ক্রীড়া ডেস্ক
ইংলিশ ক্লাব ম্যানচেস্টার সিটি ইতিহাস গড়ল কিট চুক্তিতে। জার্মান ক্রীড়াসামগ্রী প্রস্তুতকারক পুমার সঙ্গে তারা নতুন এক চুক্তি করেছে, যার মূল্য ১ বিলিয়ন পাউন্ড—বাংলাদেশি মুদ্রায় যা প্রায় ১৪ হাজার ৭০০ কোটি টাকা!
ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগ ইতিহাসের সবচেয়ে বড় কিট চুক্তি এটি। ২০৩৫ সাল পর্যন্ত ১০ বছর মেয়াদি এই চুক্তিতে প্রতিবছর ১০০ মিলিয়ন পাউন্ড করে পাবে সিটি। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা ১ হাজার ৪৭০ কোটি টাকা। এই চুক্তি পেছনে ফেলেছে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের ২০২৩ সালে অ্যাডিডাসের সঙ্গে করা ৯০ মিলিয়ন পাউন্ডের বার্ষিক কিট চুক্তিকেও।
২০১৯ সালে সিটির সঙ্গে পুমার আগের চুক্তি ছিল বছরে ৬৫ মিলিয়ন পাউন্ডের। সিটি ফুটবল গ্রুপের সিইও ফেরান সোরিয়ানো বলেন, ‘আমরা পুমার সঙ্গে যুক্ত হয়েছিলাম নিজেদের চ্যালেঞ্জ জানাতে এবং প্রত্যাশার চেয়ে বেশি কিছু করতে। গত ছয় মৌসুমে আমরা সেটা অর্জন করেছি। পুমা আমাদের সংগঠনের অংশ হয়ে গেছে। অনেক ঐতিহাসিক মুহূর্ত আমরা একসঙ্গে উদ্যাপন করেছি, বিশ্বজুড়ে সমর্থকদের যুক্ত করেছি।’
পুমার সিইও আর্থার হোয়েল্ড এই অংশীদারত্বকে বর্ণনা করেন মাঠের ভেতর ও বাইরে দারুণ সফল হিসেবে, ‘ম্যানচেস্টার সিটির সঙ্গে আমাদের অংশীদারত্ব মাঠে ও মাঠের বাইরে দারুণ সফল হয়েছে। শিরোপা, পারফরম্যান্স পণ্যের মঞ্চ এবং ব্যবসায়িক দিক—সবকিছুতেই ছিল চমৎকার অর্জন।’
তবে এই চুক্তি এমন সময় এসেছে, যখন গার্দিওলার দল ২০১৬-১৭ সালের পর প্রথমবারের মতো কোনো বড় শিরোপা জিততে পারেনি। এবার তারা প্রিমিয়ার লিগে শেষ করেছে তৃতীয় হয়ে, এফএ কাপের ফাইনালে হেরেছে ক্রিস্টাল প্যালেসের কাছে, আর ক্লাব বিশ্বকাপে বিদায় নিয়েছে শেষ ষোলো থেকেই। তবু ব্র্যান্ড ভ্যালু আর বাজারদর—সবকিছুতে ম্যানসিটি যেন এখনো অনন্য উচ্চতায়।
ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের সবচেয়ে বড় চুক্তি হলেও স্প্যানিশ ক্লাব রিয়াল মাদ্রিদ ও বার্সেলোনার কিট চুক্তি বছরে ১০০ মিলিয়নের ওপরে।
ইংলিশ ক্লাব ম্যানচেস্টার সিটি ইতিহাস গড়ল কিট চুক্তিতে। জার্মান ক্রীড়াসামগ্রী প্রস্তুতকারক পুমার সঙ্গে তারা নতুন এক চুক্তি করেছে, যার মূল্য ১ বিলিয়ন পাউন্ড—বাংলাদেশি মুদ্রায় যা প্রায় ১৪ হাজার ৭০০ কোটি টাকা!
ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগ ইতিহাসের সবচেয়ে বড় কিট চুক্তি এটি। ২০৩৫ সাল পর্যন্ত ১০ বছর মেয়াদি এই চুক্তিতে প্রতিবছর ১০০ মিলিয়ন পাউন্ড করে পাবে সিটি। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা ১ হাজার ৪৭০ কোটি টাকা। এই চুক্তি পেছনে ফেলেছে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের ২০২৩ সালে অ্যাডিডাসের সঙ্গে করা ৯০ মিলিয়ন পাউন্ডের বার্ষিক কিট চুক্তিকেও।
২০১৯ সালে সিটির সঙ্গে পুমার আগের চুক্তি ছিল বছরে ৬৫ মিলিয়ন পাউন্ডের। সিটি ফুটবল গ্রুপের সিইও ফেরান সোরিয়ানো বলেন, ‘আমরা পুমার সঙ্গে যুক্ত হয়েছিলাম নিজেদের চ্যালেঞ্জ জানাতে এবং প্রত্যাশার চেয়ে বেশি কিছু করতে। গত ছয় মৌসুমে আমরা সেটা অর্জন করেছি। পুমা আমাদের সংগঠনের অংশ হয়ে গেছে। অনেক ঐতিহাসিক মুহূর্ত আমরা একসঙ্গে উদ্যাপন করেছি, বিশ্বজুড়ে সমর্থকদের যুক্ত করেছি।’
পুমার সিইও আর্থার হোয়েল্ড এই অংশীদারত্বকে বর্ণনা করেন মাঠের ভেতর ও বাইরে দারুণ সফল হিসেবে, ‘ম্যানচেস্টার সিটির সঙ্গে আমাদের অংশীদারত্ব মাঠে ও মাঠের বাইরে দারুণ সফল হয়েছে। শিরোপা, পারফরম্যান্স পণ্যের মঞ্চ এবং ব্যবসায়িক দিক—সবকিছুতেই ছিল চমৎকার অর্জন।’
তবে এই চুক্তি এমন সময় এসেছে, যখন গার্দিওলার দল ২০১৬-১৭ সালের পর প্রথমবারের মতো কোনো বড় শিরোপা জিততে পারেনি। এবার তারা প্রিমিয়ার লিগে শেষ করেছে তৃতীয় হয়ে, এফএ কাপের ফাইনালে হেরেছে ক্রিস্টাল প্যালেসের কাছে, আর ক্লাব বিশ্বকাপে বিদায় নিয়েছে শেষ ষোলো থেকেই। তবু ব্র্যান্ড ভ্যালু আর বাজারদর—সবকিছুতে ম্যানসিটি যেন এখনো অনন্য উচ্চতায়।
ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের সবচেয়ে বড় চুক্তি হলেও স্প্যানিশ ক্লাব রিয়াল মাদ্রিদ ও বার্সেলোনার কিট চুক্তি বছরে ১০০ মিলিয়নের ওপরে।
ফিফার সবশেষ প্রকাশিত র্যাঙ্কিংয়ে বড় চমক দেখিয়েছে বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল। ২৪ ধাপ উন্নতি করে উঠে এসেছে ১০৪ নম্বরে। আর কোনো দলই এতটা বড় লাফ দিতে পারেনি। উন্নতির এই ধারা বজায় রাখতে চান কোচ পিটার বাটলার। বাংলাদেশকে সেরা ১০০ দলের ভেতর রাখত কাজ চালিয়ে যাবেন তিনি।
৪৪ মিনিট আগেবাফুফে ভবনের চার তলায় থাকেন নারী ফুটবলাররা। ক্যাম্পের খাবার নিয়ে প্রায়ই সমালোচনা করতে দেখা যায় কোচ পিটার বাটলার। ফুটবলারদের মধ্যে সঠিক পুষ্টির অভাবও দেখতে পান তিনি। বাটলার কথার সঙ্গে খুব একটা একমত নন বাফুফের নারী উইংয়ের প্রধান মাহফুজা আক্তার কিরণ।
১ ঘণ্টা আগেখেলোয়াড়দের শখের গাড়ি নিয়ে সামাজিকমাধ্যমে কত কিছুই তো দেখা যায়। কেউ এক গাড়ি কিনে দীর্ঘদিন চালানোর পর নতুন মডেলের গাড়ি কেনেন। ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর গ্যারেজে আছে বিশ্বের নামীদামী অনেক ব্র্যান্ডের গাড়ি। রোনালদোর মতো রোহিত শর্মারও গাড়ির গাড়িপ্রেমী এক ক্রিকেটার।
২ ঘণ্টা আগেলাওসে গতকাল বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-২০ নারী ফুটবল দলের জন্য দিনটা ছিল অম্লমধুর। কারণ, বিকেলে এশিয়ান কাপ বাছাইয়ের শেষ ম্যাচে দক্ষিণ কোরিয়ার কাছে ৬-১ গোলে হজমের পর মূল পর্বের টিকিট পাওয়াটাই শঙ্কার মুখে পড়ে গিয়েছিল। পরে জানা যায়, বাংলাদেশ নারী দল অনূর্ধ্ব-২০ এশিয়ান কাপের মূল পর্বে উঠেছে।
৩ ঘণ্টা আগে