
২০২৩ এশিয়া কাপের আগে হুট করে জাতীয় দলে ডাক পান তানজিদ হাসান তামিম। এশিয়া কাপ ও ওয়ানডে বিশ্বকাপে ভালো না করতে পারলেও নিজেকে প্রমাণ করেছেন এই বিপিএলে। ১ সেঞ্চুরি ও ২ ফিফটিতে ১৩৫.৬৮ স্ট্রাইকরেটে করেছেন ৩৮৪ রান। যদিও তাঁর দল চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স বিদায় নিয়েছে প্লে-অফে হেরে। গতকাল নিজের ব্যর্থতা আর প্রত্যাবর্তনের গল্প শোনালেন আজকের পত্রিকাকে। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন লাইছ ত্বোহা।

প্রশ্ন: এবারের বিপিএলে নিজেকে আরও ভালোভাবে চেনানোর লক্ষ্য নিয়েই কি খেলেছেন? নিজের পারফরম্যান্স নিয়ে কতটা তৃপ্ত?
তানজিদ হাসান তামিম: আসলে আমার এ রকম কোনো লক্ষ্য ছিল না। যেটা হয়েছে আলহামদুলিল্লাহ, নিজের পারফরম্যান্স নিয়েও খুশি। আমার একটাই পরিকল্পনা ছিল—দলের জন্য অবদান রাখা; যেটা দলে ভূমিকা রাখবে। দলকে ভালো পর্যায়ে পৌঁছে দেওয়াই ছিল লক্ষ্য।
প্রশ্ন: ভালো পারফরম্যান্স করেছেন, দল ফাইনালে যেতে পারেনি, ফাইনাল পর্যন্ত গেলে সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক হওয়ার সুযোগ পেতেন, কতটা আক্ষেপ এটা নিয়ে?
তানজিদ: দলকে ফাইনাল পর্যন্ত নিয়ে যেতে পারলে অবশ্যই ভালো লাগত। তবু যা হয়েছে; দল এবং ব্যক্তিগত পারফরম্যান্স নিয়ে বলব আলহামদুলিল্লাহ। আমার আসলে কোনো আক্ষেপ নেই।
প্রশ্ন: সেঞ্চুরি করেছেন, আপনার স্ট্রাইকরেটও দারুণ—১৩৫.৬৮; ব্যাটিংয়ে কী পরিবর্তন এনেছেন নিজেকে ফিরে পেতে?
তানজিদ: তেমন কোনো পরিবর্তন আনিনি। শুরুতে কয়েকটা ম্যাচে রান পেয়েছি কিন্তু ইনিংস বড় করতে পারিনি। পরে আবার ছন্দ পেয়েছিলাম, চেষ্টা করেছি কাজে লাগাতে। এ ছাড়া ব্যাটিংয়ে তেমন কোনো পরিবর্তন ছিল না।
প্রশ্ন: বিপিএলে মাঠের চারদিকে শট খেলার দক্ষতা তো দেখালেনই। শটের রেঞ্জ বাড়াতে বিশেষ কাজ করেছেন?
তানজিদ: না, শট নিয়ে ওভাবে আলাদা কাজ করা হয়নি। আমি আগেও যেটা বললাম, দলের পরিস্থিতি অনুযায়ী খেলা, সব সময় স্বাভাবিক থাকার চেষ্টা করেছি। মূলত বলের রেট দেখেছি, বল অনুযায়ী বাউন্ডারি ছাড়া করা এবং চেষ্টা করেছি উইকেটে থেকে মাঠের চারপাশে ব্যাটিং করার।
প্রশ্ন: ইমার্জিং এশিয়া কাপ থেকে হঠাৎ ওয়ানডে বিশ্বকাপ-এশিয়া কাপে সুযোগ পেলেন, মানসিকভাবে কতটা প্রস্তুত ছিলেন ওই সময়ে?
তানজিদ: আমি সব সময় প্রস্তুত থাকি। সব সময় চেষ্টা বা লক্ষ্য থাকে দলকে ভালো কিছু দেওয়ার। হয়তো বিশ্বকাপে ভালো কিছু করতে পারিনি। নিজেও ভালো করতে পারিনি, দলও ভালো করতে পারেনি। এর মধ্যেও ইতিবাচক ব্যাপারগুলো নেওয়ার চেষ্টা করি। বিশ্বকাপে বিভিন্ন দলের সঙ্গে খেলেছি, অনেক খেলোয়াড় দেখেছি, এটা ভবিষ্যতে আমার কাজে লাগবে।
প্রশ্ন: সর্বশেষ বিশ্বকাপে থেকে কোন বিষয়টা বেশি শিখেছেন?
তানজিদ: অবশ্যই দেখেন, যেটা হয়তো আরও পরেই শিখতাম বা আরও পরেই খেলা হতো, সেটা একটু আগে হওয়ার কারণে এখনই শিখছি। এটা হয়তো আমার সামনে কাজে দেবে। কিছুটা সহজ হয়ে যাবে খেলা।
প্রশ্ন: পুনেতে ভারতের বিপক্ষে দারুণ ফিফটি করেছিলেন, ওটা কিছুটা আত্মবিশ্বাস জোগানোর কথা আপনার। এরপরও সময়টা অনুকূলে যায়নি, তখন কোন চিন্তা বেশি কাজ করেছে?
তানজিদ: দেখেন, আমি অনেক ইনিংস ভালো শুরু করেছি, কিন্তু সেটা বড় করতে পারিনি, এটা আমার ব্যর্থতা। এখন কাজ করছি নিজের সমস্যাগুলো নিয়ে।
প্রশ্ন: এখন যেহেতু গুছিয়ে নেওয়ার সুযোগ পেয়েছেন, শ্রীলঙ্কা সিরিজে বিপিএলের তামিমকে দেখার আশা তো করাই যায়, নাকি?
তানজিদ: ওদের সঙ্গে খেলেছি আগেও। চেষ্টা থাকবে ইতিবাচক থাকার। দলে যে ভূমিকা দেবে, সেটা পালনের জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা করব। যেহেতু আমাদের নিজেদের মাঠে খেলা, চেনা কন্ডিশন। অবশ্যই চাইব বিপিএলের এই ধারাবাহিকতা শ্রীলঙ্কা সিরিজেও ধরে রাখার, গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখার।
প্রশ্ন: কঠিন সময়ে টিম ম্যানেজমেন্ট আপনাকে অনেক সাপোর্ট দিয়েছে, একজন তরুণ ক্রিকেটার হিসেবে এটা কতটা অনুপ্রেরণাদায়ক ছিল?
তানজিদ: আলহামদুলিল্লাহ, এটা অনুপ্রেরণার ছিল। কঠিন সময়ে যখন টিম ম্যানেজমেন্ট বিশ্বাস রাখে, তখন একজন খেলোয়াড়কে অনেক অনুপ্রেরণা দেয়, কোনো চাপ মনে হয় না। সেদিক থেকে বলব, অনেক সাপোর্ট দিয়েছে।
প্রশ্ন: কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহে আপনাকে কীভাবে উৎসাহিত করেন?
তানজিদ: (সাপোর্ট করা) এর চেয়ে বড় উৎসাহ আর কিছু হতে পারে না—সবকিছু নিয়ে ইতিবাচক থাকা, ভালো বিষয় নিয়ে কথা বলা, ভালো চিন্তাভাবনা করা, এটা আসলে তাঁর কাছ থেকে পেয়েছি।
প্রশ্ন: এবারের বিপিএলে নিজেকে আরও ভালোভাবে চেনানোর লক্ষ্য নিয়েই কি খেলেছেন? নিজের পারফরম্যান্স নিয়ে কতটা তৃপ্ত?
তানজিদ হাসান তামিম: আসলে আমার এ রকম কোনো লক্ষ্য ছিল না। যেটা হয়েছে আলহামদুলিল্লাহ, নিজের পারফরম্যান্স নিয়েও খুশি। আমার একটাই পরিকল্পনা ছিল—দলের জন্য অবদান রাখা; যেটা দলে ভূমিকা রাখবে। দলকে ভালো পর্যায়ে পৌঁছে দেওয়াই ছিল লক্ষ্য।
প্রশ্ন: ভালো পারফরম্যান্স করেছেন, দল ফাইনালে যেতে পারেনি, ফাইনাল পর্যন্ত গেলে সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক হওয়ার সুযোগ পেতেন, কতটা আক্ষেপ এটা নিয়ে?
তানজিদ: দলকে ফাইনাল পর্যন্ত নিয়ে যেতে পারলে অবশ্যই ভালো লাগত। তবু যা হয়েছে; দল এবং ব্যক্তিগত পারফরম্যান্স নিয়ে বলব আলহামদুলিল্লাহ। আমার আসলে কোনো আক্ষেপ নেই।
প্রশ্ন: সেঞ্চুরি করেছেন, আপনার স্ট্রাইকরেটও দারুণ—১৩৫.৬৮; ব্যাটিংয়ে কী পরিবর্তন এনেছেন নিজেকে ফিরে পেতে?
তানজিদ: তেমন কোনো পরিবর্তন আনিনি। শুরুতে কয়েকটা ম্যাচে রান পেয়েছি কিন্তু ইনিংস বড় করতে পারিনি। পরে আবার ছন্দ পেয়েছিলাম, চেষ্টা করেছি কাজে লাগাতে। এ ছাড়া ব্যাটিংয়ে তেমন কোনো পরিবর্তন ছিল না।
প্রশ্ন: বিপিএলে মাঠের চারদিকে শট খেলার দক্ষতা তো দেখালেনই। শটের রেঞ্জ বাড়াতে বিশেষ কাজ করেছেন?
তানজিদ: না, শট নিয়ে ওভাবে আলাদা কাজ করা হয়নি। আমি আগেও যেটা বললাম, দলের পরিস্থিতি অনুযায়ী খেলা, সব সময় স্বাভাবিক থাকার চেষ্টা করেছি। মূলত বলের রেট দেখেছি, বল অনুযায়ী বাউন্ডারি ছাড়া করা এবং চেষ্টা করেছি উইকেটে থেকে মাঠের চারপাশে ব্যাটিং করার।
প্রশ্ন: ইমার্জিং এশিয়া কাপ থেকে হঠাৎ ওয়ানডে বিশ্বকাপ-এশিয়া কাপে সুযোগ পেলেন, মানসিকভাবে কতটা প্রস্তুত ছিলেন ওই সময়ে?
তানজিদ: আমি সব সময় প্রস্তুত থাকি। সব সময় চেষ্টা বা লক্ষ্য থাকে দলকে ভালো কিছু দেওয়ার। হয়তো বিশ্বকাপে ভালো কিছু করতে পারিনি। নিজেও ভালো করতে পারিনি, দলও ভালো করতে পারেনি। এর মধ্যেও ইতিবাচক ব্যাপারগুলো নেওয়ার চেষ্টা করি। বিশ্বকাপে বিভিন্ন দলের সঙ্গে খেলেছি, অনেক খেলোয়াড় দেখেছি, এটা ভবিষ্যতে আমার কাজে লাগবে।
প্রশ্ন: সর্বশেষ বিশ্বকাপে থেকে কোন বিষয়টা বেশি শিখেছেন?
তানজিদ: অবশ্যই দেখেন, যেটা হয়তো আরও পরেই শিখতাম বা আরও পরেই খেলা হতো, সেটা একটু আগে হওয়ার কারণে এখনই শিখছি। এটা হয়তো আমার সামনে কাজে দেবে। কিছুটা সহজ হয়ে যাবে খেলা।
প্রশ্ন: পুনেতে ভারতের বিপক্ষে দারুণ ফিফটি করেছিলেন, ওটা কিছুটা আত্মবিশ্বাস জোগানোর কথা আপনার। এরপরও সময়টা অনুকূলে যায়নি, তখন কোন চিন্তা বেশি কাজ করেছে?
তানজিদ: দেখেন, আমি অনেক ইনিংস ভালো শুরু করেছি, কিন্তু সেটা বড় করতে পারিনি, এটা আমার ব্যর্থতা। এখন কাজ করছি নিজের সমস্যাগুলো নিয়ে।
প্রশ্ন: এখন যেহেতু গুছিয়ে নেওয়ার সুযোগ পেয়েছেন, শ্রীলঙ্কা সিরিজে বিপিএলের তামিমকে দেখার আশা তো করাই যায়, নাকি?
তানজিদ: ওদের সঙ্গে খেলেছি আগেও। চেষ্টা থাকবে ইতিবাচক থাকার। দলে যে ভূমিকা দেবে, সেটা পালনের জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা করব। যেহেতু আমাদের নিজেদের মাঠে খেলা, চেনা কন্ডিশন। অবশ্যই চাইব বিপিএলের এই ধারাবাহিকতা শ্রীলঙ্কা সিরিজেও ধরে রাখার, গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখার।
প্রশ্ন: কঠিন সময়ে টিম ম্যানেজমেন্ট আপনাকে অনেক সাপোর্ট দিয়েছে, একজন তরুণ ক্রিকেটার হিসেবে এটা কতটা অনুপ্রেরণাদায়ক ছিল?
তানজিদ: আলহামদুলিল্লাহ, এটা অনুপ্রেরণার ছিল। কঠিন সময়ে যখন টিম ম্যানেজমেন্ট বিশ্বাস রাখে, তখন একজন খেলোয়াড়কে অনেক অনুপ্রেরণা দেয়, কোনো চাপ মনে হয় না। সেদিক থেকে বলব, অনেক সাপোর্ট দিয়েছে।
প্রশ্ন: কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহে আপনাকে কীভাবে উৎসাহিত করেন?
তানজিদ: (সাপোর্ট করা) এর চেয়ে বড় উৎসাহ আর কিছু হতে পারে না—সবকিছু নিয়ে ইতিবাচক থাকা, ভালো বিষয় নিয়ে কথা বলা, ভালো চিন্তাভাবনা করা, এটা আসলে তাঁর কাছ থেকে পেয়েছি।

২০২৩ এশিয়া কাপের আগে হুট করে জাতীয় দলে ডাক পান তানজিদ হাসান তামিম। এশিয়া কাপ ও ওয়ানডে বিশ্বকাপে ভালো না করতে পারলেও নিজেকে প্রমাণ করেছেন এই বিপিএলে। ১ সেঞ্চুরি ও ২ ফিফটিতে ১৩৫.৬৮ স্ট্রাইকরেটে করেছেন ৩৮৪ রান। যদিও তাঁর দল চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স বিদায় নিয়েছে প্লে-অফে হেরে। গতকাল নিজের ব্যর্থতা আর প্রত্যাবর্তনের গল্প শোনালেন আজকের পত্রিকাকে। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন লাইছ ত্বোহা।

প্রশ্ন: এবারের বিপিএলে নিজেকে আরও ভালোভাবে চেনানোর লক্ষ্য নিয়েই কি খেলেছেন? নিজের পারফরম্যান্স নিয়ে কতটা তৃপ্ত?
তানজিদ হাসান তামিম: আসলে আমার এ রকম কোনো লক্ষ্য ছিল না। যেটা হয়েছে আলহামদুলিল্লাহ, নিজের পারফরম্যান্স নিয়েও খুশি। আমার একটাই পরিকল্পনা ছিল—দলের জন্য অবদান রাখা; যেটা দলে ভূমিকা রাখবে। দলকে ভালো পর্যায়ে পৌঁছে দেওয়াই ছিল লক্ষ্য।
প্রশ্ন: ভালো পারফরম্যান্স করেছেন, দল ফাইনালে যেতে পারেনি, ফাইনাল পর্যন্ত গেলে সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক হওয়ার সুযোগ পেতেন, কতটা আক্ষেপ এটা নিয়ে?
তানজিদ: দলকে ফাইনাল পর্যন্ত নিয়ে যেতে পারলে অবশ্যই ভালো লাগত। তবু যা হয়েছে; দল এবং ব্যক্তিগত পারফরম্যান্স নিয়ে বলব আলহামদুলিল্লাহ। আমার আসলে কোনো আক্ষেপ নেই।
প্রশ্ন: সেঞ্চুরি করেছেন, আপনার স্ট্রাইকরেটও দারুণ—১৩৫.৬৮; ব্যাটিংয়ে কী পরিবর্তন এনেছেন নিজেকে ফিরে পেতে?
তানজিদ: তেমন কোনো পরিবর্তন আনিনি। শুরুতে কয়েকটা ম্যাচে রান পেয়েছি কিন্তু ইনিংস বড় করতে পারিনি। পরে আবার ছন্দ পেয়েছিলাম, চেষ্টা করেছি কাজে লাগাতে। এ ছাড়া ব্যাটিংয়ে তেমন কোনো পরিবর্তন ছিল না।
প্রশ্ন: বিপিএলে মাঠের চারদিকে শট খেলার দক্ষতা তো দেখালেনই। শটের রেঞ্জ বাড়াতে বিশেষ কাজ করেছেন?
তানজিদ: না, শট নিয়ে ওভাবে আলাদা কাজ করা হয়নি। আমি আগেও যেটা বললাম, দলের পরিস্থিতি অনুযায়ী খেলা, সব সময় স্বাভাবিক থাকার চেষ্টা করেছি। মূলত বলের রেট দেখেছি, বল অনুযায়ী বাউন্ডারি ছাড়া করা এবং চেষ্টা করেছি উইকেটে থেকে মাঠের চারপাশে ব্যাটিং করার।
প্রশ্ন: ইমার্জিং এশিয়া কাপ থেকে হঠাৎ ওয়ানডে বিশ্বকাপ-এশিয়া কাপে সুযোগ পেলেন, মানসিকভাবে কতটা প্রস্তুত ছিলেন ওই সময়ে?
তানজিদ: আমি সব সময় প্রস্তুত থাকি। সব সময় চেষ্টা বা লক্ষ্য থাকে দলকে ভালো কিছু দেওয়ার। হয়তো বিশ্বকাপে ভালো কিছু করতে পারিনি। নিজেও ভালো করতে পারিনি, দলও ভালো করতে পারেনি। এর মধ্যেও ইতিবাচক ব্যাপারগুলো নেওয়ার চেষ্টা করি। বিশ্বকাপে বিভিন্ন দলের সঙ্গে খেলেছি, অনেক খেলোয়াড় দেখেছি, এটা ভবিষ্যতে আমার কাজে লাগবে।
প্রশ্ন: সর্বশেষ বিশ্বকাপে থেকে কোন বিষয়টা বেশি শিখেছেন?
তানজিদ: অবশ্যই দেখেন, যেটা হয়তো আরও পরেই শিখতাম বা আরও পরেই খেলা হতো, সেটা একটু আগে হওয়ার কারণে এখনই শিখছি। এটা হয়তো আমার সামনে কাজে দেবে। কিছুটা সহজ হয়ে যাবে খেলা।
প্রশ্ন: পুনেতে ভারতের বিপক্ষে দারুণ ফিফটি করেছিলেন, ওটা কিছুটা আত্মবিশ্বাস জোগানোর কথা আপনার। এরপরও সময়টা অনুকূলে যায়নি, তখন কোন চিন্তা বেশি কাজ করেছে?
তানজিদ: দেখেন, আমি অনেক ইনিংস ভালো শুরু করেছি, কিন্তু সেটা বড় করতে পারিনি, এটা আমার ব্যর্থতা। এখন কাজ করছি নিজের সমস্যাগুলো নিয়ে।
প্রশ্ন: এখন যেহেতু গুছিয়ে নেওয়ার সুযোগ পেয়েছেন, শ্রীলঙ্কা সিরিজে বিপিএলের তামিমকে দেখার আশা তো করাই যায়, নাকি?
তানজিদ: ওদের সঙ্গে খেলেছি আগেও। চেষ্টা থাকবে ইতিবাচক থাকার। দলে যে ভূমিকা দেবে, সেটা পালনের জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা করব। যেহেতু আমাদের নিজেদের মাঠে খেলা, চেনা কন্ডিশন। অবশ্যই চাইব বিপিএলের এই ধারাবাহিকতা শ্রীলঙ্কা সিরিজেও ধরে রাখার, গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখার।
প্রশ্ন: কঠিন সময়ে টিম ম্যানেজমেন্ট আপনাকে অনেক সাপোর্ট দিয়েছে, একজন তরুণ ক্রিকেটার হিসেবে এটা কতটা অনুপ্রেরণাদায়ক ছিল?
তানজিদ: আলহামদুলিল্লাহ, এটা অনুপ্রেরণার ছিল। কঠিন সময়ে যখন টিম ম্যানেজমেন্ট বিশ্বাস রাখে, তখন একজন খেলোয়াড়কে অনেক অনুপ্রেরণা দেয়, কোনো চাপ মনে হয় না। সেদিক থেকে বলব, অনেক সাপোর্ট দিয়েছে।
প্রশ্ন: কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহে আপনাকে কীভাবে উৎসাহিত করেন?
তানজিদ: (সাপোর্ট করা) এর চেয়ে বড় উৎসাহ আর কিছু হতে পারে না—সবকিছু নিয়ে ইতিবাচক থাকা, ভালো বিষয় নিয়ে কথা বলা, ভালো চিন্তাভাবনা করা, এটা আসলে তাঁর কাছ থেকে পেয়েছি।
প্রশ্ন: এবারের বিপিএলে নিজেকে আরও ভালোভাবে চেনানোর লক্ষ্য নিয়েই কি খেলেছেন? নিজের পারফরম্যান্স নিয়ে কতটা তৃপ্ত?
তানজিদ হাসান তামিম: আসলে আমার এ রকম কোনো লক্ষ্য ছিল না। যেটা হয়েছে আলহামদুলিল্লাহ, নিজের পারফরম্যান্স নিয়েও খুশি। আমার একটাই পরিকল্পনা ছিল—দলের জন্য অবদান রাখা; যেটা দলে ভূমিকা রাখবে। দলকে ভালো পর্যায়ে পৌঁছে দেওয়াই ছিল লক্ষ্য।
প্রশ্ন: ভালো পারফরম্যান্স করেছেন, দল ফাইনালে যেতে পারেনি, ফাইনাল পর্যন্ত গেলে সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক হওয়ার সুযোগ পেতেন, কতটা আক্ষেপ এটা নিয়ে?
তানজিদ: দলকে ফাইনাল পর্যন্ত নিয়ে যেতে পারলে অবশ্যই ভালো লাগত। তবু যা হয়েছে; দল এবং ব্যক্তিগত পারফরম্যান্স নিয়ে বলব আলহামদুলিল্লাহ। আমার আসলে কোনো আক্ষেপ নেই।
প্রশ্ন: সেঞ্চুরি করেছেন, আপনার স্ট্রাইকরেটও দারুণ—১৩৫.৬৮; ব্যাটিংয়ে কী পরিবর্তন এনেছেন নিজেকে ফিরে পেতে?
তানজিদ: তেমন কোনো পরিবর্তন আনিনি। শুরুতে কয়েকটা ম্যাচে রান পেয়েছি কিন্তু ইনিংস বড় করতে পারিনি। পরে আবার ছন্দ পেয়েছিলাম, চেষ্টা করেছি কাজে লাগাতে। এ ছাড়া ব্যাটিংয়ে তেমন কোনো পরিবর্তন ছিল না।
প্রশ্ন: বিপিএলে মাঠের চারদিকে শট খেলার দক্ষতা তো দেখালেনই। শটের রেঞ্জ বাড়াতে বিশেষ কাজ করেছেন?
তানজিদ: না, শট নিয়ে ওভাবে আলাদা কাজ করা হয়নি। আমি আগেও যেটা বললাম, দলের পরিস্থিতি অনুযায়ী খেলা, সব সময় স্বাভাবিক থাকার চেষ্টা করেছি। মূলত বলের রেট দেখেছি, বল অনুযায়ী বাউন্ডারি ছাড়া করা এবং চেষ্টা করেছি উইকেটে থেকে মাঠের চারপাশে ব্যাটিং করার।
প্রশ্ন: ইমার্জিং এশিয়া কাপ থেকে হঠাৎ ওয়ানডে বিশ্বকাপ-এশিয়া কাপে সুযোগ পেলেন, মানসিকভাবে কতটা প্রস্তুত ছিলেন ওই সময়ে?
তানজিদ: আমি সব সময় প্রস্তুত থাকি। সব সময় চেষ্টা বা লক্ষ্য থাকে দলকে ভালো কিছু দেওয়ার। হয়তো বিশ্বকাপে ভালো কিছু করতে পারিনি। নিজেও ভালো করতে পারিনি, দলও ভালো করতে পারেনি। এর মধ্যেও ইতিবাচক ব্যাপারগুলো নেওয়ার চেষ্টা করি। বিশ্বকাপে বিভিন্ন দলের সঙ্গে খেলেছি, অনেক খেলোয়াড় দেখেছি, এটা ভবিষ্যতে আমার কাজে লাগবে।
প্রশ্ন: সর্বশেষ বিশ্বকাপে থেকে কোন বিষয়টা বেশি শিখেছেন?
তানজিদ: অবশ্যই দেখেন, যেটা হয়তো আরও পরেই শিখতাম বা আরও পরেই খেলা হতো, সেটা একটু আগে হওয়ার কারণে এখনই শিখছি। এটা হয়তো আমার সামনে কাজে দেবে। কিছুটা সহজ হয়ে যাবে খেলা।
প্রশ্ন: পুনেতে ভারতের বিপক্ষে দারুণ ফিফটি করেছিলেন, ওটা কিছুটা আত্মবিশ্বাস জোগানোর কথা আপনার। এরপরও সময়টা অনুকূলে যায়নি, তখন কোন চিন্তা বেশি কাজ করেছে?
তানজিদ: দেখেন, আমি অনেক ইনিংস ভালো শুরু করেছি, কিন্তু সেটা বড় করতে পারিনি, এটা আমার ব্যর্থতা। এখন কাজ করছি নিজের সমস্যাগুলো নিয়ে।
প্রশ্ন: এখন যেহেতু গুছিয়ে নেওয়ার সুযোগ পেয়েছেন, শ্রীলঙ্কা সিরিজে বিপিএলের তামিমকে দেখার আশা তো করাই যায়, নাকি?
তানজিদ: ওদের সঙ্গে খেলেছি আগেও। চেষ্টা থাকবে ইতিবাচক থাকার। দলে যে ভূমিকা দেবে, সেটা পালনের জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা করব। যেহেতু আমাদের নিজেদের মাঠে খেলা, চেনা কন্ডিশন। অবশ্যই চাইব বিপিএলের এই ধারাবাহিকতা শ্রীলঙ্কা সিরিজেও ধরে রাখার, গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখার।
প্রশ্ন: কঠিন সময়ে টিম ম্যানেজমেন্ট আপনাকে অনেক সাপোর্ট দিয়েছে, একজন তরুণ ক্রিকেটার হিসেবে এটা কতটা অনুপ্রেরণাদায়ক ছিল?
তানজিদ: আলহামদুলিল্লাহ, এটা অনুপ্রেরণার ছিল। কঠিন সময়ে যখন টিম ম্যানেজমেন্ট বিশ্বাস রাখে, তখন একজন খেলোয়াড়কে অনেক অনুপ্রেরণা দেয়, কোনো চাপ মনে হয় না। সেদিক থেকে বলব, অনেক সাপোর্ট দিয়েছে।
প্রশ্ন: কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহে আপনাকে কীভাবে উৎসাহিত করেন?
তানজিদ: (সাপোর্ট করা) এর চেয়ে বড় উৎসাহ আর কিছু হতে পারে না—সবকিছু নিয়ে ইতিবাচক থাকা, ভালো বিষয় নিয়ে কথা বলা, ভালো চিন্তাভাবনা করা, এটা আসলে তাঁর কাছ থেকে পেয়েছি।

নারী ফুটবল দলের কোনো আন্তর্জাতিক ম্যাচ সামনে থাকলেই উঠে আসে সাবিনা খাতুনের প্রসঙ্গ। আদৌ কি জাতীয় দলে আর সুযোগ পাবেন তিনি। গত বছর সাফ চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর কোচের সঙ্গে দ্বন্দ্বের কারণে আর জাতীয় দলে ডাক পাননি এই ফুটবলার। তবে তাঁকে অধিনায়ক করেই আজ ফুটসালের প্রাথমিক দল করেছে বাফুফে।
১৩ ঘণ্টা আগে
বিয়ে করেছেন নারী ক্রিকেটার রুমানা আহমেদ। খুলনায় আনুষ্ঠানিকভাবে নতুন ইনিংস শুরু করলেন বাংলাদেশ নারী দলের সাবেক অধিনায়ক। তাঁর স্বামীর নাম আল মামুন। মামুন একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে মহাপরিচালক হিসেবে কর্মরত।
১৫ ঘণ্টা আগে
যুব এশিয়া কাপে বাংলাদেশ টানা দুবারের চ্যাম্পিয়ন। গতকাল সংযুক্ত আরব আমরাতে নিজেদের প্রথম ম্যাচে ‘চ্যাম্পিয়নে’র মতোই খেলল বাংলাদেশ। আফগানদের হারাল ৩ উইকেটে।
১৫ ঘণ্টা আগে
পার্থ টেস্টেই চোট পান উসমান খাজা। এজন্য ব্রিজবেনের গ্যাবায় অনুষ্ঠিত সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টে মাঠে নামতে পারেননি। তবে অ্যাশেজ সিরিজের তৃতীয় টেস্টের আগে শতভাগ ফিট এই ব্যাটার। এরপরও একাদশে জায়গা পাওয়া নিয়ে শঙ্কায় আছেন তিনি। সব সিদ্ধান্ত ছেড়ে দিচ্ছেন নির্বাচকেদের ওপর।
১৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

নারী ফুটবল দলের কোনো আন্তর্জাতিক ম্যাচ সামনে থাকলেই উঠে আসে সাবিনা খাতুনের প্রসঙ্গ। আদৌ কি জাতীয় দলে আর সুযোগ পাবেন তিনি। গত বছর সাফ চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর কোচের সঙ্গে দ্বন্দ্বের কারণে আর জাতীয় দলে ডাক পাননি এই ফুটবলার। তবে তাঁকে অধিনায়ক করেই আজ ফুটসালের প্রাথমিক দল করেছে বাফুফে।
আগামী বছরের ১৩ জানুয়ারি থাইল্যান্ডে শুরু হবে সাফ ফুটসাল চ্যাম্পিয়নশিপ। বাংলাদেশসহ এতে অংশ নেবে মালদ্বীপ, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, নেপাল, ভারত ও ভুটান। রাউন্ড রবিন লিগ ফরম্যাটে সব দল একে অপরের মুখোমুখি হবে।
পুরুষ দলের কোচ সাইদ খোদারাহমির অধীনেই চলছে বাংলাদেশ নারী দলের ক্যাম্প। প্রাথমিক দলও সাজানো হয়েছে। অধিনায়কত্বের দায়িত্ব কাঁধে নেওয়া সাবিনা ছাড়াও দলে আছেন ফুটবল দলের কোচ পিটার বাটলারের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করা মাসুরা পারভীন, মাতসুশিমা সুমাইয়া, কৃষ্ণা রানী সরকার, নিলুফা ইয়াসমিনও।
সাফ ফুটসালে বাংলাদেশের প্রাথমিক দল: সাবিনা খাতুন (অধিনায়ক), মাতসুশিমা সুমাইয়া, মাসুরা পারভীন, কৃষ্ণা রানী সরকার, লিপি আক্তার, উন্নতি খাতুন, মেহেনুর আক্তার, রাত্রি মণি, সুমি খাতুন, নওশন জাহান, নিলুফা ইয়াসমিন, মিসরাত জাহান মৌসুমী, মার্জিয়া, নাসরিন আক্তার, শেজুতি ইসলাম স্মৃতি, সাথী বিশ্বাস, ইতি রানী, স্বপ্না আক্তার জিলি ।

নারী ফুটবল দলের কোনো আন্তর্জাতিক ম্যাচ সামনে থাকলেই উঠে আসে সাবিনা খাতুনের প্রসঙ্গ। আদৌ কি জাতীয় দলে আর সুযোগ পাবেন তিনি। গত বছর সাফ চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর কোচের সঙ্গে দ্বন্দ্বের কারণে আর জাতীয় দলে ডাক পাননি এই ফুটবলার। তবে তাঁকে অধিনায়ক করেই আজ ফুটসালের প্রাথমিক দল করেছে বাফুফে।
আগামী বছরের ১৩ জানুয়ারি থাইল্যান্ডে শুরু হবে সাফ ফুটসাল চ্যাম্পিয়নশিপ। বাংলাদেশসহ এতে অংশ নেবে মালদ্বীপ, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, নেপাল, ভারত ও ভুটান। রাউন্ড রবিন লিগ ফরম্যাটে সব দল একে অপরের মুখোমুখি হবে।
পুরুষ দলের কোচ সাইদ খোদারাহমির অধীনেই চলছে বাংলাদেশ নারী দলের ক্যাম্প। প্রাথমিক দলও সাজানো হয়েছে। অধিনায়কত্বের দায়িত্ব কাঁধে নেওয়া সাবিনা ছাড়াও দলে আছেন ফুটবল দলের কোচ পিটার বাটলারের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করা মাসুরা পারভীন, মাতসুশিমা সুমাইয়া, কৃষ্ণা রানী সরকার, নিলুফা ইয়াসমিনও।
সাফ ফুটসালে বাংলাদেশের প্রাথমিক দল: সাবিনা খাতুন (অধিনায়ক), মাতসুশিমা সুমাইয়া, মাসুরা পারভীন, কৃষ্ণা রানী সরকার, লিপি আক্তার, উন্নতি খাতুন, মেহেনুর আক্তার, রাত্রি মণি, সুমি খাতুন, নওশন জাহান, নিলুফা ইয়াসমিন, মিসরাত জাহান মৌসুমী, মার্জিয়া, নাসরিন আক্তার, শেজুতি ইসলাম স্মৃতি, সাথী বিশ্বাস, ইতি রানী, স্বপ্না আক্তার জিলি ।

২০২৩ এশিয়া কাপের আগে হুট করে জাতীয় দলে ডাক পান তানজিদ হাসান তামিম। এশিয়া কাপ ও ওয়ানডে বিশ্বকাপে ভালো না করতে পারলেও নিজেকে প্রমাণ করেছেন এই বিপিএলে। ১ সেঞ্চুরি ও ২ ফিফটিতে ১৩৫.৬৮ স্ট্রাইকরেটে করেছেন ৩৮৪ রান। যদিও তাঁর দল চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স বিদায় নিয়েছে প্লে-অফে হেরে। গতকাল নিজের ব্যর্থতা আর প্র
২৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
বিয়ে করেছেন নারী ক্রিকেটার রুমানা আহমেদ। খুলনায় আনুষ্ঠানিকভাবে নতুন ইনিংস শুরু করলেন বাংলাদেশ নারী দলের সাবেক অধিনায়ক। তাঁর স্বামীর নাম আল মামুন। মামুন একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে মহাপরিচালক হিসেবে কর্মরত।
১৫ ঘণ্টা আগে
যুব এশিয়া কাপে বাংলাদেশ টানা দুবারের চ্যাম্পিয়ন। গতকাল সংযুক্ত আরব আমরাতে নিজেদের প্রথম ম্যাচে ‘চ্যাম্পিয়নে’র মতোই খেলল বাংলাদেশ। আফগানদের হারাল ৩ উইকেটে।
১৫ ঘণ্টা আগে
পার্থ টেস্টেই চোট পান উসমান খাজা। এজন্য ব্রিজবেনের গ্যাবায় অনুষ্ঠিত সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টে মাঠে নামতে পারেননি। তবে অ্যাশেজ সিরিজের তৃতীয় টেস্টের আগে শতভাগ ফিট এই ব্যাটার। এরপরও একাদশে জায়গা পাওয়া নিয়ে শঙ্কায় আছেন তিনি। সব সিদ্ধান্ত ছেড়ে দিচ্ছেন নির্বাচকেদের ওপর।
১৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিয়ে করেছেন নারী ক্রিকেটার রুমানা আহমেদ। খুলনায় আনুষ্ঠানিকভাবে নতুন ইনিংস শুরু করলেন বাংলাদেশ নারী দলের সাবেক অধিনায়ক। তাঁর স্বামীর নাম আল মামুন। মামুন একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে মহাব্যবস্থাপক হিসেবে কর্মরত।
রুমানা জানান, খুব সংক্ষিপ্ত সময়ের মধ্যে তাঁদের বিয়ের অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়েছে। গতকাল অনুষ্ঠান হয়েছে খুলনার টাইগার গার্ডেনে। খুলনা থেকে ফোনে আজকের পত্রিকাকে রুমানা বললেন, ‘নতুন জীবন, একটা অদ্ভুত অনুভূতিই হচ্ছে। সবাই আমাদের জন্য দোয়া করবেন।’
বাংলাদেশের হয়ে ৫০ ওয়ানডে ও ৮৭ টি-টোয়েন্টি খেলেছেন রুমানা। জিতেছেন ২০১৮ এশিয়া কাপ। রুমানা সর্বশেষ বাংলাদেশের হয়ে খেলেছেন ২০২৪ সালের জুলাইয়ে।

বিয়ে করেছেন নারী ক্রিকেটার রুমানা আহমেদ। খুলনায় আনুষ্ঠানিকভাবে নতুন ইনিংস শুরু করলেন বাংলাদেশ নারী দলের সাবেক অধিনায়ক। তাঁর স্বামীর নাম আল মামুন। মামুন একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে মহাব্যবস্থাপক হিসেবে কর্মরত।
রুমানা জানান, খুব সংক্ষিপ্ত সময়ের মধ্যে তাঁদের বিয়ের অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়েছে। গতকাল অনুষ্ঠান হয়েছে খুলনার টাইগার গার্ডেনে। খুলনা থেকে ফোনে আজকের পত্রিকাকে রুমানা বললেন, ‘নতুন জীবন, একটা অদ্ভুত অনুভূতিই হচ্ছে। সবাই আমাদের জন্য দোয়া করবেন।’
বাংলাদেশের হয়ে ৫০ ওয়ানডে ও ৮৭ টি-টোয়েন্টি খেলেছেন রুমানা। জিতেছেন ২০১৮ এশিয়া কাপ। রুমানা সর্বশেষ বাংলাদেশের হয়ে খেলেছেন ২০২৪ সালের জুলাইয়ে।

২০২৩ এশিয়া কাপের আগে হুট করে জাতীয় দলে ডাক পান তানজিদ হাসান তামিম। এশিয়া কাপ ও ওয়ানডে বিশ্বকাপে ভালো না করতে পারলেও নিজেকে প্রমাণ করেছেন এই বিপিএলে। ১ সেঞ্চুরি ও ২ ফিফটিতে ১৩৫.৬৮ স্ট্রাইকরেটে করেছেন ৩৮৪ রান। যদিও তাঁর দল চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স বিদায় নিয়েছে প্লে-অফে হেরে। গতকাল নিজের ব্যর্থতা আর প্র
২৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
নারী ফুটবল দলের কোনো আন্তর্জাতিক ম্যাচ সামনে থাকলেই উঠে আসে সাবিনা খাতুনের প্রসঙ্গ। আদৌ কি জাতীয় দলে আর সুযোগ পাবেন তিনি। গত বছর সাফ চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর কোচের সঙ্গে দ্বন্দ্বের কারণে আর জাতীয় দলে ডাক পাননি এই ফুটবলার। তবে তাঁকে অধিনায়ক করেই আজ ফুটসালের প্রাথমিক দল করেছে বাফুফে।
১৩ ঘণ্টা আগে
যুব এশিয়া কাপে বাংলাদেশ টানা দুবারের চ্যাম্পিয়ন। গতকাল সংযুক্ত আরব আমরাতে নিজেদের প্রথম ম্যাচে ‘চ্যাম্পিয়নে’র মতোই খেলল বাংলাদেশ। আফগানদের হারাল ৩ উইকেটে।
১৫ ঘণ্টা আগে
পার্থ টেস্টেই চোট পান উসমান খাজা। এজন্য ব্রিজবেনের গ্যাবায় অনুষ্ঠিত সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টে মাঠে নামতে পারেননি। তবে অ্যাশেজ সিরিজের তৃতীয় টেস্টের আগে শতভাগ ফিট এই ব্যাটার। এরপরও একাদশে জায়গা পাওয়া নিয়ে শঙ্কায় আছেন তিনি। সব সিদ্ধান্ত ছেড়ে দিচ্ছেন নির্বাচকেদের ওপর।
১৬ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

যুব এশিয়া কাপে বাংলাদেশ টানা দুবারের চ্যাম্পিয়ন। আজ সংযুক্ত আরব আমিরাতে নিজেদের প্রথম ম্যাচে ‘চ্যাম্পিয়নে’র মতোই খেলল বাংলাদেশ। আফগানদের হারাল ৩ উইকেটে।
আইসিসির একাডেমি মাঠে টস জিতে আগে ব্যাট করে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৭ উইকেটে ২৮৩ রান তোলে আফগানিস্তান অনূর্ধ্ব-১৯ দল। লক্ষ্য তাড়ায় ৭ উইকেট হারিয়ে ৭ বল হাতে রেখেই জিতে যায় বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল (২৮৪/৭)।
বড় লক্ষ্য তাড়ায় বাংলাদেশ দলকে দুর্দান্ত শুরু এনে দিয়েছিলেন দুই ওপেনার জাওয়াদ আবরার ও রিফাত বেগ। ১০৬ বলে ১৫১ রান করেন তাঁরা। রিফাতের বিদায়ে ছিন্ন হয় এই জুটি। আউট হওয়ার আগে ৫টি চার ও ২টি ছক্কায় ৬৮ বলে ৬২ রান করেন তিনি। রিফাত আউট হয়ে গেলেও সেঞ্চুরির দিকে এগিয়ে যাচ্ছিলেন আবরার। কিন্তু নড়বড়ে নব্বুইয়ে আউট হয়ে যান তিনি। আফগান বোলার রুহুল্লাহ আরবের দ্বিতীয় শিকার হওয়ার আগে ৯টি চার ও ছয়টি ছয়ে ১১২ বলে ৯৬ রান করেন তিনি।
দুই ওপেনারের বিদায়ের পর উইকেটে জুটি বাঁধেন আজিজুল হাকিম ও কালাম সিদ্দিকী। ৭১ বলে তারা ৬৬ রান যোগ করেন। তাতে ২ উইকেট হারিয়েই ২৩৫ রান তুলে ফেলে বাংলাদেশ। কিন্তু এরপরই ‘মিনি’ মোড়ক লাগে বাংলাদেশ ইনিংসে। ২৩৬ থেকে ২৬৪—এই ২৮ রানের মধ্যে ৪ উইকেট হারিয়ে ফেলে বাংলাদেশ। যার মধ্যে আছে ৪৮ বলে ৪৭ রান করা অধিনায়ক আজিজুল হাকিম ও ৩৬ বলে ২৯ রান করা কালাম সিদ্দিকীর উইকেটও।
এরপর দলের ওপর চাপ সৃষ্টি হলেও দল লক্ষ্যের কাছাকাছি থাকায় কোনো অসুবিধা হয়নি। ১৬ বলে ২৬ রান করে দল জয় দলের জয় নিশ্চিত করেই মাঠ ছাড়েন আবদুল আজিজ। তাঁর এই ইনিংসে আছে ৩টি ছক্কা।
এর আগে প্রথমে ব্যাট করে ফয়সাল শিনোজাদার সেঞ্চুরির সুবাদে ৭ উইকেটে ৮৩ রান তোলে আফগানিস্তান। ১৬ রানে ওপেনার খালিদ আহমেদজাইয়ের (৩) বিদায়ের পর উইকেটে এসে দলের হাল ধরেন শিনোজাদা। ৮টি চার ও ৪টি ছয়ে ৯৪ বলে ১০৩ রান করেন তিনি।
শিনোজাদার বাইরে আর বলার মতোন তেমন রান করতে পারেনি কেউ। তবে এক প্রান্ত আগলে রেখে খেললে সতীর্থদের ছোট-মাঝারি অবদানেই ৭ উইকেটে আফগানদের স্কোর ২৮০ ছাড়িয়ে যায়। শিনোজাদার পর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৪৪ রান আসে উজাইরুল্লাহ নিয়াজাইয়ের ব্যাটে। বল হাতে ২টি করে উইকেট নিয়েছেন ইকবাল হোসেন ইমন ও শাহরিয়ার আহমেদ।

যুব এশিয়া কাপে বাংলাদেশ টানা দুবারের চ্যাম্পিয়ন। আজ সংযুক্ত আরব আমিরাতে নিজেদের প্রথম ম্যাচে ‘চ্যাম্পিয়নে’র মতোই খেলল বাংলাদেশ। আফগানদের হারাল ৩ উইকেটে।
আইসিসির একাডেমি মাঠে টস জিতে আগে ব্যাট করে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৭ উইকেটে ২৮৩ রান তোলে আফগানিস্তান অনূর্ধ্ব-১৯ দল। লক্ষ্য তাড়ায় ৭ উইকেট হারিয়ে ৭ বল হাতে রেখেই জিতে যায় বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল (২৮৪/৭)।
বড় লক্ষ্য তাড়ায় বাংলাদেশ দলকে দুর্দান্ত শুরু এনে দিয়েছিলেন দুই ওপেনার জাওয়াদ আবরার ও রিফাত বেগ। ১০৬ বলে ১৫১ রান করেন তাঁরা। রিফাতের বিদায়ে ছিন্ন হয় এই জুটি। আউট হওয়ার আগে ৫টি চার ও ২টি ছক্কায় ৬৮ বলে ৬২ রান করেন তিনি। রিফাত আউট হয়ে গেলেও সেঞ্চুরির দিকে এগিয়ে যাচ্ছিলেন আবরার। কিন্তু নড়বড়ে নব্বুইয়ে আউট হয়ে যান তিনি। আফগান বোলার রুহুল্লাহ আরবের দ্বিতীয় শিকার হওয়ার আগে ৯টি চার ও ছয়টি ছয়ে ১১২ বলে ৯৬ রান করেন তিনি।
দুই ওপেনারের বিদায়ের পর উইকেটে জুটি বাঁধেন আজিজুল হাকিম ও কালাম সিদ্দিকী। ৭১ বলে তারা ৬৬ রান যোগ করেন। তাতে ২ উইকেট হারিয়েই ২৩৫ রান তুলে ফেলে বাংলাদেশ। কিন্তু এরপরই ‘মিনি’ মোড়ক লাগে বাংলাদেশ ইনিংসে। ২৩৬ থেকে ২৬৪—এই ২৮ রানের মধ্যে ৪ উইকেট হারিয়ে ফেলে বাংলাদেশ। যার মধ্যে আছে ৪৮ বলে ৪৭ রান করা অধিনায়ক আজিজুল হাকিম ও ৩৬ বলে ২৯ রান করা কালাম সিদ্দিকীর উইকেটও।
এরপর দলের ওপর চাপ সৃষ্টি হলেও দল লক্ষ্যের কাছাকাছি থাকায় কোনো অসুবিধা হয়নি। ১৬ বলে ২৬ রান করে দল জয় দলের জয় নিশ্চিত করেই মাঠ ছাড়েন আবদুল আজিজ। তাঁর এই ইনিংসে আছে ৩টি ছক্কা।
এর আগে প্রথমে ব্যাট করে ফয়সাল শিনোজাদার সেঞ্চুরির সুবাদে ৭ উইকেটে ৮৩ রান তোলে আফগানিস্তান। ১৬ রানে ওপেনার খালিদ আহমেদজাইয়ের (৩) বিদায়ের পর উইকেটে এসে দলের হাল ধরেন শিনোজাদা। ৮টি চার ও ৪টি ছয়ে ৯৪ বলে ১০৩ রান করেন তিনি।
শিনোজাদার বাইরে আর বলার মতোন তেমন রান করতে পারেনি কেউ। তবে এক প্রান্ত আগলে রেখে খেললে সতীর্থদের ছোট-মাঝারি অবদানেই ৭ উইকেটে আফগানদের স্কোর ২৮০ ছাড়িয়ে যায়। শিনোজাদার পর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৪৪ রান আসে উজাইরুল্লাহ নিয়াজাইয়ের ব্যাটে। বল হাতে ২টি করে উইকেট নিয়েছেন ইকবাল হোসেন ইমন ও শাহরিয়ার আহমেদ।

২০২৩ এশিয়া কাপের আগে হুট করে জাতীয় দলে ডাক পান তানজিদ হাসান তামিম। এশিয়া কাপ ও ওয়ানডে বিশ্বকাপে ভালো না করতে পারলেও নিজেকে প্রমাণ করেছেন এই বিপিএলে। ১ সেঞ্চুরি ও ২ ফিফটিতে ১৩৫.৬৮ স্ট্রাইকরেটে করেছেন ৩৮৪ রান। যদিও তাঁর দল চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স বিদায় নিয়েছে প্লে-অফে হেরে। গতকাল নিজের ব্যর্থতা আর প্র
২৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
নারী ফুটবল দলের কোনো আন্তর্জাতিক ম্যাচ সামনে থাকলেই উঠে আসে সাবিনা খাতুনের প্রসঙ্গ। আদৌ কি জাতীয় দলে আর সুযোগ পাবেন তিনি। গত বছর সাফ চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর কোচের সঙ্গে দ্বন্দ্বের কারণে আর জাতীয় দলে ডাক পাননি এই ফুটবলার। তবে তাঁকে অধিনায়ক করেই আজ ফুটসালের প্রাথমিক দল করেছে বাফুফে।
১৩ ঘণ্টা আগে
বিয়ে করেছেন নারী ক্রিকেটার রুমানা আহমেদ। খুলনায় আনুষ্ঠানিকভাবে নতুন ইনিংস শুরু করলেন বাংলাদেশ নারী দলের সাবেক অধিনায়ক। তাঁর স্বামীর নাম আল মামুন। মামুন একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে মহাপরিচালক হিসেবে কর্মরত।
১৫ ঘণ্টা আগে
পার্থ টেস্টেই চোট পান উসমান খাজা। এজন্য ব্রিজবেনের গ্যাবায় অনুষ্ঠিত সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টে মাঠে নামতে পারেননি। তবে অ্যাশেজ সিরিজের তৃতীয় টেস্টের আগে শতভাগ ফিট এই ব্যাটার। এরপরও একাদশে জায়গা পাওয়া নিয়ে শঙ্কায় আছেন তিনি। সব সিদ্ধান্ত ছেড়ে দিচ্ছেন নির্বাচকেদের ওপর।
১৬ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

পার্থ টেস্টেই চোট পান উসমান খাজা। এজন্য ব্রিজবেনের গ্যাবায় অনুষ্ঠিত সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টে মাঠে নামতে পারেননি। তবে অ্যাশেজ সিরিজের তৃতীয় টেস্টের আগে শতভাগ ফিট এই ব্যাটার। এরপরও একাদশে জায়গা পাওয়া নিয়ে শঙ্কায় আছেন তিনি। সব সিদ্ধান্ত ছেড়ে দিচ্ছেন নির্বাচকেদের ওপর।
পার্থ টেস্টে ফিল্ডিংয়ের শেষের দিকে মাঠের বাইরে ছিলেন খাজা। এজন্য ওপেনিংয়ে নামতে পারেননি। ব্যাট করতে নামেন ৪ নম্বরে। মাত্র ২ রান করে ফেরেন তিনি। তাঁর পরিবর্তে ওপেনিং করতে নেমে ১২৩ রানের ইনিংস খেলেন হেড।
ব্রিজবেনের গোলাপি টেস্টেও ওপেনিং করতে নামেন তিনি। এ যাত্রায় দুই ইনিংসে এই মারকুটে ব্যাটার করেন ৩৩ ও ২২ রান। অ্যাডিলেড টেস্টের আগে সুস্থ হওয়ায় ওপেনিংয়ে ফেরার সুযোগ থাকছে খাজার। তবে সেটা নির্ভর করছে নির্বাচক এবং ম্যানেজমেন্টের ওপর।
খাজা বলেন, ‘আমি একাদশে ফিরতে চাই। কিন্তু বাস্তবতা হলো আমি জানি না কী হবে। এটা আমার সিদ্ধান্ত নয়। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আমি বুঝেছি—কোন বিষয়গুলো আমার নিয়ন্ত্রণে, আর কোনগুলো নয়। ফিটনেসের দিক থেকে আমি বর্তমানে খুব ভালো অনুভব করছি। আমি খেলার জন্য প্রস্তুত। এছাড়া আর আমার নিয়ন্ত্রণে নেই। তাই দেখা যাক কী হয়।’
সুস্থ হওয়ার জন্য গত সপ্তাহে প্রচুর পরিশ্রম করেছেন খাজা, ‘আমি এখন খেলার জন্য শতভাগ ফিট আছি। পার্থ টেস্টের আগেও আমি নিজেকে শতভাগই মনে করেছিলাম। কিছু বিষয় এমনই হয়। ফিট হওয়ার জন্য যা করা দরকার আমি ঠিক তাই করেছি। গত এক সপ্তাহ কঠোর পরিশ্রম করেছি। আসলে তখন শুধু রিহ্যাবই করতে হয়েছে। এটা আমার কাছে বিরক্তিকর মনে হয়। কারণ ইনজুরিতে পড়লে কাজটা আরও বেশি করতে হয়।’

পার্থ টেস্টেই চোট পান উসমান খাজা। এজন্য ব্রিজবেনের গ্যাবায় অনুষ্ঠিত সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টে মাঠে নামতে পারেননি। তবে অ্যাশেজ সিরিজের তৃতীয় টেস্টের আগে শতভাগ ফিট এই ব্যাটার। এরপরও একাদশে জায়গা পাওয়া নিয়ে শঙ্কায় আছেন তিনি। সব সিদ্ধান্ত ছেড়ে দিচ্ছেন নির্বাচকেদের ওপর।
পার্থ টেস্টে ফিল্ডিংয়ের শেষের দিকে মাঠের বাইরে ছিলেন খাজা। এজন্য ওপেনিংয়ে নামতে পারেননি। ব্যাট করতে নামেন ৪ নম্বরে। মাত্র ২ রান করে ফেরেন তিনি। তাঁর পরিবর্তে ওপেনিং করতে নেমে ১২৩ রানের ইনিংস খেলেন হেড।
ব্রিজবেনের গোলাপি টেস্টেও ওপেনিং করতে নামেন তিনি। এ যাত্রায় দুই ইনিংসে এই মারকুটে ব্যাটার করেন ৩৩ ও ২২ রান। অ্যাডিলেড টেস্টের আগে সুস্থ হওয়ায় ওপেনিংয়ে ফেরার সুযোগ থাকছে খাজার। তবে সেটা নির্ভর করছে নির্বাচক এবং ম্যানেজমেন্টের ওপর।
খাজা বলেন, ‘আমি একাদশে ফিরতে চাই। কিন্তু বাস্তবতা হলো আমি জানি না কী হবে। এটা আমার সিদ্ধান্ত নয়। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আমি বুঝেছি—কোন বিষয়গুলো আমার নিয়ন্ত্রণে, আর কোনগুলো নয়। ফিটনেসের দিক থেকে আমি বর্তমানে খুব ভালো অনুভব করছি। আমি খেলার জন্য প্রস্তুত। এছাড়া আর আমার নিয়ন্ত্রণে নেই। তাই দেখা যাক কী হয়।’
সুস্থ হওয়ার জন্য গত সপ্তাহে প্রচুর পরিশ্রম করেছেন খাজা, ‘আমি এখন খেলার জন্য শতভাগ ফিট আছি। পার্থ টেস্টের আগেও আমি নিজেকে শতভাগই মনে করেছিলাম। কিছু বিষয় এমনই হয়। ফিট হওয়ার জন্য যা করা দরকার আমি ঠিক তাই করেছি। গত এক সপ্তাহ কঠোর পরিশ্রম করেছি। আসলে তখন শুধু রিহ্যাবই করতে হয়েছে। এটা আমার কাছে বিরক্তিকর মনে হয়। কারণ ইনজুরিতে পড়লে কাজটা আরও বেশি করতে হয়।’

২০২৩ এশিয়া কাপের আগে হুট করে জাতীয় দলে ডাক পান তানজিদ হাসান তামিম। এশিয়া কাপ ও ওয়ানডে বিশ্বকাপে ভালো না করতে পারলেও নিজেকে প্রমাণ করেছেন এই বিপিএলে। ১ সেঞ্চুরি ও ২ ফিফটিতে ১৩৫.৬৮ স্ট্রাইকরেটে করেছেন ৩৮৪ রান। যদিও তাঁর দল চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স বিদায় নিয়েছে প্লে-অফে হেরে। গতকাল নিজের ব্যর্থতা আর প্র
২৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
নারী ফুটবল দলের কোনো আন্তর্জাতিক ম্যাচ সামনে থাকলেই উঠে আসে সাবিনা খাতুনের প্রসঙ্গ। আদৌ কি জাতীয় দলে আর সুযোগ পাবেন তিনি। গত বছর সাফ চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর কোচের সঙ্গে দ্বন্দ্বের কারণে আর জাতীয় দলে ডাক পাননি এই ফুটবলার। তবে তাঁকে অধিনায়ক করেই আজ ফুটসালের প্রাথমিক দল করেছে বাফুফে।
১৩ ঘণ্টা আগে
বিয়ে করেছেন নারী ক্রিকেটার রুমানা আহমেদ। খুলনায় আনুষ্ঠানিকভাবে নতুন ইনিংস শুরু করলেন বাংলাদেশ নারী দলের সাবেক অধিনায়ক। তাঁর স্বামীর নাম আল মামুন। মামুন একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে মহাপরিচালক হিসেবে কর্মরত।
১৫ ঘণ্টা আগে
যুব এশিয়া কাপে বাংলাদেশ টানা দুবারের চ্যাম্পিয়ন। গতকাল সংযুক্ত আরব আমরাতে নিজেদের প্রথম ম্যাচে ‘চ্যাম্পিয়নে’র মতোই খেলল বাংলাদেশ। আফগানদের হারাল ৩ উইকেটে।
১৫ ঘণ্টা আগে