নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ফুটবল বিশ্বকাপে বাংলাদেশে উন্মাদনার চিত্রটা কী হয়, সেটা কি আর নতুন করে বলতে হয়! পুরো দেশ যেন বিভক্ত হয়ে যায় ব্রাজিল আর আর্জেন্টিনায়। ‘দ্য গ্রেটেস্ট শো অন আর্থের’ সময় বাংলাদেশের ভক্ত-সমর্থকেরা অন্য দেশকে সমর্থন করে থাকেন।
বিশ্বকাপ ফুটবলের উন্মাদনার সময় বাংলাদেশের ফুটবলপ্রেমীরা কবে নিজের দেশের জন্য গলা ফাটাতে পারবেন, কবে দূর হবে এই আফসোস—সেটা এখনো অজানা। তবে আলোচিত প্রবাসী ফুটবলার কিউবা মিচেলের স্বপ্ন, একদিন বাংলাদেশও খেলবে বিশ্বকাপ। আন্তর্জাতিক ফুটবলে বলার মতো কোনো সাফল্য না থাকা বাংলাদেশ এখনো বিশ্বকাপের মূলপর্বে খেলতে পারেনি। বাংলাদেশের জার্সিতে এখনো অভিষেক না হলেও আজকের পত্রিকাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে কিউবা নিজের লক্ষ্য নিয়ে বলেছেন, ‘আন্তর্জাতিক ফুটবল খেলা সম্ভবত প্রতিটি ফুটবলারের স্বপ্ন। পুরো দেশকে প্রতিনিধিত্ব করা আমার এবং পরিবারের জন্য বড় সম্মানের। জাতীয় দলের জন্য লক্ষ্য বলতে বোঝায় বড় টুর্নামেন্টে খেলার যোগ্যতা অর্জন করা। সবচেয়ে বড় লক্ষ্য বিশ্বকাপে খেলা। দলের অনেকে তা করতে চাইবে।’
ফাহামিদুল ইসলাম, হামজা চৌধুরী, শমিত শোমের মতো প্রবাসী ফুটবলারদের বাংলাদেশের জার্সিতে এরই মধ্যে অভিষেক হয়েছে। প্রবাসীদের আগমনে দেশের ফুটবল নিয়ে গত কয়েক মাসে ভক্ত-সমর্থকেরা অনেক আগ্রহী হয়ে উঠেছেন। বাংলাদেশ জাতীয় দলে খেললে দলের জন্য দারুণ কিছু করতে পারবেন বলে আত্মবিশ্বাসী কিউবা। আজকের পত্রিকাকে আলোচিত এই প্রবাসী ফুটবলার বলেন, ‘হ্যাঁ, অবশ্যই মাঠে আমার সৃজনশীলতা এবং গোল করার সক্ষমতা দিয়ে আমি দল ও ক্লাবকে আরও এগিয়ে নিতে পারব। হয়তো বাংলাদেশ ফুটবলের জন্য এটি বড় কিছু হবে। মহাদেশীয় টুর্নামেন্টে আমরা অন্য দলের চেয়ে এগিয়ে যাব। জাতীয় দলের ক্ষেত্রে কী হবে, কে জানে। এখানে সবকিছুই উন্মুক্ত। আশা করি, ভালো কিছু হবে।’
বাংলাদেশের জার্সিতে খেলার আগে কিউবার এক রকম যে অভিষেক হয়েছে, সেটা বলাই যায়। বসুন্ধরা কিংসের সঙ্গে তিন বছরের চুক্তি করেছেন। ১২ আগস্ট কাতারের দোহায় এএফসি চ্যালেঞ্জ লিগের প্রাথমিক পর্বে রাতে সিরিয়ার ক্লাব আল কারামাহর বিপক্ষে তাঁর ড্রেস রিহার্সাল হয়েছে। বদলি হিসেবে নেমে ২৫ মিনিট খেলে কিউবা তাঁর সেরাটা দেওয়ার চেষ্টা করেছেন। বিপিএল খেলে বাংলাদেশের ফুটবলকে হামজা ও শমিতের চেয়ে ভালো বুঝতে পারবেন কি না-এমন প্রশ্নের উত্তরে কিউবা বলেন, ‘আমি অনেকের সঙ্গে কথা বলেছি এবং তারা মনে করে এই ক্লাবে যোগ দেওয়াটা জাতীয় দলে খেলার ক্ষেত্রে আমাকে সহায়তা করবে। সবাই জানে জাতীয় দলের অনেক খেলোয়াড় কিংসের হয়ে খেলে। মাঠ ও মাঠের বাইরে খেলোয়াড়দের সঙ্গে সম্পর্ক রাখাটা অনেক কিছু সহজ করে দেবে। মাঠে আমার কাজও সহজ করে দেবে।’
বাজে মাঠ ও পর্যাপ্ত সুযোগ-সুবিধা না থাকায় বাংলাদেশের ঘরোয়া ফুটবল নিয়ে সমালোচনা হয় প্রায়ই। এসব ব্যাপারে আগে থেকেই ওয়াকিবহাল ছিলেন বলে আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন কিউবা। তিনি বলেন, ‘এখানে (বসুন্ধরা কিংস) যোগ দেওয়ার আগেই আমি তা জানতাম। তবে এটা অন্যতম কারণ, কেন আমি এই ক্লাবকে বেছে নিয়েছি। বাংলাদেশের মধ্যে তাদের সেরা সুযোগ-সুবিধা, সেরা জিম আছে। তাদের সবকিছুই সেরা। আমি মনে করি, সেসব আমার উন্নতিতে বাধা হবে না। সে কারণে আমি এ সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’
ফুটবল বিশ্বকাপে বাংলাদেশে উন্মাদনার চিত্রটা কী হয়, সেটা কি আর নতুন করে বলতে হয়! পুরো দেশ যেন বিভক্ত হয়ে যায় ব্রাজিল আর আর্জেন্টিনায়। ‘দ্য গ্রেটেস্ট শো অন আর্থের’ সময় বাংলাদেশের ভক্ত-সমর্থকেরা অন্য দেশকে সমর্থন করে থাকেন।
বিশ্বকাপ ফুটবলের উন্মাদনার সময় বাংলাদেশের ফুটবলপ্রেমীরা কবে নিজের দেশের জন্য গলা ফাটাতে পারবেন, কবে দূর হবে এই আফসোস—সেটা এখনো অজানা। তবে আলোচিত প্রবাসী ফুটবলার কিউবা মিচেলের স্বপ্ন, একদিন বাংলাদেশও খেলবে বিশ্বকাপ। আন্তর্জাতিক ফুটবলে বলার মতো কোনো সাফল্য না থাকা বাংলাদেশ এখনো বিশ্বকাপের মূলপর্বে খেলতে পারেনি। বাংলাদেশের জার্সিতে এখনো অভিষেক না হলেও আজকের পত্রিকাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে কিউবা নিজের লক্ষ্য নিয়ে বলেছেন, ‘আন্তর্জাতিক ফুটবল খেলা সম্ভবত প্রতিটি ফুটবলারের স্বপ্ন। পুরো দেশকে প্রতিনিধিত্ব করা আমার এবং পরিবারের জন্য বড় সম্মানের। জাতীয় দলের জন্য লক্ষ্য বলতে বোঝায় বড় টুর্নামেন্টে খেলার যোগ্যতা অর্জন করা। সবচেয়ে বড় লক্ষ্য বিশ্বকাপে খেলা। দলের অনেকে তা করতে চাইবে।’
ফাহামিদুল ইসলাম, হামজা চৌধুরী, শমিত শোমের মতো প্রবাসী ফুটবলারদের বাংলাদেশের জার্সিতে এরই মধ্যে অভিষেক হয়েছে। প্রবাসীদের আগমনে দেশের ফুটবল নিয়ে গত কয়েক মাসে ভক্ত-সমর্থকেরা অনেক আগ্রহী হয়ে উঠেছেন। বাংলাদেশ জাতীয় দলে খেললে দলের জন্য দারুণ কিছু করতে পারবেন বলে আত্মবিশ্বাসী কিউবা। আজকের পত্রিকাকে আলোচিত এই প্রবাসী ফুটবলার বলেন, ‘হ্যাঁ, অবশ্যই মাঠে আমার সৃজনশীলতা এবং গোল করার সক্ষমতা দিয়ে আমি দল ও ক্লাবকে আরও এগিয়ে নিতে পারব। হয়তো বাংলাদেশ ফুটবলের জন্য এটি বড় কিছু হবে। মহাদেশীয় টুর্নামেন্টে আমরা অন্য দলের চেয়ে এগিয়ে যাব। জাতীয় দলের ক্ষেত্রে কী হবে, কে জানে। এখানে সবকিছুই উন্মুক্ত। আশা করি, ভালো কিছু হবে।’
বাংলাদেশের জার্সিতে খেলার আগে কিউবার এক রকম যে অভিষেক হয়েছে, সেটা বলাই যায়। বসুন্ধরা কিংসের সঙ্গে তিন বছরের চুক্তি করেছেন। ১২ আগস্ট কাতারের দোহায় এএফসি চ্যালেঞ্জ লিগের প্রাথমিক পর্বে রাতে সিরিয়ার ক্লাব আল কারামাহর বিপক্ষে তাঁর ড্রেস রিহার্সাল হয়েছে। বদলি হিসেবে নেমে ২৫ মিনিট খেলে কিউবা তাঁর সেরাটা দেওয়ার চেষ্টা করেছেন। বিপিএল খেলে বাংলাদেশের ফুটবলকে হামজা ও শমিতের চেয়ে ভালো বুঝতে পারবেন কি না-এমন প্রশ্নের উত্তরে কিউবা বলেন, ‘আমি অনেকের সঙ্গে কথা বলেছি এবং তারা মনে করে এই ক্লাবে যোগ দেওয়াটা জাতীয় দলে খেলার ক্ষেত্রে আমাকে সহায়তা করবে। সবাই জানে জাতীয় দলের অনেক খেলোয়াড় কিংসের হয়ে খেলে। মাঠ ও মাঠের বাইরে খেলোয়াড়দের সঙ্গে সম্পর্ক রাখাটা অনেক কিছু সহজ করে দেবে। মাঠে আমার কাজও সহজ করে দেবে।’
বাজে মাঠ ও পর্যাপ্ত সুযোগ-সুবিধা না থাকায় বাংলাদেশের ঘরোয়া ফুটবল নিয়ে সমালোচনা হয় প্রায়ই। এসব ব্যাপারে আগে থেকেই ওয়াকিবহাল ছিলেন বলে আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন কিউবা। তিনি বলেন, ‘এখানে (বসুন্ধরা কিংস) যোগ দেওয়ার আগেই আমি তা জানতাম। তবে এটা অন্যতম কারণ, কেন আমি এই ক্লাবকে বেছে নিয়েছি। বাংলাদেশের মধ্যে তাদের সেরা সুযোগ-সুবিধা, সেরা জিম আছে। তাদের সবকিছুই সেরা। আমি মনে করি, সেসব আমার উন্নতিতে বাধা হবে না। সে কারণে আমি এ সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম দুই ওয়ানডে জিতে সিরিজ আগেই নিজেদের করে নিয়েছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। অজিরা ধবলধোলাই এড়াতে পারে কি না, সেটাই ছিল দেখার। হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর ম্যাচেই অস্ট্রেলিয়া জ্বলে উঠল বারুদের মতো। ম্যাকের গ্রেট ব্যারিয়ার রিফ অ্যারেনাতে সিরিজের শেষ ওয়ানডেতে স্বাগতিকদের কাছে পাত্তাই পায়নি প্রোটিয়া
২ ঘণ্টা আগে২০ আগস্ট বাংলাদেশ নারী দলকে ৮৭ রানে হারিয়েছিল ছেলেদের অনূর্ধ্ব-১৫ দল। সেই ম্যাচে ১৮২ রানের লক্ষ্য পেলেও নারী ক্রিকেট দল গুটিয়ে গিয়েছিল ১০০-এর আগেই। এক সপ্তাহ না যেতেই কিশোরদের কাছে ফের বাজেভাবে হেরেছেন নিগার সুলতানা জ্যোতি-নাহিদা আক্তাররা।
২ ঘণ্টা আগেভারতের হয়ে ৫ ওয়ানডে খেললেও সবশেষ এই সংস্করণে চেতেশ্বর পূজারা খেলেছিলেন ২০১৪ সালে। খেলতেন শুধু টেস্ট। সেই সংস্করণেও গত দুই বছর ধরে ছিলেন তিনি ব্রাত্য। অবশেষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরের ঘোষণা দিয়েছেন পূজারা।
২ ঘণ্টা আগেপিছিয়ে থেকে ম্যাচ জয়ের ‘ওস্তাদ’ মনে করা হয় রিয়াল মাদ্রিদকে। যখনই ভক্ত-সমর্থকেরা নির্দিষ্ট এক অবস্থার পর ম্যাচের ফল অবশ্যম্ভাবী ধরে নেন, সেখান থেকেই ঘুরে দাঁড়ায় রিয়াল। চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী বার্সেলোনা গতকাল তেমন কিছুই করে দেখিয়েছে। বার্সা কোচ হ্যান্সি ফ্লিক এখানে দারুণ ক্যারিশমা দেখিয়েছেন।
৪ ঘণ্টা আগে