জহির উদ্দিন মিশু, ঢাকা
প্রশ্ন: সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে শ্রেষ্ঠত্ব কি ধরে রাখতে পারবে বাংলাদেশ?
সাবিনা খাতুন: অবশ্যই, আমাদের চেষ্টা থাকবে শিরোপা ধরে রাখার। বাকিটা আল্লাহ পাকের ইচ্ছা। তবে পুরোপুরি বলতে পারছি না যে আমরাই চ্যাম্পিয়ন হব। কারণ, এবারের টুর্নামেন্ট বেশ চ্যালেঞ্জিং হবে।
প্রশ্ন: আপনি বলছেন কঠিন টুর্নামেন্ট। এই কঠিন টুর্নামেন্টের জন্য দল কতটা প্রস্তুত?
সাবিনা: আমরা অনেক দিন ধরে প্রস্তুতি নিচ্ছি। তবে কয়েকটা ফ্রেন্ডলি ম্যাচ খেলতে পারলে আরও ভালো হতো। এবার স্কোয়াডেও বেশ কয়েকজন নতুন খেলোয়াড়। তারাও যত দূর পেরেছে নিজেদের তৈরি করেছে। তবে এটাও ঠিক, ম্যাচগুলো ভালোই প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হবে।
প্রশ্ন: গ্রুপ পর্বেই বাংলাদেশকে মোকাবিলা করতে হবে ভারত ও পাকিস্তানকে। কঠিন প্রতিপক্ষ কে?
সাবিনা: আমার তো মনে হয় দুই দলই কঠিন। তারা (ভারত-পাকিস্তান) গত কয়েক মাসে ভালোই উন্নতি করেছে। প্রতিপক্ষ হিসেবে তাই দুই দলকে আমি শক্তিশালী বলব। পাকিস্তানের কথা যদি বলি, এর আগে তারা কিছুটা খারাপ করেছিল। তবে নিজেদের ভুলভ্রান্তি শুধরে ইদানীং তারা যেভাবে পারফর্ম করেছে, এবার পাকিস্তান হয়তো দারুণ কিছু করতে মরিয়া। আমাদের প্রথম ম্যাচটা ২০ অক্টোবর, পাকিস্তানের সঙ্গে। এটা আমাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। চেষ্টা থাকবে জয় দিয়ে শুরু করার। আর দ্বিতীয় ম্যাচ ভারতের সঙ্গে, সেটা জেতা সহজ হবে না।
প্রশ্ন: গত আসরে আপনি ৮ গোল করে সেরা গোলদাতা হয়েছিলেন। এবার নিজেকে নিয়ে কতটা আশাবাদী?
সাবিনা: দেখুন, আমার প্রথম কাজটাই হবে দলকে সাহায্য করা। যাতে প্রতিটি ম্যাচে সবাই ভালো পারফর্ম করতে পারে, সে জন্য ব্যক্তিগতভাবে যতটুকু দেওয়া দরকার, আমি চেষ্টা করব। একজন অধিনায়ক হিসেবে দলের অন্যদের মানসিকভাবে চাঙা রাখার কাজটাও আমাকে করতে হয়। এবারও সেই দিকগুলোতে নজর থাকবে। পাশাপাশি প্রতিটি ম্যাচেই বাংলাদেশকে জেতানোর জন্য নিজের সর্বোচ্চটা দেওয়ার চেষ্টা থাকবে। জয়ই আসলে শেষ কথা।
প্রশ্ন: ছেলেদের মতো মেয়েদের ফুটবলার হওয়া মোটেও সহজ নয়। অনেককে নানা বাধা পেরিয়ে আসতে হয়। নতুনদের কী পরামর্শ দেবেন?
সাবিনা: আমার কাছে এটা এখন আর এমন কিছু মনে হয় না। কারণ, বর্তমানে ফুটবল অনেক মেয়ে খেলে। তারা এটাকে পেশা হিসেবেও নেয়। তা ছাড়া মেয়েদের ফুটবলে সাফল্যও আসছে। এই সাফল্য দেখে অনেকে মেয়েই ফুটবলে আসতে চায়, পেশা হিসেবে নিতে চায়।
প্রশ্ন: ফুটবল থেকে অবসর নেওয়ার পর কেউ কোচ, কেউ সংগঠক হন। আপনার লক্ষ্য কী?
সাবিনা: আমার ইচ্ছা অবসরের পরও ফুটবল নিয়ে কাজ করার। যারা ফুটবলের মানুষ, যারা এই খেলাকে মনেপ্রাণে ভালোবাসে, তারা কখনো এটাকে ছেড়ে থাকতে পারে না। আমারও তাই। ফুটবল ছাড়ার পরও এই অঙ্গনে থাকতে চাই। আর সেটা কোচিং করানোর মধ্য দিয়ে।
প্রশ্ন: সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে শ্রেষ্ঠত্ব কি ধরে রাখতে পারবে বাংলাদেশ?
সাবিনা খাতুন: অবশ্যই, আমাদের চেষ্টা থাকবে শিরোপা ধরে রাখার। বাকিটা আল্লাহ পাকের ইচ্ছা। তবে পুরোপুরি বলতে পারছি না যে আমরাই চ্যাম্পিয়ন হব। কারণ, এবারের টুর্নামেন্ট বেশ চ্যালেঞ্জিং হবে।
প্রশ্ন: আপনি বলছেন কঠিন টুর্নামেন্ট। এই কঠিন টুর্নামেন্টের জন্য দল কতটা প্রস্তুত?
সাবিনা: আমরা অনেক দিন ধরে প্রস্তুতি নিচ্ছি। তবে কয়েকটা ফ্রেন্ডলি ম্যাচ খেলতে পারলে আরও ভালো হতো। এবার স্কোয়াডেও বেশ কয়েকজন নতুন খেলোয়াড়। তারাও যত দূর পেরেছে নিজেদের তৈরি করেছে। তবে এটাও ঠিক, ম্যাচগুলো ভালোই প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হবে।
প্রশ্ন: গ্রুপ পর্বেই বাংলাদেশকে মোকাবিলা করতে হবে ভারত ও পাকিস্তানকে। কঠিন প্রতিপক্ষ কে?
সাবিনা: আমার তো মনে হয় দুই দলই কঠিন। তারা (ভারত-পাকিস্তান) গত কয়েক মাসে ভালোই উন্নতি করেছে। প্রতিপক্ষ হিসেবে তাই দুই দলকে আমি শক্তিশালী বলব। পাকিস্তানের কথা যদি বলি, এর আগে তারা কিছুটা খারাপ করেছিল। তবে নিজেদের ভুলভ্রান্তি শুধরে ইদানীং তারা যেভাবে পারফর্ম করেছে, এবার পাকিস্তান হয়তো দারুণ কিছু করতে মরিয়া। আমাদের প্রথম ম্যাচটা ২০ অক্টোবর, পাকিস্তানের সঙ্গে। এটা আমাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। চেষ্টা থাকবে জয় দিয়ে শুরু করার। আর দ্বিতীয় ম্যাচ ভারতের সঙ্গে, সেটা জেতা সহজ হবে না।
প্রশ্ন: গত আসরে আপনি ৮ গোল করে সেরা গোলদাতা হয়েছিলেন। এবার নিজেকে নিয়ে কতটা আশাবাদী?
সাবিনা: দেখুন, আমার প্রথম কাজটাই হবে দলকে সাহায্য করা। যাতে প্রতিটি ম্যাচে সবাই ভালো পারফর্ম করতে পারে, সে জন্য ব্যক্তিগতভাবে যতটুকু দেওয়া দরকার, আমি চেষ্টা করব। একজন অধিনায়ক হিসেবে দলের অন্যদের মানসিকভাবে চাঙা রাখার কাজটাও আমাকে করতে হয়। এবারও সেই দিকগুলোতে নজর থাকবে। পাশাপাশি প্রতিটি ম্যাচেই বাংলাদেশকে জেতানোর জন্য নিজের সর্বোচ্চটা দেওয়ার চেষ্টা থাকবে। জয়ই আসলে শেষ কথা।
প্রশ্ন: ছেলেদের মতো মেয়েদের ফুটবলার হওয়া মোটেও সহজ নয়। অনেককে নানা বাধা পেরিয়ে আসতে হয়। নতুনদের কী পরামর্শ দেবেন?
সাবিনা: আমার কাছে এটা এখন আর এমন কিছু মনে হয় না। কারণ, বর্তমানে ফুটবল অনেক মেয়ে খেলে। তারা এটাকে পেশা হিসেবেও নেয়। তা ছাড়া মেয়েদের ফুটবলে সাফল্যও আসছে। এই সাফল্য দেখে অনেকে মেয়েই ফুটবলে আসতে চায়, পেশা হিসেবে নিতে চায়।
প্রশ্ন: ফুটবল থেকে অবসর নেওয়ার পর কেউ কোচ, কেউ সংগঠক হন। আপনার লক্ষ্য কী?
সাবিনা: আমার ইচ্ছা অবসরের পরও ফুটবল নিয়ে কাজ করার। যারা ফুটবলের মানুষ, যারা এই খেলাকে মনেপ্রাণে ভালোবাসে, তারা কখনো এটাকে ছেড়ে থাকতে পারে না। আমারও তাই। ফুটবল ছাড়ার পরও এই অঙ্গনে থাকতে চাই। আর সেটা কোচিং করানোর মধ্য দিয়ে।
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
৬ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
৮ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
৮ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
৯ ঘণ্টা আগে