হংকং একাদশের বিপক্ষে ইন্টার মায়ামির ম্যাচটি হয়েছে আজ থেকে ১৫ দিন আগে। কিন্তু তার রেশ এখনও রয়ে গেছে। বিশেষ করে লিওনেল মেসির মনে। আর্জেন্টাইন অধিনায়কের মনে অবশ্য সুখের স্মৃতি হিসেবে নয় দুঃস্মৃতি হিসেবে।
তা না হলে এত দিন পরেও কেন কথা বলবেন মেসি। যখন তাঁর সময় এসেছে নতুন মৌসুম শুরু করার। আগামী বৃহস্পতিবার রিয়েল সল্ট লিগের বিপক্ষে মেজর লিগ সকারে (এমএলএস) নিজেদের প্রথম ম্যাচ খেলবে মায়ামি। সেই ম্যাচে নামার আগে হংকংয়ের প্রাক্–মৌসুম প্রস্তুতি নিয়ে কথা বলেছেন আটবারের ব্যালন ডি অর জয়ী।
হংকংয়ের বিপক্ষে মেসির না খেলা নিয়ে অনেক কথা হয়েছে তখন। বার্সেলোনা ও পিএসজির সাবেক তারকার না খেলা নিয়ে অনেক বিতর্কিত মন্তব্যে ছড়িয়ে সামাজিক মাধ্যমে। যা এখনও চলছে। এমনকি ধারণা করা হচ্ছে, তাঁর না খেলার কারণে আর্জেন্টিনা দলের চীন সফর বাতিল করা হয়েছে। এই সব মন্তব্যে তাই এক প্রকার বিরক্ত হয়েই আবারও না খেলার ব্যাখ্যা দিয়েছেন মেসি।
সব কিছু মিলিয়ে এক ভিডিও বার্তায় সত্য তুলে ধরার কথা জানিয়েছেন মেসি। চীনের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ওয়েইবোর এক ভিডিওতে ৩৬ বছর বয়সী স্ট্রাইকার বলেছেন, ‘হংকংয়ের ম্যাচের পর অনেক কিছু বলা হয়েছে, তার সবই পড়েছি এবং শুনেছি। এই ভিডিও রেকর্ড করতে চেয়েছি যেন আপনারা সত্যি বিষয়টা জানতে পারেন। কেউ যেন আর মিথ্যা খবরগুলো না পড়েন।’
রাজনৈতিক কারণে খেলেননি বলে যে সমালোচনা তাঁকে শুনতে হচ্ছে সেটিও উড়িয়ে দিয়েছেন মেসি। সঙ্গে চীনের সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক যে ঘনিষ্ঠ তা জানিয়েছেন। কাতার বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক বলেছেন, ‘মানুষকে এমনও বলতে শুনেছি যে রাজনৈতিক কারণে ম্যাচ খেলিনি। আরও অনেক কারণে যা সম্পূর্ণ অসত্য। যদি এমনটা সত্যিই হতো তাহলে জাপান বা চীন সফরে যেতাম না। অনেকবার সেখানে গিয়েছি। ক্যারিয়ারের শুরু থেকেই চীনের সঙ্গে আমার সম্পর্ক বেশ ঘনিষ্ঠ এবং বিশেষ।’
আর কেন খেলেননি সেটা আগেও ব্যাখ্যা করেছিলেন মেসি। গতকাল আরেকবার বললেন, ‘আগেও সংবাদ সম্মেলনে বলেছিলাম, আমার অ্যাডাক্টরে সমস্যা ছিল এবং এ কারণে সৌদি আরবে প্রথম ম্যাচ খেলতে পারিনি। দ্বিতীয়টিতে কিছু সময় খেলেছি। কিন্তু এতে সমস্যা আরও বেড়ে যায়। এরপর হংকংয়ে ম্যাচের আগের দিন অনুশীলনের চেষ্টা করেছিলাম। কয়েক দিন পর একটু ভালো বোধ করায় জাপানের বিপক্ষে কিছুটা সময় খেলছিলাম। কারণ সুস্থ হয়ে উঠতে এবং গতি ফেরত পেতে আমাকে খেলতেও হতো।’
এর আগে হংকংয়ের বিপক্ষে খেলতে না পারার জন্য ম্যাচের পরেই ক্ষমা চেয়ে নিয়েছিলেন মেসি। কিন্তু তাতে মন গলেনি খেলা দেখতে আসা সমর্থকদের। সমর্থকদের মন না গলার অবশ্য কারণও ছিল। কেননা কয়েক দিন পর জাপানের ক্লাব ভিসেল কোবের বিপক্ষে ম্যাচে নেমে হংকংয়ের সমর্থকদের ক্ষোভ আরও বাড়িয়ে দেন তিনি। ম্যাচের দিন তাঁর না খেলায় সমর্থকেরা গ্যালারিতে টাকা ফেরত চেয়ে স্লোগানও দিয়েছিল। এ নিয়ে পরে হংকং সরকারের পক্ষ থেকেও নানা মন্তব্য শোনা গিয়েছিল।
হংকং একাদশের বিপক্ষে ইন্টার মায়ামির ম্যাচটি হয়েছে আজ থেকে ১৫ দিন আগে। কিন্তু তার রেশ এখনও রয়ে গেছে। বিশেষ করে লিওনেল মেসির মনে। আর্জেন্টাইন অধিনায়কের মনে অবশ্য সুখের স্মৃতি হিসেবে নয় দুঃস্মৃতি হিসেবে।
তা না হলে এত দিন পরেও কেন কথা বলবেন মেসি। যখন তাঁর সময় এসেছে নতুন মৌসুম শুরু করার। আগামী বৃহস্পতিবার রিয়েল সল্ট লিগের বিপক্ষে মেজর লিগ সকারে (এমএলএস) নিজেদের প্রথম ম্যাচ খেলবে মায়ামি। সেই ম্যাচে নামার আগে হংকংয়ের প্রাক্–মৌসুম প্রস্তুতি নিয়ে কথা বলেছেন আটবারের ব্যালন ডি অর জয়ী।
হংকংয়ের বিপক্ষে মেসির না খেলা নিয়ে অনেক কথা হয়েছে তখন। বার্সেলোনা ও পিএসজির সাবেক তারকার না খেলা নিয়ে অনেক বিতর্কিত মন্তব্যে ছড়িয়ে সামাজিক মাধ্যমে। যা এখনও চলছে। এমনকি ধারণা করা হচ্ছে, তাঁর না খেলার কারণে আর্জেন্টিনা দলের চীন সফর বাতিল করা হয়েছে। এই সব মন্তব্যে তাই এক প্রকার বিরক্ত হয়েই আবারও না খেলার ব্যাখ্যা দিয়েছেন মেসি।
সব কিছু মিলিয়ে এক ভিডিও বার্তায় সত্য তুলে ধরার কথা জানিয়েছেন মেসি। চীনের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ওয়েইবোর এক ভিডিওতে ৩৬ বছর বয়সী স্ট্রাইকার বলেছেন, ‘হংকংয়ের ম্যাচের পর অনেক কিছু বলা হয়েছে, তার সবই পড়েছি এবং শুনেছি। এই ভিডিও রেকর্ড করতে চেয়েছি যেন আপনারা সত্যি বিষয়টা জানতে পারেন। কেউ যেন আর মিথ্যা খবরগুলো না পড়েন।’
রাজনৈতিক কারণে খেলেননি বলে যে সমালোচনা তাঁকে শুনতে হচ্ছে সেটিও উড়িয়ে দিয়েছেন মেসি। সঙ্গে চীনের সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক যে ঘনিষ্ঠ তা জানিয়েছেন। কাতার বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক বলেছেন, ‘মানুষকে এমনও বলতে শুনেছি যে রাজনৈতিক কারণে ম্যাচ খেলিনি। আরও অনেক কারণে যা সম্পূর্ণ অসত্য। যদি এমনটা সত্যিই হতো তাহলে জাপান বা চীন সফরে যেতাম না। অনেকবার সেখানে গিয়েছি। ক্যারিয়ারের শুরু থেকেই চীনের সঙ্গে আমার সম্পর্ক বেশ ঘনিষ্ঠ এবং বিশেষ।’
আর কেন খেলেননি সেটা আগেও ব্যাখ্যা করেছিলেন মেসি। গতকাল আরেকবার বললেন, ‘আগেও সংবাদ সম্মেলনে বলেছিলাম, আমার অ্যাডাক্টরে সমস্যা ছিল এবং এ কারণে সৌদি আরবে প্রথম ম্যাচ খেলতে পারিনি। দ্বিতীয়টিতে কিছু সময় খেলেছি। কিন্তু এতে সমস্যা আরও বেড়ে যায়। এরপর হংকংয়ে ম্যাচের আগের দিন অনুশীলনের চেষ্টা করেছিলাম। কয়েক দিন পর একটু ভালো বোধ করায় জাপানের বিপক্ষে কিছুটা সময় খেলছিলাম। কারণ সুস্থ হয়ে উঠতে এবং গতি ফেরত পেতে আমাকে খেলতেও হতো।’
এর আগে হংকংয়ের বিপক্ষে খেলতে না পারার জন্য ম্যাচের পরেই ক্ষমা চেয়ে নিয়েছিলেন মেসি। কিন্তু তাতে মন গলেনি খেলা দেখতে আসা সমর্থকদের। সমর্থকদের মন না গলার অবশ্য কারণও ছিল। কেননা কয়েক দিন পর জাপানের ক্লাব ভিসেল কোবের বিপক্ষে ম্যাচে নেমে হংকংয়ের সমর্থকদের ক্ষোভ আরও বাড়িয়ে দেন তিনি। ম্যাচের দিন তাঁর না খেলায় সমর্থকেরা গ্যালারিতে টাকা ফেরত চেয়ে স্লোগানও দিয়েছিল। এ নিয়ে পরে হংকং সরকারের পক্ষ থেকেও নানা মন্তব্য শোনা গিয়েছিল।
কাশ্মীরের পেহেলগামে নৃশংস হামলায় ২৬ পর্যটক নিহত হয়েছেন। ভারত দাবি করেছে, এর পেছনে পাকিস্তানের সম্পৃক্ততা রয়েছে। এ ইস্যুতে দুই দলের মধ্যে বিরাজ করছে উত্তেজনা। ভারত সরকার তাদের দেশে পাকিস্তানের বিভিন্ন নিউজ সাইট, ইউটিউব চ্যানেল ব্লক কেরে দিয়েছে। ক্রিকেটাররাও জড়িয়ে গেছেন বাগ্যুদ্ধে। শোয়েব আখতারের ইউটি
৭ ঘণ্টা আগেসাত বছর চলছে সাদমান ইসলামের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারের। চট্টগ্রাম টেস্টের দ্বিতীয় দিন দেখা পেয়েছেন নিজের দ্বিতীয় টেস্ট সেঞ্চুরি, সঙ্গে পূর্ণ করলেন ১০০০ রান। বাংলাদেশের ১৮ তম ক্রিকেটার হিসেবে ১ হাজার রান সাদমানের।
৮ ঘণ্টা আগে৩ উইকেটে ২০৪ রান নিয়ে চা বিরতিতে যায় বাংলাদেশ দল। তৃতীয় সেশনেও ব্যাটিংটা ভালোই করছিলেন স্বাগতিক ব্যাটাররা। দলীয় ২৫৯ রান পর্যন্ত ছিল সেই তিন উইকেটই। কিন্তু শেষ বিকেলে ভিনসেন্ট মাসেকেসার ঘূর্ণি জাদুতে বেশ এলোমেলো হয়ে যায় ব্যাটিং। শেষ ৩০ রানে ৪ উইকেট হারিয়েছে তারা। তবু ৬৪ রানের লিড নিয়ে তৃতীয় দিন শেষ
১০ ঘণ্টা আগে