জার্মান কাপে ব্রেমার এসভির বিপক্ষে গত রাতে গোল উৎসবে মেতে উঠেছিল বায়ার্ন মিউনিখ। গড়ে সাড়ে ৭ মিনিট পর পর প্রতিপক্ষের জালে বল জড়িয়েছে বায়ার্ন মিউনিখ। গোল করে সেই গোল হজমেরও যেন সময় দেননি এরিক ম্যাক্সিম চুপো-মোটিং-মাইকেল কুইসেন্সরা! নির্ধারিত ৯০ মিনিট শেষে স্কোরলাইন দেখলে যে কারওর চোখ কপালে ওঠার দশা। বায়ার্ন মিউনিখ ১২-০ ব্রেমার এসভি।
প্রথম রাউন্ডে পঞ্চম স্তরের দল ব্রেমার এসভির বিপক্ষে রিজার্ভ বেঞ্চের ফুটবলারদের নিয়ে একাদশ সাজিয়েছিলেন হুলিয়ান নাগেলসম্যানের শিষ্যরা। ৪-২-৩-১ ফরমেশনে ম্যাচের শুরু থেকেই আক্রমণাত্মক ছিলেন বাভারিয়ানরা। মুহুর্মুহু আক্রমণে প্রতিপক্ষের রক্ষণ কাঁপিয়ে দেয় বায়ার্নের আক্রমণভাগ। গোলমুখ খুলতেও সময় লাগেনি।
আট মিনিটে বায়ার্নের গোল উৎসব উদ্বোধন করেন চুপো-মোটিং। ১৬ মিনিটে ব্যবধান দ্বিগুণ করেন জামাল মুসালিয়া। বায়ার্নের আক্রমণের চাপে ব্রেমার এসভি নিজেরাই নিজেদের জালে বল জড়ায়। পরের মিনিটে নিজেদের দ্বিতীয় গোল করেন চুপো-মোটিং। ৩৫ মিনিটে দৃশ্যপটে আরও একবার চুপু মোটিং। দুর্দান্ত এক হেডে হ্যাটট্রিক পূর্ণ করেন ক্যামেরুনের এই ফরোয়ার্ড। ৫-০ ব্যবধানে এগিয়ে একরকম জয় নিশ্চিত করে বিরতিতে যায় বায়ার্ন।
প্রথমার্ধ বায়ার্ন যেখান থেকে শেষ করেছিলেন, দ্বিতীয়ার্ধের শুরুটা যেন সেখান থেকেই। ৪৭ ও ৪৮ মিনিটে থিলম্যান-জামাল মুসিয়ালার গোলে স্কোর লাইন দাঁড়ায় ৭-০। ৬৫ মিনিটে ব্রেমার গোলকিপারকে বোকা বানিয়ে ব্যবধান ৮-০ করেন লিরয় সানে। মিনিট দশেক পরে ব্রেমারের ডিফেন্ডার নোবিল লাল কার্ড দেখে মাঠ ছাড়লে আরও চাপে পড়ে যায়।
নির্দয় বায়ার্ন তখন আরও চেপে ধরে ব্রেমারকে। শেষ ১০ মিনিটে গুনে গুনে আরও চার বল প্রতিপক্ষের জালে জড়ায় বায়ার্ন। এই চার গোলের একটি করেছেন আগেই হ্যাটট্রিক করা চুপো-মোটিং। শেষ পর্যন্ত ব্রেমার এসভিকে হতাশায় ডুবিয়ে ১২-০ গোলের জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে বাভারিয়ানরা।
জার্মান কাপে ব্রেমার এসভির বিপক্ষে গত রাতে গোল উৎসবে মেতে উঠেছিল বায়ার্ন মিউনিখ। গড়ে সাড়ে ৭ মিনিট পর পর প্রতিপক্ষের জালে বল জড়িয়েছে বায়ার্ন মিউনিখ। গোল করে সেই গোল হজমেরও যেন সময় দেননি এরিক ম্যাক্সিম চুপো-মোটিং-মাইকেল কুইসেন্সরা! নির্ধারিত ৯০ মিনিট শেষে স্কোরলাইন দেখলে যে কারওর চোখ কপালে ওঠার দশা। বায়ার্ন মিউনিখ ১২-০ ব্রেমার এসভি।
প্রথম রাউন্ডে পঞ্চম স্তরের দল ব্রেমার এসভির বিপক্ষে রিজার্ভ বেঞ্চের ফুটবলারদের নিয়ে একাদশ সাজিয়েছিলেন হুলিয়ান নাগেলসম্যানের শিষ্যরা। ৪-২-৩-১ ফরমেশনে ম্যাচের শুরু থেকেই আক্রমণাত্মক ছিলেন বাভারিয়ানরা। মুহুর্মুহু আক্রমণে প্রতিপক্ষের রক্ষণ কাঁপিয়ে দেয় বায়ার্নের আক্রমণভাগ। গোলমুখ খুলতেও সময় লাগেনি।
আট মিনিটে বায়ার্নের গোল উৎসব উদ্বোধন করেন চুপো-মোটিং। ১৬ মিনিটে ব্যবধান দ্বিগুণ করেন জামাল মুসালিয়া। বায়ার্নের আক্রমণের চাপে ব্রেমার এসভি নিজেরাই নিজেদের জালে বল জড়ায়। পরের মিনিটে নিজেদের দ্বিতীয় গোল করেন চুপো-মোটিং। ৩৫ মিনিটে দৃশ্যপটে আরও একবার চুপু মোটিং। দুর্দান্ত এক হেডে হ্যাটট্রিক পূর্ণ করেন ক্যামেরুনের এই ফরোয়ার্ড। ৫-০ ব্যবধানে এগিয়ে একরকম জয় নিশ্চিত করে বিরতিতে যায় বায়ার্ন।
প্রথমার্ধ বায়ার্ন যেখান থেকে শেষ করেছিলেন, দ্বিতীয়ার্ধের শুরুটা যেন সেখান থেকেই। ৪৭ ও ৪৮ মিনিটে থিলম্যান-জামাল মুসিয়ালার গোলে স্কোর লাইন দাঁড়ায় ৭-০। ৬৫ মিনিটে ব্রেমার গোলকিপারকে বোকা বানিয়ে ব্যবধান ৮-০ করেন লিরয় সানে। মিনিট দশেক পরে ব্রেমারের ডিফেন্ডার নোবিল লাল কার্ড দেখে মাঠ ছাড়লে আরও চাপে পড়ে যায়।
নির্দয় বায়ার্ন তখন আরও চেপে ধরে ব্রেমারকে। শেষ ১০ মিনিটে গুনে গুনে আরও চার বল প্রতিপক্ষের জালে জড়ায় বায়ার্ন। এই চার গোলের একটি করেছেন আগেই হ্যাটট্রিক করা চুপো-মোটিং। শেষ পর্যন্ত ব্রেমার এসভিকে হতাশায় ডুবিয়ে ১২-০ গোলের জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে বাভারিয়ানরা।
চেন্নাইয়ের এমএ চিদাম্বরম স্টেডিয়ামে গত রাতে যুজবেন্দ্র চাহালের অপেক্ষা যেন ফুরোচ্ছিল না। মাত্র কয়েক সেকেন্ডের জন্য আকাশে বল ভেসে থাকলেও সেই মুহূর্ত অনেক দীর্ঘ মনে হচ্ছিল চাহালের। অবশেষে লং অনে মার্কো ইয়ানসেন ক্যাচটা ধরতেই হ্যাটট্রিক হয়ে গেল চাহালের।
১ সেকেন্ড আগেসিরিজ শুরুর আগে সিলেটে সংবাদ সম্মেলনে অধিনায়ক শান্ত বলেছিলেন, প্রস্তুতি ভালো ছিল এবং সিরিজ জেতার লক্ষ্য নিয়েই খেলবেন। সিলেট টেস্টে হারের পর দৃশ্য বদলে গেছে। শান্তদের ওপর উল্টো জেঁকে বসে রাজ্যের চাপ। সিলেট টেস্টে হেরে নিজের ব্যাটিংকে দায়ী করেছিলেন বাংলাদেশ অধিনায়ক।
১ ঘণ্টা আগেমার্চে সৌদি আরবের ক্যাম্প শেষে প্রবাসী ফুটবলার ফাহামিদুল ইসলামের জাতীয় দল থেকে বাদ পড়ার অভিযোগের তির সবচেয়ে বেশি ছিল মেহেদী হাসান শ্রাবণের দিকে। সেই অভিযোগ ভিত্তিহীন বলেই দাবি করেছেন তিনি। তবু প্রতিনিয়ত সাইবার বুলিংয়ের শিকার হচ্ছেন এই গোলরক্ষক।
২ ঘণ্টা আগেসময়ের সঙ্গে সঙ্গে পরিণত হয়ে উঠছেন লামিনে ইয়ামাল। বড় মঞ্চে কীভাবে জ্বলে উঠতে হয়, সেটা যেন ভালো করেই জানেন তিনি। ইন্টার মিলানের বিপক্ষে গত রাতে চোখ ধাঁধানো এক গোল করেছেন। সেটাও চ্যাম্পিয়নস লিগের সেমিফাইনালের মতো গুরুত্বপূর্ণ মঞ্চে।
২ ঘণ্টা আগে