নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
৭ বছর আগের কথা। দক্ষিণ এশিয়ায় তখনো সেভাবে শক্তিধর হয়ে উঠতে পারেনি বাংলাদেশ। মিয়ানমারের কাছে অলিম্পিক বাছাইয়ের ম্যাচে খেতে হয়েছিল নাকানিচুবানি। ৫ গোল হজম করে মাঠ ছেড়েছিলেন সাবিনা খাতুনেরা, দিতে পারেননি একটি গোলও। ৭ বছরের ব্যবধানে অনেক বদল এসেছে বাংলাদেশের খেলায়। দুবার হয়েছে সাফ চ্যাম্পিয়ন, দেখছে এশিয়ান কাপে খেলার স্বপ্নও। যেখানে বড় বাধা মিয়ানমার।
এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে বাংলাদেশের শুরুটা হয়েছে দুর্দান্ত। র্যাঙ্কিংয়ে ৩৬ ধাপ এগিয়ে থাকা বাহরাইনকে উড়িয়ে দিয়েছে ৭-০ গোলে। দ্বিতীয় ম্যাচে আজ স্বাগতিক মিয়ানমারের মুখোমুখি হবে পিটার বাটলারের দল। ইয়াঙ্গুনের থুউনা স্টেডিয়ামে ম্যাচটি শুরু হবে বাংলাদেশ সময় বিকেল সাড়ে ৩টায়।
নিজেদের প্রথম ম্যাচে তুর্কমেনিস্তানের বিপক্ষে ৮-০ গোলের দাপুটে জয় পায় মিয়ানমার। হ্যাটট্রিক করেন উইন উইন। জোড়া গোল করেছিলেন খিন মো মো তুন। দুই ফুটবলার আজও বাংলাদেশের মাথাব্যথার কারণ হবেন। শুধু উইন উইন কিংবা মো তুন নয়, মিয়ানমারের দুর্বলতা ও শক্তিমত্তা খতিয়ে দেখছে বাংলাদেশ।
ম্যাচটি সামনে রেখে ইয়াঙ্গুনের পাঁচ নম্বর মাঠে গতকাল সকালে দুই ঘণ্টা অনুশীলন করেছে বাংলাদেশ। অনুশীলন শেষে মিডফিল্ডার স্বপ্না রানী বলেন, ‘কাল (আজ) যেহেতু আমাদের একটা বড় ম্যাচ। সবাই তাই আমরা সেটিতে মনোযোগ দিচ্ছি।’
বাহরাইনের বিপক্ষে গোলের দেখা না পেলেও গোল করিয়েছেন স্বপ্না। প্রথমটি শামসুন্নাহার জুনিয়র ও দ্বিতীয়টি ঋতুপর্ণা চাকমাকে দিয়ে। মিয়ানমারের বিপক্ষেও পারফরম্যান্স ধরে রাখার আশ্বাস স্বপ্নার, ‘কোচ আমাদের যেভাবে নির্দেশনা দেবেন, আমরা সেভাবে খেলার চেষ্টা করব। আশা করছি ভালো একটা ম্যাচ হবে।’
এশিয়ান কাপ বাছাইয়ের আগে দারুণ ছন্দে মিয়ানমার। টানা ৭ ম্যাচে অপরাজিত তারা। টেকনিক্যালি ও ট্যাকটিক্যালি বেশ শক্ত দল। এশিয়ান কাপে পাঁচবার খেলার অভিজ্ঞতা আছে।
বাংলাদেশকে তাই খেলতে হবে সে চ্যালেঞ্জ নিয়ে। মিয়ানমারকে হারাতে পারলে মূল পর্বে এক পা দিয়ে রাখবে বাংলাদেশ। শেষ ম্যাচে অপেক্ষাকৃত দুর্বল তুর্কমেনিস্তানের বিপক্ষে ড্র করলেই চলবে। স্বপ্ন পূরণের ব্যাপারে তাই আত্মবিশ্বাসী ফরোয়ার্ড শাহেদা আক্তার রিপা, ‘আমরা সবাই সুস্থ আছি এবং ভালো আছি। আজকে (কাল) অনুশীলন ভালো হয়েছে। আমরা প্রস্তুত হয়ে মাঠে নামব। চেষ্টা করব ম্যাচটা যেন জিততে পারি। ম্যাচটা জিতলে ইনশা আল্লাহ আমরা কোয়ালিফাই করতে পারব।’
বাহরাইন ম্যাচে বাংলাদেশের পতাকা হাতে নিয়ে গ্যালারিতে ছিলেন গুটিকয়েক দর্শক। শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত গলা ফাটিয়ে যান তাঁরা। আজও অনেকে মাঠে আসবেন উচ্চাশা নিয়ে। গোলকিপিং কোচ মাসুদ আহমেদ উজ্জ্বলেরও প্রত্যাশা, তাঁদের হতাশ করবেন না তহুরা-ঋতুপর্ণারা। তিনি বলেন, ‘আমাদের দলে কোনো চোট সমস্যা নেই। কালকের (আজকের) ম্যাচটি নিয়ে আমরা কাজ করার চেষ্টা করেছি ওদের বিপক্ষে কীভাবে খেলব। কোচ (বাটলার) যেভাবে চেয়েছে, মেয়েরা সেভাবে ভালো অনুশীলন করেছে আলহামদুলিল্লাহ। আশা করছি মেয়েরা হতাশ করবে না।’
৭ বছর আগের কথা। দক্ষিণ এশিয়ায় তখনো সেভাবে শক্তিধর হয়ে উঠতে পারেনি বাংলাদেশ। মিয়ানমারের কাছে অলিম্পিক বাছাইয়ের ম্যাচে খেতে হয়েছিল নাকানিচুবানি। ৫ গোল হজম করে মাঠ ছেড়েছিলেন সাবিনা খাতুনেরা, দিতে পারেননি একটি গোলও। ৭ বছরের ব্যবধানে অনেক বদল এসেছে বাংলাদেশের খেলায়। দুবার হয়েছে সাফ চ্যাম্পিয়ন, দেখছে এশিয়ান কাপে খেলার স্বপ্নও। যেখানে বড় বাধা মিয়ানমার।
এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে বাংলাদেশের শুরুটা হয়েছে দুর্দান্ত। র্যাঙ্কিংয়ে ৩৬ ধাপ এগিয়ে থাকা বাহরাইনকে উড়িয়ে দিয়েছে ৭-০ গোলে। দ্বিতীয় ম্যাচে আজ স্বাগতিক মিয়ানমারের মুখোমুখি হবে পিটার বাটলারের দল। ইয়াঙ্গুনের থুউনা স্টেডিয়ামে ম্যাচটি শুরু হবে বাংলাদেশ সময় বিকেল সাড়ে ৩টায়।
নিজেদের প্রথম ম্যাচে তুর্কমেনিস্তানের বিপক্ষে ৮-০ গোলের দাপুটে জয় পায় মিয়ানমার। হ্যাটট্রিক করেন উইন উইন। জোড়া গোল করেছিলেন খিন মো মো তুন। দুই ফুটবলার আজও বাংলাদেশের মাথাব্যথার কারণ হবেন। শুধু উইন উইন কিংবা মো তুন নয়, মিয়ানমারের দুর্বলতা ও শক্তিমত্তা খতিয়ে দেখছে বাংলাদেশ।
ম্যাচটি সামনে রেখে ইয়াঙ্গুনের পাঁচ নম্বর মাঠে গতকাল সকালে দুই ঘণ্টা অনুশীলন করেছে বাংলাদেশ। অনুশীলন শেষে মিডফিল্ডার স্বপ্না রানী বলেন, ‘কাল (আজ) যেহেতু আমাদের একটা বড় ম্যাচ। সবাই তাই আমরা সেটিতে মনোযোগ দিচ্ছি।’
বাহরাইনের বিপক্ষে গোলের দেখা না পেলেও গোল করিয়েছেন স্বপ্না। প্রথমটি শামসুন্নাহার জুনিয়র ও দ্বিতীয়টি ঋতুপর্ণা চাকমাকে দিয়ে। মিয়ানমারের বিপক্ষেও পারফরম্যান্স ধরে রাখার আশ্বাস স্বপ্নার, ‘কোচ আমাদের যেভাবে নির্দেশনা দেবেন, আমরা সেভাবে খেলার চেষ্টা করব। আশা করছি ভালো একটা ম্যাচ হবে।’
এশিয়ান কাপ বাছাইয়ের আগে দারুণ ছন্দে মিয়ানমার। টানা ৭ ম্যাচে অপরাজিত তারা। টেকনিক্যালি ও ট্যাকটিক্যালি বেশ শক্ত দল। এশিয়ান কাপে পাঁচবার খেলার অভিজ্ঞতা আছে।
বাংলাদেশকে তাই খেলতে হবে সে চ্যালেঞ্জ নিয়ে। মিয়ানমারকে হারাতে পারলে মূল পর্বে এক পা দিয়ে রাখবে বাংলাদেশ। শেষ ম্যাচে অপেক্ষাকৃত দুর্বল তুর্কমেনিস্তানের বিপক্ষে ড্র করলেই চলবে। স্বপ্ন পূরণের ব্যাপারে তাই আত্মবিশ্বাসী ফরোয়ার্ড শাহেদা আক্তার রিপা, ‘আমরা সবাই সুস্থ আছি এবং ভালো আছি। আজকে (কাল) অনুশীলন ভালো হয়েছে। আমরা প্রস্তুত হয়ে মাঠে নামব। চেষ্টা করব ম্যাচটা যেন জিততে পারি। ম্যাচটা জিতলে ইনশা আল্লাহ আমরা কোয়ালিফাই করতে পারব।’
বাহরাইন ম্যাচে বাংলাদেশের পতাকা হাতে নিয়ে গ্যালারিতে ছিলেন গুটিকয়েক দর্শক। শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত গলা ফাটিয়ে যান তাঁরা। আজও অনেকে মাঠে আসবেন উচ্চাশা নিয়ে। গোলকিপিং কোচ মাসুদ আহমেদ উজ্জ্বলেরও প্রত্যাশা, তাঁদের হতাশ করবেন না তহুরা-ঋতুপর্ণারা। তিনি বলেন, ‘আমাদের দলে কোনো চোট সমস্যা নেই। কালকের (আজকের) ম্যাচটি নিয়ে আমরা কাজ করার চেষ্টা করেছি ওদের বিপক্ষে কীভাবে খেলব। কোচ (বাটলার) যেভাবে চেয়েছে, মেয়েরা সেভাবে ভালো অনুশীলন করেছে আলহামদুলিল্লাহ। আশা করছি মেয়েরা হতাশ করবে না।’
ইনিংসটা যখন শুরু হয়েছিল, তখন আশার আলোই জ্বলছিল। ২৪৫ রানের লক্ষ্য তাড়ায় প্রথম উইকেট পড়ে ২৯ রানে। এরপর শান্ত আর তানজিদের ব্যাটে গড়ে ওঠে প্রতিরোধের দেয়াল। রানের চাকা ঘুরছিল মসৃণ গতিতে। ১৬ ওভার শেষে স্কোরবোর্ডে ১০০ রান, হাতে ৯ উইকেট—সেই সময় বাংলাদেশ জয়ের পথেই হেঁটেছে বলে মনে হচ্ছিল।
৬ ঘণ্টা আগে১ উইকেট হারিয়ে ১০০ রান তুলে ফেলেছিল বাংলাদেশ। ২৪৫ রানের লক্ষ্য তাড়ায় আশাজাগানিয়া শুরুই বলা যায়। কিন্তু এরপর যা ঘটল, সেটার কোনো ব্যাখ্যা আছে কি?
৭ ঘণ্টা আগেমুহূর্তেই খেই হারিয়ে ফেলা বাংলাদেশের ব্যাটারদের জন্য নতুন কিছু নয়। বিশেষ করে, সীমিত ওভারের ক্রিকেটে জয়ের সম্ভাবনা জাগিয়ে বাংলাদেশের ম্যাচ হেরে যাওয়ার উদাহরণ রয়েছে ভুঁড়ি ভুঁড়ি। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে আজ তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়েছে বাংলাদেশের ব্যাটিং লাইনআপ।
৯ ঘণ্টা আগেহঠাৎ করে ধসে পড়া বাংলাদেশ ক্রিকেটের জন্য নতুন কিছু নয়। বিশেষ করে সীমিত ওভারের ক্রিকেটে জয়ের সম্ভাবনা জাগিয়ে বাংলাদেশের ম্যাচ হেরে যাওয়ার উদাহরণ রয়েছে ভূরি ভূরি। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে আজ তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়েছে বাংলাদেশের ইনিংস।
৯ ঘণ্টা আগে