ক্রীড়া ডেস্ক
২০২৪-২৫ মৌসুমের ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগটা মোহামেদ সালাহর কেটেছে মনে রাখার মতো। লিভারপুলের শিরোপা জয়ে একের পর এক গোল করে অসাধারণ অবদান রেখেছেন সালাহ। সতীর্থদের দিয়েও গোল করিয়েছেন মিসরীয় এই ফরোয়ার্ড। ছন্দে থাকা সালাহর নাম উঠে গেল রেকর্ড বইয়ে।
এবারের প্রিমিয়ার লিগে শেষ ম্যাচ গত রাতে খেলেছে লিভারপুল। অ্যানফিল্ডে ক্রিস্টাল প্যালেসের বিপক্ষে ১-১ গোলে লিভারপুল ড্র করেছে। ৮৪ মিনিটে সালাহর করা গোলেই মূলত হারের হাত থেকে বেঁচে যায় অলরেডরা। এই গোল করে ২০২৪-২৫ প্রিমিয়ার লিগে ৩৮ ম্যাচে তাঁর গোল সংখ্যা হয়ে গেল ২৯। পাশাপাশি তাঁর অ্যাসিস্ট ১৮। ৪৭ গোলে অবদান রেখে প্রিমিয়ার লিগে এক মৌসুমে সর্বোচ্চ অবদান রাখা ফুটবলারের তালিকায় নাম উঠে গেল সালাহর। তাঁর সমান ৪৭ গোলে অবদান রাখার কীর্তি গড়েছিলেন অ্যান্ডি কোল এবং অ্যালান শিয়েরার। কোল এই কীর্তি গড়েন ১৯৯৩-৯৪ মৌসুমে নিউক্যাসল ইউনাইটেডের হয়ে। শিয়েরারের রেকর্ড ঠিক পরেই (১৯৯৪-৯৫ মৌসুমে)। তিনি কীর্তি গড়েন ব্ল্যাকবার্ন রোভার্সের হয়ে।
সর্বোচ্চ ২৯ গোল করে ২০২৪-২৫ মৌসুমের প্রিমিয়ার লিগের গোল্ডেন বুটের পুরস্কার জিতেছেন সালাহ। একই সঙ্গে গোল্ডেন প্লেমেকার ও মৌসুমের সেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কারও পেয়েছেন তিনি। প্রিমিয়ার লিগের ইতিহাসে প্রথম ফুটবলার হিসেবে একসঙ্গে এই তিন পুরস্কার (গোল্ডেন বুট, গোল্ডেন প্লেমেকার, মৌসুমের সেরা খেলোয়াড়) জেতার কীর্তি গড়লেন মিসরীয় এই ফরোয়ার্ড। ৩৮ ম্যাচে ২৫ জয় ও ৯ ড্রয়ে ৮৪ পয়েন্ট নিয়ে এবার প্রিমিয়ার লিগ শেষ করল লিভারপুল।
সালাহ ২০২৪-২৫ মৌসুমের ফুটবল রাইটার্স অ্যাসোসিয়েশনের (পিডব্লিউএ) বর্ষসেরা ফুটবলারের পুরস্কারও জিতেছেন। ২০২৭ পর্যন্ত লিভারপুলের সঙ্গে তাঁর চুক্তি রয়েছে। আর সালাহ, শিয়ারার, কোলের পর এই তালিকায় আছেন থিয়েরি অঁরি ও আর্লিং হালান্ড। অঁরি, হালান্ড দুজনেরই অবদান ৪৪ গোলে। অঁরি ২০০২-০৩ মৌসুমে আর্সেনালের হয়ে করেছেন এই রেকর্ড। ঠিক তার ২০ বছর পরে (২০২২-২৩ মৌসুমে) ম্যানচেস্টার সিটির জার্সিতে রেকর্ডটি করেছেন হালান্ড।
প্রিমিয়ার লিগে এক মৌসুমে সর্বোচ্চ গোলে অবদান রাখা ফুটবলার (গোল, অ্যাসিস্ট)
গোলে অবদান দল মৌসুম
মোহামেদ সালাহ ৪৭ লিভারপুল ২০২৪-২৫
অ্যালান শিয়ারার ৪৭ ব্ল্যাকবার্ন রোভার্স ১৯৯৪-৯৫
অ্যান্ডি কোল ৪৭ নিউক্যাসল ইউনাইটেড ১৯৯৩-৯৪
থিয়েরি অঁরি ৪৪ আর্সেনাল ২০০২-০৩
আর্লিং হালান্ড ৪৪ ম্যানচেস্টার সিটি ২০২২-২৩
২০২৪-২৫ মৌসুমের ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগটা মোহামেদ সালাহর কেটেছে মনে রাখার মতো। লিভারপুলের শিরোপা জয়ে একের পর এক গোল করে অসাধারণ অবদান রেখেছেন সালাহ। সতীর্থদের দিয়েও গোল করিয়েছেন মিসরীয় এই ফরোয়ার্ড। ছন্দে থাকা সালাহর নাম উঠে গেল রেকর্ড বইয়ে।
এবারের প্রিমিয়ার লিগে শেষ ম্যাচ গত রাতে খেলেছে লিভারপুল। অ্যানফিল্ডে ক্রিস্টাল প্যালেসের বিপক্ষে ১-১ গোলে লিভারপুল ড্র করেছে। ৮৪ মিনিটে সালাহর করা গোলেই মূলত হারের হাত থেকে বেঁচে যায় অলরেডরা। এই গোল করে ২০২৪-২৫ প্রিমিয়ার লিগে ৩৮ ম্যাচে তাঁর গোল সংখ্যা হয়ে গেল ২৯। পাশাপাশি তাঁর অ্যাসিস্ট ১৮। ৪৭ গোলে অবদান রেখে প্রিমিয়ার লিগে এক মৌসুমে সর্বোচ্চ অবদান রাখা ফুটবলারের তালিকায় নাম উঠে গেল সালাহর। তাঁর সমান ৪৭ গোলে অবদান রাখার কীর্তি গড়েছিলেন অ্যান্ডি কোল এবং অ্যালান শিয়েরার। কোল এই কীর্তি গড়েন ১৯৯৩-৯৪ মৌসুমে নিউক্যাসল ইউনাইটেডের হয়ে। শিয়েরারের রেকর্ড ঠিক পরেই (১৯৯৪-৯৫ মৌসুমে)। তিনি কীর্তি গড়েন ব্ল্যাকবার্ন রোভার্সের হয়ে।
সর্বোচ্চ ২৯ গোল করে ২০২৪-২৫ মৌসুমের প্রিমিয়ার লিগের গোল্ডেন বুটের পুরস্কার জিতেছেন সালাহ। একই সঙ্গে গোল্ডেন প্লেমেকার ও মৌসুমের সেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কারও পেয়েছেন তিনি। প্রিমিয়ার লিগের ইতিহাসে প্রথম ফুটবলার হিসেবে একসঙ্গে এই তিন পুরস্কার (গোল্ডেন বুট, গোল্ডেন প্লেমেকার, মৌসুমের সেরা খেলোয়াড়) জেতার কীর্তি গড়লেন মিসরীয় এই ফরোয়ার্ড। ৩৮ ম্যাচে ২৫ জয় ও ৯ ড্রয়ে ৮৪ পয়েন্ট নিয়ে এবার প্রিমিয়ার লিগ শেষ করল লিভারপুল।
সালাহ ২০২৪-২৫ মৌসুমের ফুটবল রাইটার্স অ্যাসোসিয়েশনের (পিডব্লিউএ) বর্ষসেরা ফুটবলারের পুরস্কারও জিতেছেন। ২০২৭ পর্যন্ত লিভারপুলের সঙ্গে তাঁর চুক্তি রয়েছে। আর সালাহ, শিয়ারার, কোলের পর এই তালিকায় আছেন থিয়েরি অঁরি ও আর্লিং হালান্ড। অঁরি, হালান্ড দুজনেরই অবদান ৪৪ গোলে। অঁরি ২০০২-০৩ মৌসুমে আর্সেনালের হয়ে করেছেন এই রেকর্ড। ঠিক তার ২০ বছর পরে (২০২২-২৩ মৌসুমে) ম্যানচেস্টার সিটির জার্সিতে রেকর্ডটি করেছেন হালান্ড।
প্রিমিয়ার লিগে এক মৌসুমে সর্বোচ্চ গোলে অবদান রাখা ফুটবলার (গোল, অ্যাসিস্ট)
গোলে অবদান দল মৌসুম
মোহামেদ সালাহ ৪৭ লিভারপুল ২০২৪-২৫
অ্যালান শিয়ারার ৪৭ ব্ল্যাকবার্ন রোভার্স ১৯৯৪-৯৫
অ্যান্ডি কোল ৪৭ নিউক্যাসল ইউনাইটেড ১৯৯৩-৯৪
থিয়েরি অঁরি ৪৪ আর্সেনাল ২০০২-০৩
আর্লিং হালান্ড ৪৪ ম্যানচেস্টার সিটি ২০২২-২৩
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
৯ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১০ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১১ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১১ ঘণ্টা আগে