড়ায় ৬ উইকেটে ১৭৪ রান।
ওপেনিংয়ে ২৯ রানের জুটির পর মাহফিজুল ইসলামকে নিয়ে ২৫ বলে ৩৫ রান যোগ করেন মির্জা বেগ। দলের ৬৪ রানে ব্যক্তিগত ১৬ করে ফিরে যান মাহফিজুল। তবে এরপরই জাতীয় দলের টেস্ট ওপেনার মাহমুদুল হাসান জয়কে নিয়ে ৪১ বলে ৫৮ রানের বড় জুটিটি গড়েন পাকিস্তানি ব্যাটার মির্জা বেগ। মাহমুদুল হাসান জয়ও তেমন রান করতে পারেননি। নোয়াখালী এক্সপ্রেসের বোলারদের তৃতীয় শিকার হওয়ার আগে ১২ বলে করেন ১৭ রান। চট্টগ্রাম রয়্যালসের অধিনায়ক মেহেদী হাসান উইকেটে এসে অবশ্য রান তোলার গতি বাড়িয়ে নিতে মনোযোগী হন। সাব্বির হোসেনের শিকার হওয়ার আগে ১৩ বলে করেন ২৬ রান। ৩টি চার ও ১টি ছয়ে সাজানো তাঁর ইনিংস।
১৭৫ রানের লক্ষ্য তাড়ায় নেমে নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারিয়ে ১৬.৫ ওভারেই অলআউট নোয়াখালী। ওপেনার মাজ সাদাকাত ২৭ বলে ইনিংস-সর্বোচ্চ ৩৮ রান করেন। হায়দার আলী ২৪ বলে করেন ২৮ রান। নোয়াখালী এক্সপ্রেসের ইনিংসে আর মাত্র একজনই—হাবিবুর রহমান সোহান রানের দুই অঙ্ক ছুঁতে পারেন।
ইনিংসের শেষ বলে বোলার হাসান মাহমুদকে স্লগ সুইপ করতে গিয়ে পরাস্ত হয়ে এলবিডব্লুর ফাঁদে পড়েন। শেষ পর্যন্ত ৬৯ বলে ৮০ রান করেন তিনি। ৭টি চার ও ২ ছয়ে সাজানো তাঁর ইনিংস। বল হাতে সবচেয়ে সফল তানভির ইসলাম; ৩৯ রানে নিয়েছেন ৩ উইকেট। ২টি করে উইকেট নিয়েছেন শরীফুল, মেহেদী হাসান ও মুকিদুল ইসলাম।

বিপিএলের খেলোয়াড় নিলামে এবার সবচেয়ে বেশি ১ কোটি ১০ লাখ টাকা পেয়েছেন মোহাম্মদ নাঈম শেখ। কোটি টাকার ওপরে দাম পাওয়া একমাত্র ক্রিকেটারও তিনি। কিন্তু যে প্রত্যাশায় এই দামে তাঁকে কিনে নিয়েছিল চট্টগ্রাম রয়্যালস, দলের প্রথম ম্যাচে অন্তত সে প্রত্যাশা পূরণে ব্যর্থ হয়েছেন ২৬ বছর বয়সী এই ব্যাটার। করেছেন মাত্র ১১ রান। আর তাঁর দল বিপিএলে নবাগত নোয়াখালী এক্সপ্রেসের বিপক্ষে ৬ উইকেট হারিয়ে তুলেছে ১৭৪ রান। পরে ব্যাটিংয়ে নেমে ১০৯ রানে অলআউট হয়ে ৬৫ রানে হেরেছে নোয়াখালী এক্সপ্রেস।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে বারবার ব্যর্থ হলেও ঘরোয়া ক্রিকেটে মোহাম্মদ নাঈমের ব্যাট বরাবরই চওড়া। সব সময়ই রান পান তিনি। ঘরোয়া ক্রিকেটে তাঁর ব্যাটিং ধারাবাহিকতার দিকে তাকিয়েই সম্ভবত সবচেয়ে বেশি দামে তাঁকে কিনে নিয়েছিল চট্টগ্রাম রয়্যালস। উইকেটে এসে ১১টি বল খেলেছেন। ২টি চারে ১১ রান করে মেহেদী হাসান রানার বলে ক্যাচ দিয়ে ফিরেছেন সাব্বির হোসেনের হাতে। নাঈম আউট হয়ে গেলেও আরেক ওপেনার মির্জা বেগ এক প্রান্ত ধরে রেখে খেলতে থাকেন। আর তাতেই টস জিতে আগে ব্যাটিং বেছে নেওয়া চট্টগ্রামের স্কোর দাঁড়ায় ৬ উইকেটে ১৭৪ রান।
ওপেনিংয়ে ২৯ রানের জুটির পর মাহফিজুল ইসলামকে নিয়ে ২৫ বলে ৩৫ রান যোগ করেন মির্জা বেগ। দলের ৬৪ রানে ব্যক্তিগত ১৬ করে ফিরে যান মাহফিজুল। তবে এরপরই জাতীয় দলের টেস্ট ওপেনার মাহমুদুল হাসান জয়কে নিয়ে ৪১ বলে ৫৮ রানের বড় জুটিটি গড়েন পাকিস্তানি ব্যাটার মির্জা বেগ। মাহমুদুল হাসান জয়ও তেমন রান করতে পারেননি। নোয়াখালী এক্সপ্রেসের বোলারদের তৃতীয় শিকার হওয়ার আগে ১২ বলে করেন ১৭ রান। চট্টগ্রাম রয়্যালসের অধিনায়ক মেহেদী হাসান উইকেটে এসে অবশ্য রান তোলার গতি বাড়িয়ে নিতে মনোযোগী হন। সাব্বির হোসেনের শিকার হওয়ার আগে ১৩ বলে করেন ২৬ রান। ৩টি চার ও ১টি ছয়ে সাজানো তাঁর ইনিংস।
১৭৫ রানের লক্ষ্য তাড়ায় নেমে নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারিয়ে ১৬.৫ ওভারেই অলআউট নোয়াখালী। ওপেনার মাজ সাদাকাত ২৭ বলে ইনিংস-সর্বোচ্চ ৩৮ রান করেন। হায়দার আলী ২৪ বলে করেন ২৮ রান। নোয়াখালী এক্সপ্রেসের ইনিংসে আর মাত্র একজনই—হাবিবুর রহমান সোহান রানের দুই অঙ্ক ছুঁতে পারেন।
ইনিংসের শেষ বলে বোলার হাসান মাহমুদকে স্লগ সুইপ করতে গিয়ে পরাস্ত হয়ে এলবিডব্লুর ফাঁদে পড়েন। শেষ পর্যন্ত ৬৯ বলে ৮০ রান করেন তিনি। ৭টি চার ও ২ ছয়ে সাজানো তাঁর ইনিংস। বল হাতে সবচেয়ে সফল তানভির ইসলাম; ৩৯ রানে নিয়েছেন ৩ উইকেট। ২টি করে উইকেট নিয়েছেন শরীফুল, মেহেদী হাসান ও মুকিদুল ইসলাম।

যুক্তরাষ্ট্রের অচেনা কন্ডিশন, ড্রপ ইন পিচ থেকে ক্যারিবীয় দ্বীপের মন্থর উইকেট—সদ্য শেষ হওয়া টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে তানজিম হাসান সাকিব নিজেকে চিনিয়েছেন অন্যভাবে। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে বাংলাদেশের পেসারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ১১ উইকেট নিয়েই শুধু নয়, তাঁর আক্রমণাত্মক মনোভাব মুগ্ধ করেছে। বিশ্বকাপের সাফল্য এবং ন
০২ জুলাই ২০২৪
বিজয় হাজারে ট্রফিতে আজকের দিনটা দুই রকমের হয়ে থাকল বিরাট কোহলি ও রোহিত শর্মার জন্য। দিল্লির হয়ে দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে এদিন বিশ্ব রেকর্ড গড়েছেন কোহলি। অন্যদিকে শূন্য রানে আউট হয়ে তেতো অভিজ্ঞতা নিয়ে মাঠ ছেড়েছেন রোহিত।
৫ ঘণ্টা আগে
দলে ছিলেন নিলামে রেকর্ড দামে বিক্রি হওয়া নাঈম শেখ। ১ কোটি ১০ লাখ টাকায় এই ব্যাটারকে কিনেছিল চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স। কিন্তু প্রথম ম্যাচে ব্যাট হাতে চরমভাবে হতাশ করেছেন তিনি।
৬ ঘণ্টা আগে
ইউনেক্স-সানরাইজ বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল সিরিজের পুরুষ দ্বৈতে অল বাংলাদেশ ফাইনালে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে গৌরব সিংহ ও আবদুল জহির তানভীর জুটি। শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ ইনডোর স্টেডিয়ামে আজ পুরুষ দ্বৈতের ফাইনালে গৌরব-তানভীর জুটি ২১-১৯, ১৭-২১ ও ২২-২০ সেটে মিজানুর রহমান ও রাহাতুন নাঈম জুটিকে হারিয়ে সোনা জিতেছে।
৬ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

বিজয় হাজারে ট্রফিতে আজকের দিনটা দুই রকমের হয়ে থাকল বিরাট কোহলি ও রোহিত শর্মার জন্য। দিল্লির হয়ে দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে এদিন বিশ্ব রেকর্ড গড়েছেন কোহলি। অন্যদিকে শূন্য রানে আউট হয়ে তেতো অভিজ্ঞতা নিয়ে মাঠ ছেড়েছেন রোহিত।
বেঙ্গালুরুতে গুজরাটের বিপক্ষে ৬১ বলে ৭৭ রানের ইনিংস খেলেন কোহলি। এই ইনিংস খেলার পথে লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে অন্তত ৫ হাজার রান করেছেন এমন ব্যাটারদের মধ্যে সর্বোচ্চ গড়ের মালিক বনে গেছেন সাবেক এই অধিনায়ক। আগের রেকর্ডটি ছিল মাইকেল বেভানের দখলে। অস্ট্রেলিয়ার কিংবদন্তি ব্যাটারের গড় ৫৭.৮৬। ৫৭.৮৭ গড় নিয়ে তাঁকে পেছনে ফেললেন কোহলি।
তিনে আছেন স্যাম হেইন। এই ইংলিশ ব্যাটারের গড় ৫৭.৭৬। পরের স্থান দুটিতে আছেন চেতেশ্বর পূজারা (৫৭.০১) ও রুতুরাজ গায়কোয়াড় (৫৬.৬৮)। বিশ্ব রেকর্ডের ম্যাচে ৭৭ রানের ইনিংসের পাশাপাশি দুটি ক্যাচ নিয়ে ম্যাচসেরার পুরস্কার জেতেন কোহলি। আগের ম্যাচে অন্ধ্রপ্রদেশের বিপক্ষে ১৩১ রানের ইনিংস খেলে লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটের ইতিহাসে দ্রুততম ১৬ হাজারি রানের ক্লাবে প্রবেশ করেন তিনি। পেছনে ফেলেন ব্যাটিং মাস্টার শচীন টেন্ডুলকারকে।
একই দিন মুম্বাইয়ের হয়ে উত্তরখন্ডের বিপক্ষে মাঠে নামেন রোহিত। জয়পুরে ওপেনিং করতে নেমে পেসার দেবেন্দ্র বোরার বলে জগমোহন নগরকোটির হাতে ধরা পড়েন তিনি। তাতেই দীর্ঘ ১৩ বছর পর লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে প্রথম বলে আউট হলেন। এর আগে সবশেষ ২০১২ সালের জুলাইয়ে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গোল্ডেন ডাক মারেন রোহিত।

বিজয় হাজারে ট্রফিতে আজকের দিনটা দুই রকমের হয়ে থাকল বিরাট কোহলি ও রোহিত শর্মার জন্য। দিল্লির হয়ে দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে এদিন বিশ্ব রেকর্ড গড়েছেন কোহলি। অন্যদিকে শূন্য রানে আউট হয়ে তেতো অভিজ্ঞতা নিয়ে মাঠ ছেড়েছেন রোহিত।
বেঙ্গালুরুতে গুজরাটের বিপক্ষে ৬১ বলে ৭৭ রানের ইনিংস খেলেন কোহলি। এই ইনিংস খেলার পথে লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে অন্তত ৫ হাজার রান করেছেন এমন ব্যাটারদের মধ্যে সর্বোচ্চ গড়ের মালিক বনে গেছেন সাবেক এই অধিনায়ক। আগের রেকর্ডটি ছিল মাইকেল বেভানের দখলে। অস্ট্রেলিয়ার কিংবদন্তি ব্যাটারের গড় ৫৭.৮৬। ৫৭.৮৭ গড় নিয়ে তাঁকে পেছনে ফেললেন কোহলি।
তিনে আছেন স্যাম হেইন। এই ইংলিশ ব্যাটারের গড় ৫৭.৭৬। পরের স্থান দুটিতে আছেন চেতেশ্বর পূজারা (৫৭.০১) ও রুতুরাজ গায়কোয়াড় (৫৬.৬৮)। বিশ্ব রেকর্ডের ম্যাচে ৭৭ রানের ইনিংসের পাশাপাশি দুটি ক্যাচ নিয়ে ম্যাচসেরার পুরস্কার জেতেন কোহলি। আগের ম্যাচে অন্ধ্রপ্রদেশের বিপক্ষে ১৩১ রানের ইনিংস খেলে লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটের ইতিহাসে দ্রুততম ১৬ হাজারি রানের ক্লাবে প্রবেশ করেন তিনি। পেছনে ফেলেন ব্যাটিং মাস্টার শচীন টেন্ডুলকারকে।
একই দিন মুম্বাইয়ের হয়ে উত্তরখন্ডের বিপক্ষে মাঠে নামেন রোহিত। জয়পুরে ওপেনিং করতে নেমে পেসার দেবেন্দ্র বোরার বলে জগমোহন নগরকোটির হাতে ধরা পড়েন তিনি। তাতেই দীর্ঘ ১৩ বছর পর লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে প্রথম বলে আউট হলেন। এর আগে সবশেষ ২০১২ সালের জুলাইয়ে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গোল্ডেন ডাক মারেন রোহিত।

যুক্তরাষ্ট্রের অচেনা কন্ডিশন, ড্রপ ইন পিচ থেকে ক্যারিবীয় দ্বীপের মন্থর উইকেট—সদ্য শেষ হওয়া টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে তানজিম হাসান সাকিব নিজেকে চিনিয়েছেন অন্যভাবে। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে বাংলাদেশের পেসারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ১১ উইকেট নিয়েই শুধু নয়, তাঁর আক্রমণাত্মক মনোভাব মুগ্ধ করেছে। বিশ্বকাপের সাফল্য এবং ন
০২ জুলাই ২০২৪
বিপিএলের খেলোয়াড় নিলামে এবার সবচেয়ে বেশি ১ কোটি ১০ লাখ টাকা পেয়েছেন মোহাম্মদ নাঈম শেখ। কোটি টাকার ওপরে দাম পাওয়া একমাত্র ক্রিকেটারও তিনি। কিন্তু যে প্রত্যাশায় এই দামে তাঁকে কিনে নিয়েছিল চট্টগ্রাম রয়্যালস...
৩ ঘণ্টা আগে
দলে ছিলেন নিলামে রেকর্ড দামে বিক্রি হওয়া নাঈম শেখ। ১ কোটি ১০ লাখ টাকায় এই ব্যাটারকে কিনেছিল চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স। কিন্তু প্রথম ম্যাচে ব্যাট হাতে চরমভাবে হতাশ করেছেন তিনি।
৬ ঘণ্টা আগে
ইউনেক্স-সানরাইজ বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল সিরিজের পুরুষ দ্বৈতে অল বাংলাদেশ ফাইনালে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে গৌরব সিংহ ও আবদুল জহির তানভীর জুটি। শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ ইনডোর স্টেডিয়ামে আজ পুরুষ দ্বৈতের ফাইনালে গৌরব-তানভীর জুটি ২১-১৯, ১৭-২১ ও ২২-২০ সেটে মিজানুর রহমান ও রাহাতুন নাঈম জুটিকে হারিয়ে সোনা জিতেছে।
৬ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

দলে ছিলেন নিলামে রেকর্ড দামে বিক্রি হওয়া নাঈম শেখ। ১ কোটি ১০ লাখ টাকায় এই ব্যাটারকে কিনেছিল চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স। কিন্তু প্রথম ম্যাচে ব্যাট হাতে চরমভাবে হতাশ করেছেন তিনি। নাঈম ব্যর্থ হলেও দলের হাল ধরেন আরেক ওপেনার মির্জা তাহির বেগ। তাঁর ফিফটিতে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল) দিনের দ্বিতীয় ম্যাচে নোয়াখালী এক্সপ্রেসের বিপক্ষে ১৭৪ রানের পুঁজি পেয়েছে চট্টগ্রাম।
দেখেশুনেই ব্যাট চালাচ্ছিলেন দুই ওপেনার নাঈম ও তাহির। কখনো ধীরগতি আবার কখনো সুযোগ পেলে হাত খুলে খেলে ইনিংসের শেষ বলে আউট হন এই পাকিস্তান ক্রিকেটার। বিপরীত চিত্র নাঈমের। উইকেটে থিতু হতে পারেননি তিনি। টস জিতে আগে ব্যাট করতে নামা চট্টগ্রাম শিবিরে প্রথম আঘাত হানেন মেহেদি হাসান রানা। তাঁর করা চতুর্থ ওভারের শেষ বলে সাব্বির হোসেনের হাতে ধরা পড়েন নাঈম। ১১ বলে ২ বাউন্ডারিতে সমান রান করেন এই ব্যাটার। বাকি ৩ রান দৌঁড়ে নেন।
এই পরিসংখ্যান নাঈমের চিরাচরিত দূর্বলতাই তুলে ধরছে। সিঙ্গেলে দুর্বল হওয়ায় শক্তিশালী বোলিং আক্রমণের বিপক্ষে সাবলীয় ব্যাটিং করতে বেগ পেতে হয় তাঁকে। আছে ফুটওয়ার্কের সমস্যা। বাউন্ডারি আদায় করে রানের চাকা সচল রাখার চেষ্টা করেন নাঈম। যেদিন বাউন্ডারি মারতে ব্যর্থ হন সেদিন বেশ ধুঁকতে দেখা যায় তাঁকে। কিংবা ফেরেন শুরুতেই। আজ তেমন অভিজ্ঞতার সাক্ষীই হলেন ২৬ বছর বয়সী এই ব্যাটার। নিলামে সিলেট টাইটান্স, নোয়াখালী এবং রংপুর রাইডার্সের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে নাঈমকে দলে ভেড়ায় চট্টগ্রাম। প্রথম ম্যাচে ব্যাট হাতে ব্যর্থ হয়ে ফ্র্যাঞ্চাইজি কর্তৃপক্ষের চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়ালেন নাঈম।
নাঈম প্যাভিলিয়নে বসে দেখেছেন তাহিরের দায়িত্বশীল ব্যাটিং। হাসান মাহমুদের করা ২০তম ওভারের শেষ বলে এলবিডব্লু হওয়ার আগে ৮০ রান করেন তাহির। ৬৯ বল খেললেও চট্টগ্রামের দুর্বল ব্যাটিং লাইনের বিবেচনায় তাঁর এই ইনিংসের গুরুত্ব অনেক। ১৩ বলে ২৬ রান এনে দেন শেখ মেহেদি হাসান। এছাড়া মাহমুদুল হাসান জয় ১৭ ও মাহফিজুল ইসলাম করেন ১৬ রান। নোয়াখালীর হয়ে ৯ রানে ২ উইকেট নেন সাব্বির। মাজ সাদাকাত, জহির খান, রানা ও মাহমুদ নেন একটি করে উইকেট।

দলে ছিলেন নিলামে রেকর্ড দামে বিক্রি হওয়া নাঈম শেখ। ১ কোটি ১০ লাখ টাকায় এই ব্যাটারকে কিনেছিল চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স। কিন্তু প্রথম ম্যাচে ব্যাট হাতে চরমভাবে হতাশ করেছেন তিনি। নাঈম ব্যর্থ হলেও দলের হাল ধরেন আরেক ওপেনার মির্জা তাহির বেগ। তাঁর ফিফটিতে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল) দিনের দ্বিতীয় ম্যাচে নোয়াখালী এক্সপ্রেসের বিপক্ষে ১৭৪ রানের পুঁজি পেয়েছে চট্টগ্রাম।
দেখেশুনেই ব্যাট চালাচ্ছিলেন দুই ওপেনার নাঈম ও তাহির। কখনো ধীরগতি আবার কখনো সুযোগ পেলে হাত খুলে খেলে ইনিংসের শেষ বলে আউট হন এই পাকিস্তান ক্রিকেটার। বিপরীত চিত্র নাঈমের। উইকেটে থিতু হতে পারেননি তিনি। টস জিতে আগে ব্যাট করতে নামা চট্টগ্রাম শিবিরে প্রথম আঘাত হানেন মেহেদি হাসান রানা। তাঁর করা চতুর্থ ওভারের শেষ বলে সাব্বির হোসেনের হাতে ধরা পড়েন নাঈম। ১১ বলে ২ বাউন্ডারিতে সমান রান করেন এই ব্যাটার। বাকি ৩ রান দৌঁড়ে নেন।
এই পরিসংখ্যান নাঈমের চিরাচরিত দূর্বলতাই তুলে ধরছে। সিঙ্গেলে দুর্বল হওয়ায় শক্তিশালী বোলিং আক্রমণের বিপক্ষে সাবলীয় ব্যাটিং করতে বেগ পেতে হয় তাঁকে। আছে ফুটওয়ার্কের সমস্যা। বাউন্ডারি আদায় করে রানের চাকা সচল রাখার চেষ্টা করেন নাঈম। যেদিন বাউন্ডারি মারতে ব্যর্থ হন সেদিন বেশ ধুঁকতে দেখা যায় তাঁকে। কিংবা ফেরেন শুরুতেই। আজ তেমন অভিজ্ঞতার সাক্ষীই হলেন ২৬ বছর বয়সী এই ব্যাটার। নিলামে সিলেট টাইটান্স, নোয়াখালী এবং রংপুর রাইডার্সের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে নাঈমকে দলে ভেড়ায় চট্টগ্রাম। প্রথম ম্যাচে ব্যাট হাতে ব্যর্থ হয়ে ফ্র্যাঞ্চাইজি কর্তৃপক্ষের চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়ালেন নাঈম।
নাঈম প্যাভিলিয়নে বসে দেখেছেন তাহিরের দায়িত্বশীল ব্যাটিং। হাসান মাহমুদের করা ২০তম ওভারের শেষ বলে এলবিডব্লু হওয়ার আগে ৮০ রান করেন তাহির। ৬৯ বল খেললেও চট্টগ্রামের দুর্বল ব্যাটিং লাইনের বিবেচনায় তাঁর এই ইনিংসের গুরুত্ব অনেক। ১৩ বলে ২৬ রান এনে দেন শেখ মেহেদি হাসান। এছাড়া মাহমুদুল হাসান জয় ১৭ ও মাহফিজুল ইসলাম করেন ১৬ রান। নোয়াখালীর হয়ে ৯ রানে ২ উইকেট নেন সাব্বির। মাজ সাদাকাত, জহির খান, রানা ও মাহমুদ নেন একটি করে উইকেট।

যুক্তরাষ্ট্রের অচেনা কন্ডিশন, ড্রপ ইন পিচ থেকে ক্যারিবীয় দ্বীপের মন্থর উইকেট—সদ্য শেষ হওয়া টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে তানজিম হাসান সাকিব নিজেকে চিনিয়েছেন অন্যভাবে। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে বাংলাদেশের পেসারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ১১ উইকেট নিয়েই শুধু নয়, তাঁর আক্রমণাত্মক মনোভাব মুগ্ধ করেছে। বিশ্বকাপের সাফল্য এবং ন
০২ জুলাই ২০২৪
বিপিএলের খেলোয়াড় নিলামে এবার সবচেয়ে বেশি ১ কোটি ১০ লাখ টাকা পেয়েছেন মোহাম্মদ নাঈম শেখ। কোটি টাকার ওপরে দাম পাওয়া একমাত্র ক্রিকেটারও তিনি। কিন্তু যে প্রত্যাশায় এই দামে তাঁকে কিনে নিয়েছিল চট্টগ্রাম রয়্যালস...
৩ ঘণ্টা আগে
বিজয় হাজারে ট্রফিতে আজকের দিনটা দুই রকমের হয়ে থাকল বিরাট কোহলি ও রোহিত শর্মার জন্য। দিল্লির হয়ে দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে এদিন বিশ্ব রেকর্ড গড়েছেন কোহলি। অন্যদিকে শূন্য রানে আউট হয়ে তেতো অভিজ্ঞতা নিয়ে মাঠ ছেড়েছেন রোহিত।
৫ ঘণ্টা আগে
ইউনেক্স-সানরাইজ বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল সিরিজের পুরুষ দ্বৈতে অল বাংলাদেশ ফাইনালে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে গৌরব সিংহ ও আবদুল জহির তানভীর জুটি। শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ ইনডোর স্টেডিয়ামে আজ পুরুষ দ্বৈতের ফাইনালে গৌরব-তানভীর জুটি ২১-১৯, ১৭-২১ ও ২২-২০ সেটে মিজানুর রহমান ও রাহাতুন নাঈম জুটিকে হারিয়ে সোনা জিতেছে।
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ইউনেক্স-সানরাইজ বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল সিরিজের পুরুষ দ্বৈতে অল বাংলাদেশ ফাইনালে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে গৌরব সিংহ ও আবদুল জহির তানভীর জুটি। শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ ইনডোর স্টেডিয়ামে আজ পুরুষ দ্বৈতের ফাইনালে গৌরব-তানভীর জুটি ২১-১৯, ১৭-২১ ও ২২-২০ সেটে মিজানুর রহমান ও রাহাতুন নাঈম জুটিকে হারিয়ে সোনা জিতেছে।
তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ প্রথম সেটে গৌরব সিংহ ও আবদুল জহির তানভীর জুটি ২১-১৯ পয়েন্টে জেতে। দ্বিতীয় সেটে কোর্ট পরিবর্তন করার পর ভাগ্য বদলে যায় মিজানুর রহমান ও রাহাতুন নাঈম জুটির। টানা পয়েন্ট পেতে শুরু করেন তাঁরা। এই সেটে ৭-১ পয়েন্টে পিছিয়ে পড়েও ১৫-১৩ পয়েন্টে এগিয়ে যায় গৌরব-তানভীর জুটি। মিজান ও নাঈম জুটি ২১-১৭ পয়েন্টে জিতলে ১-১ সেটে ড্র হয় খেলা।
তৃতীয় সেটেও তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়ে তোলে উভয় জুটি। ২০-২০ পয়েন্টে সমান ছিল দুই জুটিই। কিন্তু শেষপর্যন্ত টানা দুই পয়েন্ট পেয়ে ২২-২০ পয়েন্টে শেষ সেট জিতে ২-১ সেটে চ্যাম্পিয়ন হয় গৌরব-তানভীর জুটি।

ইউনেক্স-সানরাইজ বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল সিরিজের পুরুষ দ্বৈতে অল বাংলাদেশ ফাইনালে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে গৌরব সিংহ ও আবদুল জহির তানভীর জুটি। শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ ইনডোর স্টেডিয়ামে আজ পুরুষ দ্বৈতের ফাইনালে গৌরব-তানভীর জুটি ২১-১৯, ১৭-২১ ও ২২-২০ সেটে মিজানুর রহমান ও রাহাতুন নাঈম জুটিকে হারিয়ে সোনা জিতেছে।
তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ প্রথম সেটে গৌরব সিংহ ও আবদুল জহির তানভীর জুটি ২১-১৯ পয়েন্টে জেতে। দ্বিতীয় সেটে কোর্ট পরিবর্তন করার পর ভাগ্য বদলে যায় মিজানুর রহমান ও রাহাতুন নাঈম জুটির। টানা পয়েন্ট পেতে শুরু করেন তাঁরা। এই সেটে ৭-১ পয়েন্টে পিছিয়ে পড়েও ১৫-১৩ পয়েন্টে এগিয়ে যায় গৌরব-তানভীর জুটি। মিজান ও নাঈম জুটি ২১-১৭ পয়েন্টে জিতলে ১-১ সেটে ড্র হয় খেলা।
তৃতীয় সেটেও তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়ে তোলে উভয় জুটি। ২০-২০ পয়েন্টে সমান ছিল দুই জুটিই। কিন্তু শেষপর্যন্ত টানা দুই পয়েন্ট পেয়ে ২২-২০ পয়েন্টে শেষ সেট জিতে ২-১ সেটে চ্যাম্পিয়ন হয় গৌরব-তানভীর জুটি।

যুক্তরাষ্ট্রের অচেনা কন্ডিশন, ড্রপ ইন পিচ থেকে ক্যারিবীয় দ্বীপের মন্থর উইকেট—সদ্য শেষ হওয়া টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে তানজিম হাসান সাকিব নিজেকে চিনিয়েছেন অন্যভাবে। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে বাংলাদেশের পেসারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ১১ উইকেট নিয়েই শুধু নয়, তাঁর আক্রমণাত্মক মনোভাব মুগ্ধ করেছে। বিশ্বকাপের সাফল্য এবং ন
০২ জুলাই ২০২৪
বিপিএলের খেলোয়াড় নিলামে এবার সবচেয়ে বেশি ১ কোটি ১০ লাখ টাকা পেয়েছেন মোহাম্মদ নাঈম শেখ। কোটি টাকার ওপরে দাম পাওয়া একমাত্র ক্রিকেটারও তিনি। কিন্তু যে প্রত্যাশায় এই দামে তাঁকে কিনে নিয়েছিল চট্টগ্রাম রয়্যালস...
৩ ঘণ্টা আগে
বিজয় হাজারে ট্রফিতে আজকের দিনটা দুই রকমের হয়ে থাকল বিরাট কোহলি ও রোহিত শর্মার জন্য। দিল্লির হয়ে দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে এদিন বিশ্ব রেকর্ড গড়েছেন কোহলি। অন্যদিকে শূন্য রানে আউট হয়ে তেতো অভিজ্ঞতা নিয়ে মাঠ ছেড়েছেন রোহিত।
৫ ঘণ্টা আগে
দলে ছিলেন নিলামে রেকর্ড দামে বিক্রি হওয়া নাঈম শেখ। ১ কোটি ১০ লাখ টাকায় এই ব্যাটারকে কিনেছিল চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স। কিন্তু প্রথম ম্যাচে ব্যাট হাতে চরমভাবে হতাশ করেছেন তিনি।
৬ ঘণ্টা আগে