ক্রীড়া ডেস্ক
গোল, শিরোপা অর্জন, ভক্ত-সমর্থকদের ভালোবাসা—কোনো কিছুরই তো অভাব নেই লিওনেল মেসির। বিশ্বের যে মাঠেই তিনি খেলতে যান, তাঁকে দেখতে দর্শকেরা উন্মুখ হয়ে থাকেন। ‘মেসি ১০’ নম্বর জার্সি পরে মাঠে দর্শকদের দেখা যায় অহরহ।
তারকা ফুটবলার মেসির তিন ছেলে থিয়াগো, মাতেও, চিরোকে নিয়ে প্রায় সময়ই চলে আলোচনা। বাবার দেখানো পথেই হেঁটে কিংবদন্তি হবে কি না, সেটা সময়ই বলে দেবে। কদিন আগে এক ফুটবল অনুষ্ঠানকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিন ছেলের কার কী গুণ আছে, সেটা নিয়ে মেসি কখা বলেছেন। কে সেরা, আর্জেন্টাইন তারকা ফুটবলার নির্দিষ্ট কারও নাম বলেননি। মেসি বলেছেন, ‘ফুটবল নিয়েই সারা দিন থাকে তারা। প্রতিদিন অনুশীলন করে ও ম্যাচ খেলে। আমিও উপভোগ করি সেটা। একজনকে সেরা বললে পরে তারা বলবে যে আমি কেন তার (তিন ছেলে) নাম বললাম। মজার ব্যাপার হচ্ছে তারা একই অবস্থানে খেলতে চায়। তিনজনই ১০ নম্বর জার্সি পরতে চায়।’
মেসির বড় ছেলে থিয়াগোর বয়স ১২ বছর। বাবার সঙ্গে প্রায়ই ইন্টার মায়ামির অনুশীলনে আসে থিয়াগো। ১২ বছর বয়সী মেসির এই ছেলে ইন্টার মায়ামির বয়সভিত্তিক দলে খেলছে। থিয়াগো সম্পর্কে মেসি বলেন, ‘থিয়াগো চিন্তাশীল এবং একজন মিডফিল্ডার।’ এ বছরের সেপ্টেম্বরে ১০ বছর পূর্ণ করবে মাতেও। মেজ ছেলেকেও প্রায়ই মাঠে মেসির সঙ্গে দেখা যায়। মাতেওকে নিয়ে মেসি বলেন, ‘মাতেও ফরোয়ার্ড। সে গোল করতে পছন্দ করে। বুদ্ধিমান খেলোয়াড়।’ আর সবার ছোট সাত বছর বয়সী চিরোকে নিয়ে মেসির ভাষ্য, ‘চিরো তো আরও বিস্ফোরক। সবাইকে চ্যালেঞ্জ জানাতে পছন্দ করে।’
২০২৩ সালে পিএসজি থেকে ইন্টার মায়ামিতে যান মেসি। যুক্তরাষ্ট্রের ক্লাবে গিয়েই জেতেন লিগস কাপের শিরোপা। গত বছর পেয়েছেন সাপোর্টার্স শিল্ডের পুরস্কার। তবে চোটে পড়ায় এ বছর মায়ামিতে নিয়মিত হতে পারেননি তিনি। ক্লাবটির হয়ে কনক্যাকাফ চ্যাম্পিয়নস কাপ, মেজর লিগ সকার (এমএলএস)—এ বছর এই দুই টুর্নামেন্টে পাঁচটি করে ম্যাচ খেলেছেন। ১০ ম্যাচে করেছেন ৮ গোল। অ্যাসিস্ট করেছেন ৩ গোলে।
গোল, শিরোপা অর্জন, ভক্ত-সমর্থকদের ভালোবাসা—কোনো কিছুরই তো অভাব নেই লিওনেল মেসির। বিশ্বের যে মাঠেই তিনি খেলতে যান, তাঁকে দেখতে দর্শকেরা উন্মুখ হয়ে থাকেন। ‘মেসি ১০’ নম্বর জার্সি পরে মাঠে দর্শকদের দেখা যায় অহরহ।
তারকা ফুটবলার মেসির তিন ছেলে থিয়াগো, মাতেও, চিরোকে নিয়ে প্রায় সময়ই চলে আলোচনা। বাবার দেখানো পথেই হেঁটে কিংবদন্তি হবে কি না, সেটা সময়ই বলে দেবে। কদিন আগে এক ফুটবল অনুষ্ঠানকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিন ছেলের কার কী গুণ আছে, সেটা নিয়ে মেসি কখা বলেছেন। কে সেরা, আর্জেন্টাইন তারকা ফুটবলার নির্দিষ্ট কারও নাম বলেননি। মেসি বলেছেন, ‘ফুটবল নিয়েই সারা দিন থাকে তারা। প্রতিদিন অনুশীলন করে ও ম্যাচ খেলে। আমিও উপভোগ করি সেটা। একজনকে সেরা বললে পরে তারা বলবে যে আমি কেন তার (তিন ছেলে) নাম বললাম। মজার ব্যাপার হচ্ছে তারা একই অবস্থানে খেলতে চায়। তিনজনই ১০ নম্বর জার্সি পরতে চায়।’
মেসির বড় ছেলে থিয়াগোর বয়স ১২ বছর। বাবার সঙ্গে প্রায়ই ইন্টার মায়ামির অনুশীলনে আসে থিয়াগো। ১২ বছর বয়সী মেসির এই ছেলে ইন্টার মায়ামির বয়সভিত্তিক দলে খেলছে। থিয়াগো সম্পর্কে মেসি বলেন, ‘থিয়াগো চিন্তাশীল এবং একজন মিডফিল্ডার।’ এ বছরের সেপ্টেম্বরে ১০ বছর পূর্ণ করবে মাতেও। মেজ ছেলেকেও প্রায়ই মাঠে মেসির সঙ্গে দেখা যায়। মাতেওকে নিয়ে মেসি বলেন, ‘মাতেও ফরোয়ার্ড। সে গোল করতে পছন্দ করে। বুদ্ধিমান খেলোয়াড়।’ আর সবার ছোট সাত বছর বয়সী চিরোকে নিয়ে মেসির ভাষ্য, ‘চিরো তো আরও বিস্ফোরক। সবাইকে চ্যালেঞ্জ জানাতে পছন্দ করে।’
২০২৩ সালে পিএসজি থেকে ইন্টার মায়ামিতে যান মেসি। যুক্তরাষ্ট্রের ক্লাবে গিয়েই জেতেন লিগস কাপের শিরোপা। গত বছর পেয়েছেন সাপোর্টার্স শিল্ডের পুরস্কার। তবে চোটে পড়ায় এ বছর মায়ামিতে নিয়মিত হতে পারেননি তিনি। ক্লাবটির হয়ে কনক্যাকাফ চ্যাম্পিয়নস কাপ, মেজর লিগ সকার (এমএলএস)—এ বছর এই দুই টুর্নামেন্টে পাঁচটি করে ম্যাচ খেলেছেন। ১০ ম্যাচে করেছেন ৮ গোল। অ্যাসিস্ট করেছেন ৩ গোলে।
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
১০ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১২ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১৩ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১৩ ঘণ্টা আগে