খ্যাতির কারণে মাঝেমধ্যে বিড়ম্বনাতেও পড়তে হয়। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘খ্যাতির বিড়ম্বনা’ নাটকটি পড়া থাকলে বিষয়টি বুঝতে সহজ হবে। বাংলা ভাষা না জানায় মার্সেলো গালার্দোরও হয়তো নাটকটি পড়া নেই। তবে এই মুহূর্তে খ্যাতির বিড়ম্বনার বিষয়টি হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছেন তিনি।
তিন মেয়াদে আর্জেন্টাইন ক্লাব রিভার প্লেটে খেলেছেন গালার্দো। বলতে গেলে, ক্লাবটির কিংবদন্তি তিনি। নিজেদের সাবেক এই অ্যাটাকিং মিডফিল্ডারের প্রতি সম্মান দেখিয়ে বিশাল এক মূর্তি বানিয়েছে রিভার প্লেট। শিরোপা হাতে দাঁড়ানো গালার্দোর সেই মূর্তি উন্মোচিত হতেই হাসি-ঠাট্টা শুরু করেছেন সমর্থকেরা।
তার কারণ জানলে আপনিও নিশ্চিত হাসবেন। গালার্দোর মূর্তির যৌনাঙ্গের আকার নিয়েই মূলত মজা করছেন সমর্থকেরা। যা অনেকের কাছে দৃষ্টিকটু লাগছে এবং দর্শনার্থীদের চোখও যাচ্ছে ফুলে থাকা নিম্নাঙ্গের ওই স্থানে।
সাবেক আর্জেন্টাইন তারকার এই ব্রোঞ্জের মূর্তির দৈর্ঘ্য ৮ মিটার। যা দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছে রিভার প্লেটের মাঠ মনুমেন্তাল স্টেডিয়ামে। প্রিয় খেলোয়াড়ের মূর্তি দেখে কোথায় ভক্ত-সমর্থকেরা খুশি হবেন, উল্টো মজা করা শুরু করেছেন তারা। এমনকি এর ছবি ইন্টারনেটে ‘মিম’ হিসেবে ছড়িয়ে পড়েছে।
গালার্দোর এই মূর্তির নির্মাতা ভাস্কর মার্সেদেস সাভাল। তিনি জানিয়েছেন, মূর্তির ট্রাউজারের ফুলে ওঠাটা দেশের লোকদের কাছে অশ্লীলতার প্রতিফলন মনে হচ্ছে। সাভাল বলেছেন, ‘আমি ওই অংশটিকে অতিরঞ্জিত করেছি এবং বুঝতে পেরেছি যে, ভক্তরা এটা নিয়ে বাজে মন্তব্য করছে।’
সাভাল আরও জানান, মূর্তির ব্যাপারে কোনো অভিযোগ নেই গালার্দোর। এ নিজের মূর্তির অঙ্গের এমন অশ্লীল প্রদর্শন নিয়ে সাভালকে কিছুই বলেননি গালার্দো। এ ব্যাপারে সাভাল বলেছেন, ‘সৌভাগ্যক্রমে, মূর্তির ব্যাপারে তিনি কোনো ব্যাখ্যা চাননি, তিনি আমাকে শান্তিতে কাজ করতে দিয়েছেন।’
রিভার প্লেট ইতিহাসে সবচেয়ে সফল খেলোয়াড় ও কোচ গালার্দো। কোচ হিসেবে ২০১৪ থেকে পরের ৮ বছরে আর্জেন্টাইন ক্লাবটিকে ১৪টি শিরোপা এনে দিয়েছেন তিনি। তার মধ্যে আছে দুটি কোপা লিবার্তোদোরেস। দীর্ঘ ১৮ বছরের ক্যারিয়ারে তিন মেয়াদে রিভার প্লেটে খেলেছেন। ২০১১ সালে বুটজোড়া তুলে রাখার আগে খেলেছেন দুই ফরাসি ক্লাব পিএসজি ও মোনাকোতেও। আর্জেন্টিনা জাতীয় দলের হয়ে ১৯৯৪-২০০৩ পর্যন্ত ৪৪ ম্যাচ খেলে ১৩ গোল করেছেন ৪৭ বছর বয়সী গালার্দো।
গত বছর রিভার প্লেটের কোচিংয়ে দায়িত্ব ছাড়েন গালার্দো। তাঁর স্মৃতিকে স্মরণীয় করে রাখতে মূর্তি বানায় ক্লাবটি। তবে সেই মূর্তি হাসি-ঠাট্টার কারণ হয়ে ওঠেও বিরক্ত নন তিনি। গালার্দো বলেছেন, ‘আমি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি আমার পরিবার, বন্ধু, আমার কোচিং স্টাফ ও খেলোয়াড়দের প্রতি, যারা আমাকে সঙ্গ দিয়েছেন। এই ক্লাবটির ইতিহাস অনন্য এবং গৌরবেরও। সমর্থকদের ধন্যবাদ। আমি সব সময় আপনাদের ভালোবাসি। আমি এই ক্লাবে বেড়ে উঠেছি এবং এই ক্লাবেই মরতে চাই।’
কেবল গালার্দোর মূর্তিই নয়, এর আগে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো ও মোহামেদ সালাহর মূর্তি দেখেও সমর্থকেরা হাসি-ঠাট্টা করেছিল।
খ্যাতির কারণে মাঝেমধ্যে বিড়ম্বনাতেও পড়তে হয়। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘খ্যাতির বিড়ম্বনা’ নাটকটি পড়া থাকলে বিষয়টি বুঝতে সহজ হবে। বাংলা ভাষা না জানায় মার্সেলো গালার্দোরও হয়তো নাটকটি পড়া নেই। তবে এই মুহূর্তে খ্যাতির বিড়ম্বনার বিষয়টি হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছেন তিনি।
তিন মেয়াদে আর্জেন্টাইন ক্লাব রিভার প্লেটে খেলেছেন গালার্দো। বলতে গেলে, ক্লাবটির কিংবদন্তি তিনি। নিজেদের সাবেক এই অ্যাটাকিং মিডফিল্ডারের প্রতি সম্মান দেখিয়ে বিশাল এক মূর্তি বানিয়েছে রিভার প্লেট। শিরোপা হাতে দাঁড়ানো গালার্দোর সেই মূর্তি উন্মোচিত হতেই হাসি-ঠাট্টা শুরু করেছেন সমর্থকেরা।
তার কারণ জানলে আপনিও নিশ্চিত হাসবেন। গালার্দোর মূর্তির যৌনাঙ্গের আকার নিয়েই মূলত মজা করছেন সমর্থকেরা। যা অনেকের কাছে দৃষ্টিকটু লাগছে এবং দর্শনার্থীদের চোখও যাচ্ছে ফুলে থাকা নিম্নাঙ্গের ওই স্থানে।
সাবেক আর্জেন্টাইন তারকার এই ব্রোঞ্জের মূর্তির দৈর্ঘ্য ৮ মিটার। যা দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছে রিভার প্লেটের মাঠ মনুমেন্তাল স্টেডিয়ামে। প্রিয় খেলোয়াড়ের মূর্তি দেখে কোথায় ভক্ত-সমর্থকেরা খুশি হবেন, উল্টো মজা করা শুরু করেছেন তারা। এমনকি এর ছবি ইন্টারনেটে ‘মিম’ হিসেবে ছড়িয়ে পড়েছে।
গালার্দোর এই মূর্তির নির্মাতা ভাস্কর মার্সেদেস সাভাল। তিনি জানিয়েছেন, মূর্তির ট্রাউজারের ফুলে ওঠাটা দেশের লোকদের কাছে অশ্লীলতার প্রতিফলন মনে হচ্ছে। সাভাল বলেছেন, ‘আমি ওই অংশটিকে অতিরঞ্জিত করেছি এবং বুঝতে পেরেছি যে, ভক্তরা এটা নিয়ে বাজে মন্তব্য করছে।’
সাভাল আরও জানান, মূর্তির ব্যাপারে কোনো অভিযোগ নেই গালার্দোর। এ নিজের মূর্তির অঙ্গের এমন অশ্লীল প্রদর্শন নিয়ে সাভালকে কিছুই বলেননি গালার্দো। এ ব্যাপারে সাভাল বলেছেন, ‘সৌভাগ্যক্রমে, মূর্তির ব্যাপারে তিনি কোনো ব্যাখ্যা চাননি, তিনি আমাকে শান্তিতে কাজ করতে দিয়েছেন।’
রিভার প্লেট ইতিহাসে সবচেয়ে সফল খেলোয়াড় ও কোচ গালার্দো। কোচ হিসেবে ২০১৪ থেকে পরের ৮ বছরে আর্জেন্টাইন ক্লাবটিকে ১৪টি শিরোপা এনে দিয়েছেন তিনি। তার মধ্যে আছে দুটি কোপা লিবার্তোদোরেস। দীর্ঘ ১৮ বছরের ক্যারিয়ারে তিন মেয়াদে রিভার প্লেটে খেলেছেন। ২০১১ সালে বুটজোড়া তুলে রাখার আগে খেলেছেন দুই ফরাসি ক্লাব পিএসজি ও মোনাকোতেও। আর্জেন্টিনা জাতীয় দলের হয়ে ১৯৯৪-২০০৩ পর্যন্ত ৪৪ ম্যাচ খেলে ১৩ গোল করেছেন ৪৭ বছর বয়সী গালার্দো।
গত বছর রিভার প্লেটের কোচিংয়ে দায়িত্ব ছাড়েন গালার্দো। তাঁর স্মৃতিকে স্মরণীয় করে রাখতে মূর্তি বানায় ক্লাবটি। তবে সেই মূর্তি হাসি-ঠাট্টার কারণ হয়ে ওঠেও বিরক্ত নন তিনি। গালার্দো বলেছেন, ‘আমি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি আমার পরিবার, বন্ধু, আমার কোচিং স্টাফ ও খেলোয়াড়দের প্রতি, যারা আমাকে সঙ্গ দিয়েছেন। এই ক্লাবটির ইতিহাস অনন্য এবং গৌরবেরও। সমর্থকদের ধন্যবাদ। আমি সব সময় আপনাদের ভালোবাসি। আমি এই ক্লাবে বেড়ে উঠেছি এবং এই ক্লাবেই মরতে চাই।’
কেবল গালার্দোর মূর্তিই নয়, এর আগে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো ও মোহামেদ সালাহর মূর্তি দেখেও সমর্থকেরা হাসি-ঠাট্টা করেছিল।
গল টেস্টে বাংলাদেশের বিপক্ষে ১৮ সদস্যের দল ঘোষণা করেছিল শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট। পরশু কলম্বোর সিংহলিজ স্পোর্টস ক্লাব মাঠে শুরু হবে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্ট। এর আগে ধাক্কা খেয়েছে স্বাগতিকেরা। পিঠের বাঁ পাশে চোটের কারণে দ্বিতীয় টেস্টে খেলতে পারবেন পেসার মিলান রত্নায়েকে। গলে খেলার সময় ব্যথা পান তিনি।
১ ঘণ্টা আগেতাঁর কোচিং ক্যারিয়ারের সবচেয়ে উজ্জ্বল দিকের কথা বললে বাংলাদেশের নামই উঠে আসবে সবার প্রথমে। ২০১৫ সালে বিদায় নেওয়ার পর কোচিংয়ের চেয়ে তিনি বেশি জড়িত ছিলেন পারিবারিক ব্যবসায়। সেই ডাচ কোচ লুডভিক ডি ক্রুইফ আবার আলোচনায় দেশের ফুটবলে।
২ ঘণ্টা আগেজিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টেস্টে হার, সংযুক্ত আরব আমিরাতের কাছে টি-টোয়েন্টি সিরিজ হার—সব মিলিয়ে বাজে সময় পার করা বাংলাদেশ দলের জন্য কদিন আগে শেষ হওয়া গল টেস্টটা আসলেই বিশেষ কিছু। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে জোড়া সেঞ্চুরি করেছেন নাজমুল হোসেন শান্ত। মুশফিকুর রহিমের ব্যাটেও এসেছে সেঞ্চুরি।
২ ঘণ্টা আগেকয়েক মাস আগেও নাজমুল হোসেন শান্ত ছিলেন বাংলাদেশের তিন সংস্করণের অধিনায়ক। এবার সেই শান্ত নেতৃত্ব দিচ্ছেন কেবল টেস্টে। কারণ, ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টিতে নেতৃত্বের গুরুদায়িত্ব কদিন আগেই উঠেছে মেহেদী হাসান মিরাজ ও লিটন দাসের কাঁধে...
৩ ঘণ্টা আগে