ফিলিপ্পে কুতিনহোকে ধরা হচ্ছিল সময়ের অন্যতম সেরা তারকা হিসেবে। লিভারপুলে একসময় দারুণ ছন্দে ছিলেন তিনি। ব্রাজিলের জার্সিতেও নেইমারের পর সবচেয়ে বড় তারকা ছিলেন কুতিনহো। কিন্তু ২০১৮ সালে লিভারপুল ছেড়ে বড় শিরোপার আশায় বার্সেলোনায় যাওয়ার পরই ছন্দপতন ঘটে কুতিনহোর।
লিভারপুল এই সময়ের মধ্যে সব শিরোপা জিতলেও কুতিনহোর ক্যারিয়ারে নামে ধস। বার্সায় আলো ছড়াতে না পেরে ধারে খেলতে যান বায়ার্নে। সেখান থেকে আবার ফিরে আসেন বার্সায়। থিতু হতে না পেরে এখন আবার ধারে গেছেন ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের মধ্যম সারির ক্লাব অ্যাস্টন ভিলায়। কিন্তু ফুটবল ক্যারিয়ারের ঠিক বিপরীতমুখী গ্রাফ তাঁর প্রেমের ক্যারিয়ারে। তাঁর প্রেমকাহিনিকে ফুটবলে এই সময়ের সেরা প্রেমকাহিনির একটি হিসেবেও বিবেচনা করা হয়।
একসময়ের প্রেমিকা ও বর্তমানে স্ত্রী আইনের সঙ্গে কুতিনহোর পরিচয় ২০০৭ সালে। দুজনেরই পরিচিত এক বন্ধুর মাধ্যমে যোগাযোগ হয় তাঁদের। কুতিনহোর বয়স তখন ১৪ আর আইনের বয়স ১৩। এরপর ব্রাজিলের রাজধানী রিও ডি জেনিরোতে একসঙ্গে বেড়ে ওঠেন তাঁরা। একসময় তাঁরা একই ছাদের নিচেও বসবাস করতে শুরু করেন। পরের সময়টাতে কুতিনহো উত্থান-পতনের মধ্য দিয়ে এগোলেও তাঁর হাত ছাড়েননি আইনে।
ক্যারিয়ারের শুরুর সময় থেকেই কুতিনহোর সঙ্গে সব ম্যাচ দেখতে চলে যেতেন আইনে। এরপর কুতিনহো ইন্টার মিলানে যোগ দিলে আইনে তাঁর পড়াশোনা বন্ধ করে কুতিনহোর সঙ্গে ইতালি চলে যান। ধারণা করা হয়, ২০১২ সালে কুতিনহো এস্পানিওলে ধারে খেলতে গেলে তখন কিছু সময়ের জন্য আলাদা থাকতে হয় তাঁদের। তবে সে বছরই বিয়ে করেন এই দুজন। ২০১৩ সালে কুতিনহো লিভারপুলে যোগ দিলে তাঁর সঙ্গে চলে আসেন আইনেও।
বর্তমানে কুতিনহো-আইনে জুটি তিন সন্তানের বাবা-মা। দুই মেয়ে মারিয়া ও এসমেরেলডা এবং ছেলের নাম ফিলিপ্পে জুনিয়র। ভালোবাসার নিদর্শনস্বরূপ নিজের শরীরে আইনের ট্যাটুও এঁকেছেন কুতিনহো। বিভিন্ন সময় পাশে থাকার জন্য আইনের প্রতি কৃতজ্ঞতাও প্রকাশ করেছেন কুতিনহো।
ফিলিপ্পে কুতিনহোকে ধরা হচ্ছিল সময়ের অন্যতম সেরা তারকা হিসেবে। লিভারপুলে একসময় দারুণ ছন্দে ছিলেন তিনি। ব্রাজিলের জার্সিতেও নেইমারের পর সবচেয়ে বড় তারকা ছিলেন কুতিনহো। কিন্তু ২০১৮ সালে লিভারপুল ছেড়ে বড় শিরোপার আশায় বার্সেলোনায় যাওয়ার পরই ছন্দপতন ঘটে কুতিনহোর।
লিভারপুল এই সময়ের মধ্যে সব শিরোপা জিতলেও কুতিনহোর ক্যারিয়ারে নামে ধস। বার্সায় আলো ছড়াতে না পেরে ধারে খেলতে যান বায়ার্নে। সেখান থেকে আবার ফিরে আসেন বার্সায়। থিতু হতে না পেরে এখন আবার ধারে গেছেন ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের মধ্যম সারির ক্লাব অ্যাস্টন ভিলায়। কিন্তু ফুটবল ক্যারিয়ারের ঠিক বিপরীতমুখী গ্রাফ তাঁর প্রেমের ক্যারিয়ারে। তাঁর প্রেমকাহিনিকে ফুটবলে এই সময়ের সেরা প্রেমকাহিনির একটি হিসেবেও বিবেচনা করা হয়।
একসময়ের প্রেমিকা ও বর্তমানে স্ত্রী আইনের সঙ্গে কুতিনহোর পরিচয় ২০০৭ সালে। দুজনেরই পরিচিত এক বন্ধুর মাধ্যমে যোগাযোগ হয় তাঁদের। কুতিনহোর বয়স তখন ১৪ আর আইনের বয়স ১৩। এরপর ব্রাজিলের রাজধানী রিও ডি জেনিরোতে একসঙ্গে বেড়ে ওঠেন তাঁরা। একসময় তাঁরা একই ছাদের নিচেও বসবাস করতে শুরু করেন। পরের সময়টাতে কুতিনহো উত্থান-পতনের মধ্য দিয়ে এগোলেও তাঁর হাত ছাড়েননি আইনে।
ক্যারিয়ারের শুরুর সময় থেকেই কুতিনহোর সঙ্গে সব ম্যাচ দেখতে চলে যেতেন আইনে। এরপর কুতিনহো ইন্টার মিলানে যোগ দিলে আইনে তাঁর পড়াশোনা বন্ধ করে কুতিনহোর সঙ্গে ইতালি চলে যান। ধারণা করা হয়, ২০১২ সালে কুতিনহো এস্পানিওলে ধারে খেলতে গেলে তখন কিছু সময়ের জন্য আলাদা থাকতে হয় তাঁদের। তবে সে বছরই বিয়ে করেন এই দুজন। ২০১৩ সালে কুতিনহো লিভারপুলে যোগ দিলে তাঁর সঙ্গে চলে আসেন আইনেও।
বর্তমানে কুতিনহো-আইনে জুটি তিন সন্তানের বাবা-মা। দুই মেয়ে মারিয়া ও এসমেরেলডা এবং ছেলের নাম ফিলিপ্পে জুনিয়র। ভালোবাসার নিদর্শনস্বরূপ নিজের শরীরে আইনের ট্যাটুও এঁকেছেন কুতিনহো। বিভিন্ন সময় পাশে থাকার জন্য আইনের প্রতি কৃতজ্ঞতাও প্রকাশ করেছেন কুতিনহো।
কারও খেলা যদি ভালো লেগে যায় রিয়াল সভাপতি ফ্লোরেন্তিনো পেরেজের, আর তাঁর দলে সেই খেলোয়াড়ের ভালো সম্ভাবনা থাকে, তাহলে টাকা কোনো ব্যাপার নয়। তাঁকে কিনেই ছাড়বে রিয়াল। ২০১৪ ব্রাজিল বিশ্বকাপে দারুণ খেলা হামেস রদ্রিগেজকে বিশ্বকাপ শেষে দলে ভিড়িয়েছিল রিয়াল।
১ ঘণ্টা আগেরাজনৈতিক পরিস্থিতির কারণে বাংলাদেশ আসতে পারছেন না সাকিব আল হাসান। বিদেশের বিভিন্ন ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে খেলে সময় কাটছে তাঁর। যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়ার পর নিউইয়র্কের স্থানীয় কিছু ম্যাচে তাঁকে দেখা গেছে অপেশাদার ক্রিকেটারদের সঙ্গে খেলতে। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তিনি এখনো পুরোদস্তুর পেশাদার ক্রিকেটার।
২ ঘণ্টা আগেনেপাল সফরের জন্য গত পরশু শুরু হয়েছে জাতীয় দলের ক্যাম্প। সে জন্য ২৪ জনের দলও সাজিয়েছেন কোচ হাভিয়ের কাবরেরা। কিন্তু মাঠের অনুশীলন এখনো পুরোদমে শুরু হয়নি। এর মধ্যে নতুন খবর, ক্যাম্পের জন্য আপাতত নিজেদের খেলোয়াড়দের ছাড়ছে না বসুন্ধরা কিংস। আজ এক চিঠির মাধ্যমে বিষয়টি বাফুফেকে জানিয়েছে তারা।
৬ ঘণ্টা আগেলিওনেল মেসির সঙ্গে ধারেকাছে কেউ এলেই হতো। দেহরক্ষী ইয়াসিন চেউকো দ্রুত তাঁকে ধরে ফেলেন। বিমানের চেয়ে যেন ক্ষিপ্রগতিতে ছুটতে পারেন চেউকো। তাঁর কারণে তাই ভক্ত-সমর্থকেরা সেলফি তোলা তো দূরে থাক, অটোগ্রাফ পর্যন্ত নিতে পারেন না।
৬ ঘণ্টা আগে