ক্রীড়া যে ভ্রাতৃত্ববোধ গড়তে ভূমিকা রাখে, যুদ্ধকে কোনোভাবে সমর্থন করে না তার প্রমাণ আবার মিলল। যুদ্ধ না থামালে রাশিয়াকে ইউরোপীয় প্রতিযোগিতায় নিষিদ্ধ রাখার সিদ্ধান্ত বহাল রাখার পক্ষে রায় দিল আন্তর্জাতিক ক্রীড়া সালিশি আদালত (সিএএস)।
ইউক্রেনে হামলা চালানোর পর থেকেই রাশিয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে বিশ্ব ক্রীড়াঙ্গনের প্রায় সব সংস্থা। স্বাভাবিকভাবে রাশিয়ান ফুটবল ক্লাবগুলোও খেলতে পারছে না ফিফা ও উয়েফা আয়োজিত টুর্নামেন্টে। এই নিষেধাজ্ঞার বিরুদ্ধে দেশটির ফুটবল ফেডারেশন (এফইউআর) আপিল করেছিল আন্তর্জাতিক ক্রীড়া সালিশি আদালতে। সে আবেদন খারিজ করে দিয়েছেন আদালত।
রায়ে বলা হয়েছে, যদিও বিচারক প্যানেল মনে করেছে ইউক্রেনে চলমান সামরিক অভিযানে রাশিয়ার ফুটবল দল, ক্লাব বা খেলোয়াড়দের কোনো দায়বদ্ধতা ছিল না। কিন্তু ফিফা ও উয়েফার সিদ্ধান্তও যুক্তিসঙ্গত। রুশ হামলার কারণে গোটা বিশ্বে বিরূপ প্রভাব পড়েছে। সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ ফুটবল প্রতিযোগিতা যুদ্ধকে সমর্থন করে না।
নিষেধাজ্ঞার সিদ্ধান্ত আদালত বহাল রাখায় রাশিয়ান ক্রীড়াঙ্গন এক রকম স্থবির হয়ে পড়েছে। ফুটবলারদেরই ক্ষতি হয়েছে বেশি। একে তো বিশ্বকাপ বাছাইয়ে তাদের অংশ নিতে দেয়নি ফিফা; এবার চ্যাম্পিয়নস লিগ-ইউরোপা লিগ-কনফারেন্স লিগের মতো উয়েফা আয়োজিত টুর্নামেন্টেও খেলতে পারবে না তারা।
আন্তর্জাতিক ক্রীড়া সালিশি আদালতের রায় মেনে নিতে পারছে না রুশ ফুটবল ফেডারেশন। এক বিবৃতিতে তারা জানিয়েছে, আমরা দৃঢ়ভাবে এই সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ জানাচ্ছি। আর্থিক ক্ষতিসহ অন্যান্য বিষয়ে পরিস্থিতি বুঝে আমরা সুইজারল্যান্ডের ফেডারেল সুপ্রিম কোর্টে ফিফা ও সিএএসের বিরুদ্ধে আবেদন করব।’
প্রতি বছর উয়েফার টুর্নামেন্টগুলোতে অংশগ্রহণ করে আসছিল রাশিয়ার ফুটবল ক্লাবগুলো। নিষেধাজ্ঞায় না পরলে এ বছর রাশিয়ান প্রিমিয়ার লিগের শীর্ষ চার দল সেন্ট জেনিত পিটার্সবার্গ, সোচি, সিএসকেএ মস্কো ও দিনামো মস্কো উয়েফা আয়োজিত টুর্নামেন্টে খেলার সুযোগ পেত। কিন্তু রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন যুদ্ধ না থামালে বড় মঞ্চে খেলার স্বাদ থেকে বঞ্চিত থাকতে হবে ক্লাবগুলোকে।
ক্রীড়া যে ভ্রাতৃত্ববোধ গড়তে ভূমিকা রাখে, যুদ্ধকে কোনোভাবে সমর্থন করে না তার প্রমাণ আবার মিলল। যুদ্ধ না থামালে রাশিয়াকে ইউরোপীয় প্রতিযোগিতায় নিষিদ্ধ রাখার সিদ্ধান্ত বহাল রাখার পক্ষে রায় দিল আন্তর্জাতিক ক্রীড়া সালিশি আদালত (সিএএস)।
ইউক্রেনে হামলা চালানোর পর থেকেই রাশিয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে বিশ্ব ক্রীড়াঙ্গনের প্রায় সব সংস্থা। স্বাভাবিকভাবে রাশিয়ান ফুটবল ক্লাবগুলোও খেলতে পারছে না ফিফা ও উয়েফা আয়োজিত টুর্নামেন্টে। এই নিষেধাজ্ঞার বিরুদ্ধে দেশটির ফুটবল ফেডারেশন (এফইউআর) আপিল করেছিল আন্তর্জাতিক ক্রীড়া সালিশি আদালতে। সে আবেদন খারিজ করে দিয়েছেন আদালত।
রায়ে বলা হয়েছে, যদিও বিচারক প্যানেল মনে করেছে ইউক্রেনে চলমান সামরিক অভিযানে রাশিয়ার ফুটবল দল, ক্লাব বা খেলোয়াড়দের কোনো দায়বদ্ধতা ছিল না। কিন্তু ফিফা ও উয়েফার সিদ্ধান্তও যুক্তিসঙ্গত। রুশ হামলার কারণে গোটা বিশ্বে বিরূপ প্রভাব পড়েছে। সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ ফুটবল প্রতিযোগিতা যুদ্ধকে সমর্থন করে না।
নিষেধাজ্ঞার সিদ্ধান্ত আদালত বহাল রাখায় রাশিয়ান ক্রীড়াঙ্গন এক রকম স্থবির হয়ে পড়েছে। ফুটবলারদেরই ক্ষতি হয়েছে বেশি। একে তো বিশ্বকাপ বাছাইয়ে তাদের অংশ নিতে দেয়নি ফিফা; এবার চ্যাম্পিয়নস লিগ-ইউরোপা লিগ-কনফারেন্স লিগের মতো উয়েফা আয়োজিত টুর্নামেন্টেও খেলতে পারবে না তারা।
আন্তর্জাতিক ক্রীড়া সালিশি আদালতের রায় মেনে নিতে পারছে না রুশ ফুটবল ফেডারেশন। এক বিবৃতিতে তারা জানিয়েছে, আমরা দৃঢ়ভাবে এই সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ জানাচ্ছি। আর্থিক ক্ষতিসহ অন্যান্য বিষয়ে পরিস্থিতি বুঝে আমরা সুইজারল্যান্ডের ফেডারেল সুপ্রিম কোর্টে ফিফা ও সিএএসের বিরুদ্ধে আবেদন করব।’
প্রতি বছর উয়েফার টুর্নামেন্টগুলোতে অংশগ্রহণ করে আসছিল রাশিয়ার ফুটবল ক্লাবগুলো। নিষেধাজ্ঞায় না পরলে এ বছর রাশিয়ান প্রিমিয়ার লিগের শীর্ষ চার দল সেন্ট জেনিত পিটার্সবার্গ, সোচি, সিএসকেএ মস্কো ও দিনামো মস্কো উয়েফা আয়োজিত টুর্নামেন্টে খেলার সুযোগ পেত। কিন্তু রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন যুদ্ধ না থামালে বড় মঞ্চে খেলার স্বাদ থেকে বঞ্চিত থাকতে হবে ক্লাবগুলোকে।
মার্চে সৌদি আরবের ক্যাম্প শেষে প্রবাসী ফুটবলার ফাহামিদুল ইসলামের জাতীয় দল থেকে বাদ পড়ার অভিযোগের তির সবচেয়ে বেশি ছিল মেহেদী হাসান শ্রাবণের দিকে। সেই অভিযোগ ভিত্তিহীন বলেই দাবি করেছেন তিনি। তবু প্রতিনিয়ত সাইবার বুলিংয়ের শিকার হচ্ছেন এই গোলরক্ষক।
১২ মিনিট আগেসময়ের সঙ্গে সঙ্গে পরিণত হয়ে উঠছেন লামিনে ইয়ামাল। বড় মঞ্চে কীভাবে জ্বলে উঠতে হয়, সেটা যেন ভালো করেই জানেন তিনি। ইন্টার মিলানের বিপক্ষে গত রাতে চোখ ধাঁধানো এক গোল করেছেন। সেটাও চ্যাম্পিয়নস লিগের সেমিফাইনালের মতো গুরুত্বপূর্ণ মঞ্চে।
২৯ মিনিট আগেলাল বলের ক্রিকেটে গত বছর ব্যাটে-বলে ঔজ্জ্বল্য ছড়িয়েছিলেন মেহেদী হাসান মিরাজ। ৫৫.৫৮ স্ট্রাইকরেটে ১৭ ইনিংসে করেছিলেন ৬০৮ রান, যা দেশের ব্যাটারদের মধ্যে সর্বোচ্চ। তবে ওই বছর তিনি রানের তিন অঙ্ক ছুঁতে পারেননি। তবে ফিফটি ছিল ৪টি। ২০২৫ সালে টেস্ট অভিযান শুরুর সিলেট টেস্টে দল হারলেও দুই ইনিংসে
১ ঘণ্টা আগে৫ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে বাংলাদেশ দলের পাকিস্তান সফর শুরু হচ্ছে আগামী ২১ মে। তার আগে আরব আমিরাতে একটি দুই ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ। আরব আমিরাতের বিপক্ষে বাংলাদেশ সবশেষ দ্বিপক্ষীয় সিরিজ খেলেছে ২০২২ সালের সেপ্টেম্বরে।
১২ ঘণ্টা আগে