নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেট দল কাল দেশে ফিরেছে দুটি সিরিজের ট্রফি নিয়ে। অধিনায়ক আজিজুল হাকিম তামিমের হাতে শোভা পাচ্ছিল আফ্রিকা থেকে জিতে ফেরা দুটি শিরোপা। বিমানবন্দরে তাঁদের ঘিরে ধরে উৎসাহী সমর্থকেরা।
জিম্বাবুয়েতে অনুষ্ঠিত ত্রিদেশীয় সিরিজে স্বাগতিক ও দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে দুই শিরোপা জিতে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল আশাবাদী করে তুলছে দেশের ক্রিকেটের পাইপলাইন নিয়ে। বিসিবি গেম ডেভেলপমেন্ট বিভাগের প্রধান হাবিবুল বাশার সুমন ও নির্বাচক মেহরাব হোসেন অপি দলকে অভিনন্দন জানাতে উপস্থিত ছিলেন বিমানবন্দরে।
ত্রিদেশীয় সিরিজের লিগ পর্বের ৬ ম্যাচে মাত্র একটি হার আর দ্বিপক্ষীয় সিরিজের ৩ ম্যাচের মধ্যে মাত্র একটি পরাজয়। সব মিলিয়ে ১০ ওয়ানডেতে ৮ জয়, হার মাত্র ২; দলীয় অর্জন: দুটি ‘ডাবল’ জয়। এর আগেও শ্রীলঙ্কায় সাফল্য পেয়েছে এই অনূর্ধ্ব-১৯ দল। বর্তমান এশিয়ার চ্যাম্পিয়নও তারা। টানা সাফল্য নিয়ে যুব অধিনায়ক তামিম সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘কয়েক মাস ধরে আমরা পুরো দল কঠোর পরিশ্রম করেছি। সিলেট ও রাজশাহীতে অনুশীলন ক্যাম্পের সময় একে অন্যের খুঁটিনাটি শিখেছি এবং তার ফলে এসেছে এই সাফল্য। আমাদের এই শিরোপা জয় কঠোর পরিশ্রমের ফল।’
২০২৬ সালের অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ হবে জিম্বাবুয়ে ও নামিবিয়ায়। বিশ্বকাপের ভেন্যুতে সিরিজ জেতায় আত্মবিশ্বাস বাড়িয়ে দিয়েছে যুবাদের। ‘বিশ্বকাপের আগে এখানে জয়ের অনুভূতি দারুণ। আমাদের মিডল অর্ডারে কিছু সমস্যা ছিল, যেটা কাটিয়ে উঠতে পেরেছি। সবাই যখন সুযোগ পেয়েছে, ভালো করেছে। রাতুল আমাদের দুটি ম্যাচ জিতে দিয়েছে বিপর্যয়ে’—বলছিলেন অধিনায়ক তামিম।
বিশ্বকাপের আগে ইংল্যান্ড সফর দলের আত্মবিশ্বাস আরও বাড়িয়ে দেবে বলে মনে করেন তামিম। তিনি বলেন, ‘ইংল্যান্ডে আমরা নিজেদের সেরাটা দেওয়ার চেষ্টা করব, যেন বিশ্বকাপে আত্মবিশ্বাস নিয়ে যাওয়া যায়।’
২০২০ যুব বিশ্বকাপ বাংলাদেশ যে কোচের অধীনে জিতেছিল, সেই নাভিদ নেওয়াজ এবার আছেন। তামিমদের নিয়ে কোচ বলেছেন, ‘আমি খুব খুশি তাদের পারফরম্যান্স নিয়ে। ভিন্ন আবহাওয়া ও পরিবেশে তারা নিজেকে দারুণ মানিয়ে নিয়েছে। ফাইনাল ম্যাচটা অনেক চ্যালেঞ্জিং ছিল, কিন্তু ছেলেরা যেভাবে দৃঢ় মনোবল নিয়ে খেলেছে, সেটা প্রশংসনীয়। আমি ভাগ্য না, বিশ্বাস করি কঠোর পরিশ্রম ও পরিকল্পনায়। বিশ্বকাপের আগে আমাদের সময় আছে, আমরা আরও ভালোভাবে প্রস্তুত হব, যেন বিশ্বকাপ জেতা সম্ভব হয়।’

বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেট দল কাল দেশে ফিরেছে দুটি সিরিজের ট্রফি নিয়ে। অধিনায়ক আজিজুল হাকিম তামিমের হাতে শোভা পাচ্ছিল আফ্রিকা থেকে জিতে ফেরা দুটি শিরোপা। বিমানবন্দরে তাঁদের ঘিরে ধরে উৎসাহী সমর্থকেরা।
জিম্বাবুয়েতে অনুষ্ঠিত ত্রিদেশীয় সিরিজে স্বাগতিক ও দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে দুই শিরোপা জিতে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল আশাবাদী করে তুলছে দেশের ক্রিকেটের পাইপলাইন নিয়ে। বিসিবি গেম ডেভেলপমেন্ট বিভাগের প্রধান হাবিবুল বাশার সুমন ও নির্বাচক মেহরাব হোসেন অপি দলকে অভিনন্দন জানাতে উপস্থিত ছিলেন বিমানবন্দরে।
ত্রিদেশীয় সিরিজের লিগ পর্বের ৬ ম্যাচে মাত্র একটি হার আর দ্বিপক্ষীয় সিরিজের ৩ ম্যাচের মধ্যে মাত্র একটি পরাজয়। সব মিলিয়ে ১০ ওয়ানডেতে ৮ জয়, হার মাত্র ২; দলীয় অর্জন: দুটি ‘ডাবল’ জয়। এর আগেও শ্রীলঙ্কায় সাফল্য পেয়েছে এই অনূর্ধ্ব-১৯ দল। বর্তমান এশিয়ার চ্যাম্পিয়নও তারা। টানা সাফল্য নিয়ে যুব অধিনায়ক তামিম সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘কয়েক মাস ধরে আমরা পুরো দল কঠোর পরিশ্রম করেছি। সিলেট ও রাজশাহীতে অনুশীলন ক্যাম্পের সময় একে অন্যের খুঁটিনাটি শিখেছি এবং তার ফলে এসেছে এই সাফল্য। আমাদের এই শিরোপা জয় কঠোর পরিশ্রমের ফল।’
২০২৬ সালের অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ হবে জিম্বাবুয়ে ও নামিবিয়ায়। বিশ্বকাপের ভেন্যুতে সিরিজ জেতায় আত্মবিশ্বাস বাড়িয়ে দিয়েছে যুবাদের। ‘বিশ্বকাপের আগে এখানে জয়ের অনুভূতি দারুণ। আমাদের মিডল অর্ডারে কিছু সমস্যা ছিল, যেটা কাটিয়ে উঠতে পেরেছি। সবাই যখন সুযোগ পেয়েছে, ভালো করেছে। রাতুল আমাদের দুটি ম্যাচ জিতে দিয়েছে বিপর্যয়ে’—বলছিলেন অধিনায়ক তামিম।
বিশ্বকাপের আগে ইংল্যান্ড সফর দলের আত্মবিশ্বাস আরও বাড়িয়ে দেবে বলে মনে করেন তামিম। তিনি বলেন, ‘ইংল্যান্ডে আমরা নিজেদের সেরাটা দেওয়ার চেষ্টা করব, যেন বিশ্বকাপে আত্মবিশ্বাস নিয়ে যাওয়া যায়।’
২০২০ যুব বিশ্বকাপ বাংলাদেশ যে কোচের অধীনে জিতেছিল, সেই নাভিদ নেওয়াজ এবার আছেন। তামিমদের নিয়ে কোচ বলেছেন, ‘আমি খুব খুশি তাদের পারফরম্যান্স নিয়ে। ভিন্ন আবহাওয়া ও পরিবেশে তারা নিজেকে দারুণ মানিয়ে নিয়েছে। ফাইনাল ম্যাচটা অনেক চ্যালেঞ্জিং ছিল, কিন্তু ছেলেরা যেভাবে দৃঢ় মনোবল নিয়ে খেলেছে, সেটা প্রশংসনীয়। আমি ভাগ্য না, বিশ্বাস করি কঠোর পরিশ্রম ও পরিকল্পনায়। বিশ্বকাপের আগে আমাদের সময় আছে, আমরা আরও ভালোভাবে প্রস্তুত হব, যেন বিশ্বকাপ জেতা সম্ভব হয়।’

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সৌম্য সরকারের শুরুটা স্বপ্নের মতো হলেও সেটা ধরে রাখতে পারেননি। সীমিত ওভারের ক্রিকেটে পাওয়ার প্লের সুযোগ কাজে লাগিয়ে ঝোড়ো শুরু এনে দেওয়ার পাশাপাশি রানের বন্যা বইয়ে দিলেও হঠাৎই তাঁর ছন্দপতন। ১১ বছর ধরে বাংলাদেশ দলে আসা-যাওয়ার মধ্যে আছেন।
৪১ মিনিট আগে
মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে ঘূর্ণি উইকেট বানিয়ে প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করার কৌশল অনেক পুরোনো। ঘরের মাঠের লো-স্কোরিং উইকেটে খেলে বৈশ্বিক মঞ্চে গিয়ে বাংলাদেশ ক্রিকেট দলও বারবার মুখ থুবড়ে পড়ে। মিরপুরের বোলিং বান্ধব উইকেট নিয়ে অনেক সমালোচনা যেমন হয়, তেমনি নানারকম ব্যঙ্গাত্মক কথাবার্তাও শোনা যায়।
১ ঘণ্টা আগে
মিরপুরের ঘূর্ণি উইকেটে সাইফ হাসান-নাজমুল হোসেন শান্তদের যখন লেজেগোবরে অবস্থা, বাংলাদেশের ইনিংস ২০০ পেরোনো নিয়েই শঙ্কা, তখনই রিশাদ হোসেনের ক্যামিও। প্রথম ওয়ানডের মতো দ্বিতীয় ওয়ানডেতেও ঘটেছে একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি। যাঁর ব্যাটে চড়ে উদ্ধার হলো বাংলাদেশ, তাঁকেই কি না নামানো হলো না সুপার ওভারে।
২ ঘণ্টা আগে
যেন জয়টাই হাতছাড়া করেছেন নুরুল হাসান সোহান। ৫০ তম ওভারের শেষ বলে খ্যারি পিয়েরের ক্যাচ ছেড়ে দেন এই উইকেটরক্ষক। দ্বিতীয় ওয়ানডেতে বাংলাদেশের ১ রানে হারের জন্য এই ক্যাচ মিসকেই দায়ী করছেন অধিনায়ক মেহেদি হাসান মিরাজ।
১৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সৌম্য সরকারের শুরুটা স্বপ্নের মতো হলেও সেটা ধরে রাখতে পারেননি। সীমিত ওভারের ক্রিকেটে পাওয়ার প্লের সুযোগ কাজে লাগিয়ে ঝোড়ো শুরু এনে দেওয়ার পাশাপাশি রানের বন্যা বইয়ে দিলেও হঠাৎই তাঁর ছন্দপতন। ১১ বছর ধরে বাংলাদেশ দলে আসা-যাওয়ার মধ্যে আছেন।
বাংলাদেশের জার্সিতেই সৌম্য যে রানখড়ায় ভুগছেন, তেমনটা নয়। ঢাকা প্রিমিয়ার লিগ (ডিপিএল), বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (বিপিএল)—ঘরোয়া ক্রিকেটের কোথাও বলার মতো কিছু নেই। ক্যারিয়ারসেরা ১৬৯ রানের ইনিংস ২০২৩-এর ডিসেম্বরে নেলসনে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে খেললেও ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে পারেননি। এবার ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ওয়ানডে দিয়ে বাংলাদেশের জার্সিতে আট মাস পর ফিরেছেন। প্রথম ওয়ানডেতে ৪ রানে আউট হলেও গতকাল দ্বিতীয় ওয়ানডেতে ৮৯ বলে করেছেন ৪৫ রান। যেখানে মিরপুরে সিরিজের দ্বিতীয় ম্যাচে থিতু হওয়ার পর উইকেট বিলিয়ে দিয়ে এসেছেন। সুপার ওভারে ফ্রি হিটের সুযোগ পেয়েও সেটা কাজে লাগাতে পারেননি।
পেন্ডুলামের মতো দুলতে থাকা দ্বিতীয় ওয়ানডেতে সুপার ওভারে ১ রানে জিতে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে ১-১ সমতা করেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ম্যাচ শেষে বাংলাদেশের প্রতিনিধি হিসেবে সংবাদ সম্মেলনে এসে সৌম্য জানালেন, দীর্ঘদিন পর দলে ফিরলে একটা মানসিক চাপ কাজ করে। ৩২ বছর বয়সী এই বাঁহাতি ব্যাটার বলেন, ‘অনেক দিন পর দলে এসে আসলে একটু নতুনত্ব লাগেই। আবার খাপ খাইয়ে নিতে একটু সময়ও লাগে। মানসিক চাপও থাকে। কিন্তু যেহেতু খেলোয়াড় আমরা, এসেই খেলাটা আমাদের কাজ।যখনই সুযোগ পাই, নিজেকে প্রমাণ করার চেষ্টা করি। কারণ, প্রমাণ না করতে পারলে আবার দলের বাইরে চলে যেতে হবে।’
সুপার ওভারে দলকে জিতিয়ে নায়ক হওয়ার সুযোগ এসেছিল সৌম্যর সামনে। কিন্তু সেটা কাজে লাগাতে না পারার ব্যর্থতা স্বীকার করে নিয়েছেন সৌম্য। বাংলাদেশের অভিজ্ঞ এই ক্রিকেটার বলেন, ‘এটা বলতে পারেন, আমার জায়গায় আমি ব্যর্থ। আমারও আত্মবিশ্বাস ছিল এখান থেকে একটা বাউন্ডারি আদায় করতে পারব। উইকেট সহজে ছয় বা চার মারার মতো নয়। এটা ঠিক যে আজ (গতকাল) তিনটা ফ্রি হিট কাজে লাগাতে পারিনি। সুপার ওভারে যে বলগুলো খেলেছি, প্রায় সবই ফ্রি হিট ছিল। ছয় বা বাউন্ডরি মারার লক্ষ্য ছিল। হ্যাঁ, এটা আমি পারিনি। আমার এখানে ঘাটতি ছিল।’
টেস্ট, ওয়ানডে, টি-টোয়েন্টি মিলিয়ে এখন পর্যন্ত ৮১৪ ম্যাচ খেলেছে বাংলাদেশ। যার মধ্যে গতকালের ম্যাচটাই তাদের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম সুপার ওভারের ম্যাচ।বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ তৃতীয় ওয়ানডেটা এখন সিরিজ নির্ধারণী হয়ে গেছে। মিরপুরে আগামীকাল বাংলাদেশ সময় বেলা দেড়টায় শুরু হবে তৃতীয় ওয়ানডে।
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে খেলার আগে আফগানিস্তানের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের দলেও ডাক পেয়েছিলেন সৌম্য। কিন্তু সংযুক্ত আরব আমিরাতে আফগান সিরিজ না খেলে তখন তিনি ঘরোয়া ক্রিকেট এনসিএল টি-টোয়েন্টিতে খেলেছিলেন। উইন্ডিজের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের দলে সুযোগ পান কিনা সেটা সময়ই বলে দেবে। ২৭, ২৯ ও ৩১ অক্টোবর হবে বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের তিন টি-টোয়েন্টি।
আরও পড়ুন: সুপার ওভারে রিশাদ না নামায় হতভম্ব ওয়েস্ট ইন্ডিজ, কী বলছেন সৌম্য

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সৌম্য সরকারের শুরুটা স্বপ্নের মতো হলেও সেটা ধরে রাখতে পারেননি। সীমিত ওভারের ক্রিকেটে পাওয়ার প্লের সুযোগ কাজে লাগিয়ে ঝোড়ো শুরু এনে দেওয়ার পাশাপাশি রানের বন্যা বইয়ে দিলেও হঠাৎই তাঁর ছন্দপতন। ১১ বছর ধরে বাংলাদেশ দলে আসা-যাওয়ার মধ্যে আছেন।
বাংলাদেশের জার্সিতেই সৌম্য যে রানখড়ায় ভুগছেন, তেমনটা নয়। ঢাকা প্রিমিয়ার লিগ (ডিপিএল), বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (বিপিএল)—ঘরোয়া ক্রিকেটের কোথাও বলার মতো কিছু নেই। ক্যারিয়ারসেরা ১৬৯ রানের ইনিংস ২০২৩-এর ডিসেম্বরে নেলসনে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে খেললেও ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে পারেননি। এবার ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ওয়ানডে দিয়ে বাংলাদেশের জার্সিতে আট মাস পর ফিরেছেন। প্রথম ওয়ানডেতে ৪ রানে আউট হলেও গতকাল দ্বিতীয় ওয়ানডেতে ৮৯ বলে করেছেন ৪৫ রান। যেখানে মিরপুরে সিরিজের দ্বিতীয় ম্যাচে থিতু হওয়ার পর উইকেট বিলিয়ে দিয়ে এসেছেন। সুপার ওভারে ফ্রি হিটের সুযোগ পেয়েও সেটা কাজে লাগাতে পারেননি।
পেন্ডুলামের মতো দুলতে থাকা দ্বিতীয় ওয়ানডেতে সুপার ওভারে ১ রানে জিতে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে ১-১ সমতা করেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ম্যাচ শেষে বাংলাদেশের প্রতিনিধি হিসেবে সংবাদ সম্মেলনে এসে সৌম্য জানালেন, দীর্ঘদিন পর দলে ফিরলে একটা মানসিক চাপ কাজ করে। ৩২ বছর বয়সী এই বাঁহাতি ব্যাটার বলেন, ‘অনেক দিন পর দলে এসে আসলে একটু নতুনত্ব লাগেই। আবার খাপ খাইয়ে নিতে একটু সময়ও লাগে। মানসিক চাপও থাকে। কিন্তু যেহেতু খেলোয়াড় আমরা, এসেই খেলাটা আমাদের কাজ।যখনই সুযোগ পাই, নিজেকে প্রমাণ করার চেষ্টা করি। কারণ, প্রমাণ না করতে পারলে আবার দলের বাইরে চলে যেতে হবে।’
সুপার ওভারে দলকে জিতিয়ে নায়ক হওয়ার সুযোগ এসেছিল সৌম্যর সামনে। কিন্তু সেটা কাজে লাগাতে না পারার ব্যর্থতা স্বীকার করে নিয়েছেন সৌম্য। বাংলাদেশের অভিজ্ঞ এই ক্রিকেটার বলেন, ‘এটা বলতে পারেন, আমার জায়গায় আমি ব্যর্থ। আমারও আত্মবিশ্বাস ছিল এখান থেকে একটা বাউন্ডারি আদায় করতে পারব। উইকেট সহজে ছয় বা চার মারার মতো নয়। এটা ঠিক যে আজ (গতকাল) তিনটা ফ্রি হিট কাজে লাগাতে পারিনি। সুপার ওভারে যে বলগুলো খেলেছি, প্রায় সবই ফ্রি হিট ছিল। ছয় বা বাউন্ডরি মারার লক্ষ্য ছিল। হ্যাঁ, এটা আমি পারিনি। আমার এখানে ঘাটতি ছিল।’
টেস্ট, ওয়ানডে, টি-টোয়েন্টি মিলিয়ে এখন পর্যন্ত ৮১৪ ম্যাচ খেলেছে বাংলাদেশ। যার মধ্যে গতকালের ম্যাচটাই তাদের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম সুপার ওভারের ম্যাচ।বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ তৃতীয় ওয়ানডেটা এখন সিরিজ নির্ধারণী হয়ে গেছে। মিরপুরে আগামীকাল বাংলাদেশ সময় বেলা দেড়টায় শুরু হবে তৃতীয় ওয়ানডে।
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে খেলার আগে আফগানিস্তানের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের দলেও ডাক পেয়েছিলেন সৌম্য। কিন্তু সংযুক্ত আরব আমিরাতে আফগান সিরিজ না খেলে তখন তিনি ঘরোয়া ক্রিকেট এনসিএল টি-টোয়েন্টিতে খেলেছিলেন। উইন্ডিজের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের দলে সুযোগ পান কিনা সেটা সময়ই বলে দেবে। ২৭, ২৯ ও ৩১ অক্টোবর হবে বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের তিন টি-টোয়েন্টি।
আরও পড়ুন: সুপার ওভারে রিশাদ না নামায় হতভম্ব ওয়েস্ট ইন্ডিজ, কী বলছেন সৌম্য

বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেট দল কাল দেশে ফিরেছে দুটি সিরিজের ট্রফি নিয়ে। অধিনায়ক আজিজুল হাকিম তামিমের হাতে শোভা পাচ্ছিল আফ্রিকা থেকে জিতে ফেরা দুটি শিরোপা। বিমানবন্দরে তাঁদের ঘিরে ধরে উৎসাহী সমর্থকেরা।
১৩ আগস্ট ২০২৫
মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে ঘূর্ণি উইকেট বানিয়ে প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করার কৌশল অনেক পুরোনো। ঘরের মাঠের লো-স্কোরিং উইকেটে খেলে বৈশ্বিক মঞ্চে গিয়ে বাংলাদেশ ক্রিকেট দলও বারবার মুখ থুবড়ে পড়ে। মিরপুরের বোলিং বান্ধব উইকেট নিয়ে অনেক সমালোচনা যেমন হয়, তেমনি নানারকম ব্যঙ্গাত্মক কথাবার্তাও শোনা যায়।
১ ঘণ্টা আগে
মিরপুরের ঘূর্ণি উইকেটে সাইফ হাসান-নাজমুল হোসেন শান্তদের যখন লেজেগোবরে অবস্থা, বাংলাদেশের ইনিংস ২০০ পেরোনো নিয়েই শঙ্কা, তখনই রিশাদ হোসেনের ক্যামিও। প্রথম ওয়ানডের মতো দ্বিতীয় ওয়ানডেতেও ঘটেছে একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি। যাঁর ব্যাটে চড়ে উদ্ধার হলো বাংলাদেশ, তাঁকেই কি না নামানো হলো না সুপার ওভারে।
২ ঘণ্টা আগে
যেন জয়টাই হাতছাড়া করেছেন নুরুল হাসান সোহান। ৫০ তম ওভারের শেষ বলে খ্যারি পিয়েরের ক্যাচ ছেড়ে দেন এই উইকেটরক্ষক। দ্বিতীয় ওয়ানডেতে বাংলাদেশের ১ রানে হারের জন্য এই ক্যাচ মিসকেই দায়ী করছেন অধিনায়ক মেহেদি হাসান মিরাজ।
১৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে ঘূর্ণি উইকেট বানিয়ে প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করার কৌশল অনেক পুরোনো। ঘরের মাঠের লো-স্কোরিং উইকেটে খেলে বৈশ্বিক মঞ্চে গিয়ে বাংলাদেশ ক্রিকেট দলও বারবার মুখ থুবড়ে পড়ে। মিরপুরের বোলিং বান্ধব উইকেট নিয়ে অনেক সমালোচনা যেমন হয়, তেমনি নানারকম ব্যঙ্গাত্মক কথাবার্তাও শোনা যায়।
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজেও মিরপুরের উইকেট বরাবরের মতোই ব্যাটারদের জন্যই বধ্যভূমি। আধুনিক ওয়ানডে ক্রিকেটে ৩০০-৩৫০ হরহামেশা হলেও শেরেবাংলায় ২০০ রান তুলতেই জান বের হয়ে যাওয়ার মতো অবস্থা। প্রথম দুই ওয়ানডের স্কোরকার্ড দেখলেই সেটা স্পষ্ট। দুই ম্যাচেই বাংলাদেশ আগে ব্যাটিং করেছে ও স্কোরবোর্ডে তুলেছে ২০৭ রান ও ২১৩ রান। যার মধ্যে প্রথম ওয়ানডেতে মেহেদী হাসান মিরাজের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ ৭৪ রানে জিতলেও গতকাল দ্বিতীয় ম্যাচে সুপার ওভারে হেরে গেছে।
সিরিজের দ্বিতীয় ওয়ানডে শেষেও আলোচনায় মিরপুরের সেই উইকেট। মূল ম্যাচে ১০ ওভারে ৪১ রানে ২ উইকেট নিয়েছেন। সুপার ওভারে ওয়াইড, নো বল করে ৩ বল বাড়তি করলেও তাঁর ঘূর্ণির কাছে হার মেনে বাংলাদেশ থেমে গেছে ৯ রানে। ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে মিরপুরের কালো মাটির উইকেটের প্রসঙ্গ এলে আকিল বেশ মজাই করেছেন। ক্যারিবীয় এই বাঁহাতি স্পিনার বলেছেন,‘যখন টিভি চালু করলাম, প্রথম যে কাজটি করলাম, সেটা হলো টিভি পরীক্ষা করে দেখছিলাম। আমার মনে হচ্ছিল, টিভিতেই হয়তোবা সমস্যা। কারণ, স্ক্রিন একদম কালো। হয়তো রঙ চলে গেছে বা কিছু উল্টাপাল্টা মনে হচ্ছিল। পরে বুঝতে পারলাম, পিচটাই এমন কালো।’
বাংলাদেশের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের দলে থাকলেও ওয়ানডে দলে ছিল না আকিলের নাম। শামার জোসেফ ও জেদিয়া ব্লেডস ওয়ানডে সিরিজ থেকে ছিটকে যাওয়ায় জরুরি ভিত্তিতে সুযোগ পান আকিল। দীর্ঘ ভ্রমণ শেষে বাংলাদেশ সময় গতকাল ভোর চারটায় ঢাকায় পৌঁছান তিনি। ভ্রমণক্লান্তি কাটিয়ে উঠতে না উঠতেই দেড়টায় খেলতে নেমে গেছেন মিরপুরে। দেখালেন তাঁর জাদু। ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে ক্যারিবীয় বাঁহাতি স্পিনার বলেন, ‘রাত চারটায় হোটেলে পৌঁছেছি। তবে এটা কাজেরই অংশ। একবার যখন কোনো কিছুর প্রতি প্রতিশ্রুতির ব্যাপার চলে আসে, তখন নিজের শতভাগ দিতে হয়। প্রায় হাতছাড়া হতে যাওয়া ম্যাচে দলকে জেতাতে পেরেছি। এটাই অনেক বড় স্বস্তি।’
মিরপুরের ঘূর্ণি উইকেটে গতকাল দ্বিতীয় ওয়ানডেতে খারি পিয়ের, গুড়াকেশ মতি, আকিল হোসেন, রস্টন চেজ-এই চার স্বীকৃত স্পিনার নিয়ে খেলতে নেমেছে। তাঁদের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন খন্ডকালীন স্পিনার আলিক আথানাজ। বাংলাদেশের বিপক্ষে এই পাঁচ স্পিনারের প্রত্যেকেই ১০ ওভার করে বোলিং করেছেন। ওয়ানডেতে এক ইনিংসে পুরো ৫০ ওভার স্পিনারদের দিয়ে বোলিংয়ের ঘটনা এবারই প্রথমবার ঘটল। বিরল রেকর্ডের এই ম্যাচে সুপার ওভারে ১ রানে জিতে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ ১-১ সমতা করেছে ক্যারিবীয়রা। মিরপুরে আগামীকাল বাংলাদেশ সময় বেলা দেড়টায় শুরু হবে সিরিজের তৃতীয় ওয়ানডে।
আরও পড়ুন:

মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে ঘূর্ণি উইকেট বানিয়ে প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করার কৌশল অনেক পুরোনো। ঘরের মাঠের লো-স্কোরিং উইকেটে খেলে বৈশ্বিক মঞ্চে গিয়ে বাংলাদেশ ক্রিকেট দলও বারবার মুখ থুবড়ে পড়ে। মিরপুরের বোলিং বান্ধব উইকেট নিয়ে অনেক সমালোচনা যেমন হয়, তেমনি নানারকম ব্যঙ্গাত্মক কথাবার্তাও শোনা যায়।
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজেও মিরপুরের উইকেট বরাবরের মতোই ব্যাটারদের জন্যই বধ্যভূমি। আধুনিক ওয়ানডে ক্রিকেটে ৩০০-৩৫০ হরহামেশা হলেও শেরেবাংলায় ২০০ রান তুলতেই জান বের হয়ে যাওয়ার মতো অবস্থা। প্রথম দুই ওয়ানডের স্কোরকার্ড দেখলেই সেটা স্পষ্ট। দুই ম্যাচেই বাংলাদেশ আগে ব্যাটিং করেছে ও স্কোরবোর্ডে তুলেছে ২০৭ রান ও ২১৩ রান। যার মধ্যে প্রথম ওয়ানডেতে মেহেদী হাসান মিরাজের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ ৭৪ রানে জিতলেও গতকাল দ্বিতীয় ম্যাচে সুপার ওভারে হেরে গেছে।
সিরিজের দ্বিতীয় ওয়ানডে শেষেও আলোচনায় মিরপুরের সেই উইকেট। মূল ম্যাচে ১০ ওভারে ৪১ রানে ২ উইকেট নিয়েছেন। সুপার ওভারে ওয়াইড, নো বল করে ৩ বল বাড়তি করলেও তাঁর ঘূর্ণির কাছে হার মেনে বাংলাদেশ থেমে গেছে ৯ রানে। ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে মিরপুরের কালো মাটির উইকেটের প্রসঙ্গ এলে আকিল বেশ মজাই করেছেন। ক্যারিবীয় এই বাঁহাতি স্পিনার বলেছেন,‘যখন টিভি চালু করলাম, প্রথম যে কাজটি করলাম, সেটা হলো টিভি পরীক্ষা করে দেখছিলাম। আমার মনে হচ্ছিল, টিভিতেই হয়তোবা সমস্যা। কারণ, স্ক্রিন একদম কালো। হয়তো রঙ চলে গেছে বা কিছু উল্টাপাল্টা মনে হচ্ছিল। পরে বুঝতে পারলাম, পিচটাই এমন কালো।’
বাংলাদেশের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের দলে থাকলেও ওয়ানডে দলে ছিল না আকিলের নাম। শামার জোসেফ ও জেদিয়া ব্লেডস ওয়ানডে সিরিজ থেকে ছিটকে যাওয়ায় জরুরি ভিত্তিতে সুযোগ পান আকিল। দীর্ঘ ভ্রমণ শেষে বাংলাদেশ সময় গতকাল ভোর চারটায় ঢাকায় পৌঁছান তিনি। ভ্রমণক্লান্তি কাটিয়ে উঠতে না উঠতেই দেড়টায় খেলতে নেমে গেছেন মিরপুরে। দেখালেন তাঁর জাদু। ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে ক্যারিবীয় বাঁহাতি স্পিনার বলেন, ‘রাত চারটায় হোটেলে পৌঁছেছি। তবে এটা কাজেরই অংশ। একবার যখন কোনো কিছুর প্রতি প্রতিশ্রুতির ব্যাপার চলে আসে, তখন নিজের শতভাগ দিতে হয়। প্রায় হাতছাড়া হতে যাওয়া ম্যাচে দলকে জেতাতে পেরেছি। এটাই অনেক বড় স্বস্তি।’
মিরপুরের ঘূর্ণি উইকেটে গতকাল দ্বিতীয় ওয়ানডেতে খারি পিয়ের, গুড়াকেশ মতি, আকিল হোসেন, রস্টন চেজ-এই চার স্বীকৃত স্পিনার নিয়ে খেলতে নেমেছে। তাঁদের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন খন্ডকালীন স্পিনার আলিক আথানাজ। বাংলাদেশের বিপক্ষে এই পাঁচ স্পিনারের প্রত্যেকেই ১০ ওভার করে বোলিং করেছেন। ওয়ানডেতে এক ইনিংসে পুরো ৫০ ওভার স্পিনারদের দিয়ে বোলিংয়ের ঘটনা এবারই প্রথমবার ঘটল। বিরল রেকর্ডের এই ম্যাচে সুপার ওভারে ১ রানে জিতে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ ১-১ সমতা করেছে ক্যারিবীয়রা। মিরপুরে আগামীকাল বাংলাদেশ সময় বেলা দেড়টায় শুরু হবে সিরিজের তৃতীয় ওয়ানডে।
আরও পড়ুন:

বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেট দল কাল দেশে ফিরেছে দুটি সিরিজের ট্রফি নিয়ে। অধিনায়ক আজিজুল হাকিম তামিমের হাতে শোভা পাচ্ছিল আফ্রিকা থেকে জিতে ফেরা দুটি শিরোপা। বিমানবন্দরে তাঁদের ঘিরে ধরে উৎসাহী সমর্থকেরা।
১৩ আগস্ট ২০২৫
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সৌম্য সরকারের শুরুটা স্বপ্নের মতো হলেও সেটা ধরে রাখতে পারেননি। সীমিত ওভারের ক্রিকেটে পাওয়ার প্লের সুযোগ কাজে লাগিয়ে ঝোড়ো শুরু এনে দেওয়ার পাশাপাশি রানের বন্যা বইয়ে দিলেও হঠাৎই তাঁর ছন্দপতন। ১১ বছর ধরে বাংলাদেশ দলে আসা-যাওয়ার মধ্যে আছেন।
৪১ মিনিট আগে
মিরপুরের ঘূর্ণি উইকেটে সাইফ হাসান-নাজমুল হোসেন শান্তদের যখন লেজেগোবরে অবস্থা, বাংলাদেশের ইনিংস ২০০ পেরোনো নিয়েই শঙ্কা, তখনই রিশাদ হোসেনের ক্যামিও। প্রথম ওয়ানডের মতো দ্বিতীয় ওয়ানডেতেও ঘটেছে একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি। যাঁর ব্যাটে চড়ে উদ্ধার হলো বাংলাদেশ, তাঁকেই কি না নামানো হলো না সুপার ওভারে।
২ ঘণ্টা আগে
যেন জয়টাই হাতছাড়া করেছেন নুরুল হাসান সোহান। ৫০ তম ওভারের শেষ বলে খ্যারি পিয়েরের ক্যাচ ছেড়ে দেন এই উইকেটরক্ষক। দ্বিতীয় ওয়ানডেতে বাংলাদেশের ১ রানে হারের জন্য এই ক্যাচ মিসকেই দায়ী করছেন অধিনায়ক মেহেদি হাসান মিরাজ।
১৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

মিরপুরের ঘূর্ণি উইকেটে সাইফ হাসান-নাজমুল হোসেন শান্তদের যখন লেজেগোবরে অবস্থা, বাংলাদেশের ইনিংস ২০০ পেরোনো নিয়েই শঙ্কা, তখনই রিশাদ হোসেনের ক্যামিও। প্রথম ওয়ানডের মতো দ্বিতীয় ওয়ানডেতেও ঘটেছে একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি। যাঁর ব্যাটে চড়ে উদ্ধার হলো বাংলাদেশ, তাঁকেই কিনা নামানো হলো না সুপার ওভারে।
ব্যাটিং, বোলিং, ফিল্ডিং—সব বিভাগেই রিশাদ এখন এক ‘প্যাকেজ’। লেগ স্পিনের ঘূর্ণির জাদু তো রয়েছেই; এবারের ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজে নজর কেড়েছে তাঁর ঝোড়ো ব্যাটিং। মিরপুরে গতকাল সিরিজের দ্বিতীয় ওয়ানডেতে ১৪ বলে তিনটি করে চার ও ছক্কায় ৩৯ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলেছেন। অথচ ম্যাচটা যখন সুপার ওভারে গড়াল, তখন ব্যাটিংয়ে নেমেছেন সৌম্য, সাইফ হাসান ও শান্ত। সুপার ওভারে ১১ রানের লক্ষ্যও পূরণ করতে পারেনি বাংলাদেশ।
দ্বিতীয় ওয়ানডে সুপার ওভারে ১ রানে জিতে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে ১-১ সমতা করেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ম্যাচ শেষে ক্যারিবীয়দের প্রতিনিধি হয়ে সংবাদ সম্মেলনে এসে আকিল হোসেন সুপার ওভারে বাংলাদেশের ব্যাটিং লাইনআপ নিয়ে বিস্ময় প্রকাশ করেছেন। উইন্ডিজ এই বাঁহাতি স্পিনার বলেন, ‘হ্যাঁ। আমি একটু অবাকই হয়েছিলাম। যে ম্যাচে বেশি ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়েছিল, ১৪ বলে ৩৯ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলেছিল, সে নামলই না সুপার ওভারে। ছোট দিকের সীমানার দিকে যে দুটি ছক্কা মেরেছিল, সেখানেই সে ফের মারতে পারত।’
রিশাদ কেন সুপার ওভারে ব্যাটিংয়ে নামেননি, এটা নিয়ে গতকাল তুমুল সমালোচনা হয়েছে। ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে সৌম্য সরকারের কাছে জিজ্ঞেস করা হলে তাঁর কাছেও ছিল না এর কোনো উত্তর। ৩২ বছর বয়সী এই বাঁহাতি ব্যাটার বলেন, ‘এটা সবাই চিন্তা করিনি। কোচ ও অধিনায়ক চিন্তা করেছে। এখানে আমরা কিন্তু জানতাম না আকিল বোলিং করবে। আমরা যদি দুজন বাঁহাতি নেমে যেতাম, তখন যদি কোনো অফ স্পিনার থাকত, তাহলে আমাদের বিপদ হতে পারত। এ জন্য ডানহাতি-বাঁহাতি সমন্বয় ছিল। তাদের ক্ষেত্রেও দেখবেন একই অবস্থা।’
সুপার ওভারে রিশাদ না নামাটা ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে স্বস্তির ব্যাপার ছিল মনে করেন আকিল। ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে ক্যারিবীয় এই বাঁহাতি স্পিনার বলেন, ‘সে না নামায় তা আমাদের পক্ষে কাজ করেছে। সে এমন এক ক্রিকেটার, যার অনেক শক্তি ও লম্বা। সব মিলিয়ে সে সবচেয়ে বিপজ্জনক ব্যাটারদের একজন ছিল। তারা তাকে না পাঠানোর কারণে কৃতজ্ঞ।’ বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ এখন ১-১ সমতায়। মিরপুরে আগামীকাল বাংলাদেশ সময় বেলা দেড়টায় শুরু হবে সিরিজের তৃতীয় ওয়ানডে।

মিরপুরের ঘূর্ণি উইকেটে সাইফ হাসান-নাজমুল হোসেন শান্তদের যখন লেজেগোবরে অবস্থা, বাংলাদেশের ইনিংস ২০০ পেরোনো নিয়েই শঙ্কা, তখনই রিশাদ হোসেনের ক্যামিও। প্রথম ওয়ানডের মতো দ্বিতীয় ওয়ানডেতেও ঘটেছে একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি। যাঁর ব্যাটে চড়ে উদ্ধার হলো বাংলাদেশ, তাঁকেই কিনা নামানো হলো না সুপার ওভারে।
ব্যাটিং, বোলিং, ফিল্ডিং—সব বিভাগেই রিশাদ এখন এক ‘প্যাকেজ’। লেগ স্পিনের ঘূর্ণির জাদু তো রয়েছেই; এবারের ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজে নজর কেড়েছে তাঁর ঝোড়ো ব্যাটিং। মিরপুরে গতকাল সিরিজের দ্বিতীয় ওয়ানডেতে ১৪ বলে তিনটি করে চার ও ছক্কায় ৩৯ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলেছেন। অথচ ম্যাচটা যখন সুপার ওভারে গড়াল, তখন ব্যাটিংয়ে নেমেছেন সৌম্য, সাইফ হাসান ও শান্ত। সুপার ওভারে ১১ রানের লক্ষ্যও পূরণ করতে পারেনি বাংলাদেশ।
দ্বিতীয় ওয়ানডে সুপার ওভারে ১ রানে জিতে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে ১-১ সমতা করেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ম্যাচ শেষে ক্যারিবীয়দের প্রতিনিধি হয়ে সংবাদ সম্মেলনে এসে আকিল হোসেন সুপার ওভারে বাংলাদেশের ব্যাটিং লাইনআপ নিয়ে বিস্ময় প্রকাশ করেছেন। উইন্ডিজ এই বাঁহাতি স্পিনার বলেন, ‘হ্যাঁ। আমি একটু অবাকই হয়েছিলাম। যে ম্যাচে বেশি ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়েছিল, ১৪ বলে ৩৯ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলেছিল, সে নামলই না সুপার ওভারে। ছোট দিকের সীমানার দিকে যে দুটি ছক্কা মেরেছিল, সেখানেই সে ফের মারতে পারত।’
রিশাদ কেন সুপার ওভারে ব্যাটিংয়ে নামেননি, এটা নিয়ে গতকাল তুমুল সমালোচনা হয়েছে। ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে সৌম্য সরকারের কাছে জিজ্ঞেস করা হলে তাঁর কাছেও ছিল না এর কোনো উত্তর। ৩২ বছর বয়সী এই বাঁহাতি ব্যাটার বলেন, ‘এটা সবাই চিন্তা করিনি। কোচ ও অধিনায়ক চিন্তা করেছে। এখানে আমরা কিন্তু জানতাম না আকিল বোলিং করবে। আমরা যদি দুজন বাঁহাতি নেমে যেতাম, তখন যদি কোনো অফ স্পিনার থাকত, তাহলে আমাদের বিপদ হতে পারত। এ জন্য ডানহাতি-বাঁহাতি সমন্বয় ছিল। তাদের ক্ষেত্রেও দেখবেন একই অবস্থা।’
সুপার ওভারে রিশাদ না নামাটা ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে স্বস্তির ব্যাপার ছিল মনে করেন আকিল। ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে ক্যারিবীয় এই বাঁহাতি স্পিনার বলেন, ‘সে না নামায় তা আমাদের পক্ষে কাজ করেছে। সে এমন এক ক্রিকেটার, যার অনেক শক্তি ও লম্বা। সব মিলিয়ে সে সবচেয়ে বিপজ্জনক ব্যাটারদের একজন ছিল। তারা তাকে না পাঠানোর কারণে কৃতজ্ঞ।’ বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ এখন ১-১ সমতায়। মিরপুরে আগামীকাল বাংলাদেশ সময় বেলা দেড়টায় শুরু হবে সিরিজের তৃতীয় ওয়ানডে।

বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেট দল কাল দেশে ফিরেছে দুটি সিরিজের ট্রফি নিয়ে। অধিনায়ক আজিজুল হাকিম তামিমের হাতে শোভা পাচ্ছিল আফ্রিকা থেকে জিতে ফেরা দুটি শিরোপা। বিমানবন্দরে তাঁদের ঘিরে ধরে উৎসাহী সমর্থকেরা।
১৩ আগস্ট ২০২৫
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সৌম্য সরকারের শুরুটা স্বপ্নের মতো হলেও সেটা ধরে রাখতে পারেননি। সীমিত ওভারের ক্রিকেটে পাওয়ার প্লের সুযোগ কাজে লাগিয়ে ঝোড়ো শুরু এনে দেওয়ার পাশাপাশি রানের বন্যা বইয়ে দিলেও হঠাৎই তাঁর ছন্দপতন। ১১ বছর ধরে বাংলাদেশ দলে আসা-যাওয়ার মধ্যে আছেন।
৪১ মিনিট আগে
মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে ঘূর্ণি উইকেট বানিয়ে প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করার কৌশল অনেক পুরোনো। ঘরের মাঠের লো-স্কোরিং উইকেটে খেলে বৈশ্বিক মঞ্চে গিয়ে বাংলাদেশ ক্রিকেট দলও বারবার মুখ থুবড়ে পড়ে। মিরপুরের বোলিং বান্ধব উইকেট নিয়ে অনেক সমালোচনা যেমন হয়, তেমনি নানারকম ব্যঙ্গাত্মক কথাবার্তাও শোনা যায়।
১ ঘণ্টা আগে
যেন জয়টাই হাতছাড়া করেছেন নুরুল হাসান সোহান। ৫০ তম ওভারের শেষ বলে খ্যারি পিয়েরের ক্যাচ ছেড়ে দেন এই উইকেটরক্ষক। দ্বিতীয় ওয়ানডেতে বাংলাদেশের ১ রানে হারের জন্য এই ক্যাচ মিসকেই দায়ী করছেন অধিনায়ক মেহেদি হাসান মিরাজ।
১৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

যেন জয়টাই হাতছাড়া করেছেন নুরুল হাসান সোহান। ৫০ তম ওভারের শেষ বলে খ্যারি পিয়েরের ক্যাচ ছেড়ে দেন এই উইকেটরক্ষক। দ্বিতীয় ওয়ানডেতে বাংলাদেশের ১ রানে হারের জন্য এই ক্যাচ মিসকেই দায়ী করছেন অধিনায়ক মেহেদি হাসান মিরাজ।
২১৪ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে শেষ বল ৩ রান করতে হতো ওয়েস্ট ইন্ডিজকে। সাইফ হাসানের করা সে বলে উড়িয়ে মারতে গিয়ে ক্যাচ তুলে দেন পিয়েরে। দৌঁড়ে বলের কাছে গিয়ে গ্লাভসে নেন সোহান। কিন্তু জমাতে পারেননি। বল ফসকে মাটিতে পড়ে যায়। ততক্ষেণ দৌঁড়ে দুই রান নেন পিয়েরে ও শাই হোপ। বাংলাদেশের করা ২১৩ রানেই থামে ওয়েস্ট ইন্ডিজ।
ম্যাচ গড়ায় সুপার ওভারে। মোস্তাফিজের করা এভার থেকে ১০ রান নেয় ক্যারিবীয়রা। লক্ষ্য তাড়ায় আকিল হোসেনের করা ওভার থেকে ৯ রানের বেশি করতে পারেনি বাংলাদেশ। ওভার করতে এসে ওয়াইড, নো মিলিয়ে ৯ বল করেছেন আকিল। এরপরও ১১ রানের সমীকরণ মেলাতে পারেনি স্বাগতিকরা। একটি বাউন্ডারিও মারতে পারেননি সৌম্য সরকার, সাইফরা। সে আক্ষেপও ছিল মিরাজের কণ্ঠে।
ম্যাচ শেষে মিরাজ বলেন, ‘সুপার ওভারে জেতার জন্য আমাদের ১১ রান দরকার ছিল। একটি বাউন্ডারি আদায় করতে পারলেই পরিস্থিতি বদলে যেত। যদি আমরা সেই ক্যাচটি (খ্যারি পিয়েরের ক্যাচ) নিতে পারলে আমরা ম্যাচ জিততাম। আমরা পরবর্তী ম্যাচের জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছি।’
দল হারলেও ব্যক্তিগত পারফরম্যান্স উজ্জল ছিলেন রিশাদ হোসেন। ব্যাটিংয়ে ১৪ বলে খেলেন ৩৯ রানের ঝড়ো ইনিংস। এরপর বল হাতে নেন ৩ উইকেট। দল হারায় তাঁর অলরাউন্ড পারফরম্যান্স আড়ালেই থেকে গেল। তবে ঠিকই রিশাদের প্রশংসা করেছেন মিরাজ।
তিনি বলেন, ‘আমাদের জন্য এটা একটা নতুন অভিজ্ঞতা ছিল। প্রথমবারের মতো সুপার ওভারের সাক্ষী হলাম। আমার মনে হয় এই উইকেটে ব্যাট করা সহজ ছিল না। রিশাদ খুব ভালো করছে। সব ব্যাটাররা লড়াই করেছে। কিন্তু রিশাদ আত্মবিশ্বাসী ছিল এবং সত্যিই ভালো ব্যাটিং করেছে। সাইফ ছাড়া শেষ ওভারে আমাদের কাছে আর কোনো বিকল্প ছিল না। আমি ভাবছিলাম আমরা কি আরেকটি উইকেট (শেষ ওভারে) পেতে পারি। কিন্তু আমরা তা পাইনি।’

যেন জয়টাই হাতছাড়া করেছেন নুরুল হাসান সোহান। ৫০ তম ওভারের শেষ বলে খ্যারি পিয়েরের ক্যাচ ছেড়ে দেন এই উইকেটরক্ষক। দ্বিতীয় ওয়ানডেতে বাংলাদেশের ১ রানে হারের জন্য এই ক্যাচ মিসকেই দায়ী করছেন অধিনায়ক মেহেদি হাসান মিরাজ।
২১৪ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে শেষ বল ৩ রান করতে হতো ওয়েস্ট ইন্ডিজকে। সাইফ হাসানের করা সে বলে উড়িয়ে মারতে গিয়ে ক্যাচ তুলে দেন পিয়েরে। দৌঁড়ে বলের কাছে গিয়ে গ্লাভসে নেন সোহান। কিন্তু জমাতে পারেননি। বল ফসকে মাটিতে পড়ে যায়। ততক্ষেণ দৌঁড়ে দুই রান নেন পিয়েরে ও শাই হোপ। বাংলাদেশের করা ২১৩ রানেই থামে ওয়েস্ট ইন্ডিজ।
ম্যাচ গড়ায় সুপার ওভারে। মোস্তাফিজের করা এভার থেকে ১০ রান নেয় ক্যারিবীয়রা। লক্ষ্য তাড়ায় আকিল হোসেনের করা ওভার থেকে ৯ রানের বেশি করতে পারেনি বাংলাদেশ। ওভার করতে এসে ওয়াইড, নো মিলিয়ে ৯ বল করেছেন আকিল। এরপরও ১১ রানের সমীকরণ মেলাতে পারেনি স্বাগতিকরা। একটি বাউন্ডারিও মারতে পারেননি সৌম্য সরকার, সাইফরা। সে আক্ষেপও ছিল মিরাজের কণ্ঠে।
ম্যাচ শেষে মিরাজ বলেন, ‘সুপার ওভারে জেতার জন্য আমাদের ১১ রান দরকার ছিল। একটি বাউন্ডারি আদায় করতে পারলেই পরিস্থিতি বদলে যেত। যদি আমরা সেই ক্যাচটি (খ্যারি পিয়েরের ক্যাচ) নিতে পারলে আমরা ম্যাচ জিততাম। আমরা পরবর্তী ম্যাচের জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছি।’
দল হারলেও ব্যক্তিগত পারফরম্যান্স উজ্জল ছিলেন রিশাদ হোসেন। ব্যাটিংয়ে ১৪ বলে খেলেন ৩৯ রানের ঝড়ো ইনিংস। এরপর বল হাতে নেন ৩ উইকেট। দল হারায় তাঁর অলরাউন্ড পারফরম্যান্স আড়ালেই থেকে গেল। তবে ঠিকই রিশাদের প্রশংসা করেছেন মিরাজ।
তিনি বলেন, ‘আমাদের জন্য এটা একটা নতুন অভিজ্ঞতা ছিল। প্রথমবারের মতো সুপার ওভারের সাক্ষী হলাম। আমার মনে হয় এই উইকেটে ব্যাট করা সহজ ছিল না। রিশাদ খুব ভালো করছে। সব ব্যাটাররা লড়াই করেছে। কিন্তু রিশাদ আত্মবিশ্বাসী ছিল এবং সত্যিই ভালো ব্যাটিং করেছে। সাইফ ছাড়া শেষ ওভারে আমাদের কাছে আর কোনো বিকল্প ছিল না। আমি ভাবছিলাম আমরা কি আরেকটি উইকেট (শেষ ওভারে) পেতে পারি। কিন্তু আমরা তা পাইনি।’

বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেট দল কাল দেশে ফিরেছে দুটি সিরিজের ট্রফি নিয়ে। অধিনায়ক আজিজুল হাকিম তামিমের হাতে শোভা পাচ্ছিল আফ্রিকা থেকে জিতে ফেরা দুটি শিরোপা। বিমানবন্দরে তাঁদের ঘিরে ধরে উৎসাহী সমর্থকেরা।
১৩ আগস্ট ২০২৫
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সৌম্য সরকারের শুরুটা স্বপ্নের মতো হলেও সেটা ধরে রাখতে পারেননি। সীমিত ওভারের ক্রিকেটে পাওয়ার প্লের সুযোগ কাজে লাগিয়ে ঝোড়ো শুরু এনে দেওয়ার পাশাপাশি রানের বন্যা বইয়ে দিলেও হঠাৎই তাঁর ছন্দপতন। ১১ বছর ধরে বাংলাদেশ দলে আসা-যাওয়ার মধ্যে আছেন।
৪১ মিনিট আগে
মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে ঘূর্ণি উইকেট বানিয়ে প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করার কৌশল অনেক পুরোনো। ঘরের মাঠের লো-স্কোরিং উইকেটে খেলে বৈশ্বিক মঞ্চে গিয়ে বাংলাদেশ ক্রিকেট দলও বারবার মুখ থুবড়ে পড়ে। মিরপুরের বোলিং বান্ধব উইকেট নিয়ে অনেক সমালোচনা যেমন হয়, তেমনি নানারকম ব্যঙ্গাত্মক কথাবার্তাও শোনা যায়।
১ ঘণ্টা আগে
মিরপুরের ঘূর্ণি উইকেটে সাইফ হাসান-নাজমুল হোসেন শান্তদের যখন লেজেগোবরে অবস্থা, বাংলাদেশের ইনিংস ২০০ পেরোনো নিয়েই শঙ্কা, তখনই রিশাদ হোসেনের ক্যামিও। প্রথম ওয়ানডের মতো দ্বিতীয় ওয়ানডেতেও ঘটেছে একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি। যাঁর ব্যাটে চড়ে উদ্ধার হলো বাংলাদেশ, তাঁকেই কি না নামানো হলো না সুপার ওভারে।
২ ঘণ্টা আগে