হামজা চৌধুরী, শমিত শোম, ফাহামিদুল ইসলাম আসার পর গত পাঁচ মাসে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত যে ফুটবলার তুমুল আলোচিত, সেই কিউবা মিচেল এখন বাংলাদেশে। তিন বছরের চুক্তি করে বসুন্ধরা কিংসে নাম লেখানো ১৯ বছরের অ্যাটাকিং মিডফিল্ডার পরশু সন্ধ্যায় দলীয় অনুশীলন শেষে সময় দিলেন আজকের পত্রিকাকে। কিউবার সাক্ষাৎকার নিয়েছেন রানা আব্বাস।
রানা আব্বাস, ঢাকা

প্রশ্ন: বাংলাদেশে কেমন লাগছে সবকিছু? কী কী সবচেয়ে ভালো লেগেছে?
কিউবা মিচেল: ভালোই চলছে। খাবারের কথা বলতে হবে। বাড়িতে আমার মা অনেক ভিন্ন ধরনের বাঙালি খাবার রান্না করেন। এখন মনে হচ্ছে প্রতিদিনই তা খেতে পারি। সকাল, দুপুর, রাত—সব সময়। এটাই সম্ভবত অন্যতম সেরা ব্যাপার।
প্রশ্ন: কোন বিষয়টি সবচেয়ে চ্যালেঞ্জিং লাগছে?
কিউবা: টাইম জোন। ঘুমের সঙ্গে মানিয়ে নিতে সমস্যা হচ্ছে। পরিবারের সঙ্গে কথা বলাটাও। এখানে যখন বেলা ২টা, সেখানে তারা তখনো সজাগ হয়নি। সময় পার্থক্যটা বেশ চ্যালেঞ্জিং হয়ে দাঁড়িয়েছে।
প্রশ্ন: ক্যারিবিয়ান বংশোদ্ভূত হয়েও কেন জাতীয় দলে খেলতে বাংলাদেশকে বেছে নিলেন?
কিউবা: (বাংলাদেশ ফুটবল) ফেডারেশন প্রথমে যেভাবে আমার সঙ্গে যোগাযোগ করেছে এবং ভক্তদের কাছ থেকে যেভাবে ভালোবাসা ও সমর্থন পেয়েছি, সেটা অন্যতম বড় কারণ। তারা আমাকে যেভাবে ভালোবাসে এবং খেলতে দেখতে চায়, সেটা উৎসাহিত করেছে (বাংলাদেশে) খেলতে। তাদের প্রতি আমার ভালোবাসা আরও গভীর হয়েছে। আমি বলব এটাই সবচেয়ে বড় কারণ।
প্রশ্ন: বসুন্ধরা কিংসের সঙ্গে ৩ বছরের চুক্তি করার পেছনে কোন বিষয়টি বেশি কাজ করেছে?
কিউবা: সান্ডারল্যান্ড ছাড়ার পর মানসিকভাবে কঠিন সময় যাচ্ছিল আমার। বুঝতে পারছিলাম না, পরবর্তী দুই-তিন বছরে আমার ক্যারিয়ার কোথায় যাবে। তখন ক্লাব (কিংস) যোগাযোগ করল এবং আমাকে যে প্রজেক্টের অংশ হতে বলল, সেটার অংশ হতে চেয়েছিলাম। এখানে গেম টাইম এবং মূল দলে খেলার অভিজ্ঞতা পাব। হ্যাঁ, সম্ভবত এটিই সবচেয়ে বড় বিষয় ছিল।
প্রশ্ন: সান্ডারল্যান্ড ছাড়ার পর কি মনে হয়েছিল ইউরোপে খেলার সুযোগ পাবেন না?
কিউবা: হ্যাঁ, বিষয়টি নিয়ে আমি ভেবেছি। সান্ডারল্যান্ড ছাড়ার পর নতুন গন্তব্য খুঁজছিলাম। তবে খুব বেশি অপশন ছিল না আমার হাতে। সবাই জানে ইউরোপ খুব প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ। যদি জাতীয় দলে খেলতে চাই, যেসব মহাদেশীয় টুর্নামেন্ট খেলব এবং নিজের উন্নতি করতে মনে হয়েছে, এটাই সেরা পদক্ষেপ—আমার জন্য এটাই সেরা সিদ্ধান্ত ছিল।
প্রশ্ন: বাংলাদেশের ফুটবল সংস্কৃতিতে নতুন কিছু যোগ করতে কতটা আত্মবিশ্বাসী?
কিউবা: হ্যাঁ, অবশ্যই মাঠে আমার সৃজনশীলতা এবং গোল করার সক্ষমতা দিয়ে আমি দল ও ক্লাবকে আরও এগিয়ে নিতে পারব। হয়তো বাংলাদেশ ফুটবলের জন্য এটি বড় কিছু হবে। এখানে সবকিছুই উন্মুক্ত। আশা করি, ভালো কিছু হবে।
প্রশ্ন: বিপিএল খেলে কি মনে হয় বাংলাদেশের ফুটবলকে হামজা ও শমিতের চেয়ে ভালো বুঝতে পারবেন আপনি?
কিউবা: আমি অনেকের সঙ্গে কথা বলেছি এবং তারা মনে করে এই ক্লাবে যোগ দেওয়াটা জাতীয় দলে খেলার ক্ষেত্রে আমাকে সহায়তা করবে। সবাই জানে জাতীয় দলের অনেক খেলোয়াড় কিংসের হয়ে খেলে। মাঠ ও মাঠের বাইরে খেলোয়াড়দের সঙ্গে সম্পর্ক রাখাটা অনেক কিছু সহজ করে দেবে। মাঠে আমার কাজও সহজ করে দেবে।
প্রশ্ন: ঘরোয়া ফুটবল প্রায়ই সমালোচিত হয় বাজে সুযোগ সুবিধা ও মাঠের জন্য। আপনার নিশ্চয়ই জানা?
কিউবা: এখানে যোগ দেওয়ার আগেই আমি তা জানতাম। তবে এটা অন্যতম কারণ, কেন আমি এই ক্লাবকে বেছে নিয়েছি। বাংলাদেশের মধ্যে তাদের সেরা সুযোগ-সুবিধা, সেরা জিম আছে। তাদের সবকিছুই সেরা। আমি মনে করি, সেসব আমার উন্নতিতে বাধা হবে না। সে কারণে আমি এ সিদ্ধান্ত নিয়েছি।
প্রশ্ন: প্রবাসী খেলোয়াড়দের নিয়ে সমর্থকদের মধ্যে আলাদা উন্মাদনা রয়েছে। তারা মনে করে প্রবাসী ফুটবলারেরা এসেই পারফর্ম করতে পারবে। এটা কি আপনার কাছে বাড়তি চাপ মনে হয়?
কিউবা: চাপ তো কিছুটা থাকবে। তবে শুধু সমর্থকেরা নয়, আমিও নিজের কাছে এমন প্রত্যাশা করি। আমি যেখান থেকে এসেছি, সেখান থেকে এসে পারফর্ম করাটা গুরুত্বপূর্ণ। এর জন্যই এখানে আসা। নিজেকে নিয়ে আমার ও সমর্থকদের তাই একই প্রত্যাশা। আমার মনে হয় না খুব বেশি চাপ থাকবে। তবে এটা এমন কিছু নয়, যেটাতে আমি অভ্যস্ত নই।

প্রশ্ন: জাতীয় দল নিয়ে আপনার লক্ষ্য কী?
কিউবা: আন্তর্জাতিক ফুটবল খেলা সম্ভবত প্রতিটি ফুটবলারের স্বপ্ন। পুরো দেশকে প্রতিনিধিত্ব করা আমার এবং পরিবারের জন্য বড় সম্মানের। জাতীয় দলের জন্য লক্ষ্য বলতে বোঝায় বড় টুর্নামেন্টে খেলার যোগ্যতা অর্জন করা। সবচেয়ে বড় লক্ষ্য বিশ্বকাপে খেলা। দলের অনেকে তা করতে চাইবে।
প্রশ্ন: আপনার কি মনে হয় জাতীয় দলে আরও বেশি প্রবাসী ফুটবলার আসা উচিত?
কিউবা: অবশ্যই আসা উচিত। আমি ইতিমধ্যে কয়েকজনের সঙ্গে কথা বলেছি। হামজা আসার পর দেখেছেন শমিত এসেছে। আমিও খেলতে চাই জাতীয় দলে। আমার আসাটা লিগের জন্য অবশ্যই বড় ব্যাপার হতে পারে। বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত অনেক খেলোয়াড়ই আমাকে দেখবে এবং তারাও বাংলাদেশের লিগে খেলতে চাইবে।
প্রশ্ন: অনূর্ধ্ব-২৩ এশিয়ান কাপ বাছাই নিয়ে আপনি কতটা আশাবাদী?
কিউবা: অবশ্যই আশাবাদী। আমি কোচের সঙ্গে কথা বলেছি। টুর্নামেন্টের জন্য খুবই ভালো একটি দল গড়েছেন তিনি। সব খেলোয়াড় টুর্নামেন্টটি গুরুত্বের সঙ্গে নিচ্ছে। অনূর্ধ্ব-২৩ হোক বা জাতীয় দল, দিন শেষে আমি দেশকে প্রতিনিধিত্ব করব এবং নিজের সবটুকু দিয়ে চেষ্টা করব। অবশ্যই লক্ষ্য থাকবে কোয়ালিফাই করার। না করতে পারলে সেটা হবে হতাশার। আমাদের যথেষ্ট ভালো স্কোয়াড রয়েছে।

প্রশ্ন: বাংলাদেশে কেমন লাগছে সবকিছু? কী কী সবচেয়ে ভালো লেগেছে?
কিউবা মিচেল: ভালোই চলছে। খাবারের কথা বলতে হবে। বাড়িতে আমার মা অনেক ভিন্ন ধরনের বাঙালি খাবার রান্না করেন। এখন মনে হচ্ছে প্রতিদিনই তা খেতে পারি। সকাল, দুপুর, রাত—সব সময়। এটাই সম্ভবত অন্যতম সেরা ব্যাপার।
প্রশ্ন: কোন বিষয়টি সবচেয়ে চ্যালেঞ্জিং লাগছে?
কিউবা: টাইম জোন। ঘুমের সঙ্গে মানিয়ে নিতে সমস্যা হচ্ছে। পরিবারের সঙ্গে কথা বলাটাও। এখানে যখন বেলা ২টা, সেখানে তারা তখনো সজাগ হয়নি। সময় পার্থক্যটা বেশ চ্যালেঞ্জিং হয়ে দাঁড়িয়েছে।
প্রশ্ন: ক্যারিবিয়ান বংশোদ্ভূত হয়েও কেন জাতীয় দলে খেলতে বাংলাদেশকে বেছে নিলেন?
কিউবা: (বাংলাদেশ ফুটবল) ফেডারেশন প্রথমে যেভাবে আমার সঙ্গে যোগাযোগ করেছে এবং ভক্তদের কাছ থেকে যেভাবে ভালোবাসা ও সমর্থন পেয়েছি, সেটা অন্যতম বড় কারণ। তারা আমাকে যেভাবে ভালোবাসে এবং খেলতে দেখতে চায়, সেটা উৎসাহিত করেছে (বাংলাদেশে) খেলতে। তাদের প্রতি আমার ভালোবাসা আরও গভীর হয়েছে। আমি বলব এটাই সবচেয়ে বড় কারণ।
প্রশ্ন: বসুন্ধরা কিংসের সঙ্গে ৩ বছরের চুক্তি করার পেছনে কোন বিষয়টি বেশি কাজ করেছে?
কিউবা: সান্ডারল্যান্ড ছাড়ার পর মানসিকভাবে কঠিন সময় যাচ্ছিল আমার। বুঝতে পারছিলাম না, পরবর্তী দুই-তিন বছরে আমার ক্যারিয়ার কোথায় যাবে। তখন ক্লাব (কিংস) যোগাযোগ করল এবং আমাকে যে প্রজেক্টের অংশ হতে বলল, সেটার অংশ হতে চেয়েছিলাম। এখানে গেম টাইম এবং মূল দলে খেলার অভিজ্ঞতা পাব। হ্যাঁ, সম্ভবত এটিই সবচেয়ে বড় বিষয় ছিল।
প্রশ্ন: সান্ডারল্যান্ড ছাড়ার পর কি মনে হয়েছিল ইউরোপে খেলার সুযোগ পাবেন না?
কিউবা: হ্যাঁ, বিষয়টি নিয়ে আমি ভেবেছি। সান্ডারল্যান্ড ছাড়ার পর নতুন গন্তব্য খুঁজছিলাম। তবে খুব বেশি অপশন ছিল না আমার হাতে। সবাই জানে ইউরোপ খুব প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ। যদি জাতীয় দলে খেলতে চাই, যেসব মহাদেশীয় টুর্নামেন্ট খেলব এবং নিজের উন্নতি করতে মনে হয়েছে, এটাই সেরা পদক্ষেপ—আমার জন্য এটাই সেরা সিদ্ধান্ত ছিল।
প্রশ্ন: বাংলাদেশের ফুটবল সংস্কৃতিতে নতুন কিছু যোগ করতে কতটা আত্মবিশ্বাসী?
কিউবা: হ্যাঁ, অবশ্যই মাঠে আমার সৃজনশীলতা এবং গোল করার সক্ষমতা দিয়ে আমি দল ও ক্লাবকে আরও এগিয়ে নিতে পারব। হয়তো বাংলাদেশ ফুটবলের জন্য এটি বড় কিছু হবে। এখানে সবকিছুই উন্মুক্ত। আশা করি, ভালো কিছু হবে।
প্রশ্ন: বিপিএল খেলে কি মনে হয় বাংলাদেশের ফুটবলকে হামজা ও শমিতের চেয়ে ভালো বুঝতে পারবেন আপনি?
কিউবা: আমি অনেকের সঙ্গে কথা বলেছি এবং তারা মনে করে এই ক্লাবে যোগ দেওয়াটা জাতীয় দলে খেলার ক্ষেত্রে আমাকে সহায়তা করবে। সবাই জানে জাতীয় দলের অনেক খেলোয়াড় কিংসের হয়ে খেলে। মাঠ ও মাঠের বাইরে খেলোয়াড়দের সঙ্গে সম্পর্ক রাখাটা অনেক কিছু সহজ করে দেবে। মাঠে আমার কাজও সহজ করে দেবে।
প্রশ্ন: ঘরোয়া ফুটবল প্রায়ই সমালোচিত হয় বাজে সুযোগ সুবিধা ও মাঠের জন্য। আপনার নিশ্চয়ই জানা?
কিউবা: এখানে যোগ দেওয়ার আগেই আমি তা জানতাম। তবে এটা অন্যতম কারণ, কেন আমি এই ক্লাবকে বেছে নিয়েছি। বাংলাদেশের মধ্যে তাদের সেরা সুযোগ-সুবিধা, সেরা জিম আছে। তাদের সবকিছুই সেরা। আমি মনে করি, সেসব আমার উন্নতিতে বাধা হবে না। সে কারণে আমি এ সিদ্ধান্ত নিয়েছি।
প্রশ্ন: প্রবাসী খেলোয়াড়দের নিয়ে সমর্থকদের মধ্যে আলাদা উন্মাদনা রয়েছে। তারা মনে করে প্রবাসী ফুটবলারেরা এসেই পারফর্ম করতে পারবে। এটা কি আপনার কাছে বাড়তি চাপ মনে হয়?
কিউবা: চাপ তো কিছুটা থাকবে। তবে শুধু সমর্থকেরা নয়, আমিও নিজের কাছে এমন প্রত্যাশা করি। আমি যেখান থেকে এসেছি, সেখান থেকে এসে পারফর্ম করাটা গুরুত্বপূর্ণ। এর জন্যই এখানে আসা। নিজেকে নিয়ে আমার ও সমর্থকদের তাই একই প্রত্যাশা। আমার মনে হয় না খুব বেশি চাপ থাকবে। তবে এটা এমন কিছু নয়, যেটাতে আমি অভ্যস্ত নই।

প্রশ্ন: জাতীয় দল নিয়ে আপনার লক্ষ্য কী?
কিউবা: আন্তর্জাতিক ফুটবল খেলা সম্ভবত প্রতিটি ফুটবলারের স্বপ্ন। পুরো দেশকে প্রতিনিধিত্ব করা আমার এবং পরিবারের জন্য বড় সম্মানের। জাতীয় দলের জন্য লক্ষ্য বলতে বোঝায় বড় টুর্নামেন্টে খেলার যোগ্যতা অর্জন করা। সবচেয়ে বড় লক্ষ্য বিশ্বকাপে খেলা। দলের অনেকে তা করতে চাইবে।
প্রশ্ন: আপনার কি মনে হয় জাতীয় দলে আরও বেশি প্রবাসী ফুটবলার আসা উচিত?
কিউবা: অবশ্যই আসা উচিত। আমি ইতিমধ্যে কয়েকজনের সঙ্গে কথা বলেছি। হামজা আসার পর দেখেছেন শমিত এসেছে। আমিও খেলতে চাই জাতীয় দলে। আমার আসাটা লিগের জন্য অবশ্যই বড় ব্যাপার হতে পারে। বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত অনেক খেলোয়াড়ই আমাকে দেখবে এবং তারাও বাংলাদেশের লিগে খেলতে চাইবে।
প্রশ্ন: অনূর্ধ্ব-২৩ এশিয়ান কাপ বাছাই নিয়ে আপনি কতটা আশাবাদী?
কিউবা: অবশ্যই আশাবাদী। আমি কোচের সঙ্গে কথা বলেছি। টুর্নামেন্টের জন্য খুবই ভালো একটি দল গড়েছেন তিনি। সব খেলোয়াড় টুর্নামেন্টটি গুরুত্বের সঙ্গে নিচ্ছে। অনূর্ধ্ব-২৩ হোক বা জাতীয় দল, দিন শেষে আমি দেশকে প্রতিনিধিত্ব করব এবং নিজের সবটুকু দিয়ে চেষ্টা করব। অবশ্যই লক্ষ্য থাকবে কোয়ালিফাই করার। না করতে পারলে সেটা হবে হতাশার। আমাদের যথেষ্ট ভালো স্কোয়াড রয়েছে।
হামজা চৌধুরী, শমিত শোম, ফাহামিদুল ইসলাম আসার পর গত পাঁচ মাসে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত যে ফুটবলার তুমুল আলোচিত, সেই কিউবা মিচেল এখন বাংলাদেশে। তিন বছরের চুক্তি করে বসুন্ধরা কিংসে নাম লেখানো ১৯ বছরের অ্যাটাকিং মিডফিল্ডার পরশু সন্ধ্যায় দলীয় অনুশীলন শেষে সময় দিলেন আজকের পত্রিকাকে। কিউবার সাক্ষাৎকার নিয়েছেন রানা আব্বাস।
রানা আব্বাস, ঢাকা

প্রশ্ন: বাংলাদেশে কেমন লাগছে সবকিছু? কী কী সবচেয়ে ভালো লেগেছে?
কিউবা মিচেল: ভালোই চলছে। খাবারের কথা বলতে হবে। বাড়িতে আমার মা অনেক ভিন্ন ধরনের বাঙালি খাবার রান্না করেন। এখন মনে হচ্ছে প্রতিদিনই তা খেতে পারি। সকাল, দুপুর, রাত—সব সময়। এটাই সম্ভবত অন্যতম সেরা ব্যাপার।
প্রশ্ন: কোন বিষয়টি সবচেয়ে চ্যালেঞ্জিং লাগছে?
কিউবা: টাইম জোন। ঘুমের সঙ্গে মানিয়ে নিতে সমস্যা হচ্ছে। পরিবারের সঙ্গে কথা বলাটাও। এখানে যখন বেলা ২টা, সেখানে তারা তখনো সজাগ হয়নি। সময় পার্থক্যটা বেশ চ্যালেঞ্জিং হয়ে দাঁড়িয়েছে।
প্রশ্ন: ক্যারিবিয়ান বংশোদ্ভূত হয়েও কেন জাতীয় দলে খেলতে বাংলাদেশকে বেছে নিলেন?
কিউবা: (বাংলাদেশ ফুটবল) ফেডারেশন প্রথমে যেভাবে আমার সঙ্গে যোগাযোগ করেছে এবং ভক্তদের কাছ থেকে যেভাবে ভালোবাসা ও সমর্থন পেয়েছি, সেটা অন্যতম বড় কারণ। তারা আমাকে যেভাবে ভালোবাসে এবং খেলতে দেখতে চায়, সেটা উৎসাহিত করেছে (বাংলাদেশে) খেলতে। তাদের প্রতি আমার ভালোবাসা আরও গভীর হয়েছে। আমি বলব এটাই সবচেয়ে বড় কারণ।
প্রশ্ন: বসুন্ধরা কিংসের সঙ্গে ৩ বছরের চুক্তি করার পেছনে কোন বিষয়টি বেশি কাজ করেছে?
কিউবা: সান্ডারল্যান্ড ছাড়ার পর মানসিকভাবে কঠিন সময় যাচ্ছিল আমার। বুঝতে পারছিলাম না, পরবর্তী দুই-তিন বছরে আমার ক্যারিয়ার কোথায় যাবে। তখন ক্লাব (কিংস) যোগাযোগ করল এবং আমাকে যে প্রজেক্টের অংশ হতে বলল, সেটার অংশ হতে চেয়েছিলাম। এখানে গেম টাইম এবং মূল দলে খেলার অভিজ্ঞতা পাব। হ্যাঁ, সম্ভবত এটিই সবচেয়ে বড় বিষয় ছিল।
প্রশ্ন: সান্ডারল্যান্ড ছাড়ার পর কি মনে হয়েছিল ইউরোপে খেলার সুযোগ পাবেন না?
কিউবা: হ্যাঁ, বিষয়টি নিয়ে আমি ভেবেছি। সান্ডারল্যান্ড ছাড়ার পর নতুন গন্তব্য খুঁজছিলাম। তবে খুব বেশি অপশন ছিল না আমার হাতে। সবাই জানে ইউরোপ খুব প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ। যদি জাতীয় দলে খেলতে চাই, যেসব মহাদেশীয় টুর্নামেন্ট খেলব এবং নিজের উন্নতি করতে মনে হয়েছে, এটাই সেরা পদক্ষেপ—আমার জন্য এটাই সেরা সিদ্ধান্ত ছিল।
প্রশ্ন: বাংলাদেশের ফুটবল সংস্কৃতিতে নতুন কিছু যোগ করতে কতটা আত্মবিশ্বাসী?
কিউবা: হ্যাঁ, অবশ্যই মাঠে আমার সৃজনশীলতা এবং গোল করার সক্ষমতা দিয়ে আমি দল ও ক্লাবকে আরও এগিয়ে নিতে পারব। হয়তো বাংলাদেশ ফুটবলের জন্য এটি বড় কিছু হবে। এখানে সবকিছুই উন্মুক্ত। আশা করি, ভালো কিছু হবে।
প্রশ্ন: বিপিএল খেলে কি মনে হয় বাংলাদেশের ফুটবলকে হামজা ও শমিতের চেয়ে ভালো বুঝতে পারবেন আপনি?
কিউবা: আমি অনেকের সঙ্গে কথা বলেছি এবং তারা মনে করে এই ক্লাবে যোগ দেওয়াটা জাতীয় দলে খেলার ক্ষেত্রে আমাকে সহায়তা করবে। সবাই জানে জাতীয় দলের অনেক খেলোয়াড় কিংসের হয়ে খেলে। মাঠ ও মাঠের বাইরে খেলোয়াড়দের সঙ্গে সম্পর্ক রাখাটা অনেক কিছু সহজ করে দেবে। মাঠে আমার কাজও সহজ করে দেবে।
প্রশ্ন: ঘরোয়া ফুটবল প্রায়ই সমালোচিত হয় বাজে সুযোগ সুবিধা ও মাঠের জন্য। আপনার নিশ্চয়ই জানা?
কিউবা: এখানে যোগ দেওয়ার আগেই আমি তা জানতাম। তবে এটা অন্যতম কারণ, কেন আমি এই ক্লাবকে বেছে নিয়েছি। বাংলাদেশের মধ্যে তাদের সেরা সুযোগ-সুবিধা, সেরা জিম আছে। তাদের সবকিছুই সেরা। আমি মনে করি, সেসব আমার উন্নতিতে বাধা হবে না। সে কারণে আমি এ সিদ্ধান্ত নিয়েছি।
প্রশ্ন: প্রবাসী খেলোয়াড়দের নিয়ে সমর্থকদের মধ্যে আলাদা উন্মাদনা রয়েছে। তারা মনে করে প্রবাসী ফুটবলারেরা এসেই পারফর্ম করতে পারবে। এটা কি আপনার কাছে বাড়তি চাপ মনে হয়?
কিউবা: চাপ তো কিছুটা থাকবে। তবে শুধু সমর্থকেরা নয়, আমিও নিজের কাছে এমন প্রত্যাশা করি। আমি যেখান থেকে এসেছি, সেখান থেকে এসে পারফর্ম করাটা গুরুত্বপূর্ণ। এর জন্যই এখানে আসা। নিজেকে নিয়ে আমার ও সমর্থকদের তাই একই প্রত্যাশা। আমার মনে হয় না খুব বেশি চাপ থাকবে। তবে এটা এমন কিছু নয়, যেটাতে আমি অভ্যস্ত নই।

প্রশ্ন: জাতীয় দল নিয়ে আপনার লক্ষ্য কী?
কিউবা: আন্তর্জাতিক ফুটবল খেলা সম্ভবত প্রতিটি ফুটবলারের স্বপ্ন। পুরো দেশকে প্রতিনিধিত্ব করা আমার এবং পরিবারের জন্য বড় সম্মানের। জাতীয় দলের জন্য লক্ষ্য বলতে বোঝায় বড় টুর্নামেন্টে খেলার যোগ্যতা অর্জন করা। সবচেয়ে বড় লক্ষ্য বিশ্বকাপে খেলা। দলের অনেকে তা করতে চাইবে।
প্রশ্ন: আপনার কি মনে হয় জাতীয় দলে আরও বেশি প্রবাসী ফুটবলার আসা উচিত?
কিউবা: অবশ্যই আসা উচিত। আমি ইতিমধ্যে কয়েকজনের সঙ্গে কথা বলেছি। হামজা আসার পর দেখেছেন শমিত এসেছে। আমিও খেলতে চাই জাতীয় দলে। আমার আসাটা লিগের জন্য অবশ্যই বড় ব্যাপার হতে পারে। বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত অনেক খেলোয়াড়ই আমাকে দেখবে এবং তারাও বাংলাদেশের লিগে খেলতে চাইবে।
প্রশ্ন: অনূর্ধ্ব-২৩ এশিয়ান কাপ বাছাই নিয়ে আপনি কতটা আশাবাদী?
কিউবা: অবশ্যই আশাবাদী। আমি কোচের সঙ্গে কথা বলেছি। টুর্নামেন্টের জন্য খুবই ভালো একটি দল গড়েছেন তিনি। সব খেলোয়াড় টুর্নামেন্টটি গুরুত্বের সঙ্গে নিচ্ছে। অনূর্ধ্ব-২৩ হোক বা জাতীয় দল, দিন শেষে আমি দেশকে প্রতিনিধিত্ব করব এবং নিজের সবটুকু দিয়ে চেষ্টা করব। অবশ্যই লক্ষ্য থাকবে কোয়ালিফাই করার। না করতে পারলে সেটা হবে হতাশার। আমাদের যথেষ্ট ভালো স্কোয়াড রয়েছে।

প্রশ্ন: বাংলাদেশে কেমন লাগছে সবকিছু? কী কী সবচেয়ে ভালো লেগেছে?
কিউবা মিচেল: ভালোই চলছে। খাবারের কথা বলতে হবে। বাড়িতে আমার মা অনেক ভিন্ন ধরনের বাঙালি খাবার রান্না করেন। এখন মনে হচ্ছে প্রতিদিনই তা খেতে পারি। সকাল, দুপুর, রাত—সব সময়। এটাই সম্ভবত অন্যতম সেরা ব্যাপার।
প্রশ্ন: কোন বিষয়টি সবচেয়ে চ্যালেঞ্জিং লাগছে?
কিউবা: টাইম জোন। ঘুমের সঙ্গে মানিয়ে নিতে সমস্যা হচ্ছে। পরিবারের সঙ্গে কথা বলাটাও। এখানে যখন বেলা ২টা, সেখানে তারা তখনো সজাগ হয়নি। সময় পার্থক্যটা বেশ চ্যালেঞ্জিং হয়ে দাঁড়িয়েছে।
প্রশ্ন: ক্যারিবিয়ান বংশোদ্ভূত হয়েও কেন জাতীয় দলে খেলতে বাংলাদেশকে বেছে নিলেন?
কিউবা: (বাংলাদেশ ফুটবল) ফেডারেশন প্রথমে যেভাবে আমার সঙ্গে যোগাযোগ করেছে এবং ভক্তদের কাছ থেকে যেভাবে ভালোবাসা ও সমর্থন পেয়েছি, সেটা অন্যতম বড় কারণ। তারা আমাকে যেভাবে ভালোবাসে এবং খেলতে দেখতে চায়, সেটা উৎসাহিত করেছে (বাংলাদেশে) খেলতে। তাদের প্রতি আমার ভালোবাসা আরও গভীর হয়েছে। আমি বলব এটাই সবচেয়ে বড় কারণ।
প্রশ্ন: বসুন্ধরা কিংসের সঙ্গে ৩ বছরের চুক্তি করার পেছনে কোন বিষয়টি বেশি কাজ করেছে?
কিউবা: সান্ডারল্যান্ড ছাড়ার পর মানসিকভাবে কঠিন সময় যাচ্ছিল আমার। বুঝতে পারছিলাম না, পরবর্তী দুই-তিন বছরে আমার ক্যারিয়ার কোথায় যাবে। তখন ক্লাব (কিংস) যোগাযোগ করল এবং আমাকে যে প্রজেক্টের অংশ হতে বলল, সেটার অংশ হতে চেয়েছিলাম। এখানে গেম টাইম এবং মূল দলে খেলার অভিজ্ঞতা পাব। হ্যাঁ, সম্ভবত এটিই সবচেয়ে বড় বিষয় ছিল।
প্রশ্ন: সান্ডারল্যান্ড ছাড়ার পর কি মনে হয়েছিল ইউরোপে খেলার সুযোগ পাবেন না?
কিউবা: হ্যাঁ, বিষয়টি নিয়ে আমি ভেবেছি। সান্ডারল্যান্ড ছাড়ার পর নতুন গন্তব্য খুঁজছিলাম। তবে খুব বেশি অপশন ছিল না আমার হাতে। সবাই জানে ইউরোপ খুব প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ। যদি জাতীয় দলে খেলতে চাই, যেসব মহাদেশীয় টুর্নামেন্ট খেলব এবং নিজের উন্নতি করতে মনে হয়েছে, এটাই সেরা পদক্ষেপ—আমার জন্য এটাই সেরা সিদ্ধান্ত ছিল।
প্রশ্ন: বাংলাদেশের ফুটবল সংস্কৃতিতে নতুন কিছু যোগ করতে কতটা আত্মবিশ্বাসী?
কিউবা: হ্যাঁ, অবশ্যই মাঠে আমার সৃজনশীলতা এবং গোল করার সক্ষমতা দিয়ে আমি দল ও ক্লাবকে আরও এগিয়ে নিতে পারব। হয়তো বাংলাদেশ ফুটবলের জন্য এটি বড় কিছু হবে। এখানে সবকিছুই উন্মুক্ত। আশা করি, ভালো কিছু হবে।
প্রশ্ন: বিপিএল খেলে কি মনে হয় বাংলাদেশের ফুটবলকে হামজা ও শমিতের চেয়ে ভালো বুঝতে পারবেন আপনি?
কিউবা: আমি অনেকের সঙ্গে কথা বলেছি এবং তারা মনে করে এই ক্লাবে যোগ দেওয়াটা জাতীয় দলে খেলার ক্ষেত্রে আমাকে সহায়তা করবে। সবাই জানে জাতীয় দলের অনেক খেলোয়াড় কিংসের হয়ে খেলে। মাঠ ও মাঠের বাইরে খেলোয়াড়দের সঙ্গে সম্পর্ক রাখাটা অনেক কিছু সহজ করে দেবে। মাঠে আমার কাজও সহজ করে দেবে।
প্রশ্ন: ঘরোয়া ফুটবল প্রায়ই সমালোচিত হয় বাজে সুযোগ সুবিধা ও মাঠের জন্য। আপনার নিশ্চয়ই জানা?
কিউবা: এখানে যোগ দেওয়ার আগেই আমি তা জানতাম। তবে এটা অন্যতম কারণ, কেন আমি এই ক্লাবকে বেছে নিয়েছি। বাংলাদেশের মধ্যে তাদের সেরা সুযোগ-সুবিধা, সেরা জিম আছে। তাদের সবকিছুই সেরা। আমি মনে করি, সেসব আমার উন্নতিতে বাধা হবে না। সে কারণে আমি এ সিদ্ধান্ত নিয়েছি।
প্রশ্ন: প্রবাসী খেলোয়াড়দের নিয়ে সমর্থকদের মধ্যে আলাদা উন্মাদনা রয়েছে। তারা মনে করে প্রবাসী ফুটবলারেরা এসেই পারফর্ম করতে পারবে। এটা কি আপনার কাছে বাড়তি চাপ মনে হয়?
কিউবা: চাপ তো কিছুটা থাকবে। তবে শুধু সমর্থকেরা নয়, আমিও নিজের কাছে এমন প্রত্যাশা করি। আমি যেখান থেকে এসেছি, সেখান থেকে এসে পারফর্ম করাটা গুরুত্বপূর্ণ। এর জন্যই এখানে আসা। নিজেকে নিয়ে আমার ও সমর্থকদের তাই একই প্রত্যাশা। আমার মনে হয় না খুব বেশি চাপ থাকবে। তবে এটা এমন কিছু নয়, যেটাতে আমি অভ্যস্ত নই।

প্রশ্ন: জাতীয় দল নিয়ে আপনার লক্ষ্য কী?
কিউবা: আন্তর্জাতিক ফুটবল খেলা সম্ভবত প্রতিটি ফুটবলারের স্বপ্ন। পুরো দেশকে প্রতিনিধিত্ব করা আমার এবং পরিবারের জন্য বড় সম্মানের। জাতীয় দলের জন্য লক্ষ্য বলতে বোঝায় বড় টুর্নামেন্টে খেলার যোগ্যতা অর্জন করা। সবচেয়ে বড় লক্ষ্য বিশ্বকাপে খেলা। দলের অনেকে তা করতে চাইবে।
প্রশ্ন: আপনার কি মনে হয় জাতীয় দলে আরও বেশি প্রবাসী ফুটবলার আসা উচিত?
কিউবা: অবশ্যই আসা উচিত। আমি ইতিমধ্যে কয়েকজনের সঙ্গে কথা বলেছি। হামজা আসার পর দেখেছেন শমিত এসেছে। আমিও খেলতে চাই জাতীয় দলে। আমার আসাটা লিগের জন্য অবশ্যই বড় ব্যাপার হতে পারে। বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত অনেক খেলোয়াড়ই আমাকে দেখবে এবং তারাও বাংলাদেশের লিগে খেলতে চাইবে।
প্রশ্ন: অনূর্ধ্ব-২৩ এশিয়ান কাপ বাছাই নিয়ে আপনি কতটা আশাবাদী?
কিউবা: অবশ্যই আশাবাদী। আমি কোচের সঙ্গে কথা বলেছি। টুর্নামেন্টের জন্য খুবই ভালো একটি দল গড়েছেন তিনি। সব খেলোয়াড় টুর্নামেন্টটি গুরুত্বের সঙ্গে নিচ্ছে। অনূর্ধ্ব-২৩ হোক বা জাতীয় দল, দিন শেষে আমি দেশকে প্রতিনিধিত্ব করব এবং নিজের সবটুকু দিয়ে চেষ্টা করব। অবশ্যই লক্ষ্য থাকবে কোয়ালিফাই করার। না করতে পারলে সেটা হবে হতাশার। আমাদের যথেষ্ট ভালো স্কোয়াড রয়েছে।

টেস্টে পরিস্থিতি বদলে দেওয়ার মতো বোলারের অভাব নেই ভারতের। যশপ্রীত বুমরা, মোহাম্মদ সিরাজ, আকাশ দীপরা নিজেদের দিনে প্রতিপক্ষের ব্যাটারদের জন্য যমদূত হয়ে উঠেন। এদিক থেকে দলটির সাদা বলের ক্রিকেটের বোলিং লাইন ব্যতিক্রম বলে মনে করেন হরভজন সিংহ। তাঁর মতে, ওয়ানডে ও টি–টোয়েন্টিতে ভারতের যথেষ্ট ম্যাচ উইনিং
২১ মিনিট আগে
টেস্টে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ উইকেট নেওয়ার রেকর্ডটা এখন তাইজুল ইসলামের। সাকিব আল হাসানের ২৪৬ উইকেট ছাড়িয়ে টেস্টে বাংলাদেশের প্রথম বোলার হিসেবে ২৫০ উইকেট নেওয়ার কীর্তি গত মাসে গড়েছেন তাইজুল। আয়ারল্যান্ড সিরিজে দুর্দান্ত বোলিংয়ের পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থার (আইসিসি) সেরাদের তালিকায় নাম উঠে...
১ ঘণ্টা আগে
বয়স শুধুই একটি সংখ্যা—ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোকে স্বাভাবিকভাবেই এই কথা মনে হবে সবার আগে। পর্তুগাল দল, আল নাসর—সব জায়গায় তিনি গোলের পর গোল করে চলেছেন। একের পর এক রেকর্ড গড়েও পর্তুগিজ ফরোয়ার্ড ক্ষান্ত হচ্ছেন না। পাগলা ঘোড়ার মতো ছুটতে থাকা রোনালদোকে দেখে রীতিমতো মুগ্ধ পর্তুগাল জাতীয় দলের কোচ রবার্তো...
২ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশে আসা প্রবাসী ফুটবলারদের খেলা দেখতে অপেক্ষায় আছেন অনেক ফুটবলপ্রেমী। যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী বীতশোক চাকমা, ইংল্যান্ডপ্রবাসী কাসপার হক, ইব্রাহীম নাওয়াজ ও অস্ট্রেলিয়াপ্রবাসী ইশান মালিক—এই চার প্রবাসী ফুটবলার আছেন রেড গ্রিন ফিউচার স্টার দলে।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

টেস্টে পরিস্থিতি বদলে দেওয়ার মতো বোলারের অভাব নেই ভারতের। যশপ্রীত বুমরা, মোহাম্মদ সিরাজ, আকাশ দীপরা নিজেদের দিনে প্রতিপক্ষের ব্যাটারদের জন্য যমদূত হয়ে উঠেন। এদিক থেকে দলটির সাদা বলের ক্রিকেটের বোলিং লাইন ব্যতিক্রম বলে মনে করেন হরভজন সিংহ। তাঁর মতে, ওয়ানডে ও টি–টোয়েন্টিতে ভারতের যথেষ্ট ম্যাচ উইনিং বোলার নেই।
সাদা বলের ক্রিকেটে ভারতের বোলিং লাইনের দুর্বলতা কেমন চলমান দক্ষিণ আফ্রিকা সিরিজই সেটার বড় প্রমাণ। প্রোটিয়াদের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম ম্যাচে ৩৪৯ রান করেও স্বস্তিতে ছিল না স্বাগতিকেরা। বড় লক্ষ্যের পেছনে ছুটতে গিয়ে ১৩০ রানে ৫ উইকেট হারানোর পরও অলআউট হওয়ার আগে ৩২২ রান করে অতিথিরা।
দ্বিতীয় ওয়ানডেতে ভারতের পুঁজি ছিল আরও বেশি; ৩৫৮ রানের। এবার আর রক্ষা হয়নি লোকেশ রাহুলদের। ৪ বল এবং সমান উইকেট হাতে রেখে জয় তুলে নেয় দক্ষিণ আফ্রিকা। ৮.২ ওভারে ৮৫ রান দেন প্রসিধ কৃষ্ণা। ১০ ওভার বল করা হার্শিত রানার খরচ ৭০ রান। এর আগে প্রথম ম্যাচেও খরুচে বোলিং করেছিলেন আর্শদীপ সিং, রানা, কুলদীপ, রবীন্দ্র জাদেজারা।
নিজের ইউটিউব চ্যানেলে হরভজন বলেন, ‘ইংল্যান্ডে টেস্ট সিরিজে বুমরাহ ছাড়াও সিরাজ অবিশ্বাস্য বোলিং করেছে। ভারত এমন সব টেস্ট জিতেছে যেখানে বুমরাহ খেলেনি। কিন্তু সাদা বলের ক্রিকেটে এমন সব বোলার খুঁজে বের করতে হবে যারা ম্যাচ জেতাতে পারবে। সেটা হোক পেসার কিংবা স্পিনার। এমন স্পিনার খুঁজে বের করতে হবে যারা মাঠে নেমে উইকেট নিতে পারে। দলে কুলদীপ আছে। কিন্তু বাকিদের কী হবে?’
দারুণ ফর্মে থাকার পরও অজানা কারণে দলের বাইরে আছেন মোহাম্মদ শামি। যেটা নিয়ে ভারতীয় ম্যানেজমেন্টকে ধুয়ে দিয়েছেন হরভজন, ‘শামি কোথায়? আমি জানি না কেন তাকে খেলাতে হচ্ছে না। আমি বুঝতে পারছি, দলে প্রসিধ আছে। সে একজন ভালো বোলার। কিন্তু তার এখনো অনেক কিছু শেখার আছে। দলে কয়েকজন ভালো বোলার ছিল। ধীরে ধীরে তাদের দলের বাইরে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। বুমরা দলে থাকলে ভারতের বোলিং আক্রমণ ভিন্ন রকম হয়ে থাকে। সে না থাকলে তেমন ধার থাকে না। তাই ভারতীয় দলকে বুমরা ছাড়া আমাদের খেলা জেতার কৌশল শিখতে হবে।’

টেস্টে পরিস্থিতি বদলে দেওয়ার মতো বোলারের অভাব নেই ভারতের। যশপ্রীত বুমরা, মোহাম্মদ সিরাজ, আকাশ দীপরা নিজেদের দিনে প্রতিপক্ষের ব্যাটারদের জন্য যমদূত হয়ে উঠেন। এদিক থেকে দলটির সাদা বলের ক্রিকেটের বোলিং লাইন ব্যতিক্রম বলে মনে করেন হরভজন সিংহ। তাঁর মতে, ওয়ানডে ও টি–টোয়েন্টিতে ভারতের যথেষ্ট ম্যাচ উইনিং বোলার নেই।
সাদা বলের ক্রিকেটে ভারতের বোলিং লাইনের দুর্বলতা কেমন চলমান দক্ষিণ আফ্রিকা সিরিজই সেটার বড় প্রমাণ। প্রোটিয়াদের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম ম্যাচে ৩৪৯ রান করেও স্বস্তিতে ছিল না স্বাগতিকেরা। বড় লক্ষ্যের পেছনে ছুটতে গিয়ে ১৩০ রানে ৫ উইকেট হারানোর পরও অলআউট হওয়ার আগে ৩২২ রান করে অতিথিরা।
দ্বিতীয় ওয়ানডেতে ভারতের পুঁজি ছিল আরও বেশি; ৩৫৮ রানের। এবার আর রক্ষা হয়নি লোকেশ রাহুলদের। ৪ বল এবং সমান উইকেট হাতে রেখে জয় তুলে নেয় দক্ষিণ আফ্রিকা। ৮.২ ওভারে ৮৫ রান দেন প্রসিধ কৃষ্ণা। ১০ ওভার বল করা হার্শিত রানার খরচ ৭০ রান। এর আগে প্রথম ম্যাচেও খরুচে বোলিং করেছিলেন আর্শদীপ সিং, রানা, কুলদীপ, রবীন্দ্র জাদেজারা।
নিজের ইউটিউব চ্যানেলে হরভজন বলেন, ‘ইংল্যান্ডে টেস্ট সিরিজে বুমরাহ ছাড়াও সিরাজ অবিশ্বাস্য বোলিং করেছে। ভারত এমন সব টেস্ট জিতেছে যেখানে বুমরাহ খেলেনি। কিন্তু সাদা বলের ক্রিকেটে এমন সব বোলার খুঁজে বের করতে হবে যারা ম্যাচ জেতাতে পারবে। সেটা হোক পেসার কিংবা স্পিনার। এমন স্পিনার খুঁজে বের করতে হবে যারা মাঠে নেমে উইকেট নিতে পারে। দলে কুলদীপ আছে। কিন্তু বাকিদের কী হবে?’
দারুণ ফর্মে থাকার পরও অজানা কারণে দলের বাইরে আছেন মোহাম্মদ শামি। যেটা নিয়ে ভারতীয় ম্যানেজমেন্টকে ধুয়ে দিয়েছেন হরভজন, ‘শামি কোথায়? আমি জানি না কেন তাকে খেলাতে হচ্ছে না। আমি বুঝতে পারছি, দলে প্রসিধ আছে। সে একজন ভালো বোলার। কিন্তু তার এখনো অনেক কিছু শেখার আছে। দলে কয়েকজন ভালো বোলার ছিল। ধীরে ধীরে তাদের দলের বাইরে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। বুমরা দলে থাকলে ভারতের বোলিং আক্রমণ ভিন্ন রকম হয়ে থাকে। সে না থাকলে তেমন ধার থাকে না। তাই ভারতীয় দলকে বুমরা ছাড়া আমাদের খেলা জেতার কৌশল শিখতে হবে।’

হামজা চৌধুরী, শমিত শোম, ফাহামিদুল ইসলাম আসার পর গত চার মাস বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত যে ফুটবলার তুমুল আলোচিত, সেই কিউবা মিচেল এখন বাংলাদেশে। তিন বছরের চুক্তি করে বসুন্ধরা কিংসে নাম লেখানো ১৯ বছরের অ্যাটাকিং মিডফিল্ডার পরশু সন্ধ্যায় দলীয় অনুশীলন শেষে সময় দিলেন আজকের পত্রিকাকে। কিউবার সাক্ষাৎকার নিয়েছেন...
২৪ আগস্ট ২০২৫
টেস্টে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ উইকেট নেওয়ার রেকর্ডটা এখন তাইজুল ইসলামের। সাকিব আল হাসানের ২৪৬ উইকেট ছাড়িয়ে টেস্টে বাংলাদেশের প্রথম বোলার হিসেবে ২৫০ উইকেট নেওয়ার কীর্তি গত মাসে গড়েছেন তাইজুল। আয়ারল্যান্ড সিরিজে দুর্দান্ত বোলিংয়ের পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থার (আইসিসি) সেরাদের তালিকায় নাম উঠে...
১ ঘণ্টা আগে
বয়স শুধুই একটি সংখ্যা—ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোকে স্বাভাবিকভাবেই এই কথা মনে হবে সবার আগে। পর্তুগাল দল, আল নাসর—সব জায়গায় তিনি গোলের পর গোল করে চলেছেন। একের পর এক রেকর্ড গড়েও পর্তুগিজ ফরোয়ার্ড ক্ষান্ত হচ্ছেন না। পাগলা ঘোড়ার মতো ছুটতে থাকা রোনালদোকে দেখে রীতিমতো মুগ্ধ পর্তুগাল জাতীয় দলের কোচ রবার্তো...
২ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশে আসা প্রবাসী ফুটবলারদের খেলা দেখতে অপেক্ষায় আছেন অনেক ফুটবলপ্রেমী। যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী বীতশোক চাকমা, ইংল্যান্ডপ্রবাসী কাসপার হক, ইব্রাহীম নাওয়াজ ও অস্ট্রেলিয়াপ্রবাসী ইশান মালিক—এই চার প্রবাসী ফুটবলার আছেন রেড গ্রিন ফিউচার স্টার দলে।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

টেস্টে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ উইকেট নেওয়ার রেকর্ডটা এখন তাইজুল ইসলামের। সাকিব আল হাসানের ২৪৬ উইকেট ছাড়িয়ে টেস্টে বাংলাদেশের প্রথম বোলার হিসেবে ২৫০ উইকেট নেওয়ার কীর্তি গত মাসে গড়েছেন তাইজুল। আয়ারল্যান্ড সিরিজে দুর্দান্ত বোলিংয়ের পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থার (আইসিসি) সেরাদের তালিকায় নাম উঠে গেছে তাইজুলের।
আইসিসি আজ নিজেদের অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে পুরুষ, নারী দুই বিভাগেই নভেম্বর মাসের সেরা ক্রিকেটারের মনোনয়নপ্রাপ্তদের তালিকা প্রকাশ করেছে। ছেলেদের ক্রিকেটে গত মাসের সেরাদের তালিকায় তাইজুলের প্রতিদ্বন্দ্বী দক্ষিণ আফ্রিকার সায়মন হারমার ও পাকিস্তানের মোহাম্মদ নাওয়াজ। তাইজুল গত মাসে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে দুটি টেস্টই খেলেছেন। আইরিশদের বিপক্ষে দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজে সর্বোচ্চ ১৩ উইকেট নিয়ে জিতেছেন ম্যাচসেরার পুরস্কার।
নভেম্বর মাসে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সর্বোচ্চ ১৭ উইকেট নিয়েছেন সায়মন হারমার। এই ১৭ উইকেট তিনি পেয়েছেন ভারতের বিপক্ষে দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজে। ভারতকে ২-০ ব্যবধানে টেস্ট সিরিজে ধবলধোলাইয়ের পর দক্ষিণ আফ্রিকার এই স্পিনার ম্যান অব দ্য সিরিজও হয়েছেন। নভেম্বর মাসের সেরা হওয়ার দৌড়ে থাকা পাকিস্তানের নাওয়াজেরও গত মাসটা দুর্দান্ত কেটেছে। বোলিংয়ে নিয়েছেন ১৫ উইকেট। যার মধ্যে ১০টিই নিয়েছেন জিম্বাবুয়ে-পাকিস্তান-শ্রীলঙ্কাকে নিয়ে হওয়া ত্রিদেশীয় টি-টোয়েন্টি সিরিজে। শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে পাকিস্তানের ত্রিদেশীয় সিরিজ জয়ের পর ফাইনালসেরা, সিরিজসেরা দুটি পুরস্কারই তিনি পেয়েছেন। ব্যাটিংয়ে করেছেন ১৫৬ রান। যার মধ্যে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে তাঁর একটি ফিফটি রয়েছে। নাওয়াজের সমান ১৫ উইকেট নভেম্বরে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিয়েছেন নিউজিল্যান্ডের জ্যাকব ডাফি।
আইসিসির নভেম্বরে মেয়েদের মাসসেরাদের তালিকাতেও তিন ক্রিকেটার তিন দেশের। ভারতের শেফালি ভার্মার সঙ্গে এই তালিকায় মনোনয়ন পেয়েছেন থাইল্যান্ডের থিপাচা পুত্তাওয়াং ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের ইশা ওঝা। শেফালি গত ২ নভেম্বর মুম্বাইয়ের ডিওয়াই পাতিল স্টেডিয়ামে ভারতের নারী ক্রিকেটের
ইতিহাসে প্রথম ওয়ানডে বিশ্বকাপ জিততে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছেন। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ফাইনালে অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে তিনি পেয়েছেন ফাইনালসেরার পুরস্কার। ৭৮ বলে ৮৭ রানের পাশাপাশি বোলিংয়ে নিয়েছেন ২ উইকেট।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সবশেষ ম্যাচ সাকিব খেলেছেন গত বছরের অক্টোবরে কানপুরে ভারতের বিপক্ষে টেস্টে। গত ১৪ মাসে বাংলাদেশের জার্সিতে খেলার সুযোগ পাননি। যদি নিয়মিত হতে পারতেন, তাহলে তাঁর সঙ্গে তাইজুলের বাংলাদেশের হয়ে টেস্টে সর্বোচ্চ উইকেটশিকারীর লড়াইটা হতো সমানে সমানে। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে দূরে থাকলেও প্রতিযোগিতামূলক ক্রিকেট থেকে একেবারে বিচ্ছিন্ন নন সাকিব। পাকিস্তান সুপার লিগ (পিএসএল), যুক্তরাষ্ট্রের মাইনর লিগ ক্রিকেট (এমআইএলসি) এই দুই টুর্নামেন্টের শিরোপা জিতেছেন তিনি।

টেস্টে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ উইকেট নেওয়ার রেকর্ডটা এখন তাইজুল ইসলামের। সাকিব আল হাসানের ২৪৬ উইকেট ছাড়িয়ে টেস্টে বাংলাদেশের প্রথম বোলার হিসেবে ২৫০ উইকেট নেওয়ার কীর্তি গত মাসে গড়েছেন তাইজুল। আয়ারল্যান্ড সিরিজে দুর্দান্ত বোলিংয়ের পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থার (আইসিসি) সেরাদের তালিকায় নাম উঠে গেছে তাইজুলের।
আইসিসি আজ নিজেদের অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে পুরুষ, নারী দুই বিভাগেই নভেম্বর মাসের সেরা ক্রিকেটারের মনোনয়নপ্রাপ্তদের তালিকা প্রকাশ করেছে। ছেলেদের ক্রিকেটে গত মাসের সেরাদের তালিকায় তাইজুলের প্রতিদ্বন্দ্বী দক্ষিণ আফ্রিকার সায়মন হারমার ও পাকিস্তানের মোহাম্মদ নাওয়াজ। তাইজুল গত মাসে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে দুটি টেস্টই খেলেছেন। আইরিশদের বিপক্ষে দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজে সর্বোচ্চ ১৩ উইকেট নিয়ে জিতেছেন ম্যাচসেরার পুরস্কার।
নভেম্বর মাসে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সর্বোচ্চ ১৭ উইকেট নিয়েছেন সায়মন হারমার। এই ১৭ উইকেট তিনি পেয়েছেন ভারতের বিপক্ষে দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজে। ভারতকে ২-০ ব্যবধানে টেস্ট সিরিজে ধবলধোলাইয়ের পর দক্ষিণ আফ্রিকার এই স্পিনার ম্যান অব দ্য সিরিজও হয়েছেন। নভেম্বর মাসের সেরা হওয়ার দৌড়ে থাকা পাকিস্তানের নাওয়াজেরও গত মাসটা দুর্দান্ত কেটেছে। বোলিংয়ে নিয়েছেন ১৫ উইকেট। যার মধ্যে ১০টিই নিয়েছেন জিম্বাবুয়ে-পাকিস্তান-শ্রীলঙ্কাকে নিয়ে হওয়া ত্রিদেশীয় টি-টোয়েন্টি সিরিজে। শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে পাকিস্তানের ত্রিদেশীয় সিরিজ জয়ের পর ফাইনালসেরা, সিরিজসেরা দুটি পুরস্কারই তিনি পেয়েছেন। ব্যাটিংয়ে করেছেন ১৫৬ রান। যার মধ্যে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে তাঁর একটি ফিফটি রয়েছে। নাওয়াজের সমান ১৫ উইকেট নভেম্বরে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিয়েছেন নিউজিল্যান্ডের জ্যাকব ডাফি।
আইসিসির নভেম্বরে মেয়েদের মাসসেরাদের তালিকাতেও তিন ক্রিকেটার তিন দেশের। ভারতের শেফালি ভার্মার সঙ্গে এই তালিকায় মনোনয়ন পেয়েছেন থাইল্যান্ডের থিপাচা পুত্তাওয়াং ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের ইশা ওঝা। শেফালি গত ২ নভেম্বর মুম্বাইয়ের ডিওয়াই পাতিল স্টেডিয়ামে ভারতের নারী ক্রিকেটের
ইতিহাসে প্রথম ওয়ানডে বিশ্বকাপ জিততে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছেন। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ফাইনালে অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে তিনি পেয়েছেন ফাইনালসেরার পুরস্কার। ৭৮ বলে ৮৭ রানের পাশাপাশি বোলিংয়ে নিয়েছেন ২ উইকেট।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সবশেষ ম্যাচ সাকিব খেলেছেন গত বছরের অক্টোবরে কানপুরে ভারতের বিপক্ষে টেস্টে। গত ১৪ মাসে বাংলাদেশের জার্সিতে খেলার সুযোগ পাননি। যদি নিয়মিত হতে পারতেন, তাহলে তাঁর সঙ্গে তাইজুলের বাংলাদেশের হয়ে টেস্টে সর্বোচ্চ উইকেটশিকারীর লড়াইটা হতো সমানে সমানে। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে দূরে থাকলেও প্রতিযোগিতামূলক ক্রিকেট থেকে একেবারে বিচ্ছিন্ন নন সাকিব। পাকিস্তান সুপার লিগ (পিএসএল), যুক্তরাষ্ট্রের মাইনর লিগ ক্রিকেট (এমআইএলসি) এই দুই টুর্নামেন্টের শিরোপা জিতেছেন তিনি।

হামজা চৌধুরী, শমিত শোম, ফাহামিদুল ইসলাম আসার পর গত চার মাস বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত যে ফুটবলার তুমুল আলোচিত, সেই কিউবা মিচেল এখন বাংলাদেশে। তিন বছরের চুক্তি করে বসুন্ধরা কিংসে নাম লেখানো ১৯ বছরের অ্যাটাকিং মিডফিল্ডার পরশু সন্ধ্যায় দলীয় অনুশীলন শেষে সময় দিলেন আজকের পত্রিকাকে। কিউবার সাক্ষাৎকার নিয়েছেন...
২৪ আগস্ট ২০২৫
টেস্টে পরিস্থিতি বদলে দেওয়ার মতো বোলারের অভাব নেই ভারতের। যশপ্রীত বুমরা, মোহাম্মদ সিরাজ, আকাশ দীপরা নিজেদের দিনে প্রতিপক্ষের ব্যাটারদের জন্য যমদূত হয়ে উঠেন। এদিক থেকে দলটির সাদা বলের ক্রিকেটের বোলিং লাইন ব্যতিক্রম বলে মনে করেন হরভজন সিংহ। তাঁর মতে, ওয়ানডে ও টি–টোয়েন্টিতে ভারতের যথেষ্ট ম্যাচ উইনিং
২১ মিনিট আগে
বয়স শুধুই একটি সংখ্যা—ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোকে স্বাভাবিকভাবেই এই কথা মনে হবে সবার আগে। পর্তুগাল দল, আল নাসর—সব জায়গায় তিনি গোলের পর গোল করে চলেছেন। একের পর এক রেকর্ড গড়েও পর্তুগিজ ফরোয়ার্ড ক্ষান্ত হচ্ছেন না। পাগলা ঘোড়ার মতো ছুটতে থাকা রোনালদোকে দেখে রীতিমতো মুগ্ধ পর্তুগাল জাতীয় দলের কোচ রবার্তো...
২ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশে আসা প্রবাসী ফুটবলারদের খেলা দেখতে অপেক্ষায় আছেন অনেক ফুটবলপ্রেমী। যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী বীতশোক চাকমা, ইংল্যান্ডপ্রবাসী কাসপার হক, ইব্রাহীম নাওয়াজ ও অস্ট্রেলিয়াপ্রবাসী ইশান মালিক—এই চার প্রবাসী ফুটবলার আছেন রেড গ্রিন ফিউচার স্টার দলে।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

আল নাসরের হয়ে এ বছর রোনালদো সব ধরনের প্রতিযোগিতা মিলে ১২ ম্যাচে করেছেন ১১ গোল। অ্যাসিস্ট করেছেন ২ গোলে। সৌদি প্রো লিগে সবশেষ তিন ম্যাচে করেছেন চার গোল। যার মধ্যে ২৩ নভেম্বর আল খালিজের বিপক্ষে বাইসাইকেল কিকে গোল করে চমকে দিয়েছেন তিনি। ৪০ বছর বয়সে শরীরটাকে শূন্যে ভাসিয়ে উল্টো দিকে গোল করা তো চাট্টিখানি কথা নয়। রোনালদোকে প্রশংসায় ভাসিয়ে এক পডকাস্টে বিস্তারিত আলাপ-আলোচনা করেছেন মার্তিনেজ। পর্তুগিজ কোচ বলেন,‘আমার কাছে এ ব্যাপারে এ ব্যাপারে কোনো সন্দেহ নেই যে সে সফল হওয়ার পর থেমে যায় না। আরও কিছু করতে চায়। যখন আপনি কোনো কিছু জেতেন, পরের দিন আপনার ক্ষুধা কমে যায়। ক্রিস্টিয়ানো এমনই এক ব্যক্তি, গতকাল তার সঙ্গে যা ঘটেছে সেটা আজ প্রভাব ফেলে না।’
আন্তর্জাতিক ফুটবল ও ক্লাব ফুটবল মিলিয়ে প্রতিযোগিতামূলক ক্যারিয়ারে এখন পর্যন্ত রোনালদো করেছেন ৯৫৪ গোল। সংখ্যাটাকে ১০০০ পর্যন্ত নিয়ে যাওয়ার দৃঢ় ইচ্ছা রয়েছে পর্তুগিজ ফরোয়ার্ডের। মাঝেমধ্যে সহজ গোল মিসের পর তৎক্ষণাৎ হতাশা প্রকাশ করেন ঠিকই। কিন্তু ঘুরে দাঁড়াতে তাঁর বেশি সময় লাগে না। এ বছর পর্তুগালের হয়ে তিনি ৮ গোল করে ফেলেছেন। জুনে স্পেনকে হারিয়ে ক্যারিয়ারে দ্বিতীয়বারের মতো জিতেছেন নেশনস লিগের শিরোপা।
মাঠে যখন রোনালদো নামেন, তখন ক্ষিপ্র গতিতে দৌড়ে থাকেন। ডিফেন্ডারদের বোকা বানিয়ে এমন সব গোল করেন, তখন গোলরক্ষকও শত চেষ্টা করে গোল ঠেকাতে পারেন না। চোটের কারণে ম্যাচ মিস করার ঘটনাও তাঁর খুব কম। রোনালদোর হার না মানা মানসিকতা দেখে মুগ্ধ মার্তিনেজ এক পডকাস্টে বলেন,
‘আমি জানি না এটা জিনগত কি না। এটাই বাস্তবতা। সে প্রতিনিয়ত নিজেকে নিজে ছাড়িয়ে যেতে চায়। সেটা অনুশীলন, চোট থেকে সেরে ওঠা, মাঠের পারফরম্যান্স—যেটা নিয়ে মনে হয় তার কাজ করা দরকার, তা নিয়ে যথেষ্ট মনোযোগী থাকে। সে হ্যাটট্রিক করল বা তিনটা সুযোগ মিস করল কি না, তাতে কিছু যায় আসে না। শেষ বাঁশি বাজার পর পরের দিনের জন্য প্রস্তুতি নেয়। এটাই তাকে অনেক চঞ্চল করে রেখেছে।’
যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও মেক্সিকোতে আগামী বছর হতে যাচ্ছে ২৩তম ফুটবল বিশ্বকাপ। এই বিশ্বকাপে রোনালদোর বয়স হবে ৪১ বছর। পর্তুগিজ ফরোয়ার্ডকে এরপর আর ‘দ্য গ্রেটেস্ট শো অন আর্থে’র মঞ্চে দেখা যাবে না। কিন্তু প্রতিযোগিতামূলক ক্যারিয়ারকে কবে বিদায় বলবেন, সেটা তিনি জানাননি। ৩৫-৩৬ বছর হলেই যেখানে অনেকে বুটজোড়া তুলে রাখেন, রোনালদোর এমন মানসিকতায় মুগ্ধ মার্তিনেজ। ফুটবলারদের অবসর নিয়ে কথা বলতে গিয়ে তাই রোনালদোর উদাহরণ দিয়েছেন তিনি (মার্তিনেজ)। পডকাস্টে পর্তুগিজ কোচ বলেন,‘‘ফুটবলাররা অবসরের সময় শরীর মস্তিষ্ককে বলে, ‘আমি আর পেরে উঠছি না।’ ক্রিস্টিয়ানোকে দেখে তেমন কিছু মনে হচ্ছে না। তার ব্যাপারে তার মস্তিষ্ক শরীরকে বলে এখনই থেমে যেতে হবে। তার প্রতিনিয়ত নিজেকে নিজে ছাড়িয়ে যাওয়ার সামর্থ্য রয়েছে।’
লিওনেল মেসি, রোনালদো—দুজনেরই বিশ্বকাপে পথচলা ২০০৬ সালে। ২০২৬ বিশ্বকাপে তাঁরা দুজনই ষষ্ঠবারের মতো বিশ্বকাপে খেলতে যাচ্ছেন। আজ এই দুজনের নিশ্চয়ই চোখ থাকবে ফিফার ওয়েবসাইটের দিকে। বাংলাদেশ সময় রাত ১১টায় শুরু হবে ২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপের ড্র অনুষ্ঠান। বিশ্বকাপ ইতিহাসে এবারই প্রথম খেলতে যাচ্ছে ৪৮ দল।

আল নাসরের হয়ে এ বছর রোনালদো সব ধরনের প্রতিযোগিতা মিলে ১২ ম্যাচে করেছেন ১১ গোল। অ্যাসিস্ট করেছেন ২ গোলে। সৌদি প্রো লিগে সবশেষ তিন ম্যাচে করেছেন চার গোল। যার মধ্যে ২৩ নভেম্বর আল খালিজের বিপক্ষে বাইসাইকেল কিকে গোল করে চমকে দিয়েছেন তিনি। ৪০ বছর বয়সে শরীরটাকে শূন্যে ভাসিয়ে উল্টো দিকে গোল করা তো চাট্টিখানি কথা নয়। রোনালদোকে প্রশংসায় ভাসিয়ে এক পডকাস্টে বিস্তারিত আলাপ-আলোচনা করেছেন মার্তিনেজ। পর্তুগিজ কোচ বলেন,‘আমার কাছে এ ব্যাপারে এ ব্যাপারে কোনো সন্দেহ নেই যে সে সফল হওয়ার পর থেমে যায় না। আরও কিছু করতে চায়। যখন আপনি কোনো কিছু জেতেন, পরের দিন আপনার ক্ষুধা কমে যায়। ক্রিস্টিয়ানো এমনই এক ব্যক্তি, গতকাল তার সঙ্গে যা ঘটেছে সেটা আজ প্রভাব ফেলে না।’
আন্তর্জাতিক ফুটবল ও ক্লাব ফুটবল মিলিয়ে প্রতিযোগিতামূলক ক্যারিয়ারে এখন পর্যন্ত রোনালদো করেছেন ৯৫৪ গোল। সংখ্যাটাকে ১০০০ পর্যন্ত নিয়ে যাওয়ার দৃঢ় ইচ্ছা রয়েছে পর্তুগিজ ফরোয়ার্ডের। মাঝেমধ্যে সহজ গোল মিসের পর তৎক্ষণাৎ হতাশা প্রকাশ করেন ঠিকই। কিন্তু ঘুরে দাঁড়াতে তাঁর বেশি সময় লাগে না। এ বছর পর্তুগালের হয়ে তিনি ৮ গোল করে ফেলেছেন। জুনে স্পেনকে হারিয়ে ক্যারিয়ারে দ্বিতীয়বারের মতো জিতেছেন নেশনস লিগের শিরোপা।
মাঠে যখন রোনালদো নামেন, তখন ক্ষিপ্র গতিতে দৌড়ে থাকেন। ডিফেন্ডারদের বোকা বানিয়ে এমন সব গোল করেন, তখন গোলরক্ষকও শত চেষ্টা করে গোল ঠেকাতে পারেন না। চোটের কারণে ম্যাচ মিস করার ঘটনাও তাঁর খুব কম। রোনালদোর হার না মানা মানসিকতা দেখে মুগ্ধ মার্তিনেজ এক পডকাস্টে বলেন,
‘আমি জানি না এটা জিনগত কি না। এটাই বাস্তবতা। সে প্রতিনিয়ত নিজেকে নিজে ছাড়িয়ে যেতে চায়। সেটা অনুশীলন, চোট থেকে সেরে ওঠা, মাঠের পারফরম্যান্স—যেটা নিয়ে মনে হয় তার কাজ করা দরকার, তা নিয়ে যথেষ্ট মনোযোগী থাকে। সে হ্যাটট্রিক করল বা তিনটা সুযোগ মিস করল কি না, তাতে কিছু যায় আসে না। শেষ বাঁশি বাজার পর পরের দিনের জন্য প্রস্তুতি নেয়। এটাই তাকে অনেক চঞ্চল করে রেখেছে।’
যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও মেক্সিকোতে আগামী বছর হতে যাচ্ছে ২৩তম ফুটবল বিশ্বকাপ। এই বিশ্বকাপে রোনালদোর বয়স হবে ৪১ বছর। পর্তুগিজ ফরোয়ার্ডকে এরপর আর ‘দ্য গ্রেটেস্ট শো অন আর্থে’র মঞ্চে দেখা যাবে না। কিন্তু প্রতিযোগিতামূলক ক্যারিয়ারকে কবে বিদায় বলবেন, সেটা তিনি জানাননি। ৩৫-৩৬ বছর হলেই যেখানে অনেকে বুটজোড়া তুলে রাখেন, রোনালদোর এমন মানসিকতায় মুগ্ধ মার্তিনেজ। ফুটবলারদের অবসর নিয়ে কথা বলতে গিয়ে তাই রোনালদোর উদাহরণ দিয়েছেন তিনি (মার্তিনেজ)। পডকাস্টে পর্তুগিজ কোচ বলেন,‘‘ফুটবলাররা অবসরের সময় শরীর মস্তিষ্ককে বলে, ‘আমি আর পেরে উঠছি না।’ ক্রিস্টিয়ানোকে দেখে তেমন কিছু মনে হচ্ছে না। তার ব্যাপারে তার মস্তিষ্ক শরীরকে বলে এখনই থেমে যেতে হবে। তার প্রতিনিয়ত নিজেকে নিজে ছাড়িয়ে যাওয়ার সামর্থ্য রয়েছে।’
লিওনেল মেসি, রোনালদো—দুজনেরই বিশ্বকাপে পথচলা ২০০৬ সালে। ২০২৬ বিশ্বকাপে তাঁরা দুজনই ষষ্ঠবারের মতো বিশ্বকাপে খেলতে যাচ্ছেন। আজ এই দুজনের নিশ্চয়ই চোখ থাকবে ফিফার ওয়েবসাইটের দিকে। বাংলাদেশ সময় রাত ১১টায় শুরু হবে ২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপের ড্র অনুষ্ঠান। বিশ্বকাপ ইতিহাসে এবারই প্রথম খেলতে যাচ্ছে ৪৮ দল।

হামজা চৌধুরী, শমিত শোম, ফাহামিদুল ইসলাম আসার পর গত চার মাস বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত যে ফুটবলার তুমুল আলোচিত, সেই কিউবা মিচেল এখন বাংলাদেশে। তিন বছরের চুক্তি করে বসুন্ধরা কিংসে নাম লেখানো ১৯ বছরের অ্যাটাকিং মিডফিল্ডার পরশু সন্ধ্যায় দলীয় অনুশীলন শেষে সময় দিলেন আজকের পত্রিকাকে। কিউবার সাক্ষাৎকার নিয়েছেন...
২৪ আগস্ট ২০২৫
টেস্টে পরিস্থিতি বদলে দেওয়ার মতো বোলারের অভাব নেই ভারতের। যশপ্রীত বুমরা, মোহাম্মদ সিরাজ, আকাশ দীপরা নিজেদের দিনে প্রতিপক্ষের ব্যাটারদের জন্য যমদূত হয়ে উঠেন। এদিক থেকে দলটির সাদা বলের ক্রিকেটের বোলিং লাইন ব্যতিক্রম বলে মনে করেন হরভজন সিংহ। তাঁর মতে, ওয়ানডে ও টি–টোয়েন্টিতে ভারতের যথেষ্ট ম্যাচ উইনিং
২১ মিনিট আগে
টেস্টে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ উইকেট নেওয়ার রেকর্ডটা এখন তাইজুল ইসলামের। সাকিব আল হাসানের ২৪৬ উইকেট ছাড়িয়ে টেস্টে বাংলাদেশের প্রথম বোলার হিসেবে ২৫০ উইকেট নেওয়ার কীর্তি গত মাসে গড়েছেন তাইজুল। আয়ারল্যান্ড সিরিজে দুর্দান্ত বোলিংয়ের পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থার (আইসিসি) সেরাদের তালিকায় নাম উঠে...
১ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশে আসা প্রবাসী ফুটবলারদের খেলা দেখতে অপেক্ষায় আছেন অনেক ফুটবলপ্রেমী। যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী বীতশোক চাকমা, ইংল্যান্ডপ্রবাসী কাসপার হক, ইব্রাহীম নাওয়াজ ও অস্ট্রেলিয়াপ্রবাসী ইশান মালিক—এই চার প্রবাসী ফুটবলার আছেন রেড গ্রিন ফিউচার স্টার দলে।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

বাংলাদেশে আসা প্রবাসী ফুটবলারদের খেলা দেখতে অপেক্ষায় আছেন অনেক ফুটবলপ্রেমী। যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী বীতশোক চাকমা, ইংল্যান্ডপ্রবাসী কাসপার হক, ইব্রাহীম নাওয়াজ ও অস্ট্রেলিয়াপ্রবাসী ইশান মালিক—এই চার প্রবাসী ফুটবলার আছেন রেড গ্রিন ফিউচার স্টার দলে।
ব্রাজিলের সাও বার্নার্দো ক্লাবের বিপক্ষে সন্ধ্যা ৭টায় জাতীয় স্টেডিয়ামে মাঠে নামবে রেড গ্রিন ফিউচার স্টার। এই ম্যাচ দেখতে অনেকে অধীর আগ্রহ নিয়ে অপেক্ষা করলেও তা কোনো টিভি চ্যানেলে সরাসরি সম্প্রচার হচ্ছে না। এএফ বক্সিং প্রমোশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান গতকাল সংবাদ সম্মেলনে জানিয়েছিলেন, তাঁরা টি-স্পোর্টসের সঙ্গে কথা বলেছিলেন। সেটা যে চূড়ান্ত হয়নি, তা তো বোঝাই গেল। এখন তারা খেলা দেখাবে তাদের অফিশিয়াল দুই পেজ আরটিভি স্পোর্টস ও এএফ বক্সিং প্রমোশন।
লাতিন বাংলা সুপার কাপের চেয়ে বড় আকর্ষণ অপেক্ষা করছে রাত ১১টার সময়। ২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপের ড্র অনুষ্ঠান ফিফা প্লাস সরাসরি সম্প্রচার করবে। ফুটবলে দুপুরে বাংলাদেশ ফুটবল লিগের ব্রাদার্স-বসুন্ধরা কিংস মুখোমুখি হবে। অ্যাশেজে গোলাপি বলের টেস্টের ব্রিসবেনে দ্বিতীয় দিনের খেলা চলছে। ইংল্যান্ড প্রথম ইনিংসে ৩৩৪ রানে গুটিয়ে গেছে। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত অস্ট্রেলিয়া ২৬ ওভারে ২ উইকেটে ১৪৬ রান করেছে। এক নজরে দেখে নিন টিভিতে কী কী খেলা রয়েছে।
ক্রিকেট খেলা সরাসরি
ব্রিসবেন টেস্ট: ২য় দিন
অস্ট্রেলিয়া-ইংল্যান্ড
সকাল ১০টা
সরাসরি
স্টার স্পোর্টস ১
নারী বিগ ব্যাশ
মেলবোর্ন রেনেগেডস-সিডনি সিক্সার্স
বিকেল ৫টা ৪০ মিনিট
সরাসরি
স্টার স্পোর্টস সিলেক্ট ১
ফুটবল খেলা সরাসরি
ফিফা বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বের ড্র
রাত ১১টা
সরাসরি
ফিফা+
বাংলাদেশ ফুটবল লিগ
ব্রাদার্স-বসুন্ধরা
বেলা ২টা ৩০ মিনিট
সরাসরি
টি স্পোর্টস

বাংলাদেশে আসা প্রবাসী ফুটবলারদের খেলা দেখতে অপেক্ষায় আছেন অনেক ফুটবলপ্রেমী। যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী বীতশোক চাকমা, ইংল্যান্ডপ্রবাসী কাসপার হক, ইব্রাহীম নাওয়াজ ও অস্ট্রেলিয়াপ্রবাসী ইশান মালিক—এই চার প্রবাসী ফুটবলার আছেন রেড গ্রিন ফিউচার স্টার দলে।
ব্রাজিলের সাও বার্নার্দো ক্লাবের বিপক্ষে সন্ধ্যা ৭টায় জাতীয় স্টেডিয়ামে মাঠে নামবে রেড গ্রিন ফিউচার স্টার। এই ম্যাচ দেখতে অনেকে অধীর আগ্রহ নিয়ে অপেক্ষা করলেও তা কোনো টিভি চ্যানেলে সরাসরি সম্প্রচার হচ্ছে না। এএফ বক্সিং প্রমোশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান গতকাল সংবাদ সম্মেলনে জানিয়েছিলেন, তাঁরা টি-স্পোর্টসের সঙ্গে কথা বলেছিলেন। সেটা যে চূড়ান্ত হয়নি, তা তো বোঝাই গেল। এখন তারা খেলা দেখাবে তাদের অফিশিয়াল দুই পেজ আরটিভি স্পোর্টস ও এএফ বক্সিং প্রমোশন।
লাতিন বাংলা সুপার কাপের চেয়ে বড় আকর্ষণ অপেক্ষা করছে রাত ১১টার সময়। ২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপের ড্র অনুষ্ঠান ফিফা প্লাস সরাসরি সম্প্রচার করবে। ফুটবলে দুপুরে বাংলাদেশ ফুটবল লিগের ব্রাদার্স-বসুন্ধরা কিংস মুখোমুখি হবে। অ্যাশেজে গোলাপি বলের টেস্টের ব্রিসবেনে দ্বিতীয় দিনের খেলা চলছে। ইংল্যান্ড প্রথম ইনিংসে ৩৩৪ রানে গুটিয়ে গেছে। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত অস্ট্রেলিয়া ২৬ ওভারে ২ উইকেটে ১৪৬ রান করেছে। এক নজরে দেখে নিন টিভিতে কী কী খেলা রয়েছে।
ক্রিকেট খেলা সরাসরি
ব্রিসবেন টেস্ট: ২য় দিন
অস্ট্রেলিয়া-ইংল্যান্ড
সকাল ১০টা
সরাসরি
স্টার স্পোর্টস ১
নারী বিগ ব্যাশ
মেলবোর্ন রেনেগেডস-সিডনি সিক্সার্স
বিকেল ৫টা ৪০ মিনিট
সরাসরি
স্টার স্পোর্টস সিলেক্ট ১
ফুটবল খেলা সরাসরি
ফিফা বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বের ড্র
রাত ১১টা
সরাসরি
ফিফা+
বাংলাদেশ ফুটবল লিগ
ব্রাদার্স-বসুন্ধরা
বেলা ২টা ৩০ মিনিট
সরাসরি
টি স্পোর্টস

হামজা চৌধুরী, শমিত শোম, ফাহামিদুল ইসলাম আসার পর গত চার মাস বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত যে ফুটবলার তুমুল আলোচিত, সেই কিউবা মিচেল এখন বাংলাদেশে। তিন বছরের চুক্তি করে বসুন্ধরা কিংসে নাম লেখানো ১৯ বছরের অ্যাটাকিং মিডফিল্ডার পরশু সন্ধ্যায় দলীয় অনুশীলন শেষে সময় দিলেন আজকের পত্রিকাকে। কিউবার সাক্ষাৎকার নিয়েছেন...
২৪ আগস্ট ২০২৫
টেস্টে পরিস্থিতি বদলে দেওয়ার মতো বোলারের অভাব নেই ভারতের। যশপ্রীত বুমরা, মোহাম্মদ সিরাজ, আকাশ দীপরা নিজেদের দিনে প্রতিপক্ষের ব্যাটারদের জন্য যমদূত হয়ে উঠেন। এদিক থেকে দলটির সাদা বলের ক্রিকেটের বোলিং লাইন ব্যতিক্রম বলে মনে করেন হরভজন সিংহ। তাঁর মতে, ওয়ানডে ও টি–টোয়েন্টিতে ভারতের যথেষ্ট ম্যাচ উইনিং
২১ মিনিট আগে
টেস্টে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ উইকেট নেওয়ার রেকর্ডটা এখন তাইজুল ইসলামের। সাকিব আল হাসানের ২৪৬ উইকেট ছাড়িয়ে টেস্টে বাংলাদেশের প্রথম বোলার হিসেবে ২৫০ উইকেট নেওয়ার কীর্তি গত মাসে গড়েছেন তাইজুল। আয়ারল্যান্ড সিরিজে দুর্দান্ত বোলিংয়ের পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থার (আইসিসি) সেরাদের তালিকায় নাম উঠে...
১ ঘণ্টা আগে
বয়স শুধুই একটি সংখ্যা—ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোকে স্বাভাবিকভাবেই এই কথা মনে হবে সবার আগে। পর্তুগাল দল, আল নাসর—সব জায়গায় তিনি গোলের পর গোল করে চলেছেন। একের পর এক রেকর্ড গড়েও পর্তুগিজ ফরোয়ার্ড ক্ষান্ত হচ্ছেন না। পাগলা ঘোড়ার মতো ছুটতে থাকা রোনালদোকে দেখে রীতিমতো মুগ্ধ পর্তুগাল জাতীয় দলের কোচ রবার্তো...
২ ঘণ্টা আগে