বিপ্লব ভট্টাচার্য
আমরা অধীর অপেক্ষায় আছি একটা ব্রাজিল-আর্জেন্টিনা মহাকাব্যিক লড়াই দেখতে। ২০০৭ সালে সর্বশেষ এই দুই দলের ফাইনাল হয়েছিল। আজ ব্রাজিল সেমিফাইনাল–বাধা পেরিয়ে গেলে আর আগামীকাল আর্জেন্টিনা কলম্বিয়াকে হারাতে পারলে আরেকটি ধ্রুপদি ফাইনাল হতে পারে।
ব্রাজিল সাধারণত অনেক ছন্দময় ফুটবল খেলে। গত কিছু দিনে আর্জেন্টিনা দলটাও বেশ ভালো খেলছে। মেসি–ডি মারিয়াসহ সবাই ভালো ছন্দে আছে। দুই দলের তুলনা করলে কয়েকজন গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড় আছে, যারা যেকোনো সময় ম্যাচের গতি পাল্টে দিতে পারে। ব্রাজিলের সবচেয়ে বড় সুবিধা হচ্ছে, তারা নিজেদের ঘরের মাটিতে খেলছে। আর আর্জেন্টিনা দিনে দিনে নিজেদের ছন্দ ফিরে পাচ্ছে। তারা এখন আগের চেয়ে বেশি পরিণত।
ব্রাজিল-আর্জেন্টিনা দলে নেইমার ও মেসি নামে দুটি বড় নাম আছে। তারা নিজেদের সেরাটাই দিচ্ছে এবারের কোপায়।
দুই দলের শক্তিই আক্রমণ। যখন দুই প্রতিপক্ষ আক্রমণাত্মক মেজাজে থাকে, রক্ষণে বেশ ফাঁকা তৈরি হয়। পাল্টা–আক্রমণে যারা নিজেদের সুযোগটা কাজে লাগাতে পারবে, তাদের দিকেই হেলে থাকবে ম্যাচ। আমরা ভক্ত-দর্শকেরা আশায় থাকব জমজমাট এক ম্যাচের, মেসি-নেইমারদের অনিন্দ্যসুন্দর ফুটবলের।
ইকুয়েডরের বিপক্ষে কোয়ার্টার ফাইনালের ম্যাচটিতে প্রথম ২০ মিনিটে আর্জেন্টিনা অসংখ্য সুযোগ হাতছাড়া করেছে। গোলরক্ষককে একা পেয়েও মেসির শট ফিরেছে বারে লেগে। মনে হচ্ছিল দুর্ভাগ্য বুঝি এবারও আর্জেন্টিনাকে পেয়ে বসতে যাচ্ছে। আর্জেন্টিনা শেষে কিন্তু ঠিকই তিন গোলে ম্যাচ জিতেছে। মেসি-নেইমারদের মতো বিশ্বমানের ফুটবলার কখন কী করবে, সেটা শুধু সৃষ্টিকর্তাই জানেন!
আমি ব্যক্তিগতভাবে ব্রাজিলভক্ত। চাই নান্দনিক ফুটবল খেলে তারা কোপার শিরোপা ধরে রাখুক। ব্রাজিলভক্ত হলেও মেসি শিরোপাশূন্য থাকবে, ভাবতেই কেমন লাগছে! তার মতো একজন কিংবদন্তির ক্যারিয়ার শেষ হবে জাতীয় দলের কোনো শিরোপা ছাড়া—কেমন যেন দেখা যায়! যদি ফাইনালে এ দুই দল মুখোমুখি হয়েই যায়, জানি না মেসি চাপটা নিতে পারবে কি না। ব্রাজিল ঘরের মাঠে খেললেও করোনায় দর্শকহীনভাবে খেলছে। স্বাগতিক দর্শকেরা না থাকায় আর্জেন্টিনার শিরোপা জেতার এ এক সুবর্ণ সুযোগ!
লেখক: বাংলাদেশ জাতীয় দলের সাবেক গোলরক্ষক
আমরা অধীর অপেক্ষায় আছি একটা ব্রাজিল-আর্জেন্টিনা মহাকাব্যিক লড়াই দেখতে। ২০০৭ সালে সর্বশেষ এই দুই দলের ফাইনাল হয়েছিল। আজ ব্রাজিল সেমিফাইনাল–বাধা পেরিয়ে গেলে আর আগামীকাল আর্জেন্টিনা কলম্বিয়াকে হারাতে পারলে আরেকটি ধ্রুপদি ফাইনাল হতে পারে।
ব্রাজিল সাধারণত অনেক ছন্দময় ফুটবল খেলে। গত কিছু দিনে আর্জেন্টিনা দলটাও বেশ ভালো খেলছে। মেসি–ডি মারিয়াসহ সবাই ভালো ছন্দে আছে। দুই দলের তুলনা করলে কয়েকজন গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড় আছে, যারা যেকোনো সময় ম্যাচের গতি পাল্টে দিতে পারে। ব্রাজিলের সবচেয়ে বড় সুবিধা হচ্ছে, তারা নিজেদের ঘরের মাটিতে খেলছে। আর আর্জেন্টিনা দিনে দিনে নিজেদের ছন্দ ফিরে পাচ্ছে। তারা এখন আগের চেয়ে বেশি পরিণত।
ব্রাজিল-আর্জেন্টিনা দলে নেইমার ও মেসি নামে দুটি বড় নাম আছে। তারা নিজেদের সেরাটাই দিচ্ছে এবারের কোপায়।
দুই দলের শক্তিই আক্রমণ। যখন দুই প্রতিপক্ষ আক্রমণাত্মক মেজাজে থাকে, রক্ষণে বেশ ফাঁকা তৈরি হয়। পাল্টা–আক্রমণে যারা নিজেদের সুযোগটা কাজে লাগাতে পারবে, তাদের দিকেই হেলে থাকবে ম্যাচ। আমরা ভক্ত-দর্শকেরা আশায় থাকব জমজমাট এক ম্যাচের, মেসি-নেইমারদের অনিন্দ্যসুন্দর ফুটবলের।
ইকুয়েডরের বিপক্ষে কোয়ার্টার ফাইনালের ম্যাচটিতে প্রথম ২০ মিনিটে আর্জেন্টিনা অসংখ্য সুযোগ হাতছাড়া করেছে। গোলরক্ষককে একা পেয়েও মেসির শট ফিরেছে বারে লেগে। মনে হচ্ছিল দুর্ভাগ্য বুঝি এবারও আর্জেন্টিনাকে পেয়ে বসতে যাচ্ছে। আর্জেন্টিনা শেষে কিন্তু ঠিকই তিন গোলে ম্যাচ জিতেছে। মেসি-নেইমারদের মতো বিশ্বমানের ফুটবলার কখন কী করবে, সেটা শুধু সৃষ্টিকর্তাই জানেন!
আমি ব্যক্তিগতভাবে ব্রাজিলভক্ত। চাই নান্দনিক ফুটবল খেলে তারা কোপার শিরোপা ধরে রাখুক। ব্রাজিলভক্ত হলেও মেসি শিরোপাশূন্য থাকবে, ভাবতেই কেমন লাগছে! তার মতো একজন কিংবদন্তির ক্যারিয়ার শেষ হবে জাতীয় দলের কোনো শিরোপা ছাড়া—কেমন যেন দেখা যায়! যদি ফাইনালে এ দুই দল মুখোমুখি হয়েই যায়, জানি না মেসি চাপটা নিতে পারবে কি না। ব্রাজিল ঘরের মাঠে খেললেও করোনায় দর্শকহীনভাবে খেলছে। স্বাগতিক দর্শকেরা না থাকায় আর্জেন্টিনার শিরোপা জেতার এ এক সুবর্ণ সুযোগ!
লেখক: বাংলাদেশ জাতীয় দলের সাবেক গোলরক্ষক
আঙুলের ইশারায় সুনীল গাভাস্কার বোঝাচ্ছিলেন ‘ডিগবাজি দাও’। কারণ প্রথম ইনিংসে সেঞ্চুরির পর এভাবেই উদ্যাপন করেন ঋষভ পন্ত। গাভাস্কারও বেশ উচ্ছ্বসিত হয়েছিলেন তখন। প্রথম ইনিংসের মতো দ্বিতীয় ইনিংসেও এল উদ্যাপনের সুযোগ। কিন্তু গাভাস্কারের অনুরোধ রাখেননি পন্ত। ডান হাতের আঙুল উল্টো ঘুরিয়ে চোখের কাছে এনে...
১৯ মিনিট আগেগল টেস্টে বাংলাদেশের বিপক্ষে ১৮ সদস্যের দল ঘোষণা করেছিল শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট। পরশু কলম্বোর সিংহলিজ স্পোর্টস ক্লাব মাঠে শুরু হবে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্ট। এর আগে ধাক্কা খেয়েছে স্বাগতিকেরা। পিঠের বাঁ পাশে চোটের কারণে দ্বিতীয় টেস্টে খেলতে পারবেন পেসার মিলান রত্নায়েকে। গলে খেলার সময় ব্যথা পান তিনি।
৪ ঘণ্টা আগেতাঁর কোচিং ক্যারিয়ারের সবচেয়ে উজ্জ্বল দিকের কথা বললে বাংলাদেশের নামই উঠে আসবে সবার প্রথমে। ২০১৫ সালে বিদায় নেওয়ার পর কোচিংয়ের চেয়ে তিনি বেশি জড়িত ছিলেন পারিবারিক ব্যবসায়। সেই ডাচ কোচ লুডভিক ডি ক্রুইফ আবার আলোচনায় দেশের ফুটবলে।
৬ ঘণ্টা আগেজিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টেস্টে হার, সংযুক্ত আরব আমিরাতের কাছে টি-টোয়েন্টি সিরিজ হার—সব মিলিয়ে বাজে সময় পার করা বাংলাদেশ দলের জন্য কদিন আগে শেষ হওয়া গল টেস্টটা আসলেই বিশেষ কিছু। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে জোড়া সেঞ্চুরি করেছেন নাজমুল হোসেন শান্ত। মুশফিকুর রহিমের ব্যাটেও এসেছে সেঞ্চুরি।
৬ ঘণ্টা আগে