ক্রীড়া ডেস্ক
দুই বছর আগে ইস্তাম্বুলে ম্যানচেস্টার সিটির কাছে হেরে চ্যাম্পিয়নস লিগের শিরোপা খুইয়েছিল ইন্টার মিলান। তখন ইন্টারের কোচ ছিলেন সিমিওনে ইনজাঘি।
২০২২-২৩ মৌসুমে হারের ক্ষতে প্রলেপ লাগানোর সুযোগ গত রাতে পেয়েছিলেন তিনি। কিন্তু আলিয়াঞ্জ অ্যারেনায় খড়কুটোর মতো উড়ে গেল ইনজাঘির ইন্টার মিলান।
আলিয়াঞ্জ অ্যারেনায় গত রাতে ইন্টার মিলানকে ৫-০ গোলে হারিয়েছে পিএসজি। স্কোরকার্ডই বলে দিচ্ছে ইনজাঘির দল কতটা অসহায় ছিল তাদের সামনে। ইন্টারে ইনজাঘির ভবিষ্যৎ কী, সেই প্রশ্ন আসতেই তাঁর কথার সুরে বিরক্তির ছাপ স্পষ্ট হয়েছে। ৫-০ গোলে বিধ্বস্ত হওয়ার পর ইন্টার মিলানের কোচ বলেন, ‘কদিন পরে ক্লাবের সঙ্গে সভা আছে ও সেখানে কথা হবে। ঠাণ্ডা মাথায় ক্লাবের সঙ্গে কথা বলার সুযোগ থাকছে। ফাইনালে হারের পর স্পষ্টভাবে অনেক কিছু চিন্তা করতে হয়। এটা সঠিক সময় নয়। ভবিষ্যৎ নিয়ে আলাপ-আলোচনা করাটা এখন অদ্ভুত দেখায়।’
৫ গোলের মধ্যে পিএসজি গত রাতে ২-০ করে ফেলে ২০ মিনিটে। এমন অবস্থা থেকেও ঘুরে দাঁড়ানোর নজির আছে ভুঁড়ি ভুঁড়ি। কিন্তু দ্বিতীয়ার্ধে আরও গুবলেট পাকিয়ে ফেলে ইন্টার মিলান। ৬৩ থেকে ৮৬—২৩ মিনিটে আরও তিন গোল করে পিএসজি। ইন্টারের অবস্থা কতটা হতশ্রী ছিল, তা বোঝাতে একটি পরিসংখ্যান যথেষ্ট। ম্যাচে ৪০ শতাংশ বল দখলে রেখে তারা প্রতিপক্ষের লক্ষ্য বরাবর নিয়েছে ২ শট। অন্যদিকে ইন্টারের লক্ষ্য বরাবর বার্সা ৮ শট নিয়েছে। ম্যাচে যে ইন্টার আছে, সেটা তেমন একটা মনেও হয়নি।
২০২৪-২৫ মৌসুমের চ্যাম্পিয়নস লিগ জয়ী পিএসজিকে জয়ের কৃতিত্ব দিয়েছেন ইনজাঘি। তবে যে ৫-০ ব্যবধানে ইন্টার মিলান হেরেছে, কোচ হিসেবে সেটা কি এত সহজে ভোলা যায়? সেজন্য বারবার তিক্ত হারের কথা উল্লেখ করেছেন তিনি। ইন্টার কোচ বলেন, ‘পিএসজি চ্যাম্পিয়নস লিগ জয়ের জন্য যোগ্য দল। আমরা বাজে খেলেছি। তাতের জয়টা অনেক সহজ করে দিয়েছে। কৃতিত্ব তাদের দিতে হবে। তবে আমাদের কাছে এই হারটা হজম করা কঠিন। আমরা ভালো ফাইনাল খেলিনি। এটা হতাশাজনক। যা করেছি, সেটা তো মুছে ফেলা যাবে না।’
২০২০ সালে ফাইনালে উঠেও বায়ার্ন মিউনিখের কাছে হেরে শিরোপা খুইয়েছিল পিএসজি। আলিয়াঞ্জ অ্যারেনায় গত রাতে পিএসজি নেমেছে ৫ বছর আগের ক্ষতে প্রলেপ লাগানোর মিশনে। ইন্টারের কাছে ছিল চতুর্থবার চ্যাম্পিয়নস লিগের শিরোপা জয়ের লক্ষ্যে। ইন্টারকে ৫-০ গোলে হারিয়ে প্রথমবারের মতো জিতেছে চ্যাম্পিয়নস লিগ। জোড়া গোল করেছেন ডিজায়ার ডুয়ে। একটি করে গোল করেন হাকিমি, খিচা কাভারেস্কিয়া ও সেনি মাইয়ুলু।
আরও পড়ুন:
দুই বছর আগে ইস্তাম্বুলে ম্যানচেস্টার সিটির কাছে হেরে চ্যাম্পিয়নস লিগের শিরোপা খুইয়েছিল ইন্টার মিলান। তখন ইন্টারের কোচ ছিলেন সিমিওনে ইনজাঘি।
২০২২-২৩ মৌসুমে হারের ক্ষতে প্রলেপ লাগানোর সুযোগ গত রাতে পেয়েছিলেন তিনি। কিন্তু আলিয়াঞ্জ অ্যারেনায় খড়কুটোর মতো উড়ে গেল ইনজাঘির ইন্টার মিলান।
আলিয়াঞ্জ অ্যারেনায় গত রাতে ইন্টার মিলানকে ৫-০ গোলে হারিয়েছে পিএসজি। স্কোরকার্ডই বলে দিচ্ছে ইনজাঘির দল কতটা অসহায় ছিল তাদের সামনে। ইন্টারে ইনজাঘির ভবিষ্যৎ কী, সেই প্রশ্ন আসতেই তাঁর কথার সুরে বিরক্তির ছাপ স্পষ্ট হয়েছে। ৫-০ গোলে বিধ্বস্ত হওয়ার পর ইন্টার মিলানের কোচ বলেন, ‘কদিন পরে ক্লাবের সঙ্গে সভা আছে ও সেখানে কথা হবে। ঠাণ্ডা মাথায় ক্লাবের সঙ্গে কথা বলার সুযোগ থাকছে। ফাইনালে হারের পর স্পষ্টভাবে অনেক কিছু চিন্তা করতে হয়। এটা সঠিক সময় নয়। ভবিষ্যৎ নিয়ে আলাপ-আলোচনা করাটা এখন অদ্ভুত দেখায়।’
৫ গোলের মধ্যে পিএসজি গত রাতে ২-০ করে ফেলে ২০ মিনিটে। এমন অবস্থা থেকেও ঘুরে দাঁড়ানোর নজির আছে ভুঁড়ি ভুঁড়ি। কিন্তু দ্বিতীয়ার্ধে আরও গুবলেট পাকিয়ে ফেলে ইন্টার মিলান। ৬৩ থেকে ৮৬—২৩ মিনিটে আরও তিন গোল করে পিএসজি। ইন্টারের অবস্থা কতটা হতশ্রী ছিল, তা বোঝাতে একটি পরিসংখ্যান যথেষ্ট। ম্যাচে ৪০ শতাংশ বল দখলে রেখে তারা প্রতিপক্ষের লক্ষ্য বরাবর নিয়েছে ২ শট। অন্যদিকে ইন্টারের লক্ষ্য বরাবর বার্সা ৮ শট নিয়েছে। ম্যাচে যে ইন্টার আছে, সেটা তেমন একটা মনেও হয়নি।
২০২৪-২৫ মৌসুমের চ্যাম্পিয়নস লিগ জয়ী পিএসজিকে জয়ের কৃতিত্ব দিয়েছেন ইনজাঘি। তবে যে ৫-০ ব্যবধানে ইন্টার মিলান হেরেছে, কোচ হিসেবে সেটা কি এত সহজে ভোলা যায়? সেজন্য বারবার তিক্ত হারের কথা উল্লেখ করেছেন তিনি। ইন্টার কোচ বলেন, ‘পিএসজি চ্যাম্পিয়নস লিগ জয়ের জন্য যোগ্য দল। আমরা বাজে খেলেছি। তাতের জয়টা অনেক সহজ করে দিয়েছে। কৃতিত্ব তাদের দিতে হবে। তবে আমাদের কাছে এই হারটা হজম করা কঠিন। আমরা ভালো ফাইনাল খেলিনি। এটা হতাশাজনক। যা করেছি, সেটা তো মুছে ফেলা যাবে না।’
২০২০ সালে ফাইনালে উঠেও বায়ার্ন মিউনিখের কাছে হেরে শিরোপা খুইয়েছিল পিএসজি। আলিয়াঞ্জ অ্যারেনায় গত রাতে পিএসজি নেমেছে ৫ বছর আগের ক্ষতে প্রলেপ লাগানোর মিশনে। ইন্টারের কাছে ছিল চতুর্থবার চ্যাম্পিয়নস লিগের শিরোপা জয়ের লক্ষ্যে। ইন্টারকে ৫-০ গোলে হারিয়ে প্রথমবারের মতো জিতেছে চ্যাম্পিয়নস লিগ। জোড়া গোল করেছেন ডিজায়ার ডুয়ে। একটি করে গোল করেন হাকিমি, খিচা কাভারেস্কিয়া ও সেনি মাইয়ুলু।
আরও পড়ুন:
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
৯ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১০ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১১ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১১ ঘণ্টা আগে