ক্রীড়া ডেস্ক
স্বপ্ন দেখার শুরুটা নেইমারকে। এরপর কত তারকাই তো এলেন। খেলে গেছেন লিওনেল মেসিও। হালের অন্যতম সেনসেশন কিলিয়ান এমবাপ্পেকে নিয়ে কত নাটকই তো হলো। কিন্তু তাঁরা কি পেরেছেন? উত্তরটা সবারই জানা। তবে পেরেছেন দেজিরে দুয়ে। তাঁকে দিয়ে সোনা ফলিয়ে কোচ লুইস এনরিকে পিএসজিকে এনে দিয়েছেন স্বপ্নের শিরোপা।
আর ইন্টার মিলান? যতটা দ্রুত সম্ভব দুঃস্বপ্নের ফাইনালটি ভুলে যেতে চাইবে তারা। সেমিফাইনালে বার্সেলোনার বিপক্ষে রোমাঞ্চকর দুটি ম্যাচ উপহার দেওয়া দলটি কিনা একেবারেই বিপরীত রূপে হাজির৷ চ্যাম্পিয়নস লিগ ফাইনাল ইতিহাসে কোনো দলই এভাবে গুঁড়িয়ে যায়নি, এভাবে বিধ্বস্ত হয়নি, যেভাবে ইন্টার হয়েছে। পিএসজির শিরোপার জয়ের মাত্রাটা তাই অনন্য। কারণ ফাইনাল ৫-০ গোলে জিতে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার নজির নেই আর কোনো ক্লাবের।
মিউনিখের আলিয়াঞ্জ অ্যারেনায় ইন্টারের জমাট বাঁধা রক্ষণ ভাঙতে পিএসজির সময় লাগে ১২ মিনিট। ভিতিনিয়ার নিঁখুত থ্রু বল বক্সের ভেতর থেকে দারুণভাবে নিয়ন্ত্রণে নেন দেজিরে দুয়ে। ৬ গজের বক্সে তখন ফাঁকায় ছিলেন আশরাফ হাকিমি। দুয়ের কাছ থেকে বল পেয়ে পিএসজিকে এগিয়ে দিতে কোনো ভুল করেননি এই ডিফেন্ডার।
গোল করে অবশ্য তেমন কোনো উদযাপন করেননি হাকিমি। কারণ একটি মৌসুম যে ইন্টারে কাটিয়েছেন তিনি।
আট মিনিট পর ব্যবধান দ্বিগুণ করেন দুয়ে। দ্রুত এক পাল্টা আক্রমণে বাঁ প্রান্ত ধরে এগিয়ে যান ওসমান দেম্বেলে। দারুণ এক ক্রসে বল বাড়ান ডান প্রান্তে থাকা দুয়েকে। ক্ষিপ্র গতির ভলিতে দুয়ে জাল কাঁপিয়ে নাম লেখান ইতিহাসে।
চ্যাম্পিয়নস লিগ ফাইনালে গোল ও অ্যাসিস্ট আছে ৬ ফুটবলারের। কিন্তু বাকি পাঁচজনের কেউই দুয়ের চেয়ে কম বয়সে (১৯ বছর ৩৬২ দিন) এই ক্লাবে নাম লেখাননি।
বিরতির পর আরও ধারালো হয়ে ওঠে পিএসজি। ৬৩ মিনিটে ভিতিনিয়ার পাস থেকে দ্যুতি ছড়ানো দুয়ে দ্বিতীয় গোলটি করে বুঝিয়ে দেন এই শিরোপা মিলানে নয় উঠছে প্যারিসের বিমানে। চ্যাম্পিয়নস লিগ ফাইনালে এর আগে কেউই সরাসরি তিন গোলে অবদান রাখতে পারেননি। ৭৩ মিনিটে খাভিচা কাভারাৎসখেলিয়া ও ৮৬ মিনিটে সেনি মায়ুলুর গোল ইন্টারের অসহায়ত্বকে আরও ফুটিয়ে তোলে।
৩২ বছর পর চ্যাম্পিয়নস লিগের শিরোপা কোনো ফরাসি ক্লাবে। আর প্যারিসে প্রথমবার। সেজন্য একটি বড় ধন্যবাদ তো পেতেই পারেন লুইস এনরিকে। আনকোরা দলটিকে নিয়ে স্বপ্ন ছুঁয়ে দেখেছেন তিনি। দিয়েছেন নবম ক্লাব হিসেবে ট্রেবল জয়ের স্বাদ। দুটি ভিন্ন ক্লাবের হয়ে চ্যাম্পিয়ন লিগ জিতে নিজেও নাম লিখিয়েন বিরল ক্লাবে। ভালোবাসার শহর প্যারিসের হৃদয়ে এই স্প্যানিশ কোচ গেঁঁথে গেলেন আজীবনের জন্য।
স্বপ্ন দেখার শুরুটা নেইমারকে। এরপর কত তারকাই তো এলেন। খেলে গেছেন লিওনেল মেসিও। হালের অন্যতম সেনসেশন কিলিয়ান এমবাপ্পেকে নিয়ে কত নাটকই তো হলো। কিন্তু তাঁরা কি পেরেছেন? উত্তরটা সবারই জানা। তবে পেরেছেন দেজিরে দুয়ে। তাঁকে দিয়ে সোনা ফলিয়ে কোচ লুইস এনরিকে পিএসজিকে এনে দিয়েছেন স্বপ্নের শিরোপা।
আর ইন্টার মিলান? যতটা দ্রুত সম্ভব দুঃস্বপ্নের ফাইনালটি ভুলে যেতে চাইবে তারা। সেমিফাইনালে বার্সেলোনার বিপক্ষে রোমাঞ্চকর দুটি ম্যাচ উপহার দেওয়া দলটি কিনা একেবারেই বিপরীত রূপে হাজির৷ চ্যাম্পিয়নস লিগ ফাইনাল ইতিহাসে কোনো দলই এভাবে গুঁড়িয়ে যায়নি, এভাবে বিধ্বস্ত হয়নি, যেভাবে ইন্টার হয়েছে। পিএসজির শিরোপার জয়ের মাত্রাটা তাই অনন্য। কারণ ফাইনাল ৫-০ গোলে জিতে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার নজির নেই আর কোনো ক্লাবের।
মিউনিখের আলিয়াঞ্জ অ্যারেনায় ইন্টারের জমাট বাঁধা রক্ষণ ভাঙতে পিএসজির সময় লাগে ১২ মিনিট। ভিতিনিয়ার নিঁখুত থ্রু বল বক্সের ভেতর থেকে দারুণভাবে নিয়ন্ত্রণে নেন দেজিরে দুয়ে। ৬ গজের বক্সে তখন ফাঁকায় ছিলেন আশরাফ হাকিমি। দুয়ের কাছ থেকে বল পেয়ে পিএসজিকে এগিয়ে দিতে কোনো ভুল করেননি এই ডিফেন্ডার।
গোল করে অবশ্য তেমন কোনো উদযাপন করেননি হাকিমি। কারণ একটি মৌসুম যে ইন্টারে কাটিয়েছেন তিনি।
আট মিনিট পর ব্যবধান দ্বিগুণ করেন দুয়ে। দ্রুত এক পাল্টা আক্রমণে বাঁ প্রান্ত ধরে এগিয়ে যান ওসমান দেম্বেলে। দারুণ এক ক্রসে বল বাড়ান ডান প্রান্তে থাকা দুয়েকে। ক্ষিপ্র গতির ভলিতে দুয়ে জাল কাঁপিয়ে নাম লেখান ইতিহাসে।
চ্যাম্পিয়নস লিগ ফাইনালে গোল ও অ্যাসিস্ট আছে ৬ ফুটবলারের। কিন্তু বাকি পাঁচজনের কেউই দুয়ের চেয়ে কম বয়সে (১৯ বছর ৩৬২ দিন) এই ক্লাবে নাম লেখাননি।
বিরতির পর আরও ধারালো হয়ে ওঠে পিএসজি। ৬৩ মিনিটে ভিতিনিয়ার পাস থেকে দ্যুতি ছড়ানো দুয়ে দ্বিতীয় গোলটি করে বুঝিয়ে দেন এই শিরোপা মিলানে নয় উঠছে প্যারিসের বিমানে। চ্যাম্পিয়নস লিগ ফাইনালে এর আগে কেউই সরাসরি তিন গোলে অবদান রাখতে পারেননি। ৭৩ মিনিটে খাভিচা কাভারাৎসখেলিয়া ও ৮৬ মিনিটে সেনি মায়ুলুর গোল ইন্টারের অসহায়ত্বকে আরও ফুটিয়ে তোলে।
৩২ বছর পর চ্যাম্পিয়নস লিগের শিরোপা কোনো ফরাসি ক্লাবে। আর প্যারিসে প্রথমবার। সেজন্য একটি বড় ধন্যবাদ তো পেতেই পারেন লুইস এনরিকে। আনকোরা দলটিকে নিয়ে স্বপ্ন ছুঁয়ে দেখেছেন তিনি। দিয়েছেন নবম ক্লাব হিসেবে ট্রেবল জয়ের স্বাদ। দুটি ভিন্ন ক্লাবের হয়ে চ্যাম্পিয়ন লিগ জিতে নিজেও নাম লিখিয়েন বিরল ক্লাবে। ভালোবাসার শহর প্যারিসের হৃদয়ে এই স্প্যানিশ কোচ গেঁঁথে গেলেন আজীবনের জন্য।
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
১০ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১২ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১৩ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১৩ ঘণ্টা আগে