অনলাইন ডেস্ক
এগিয়ে থেকেও শেষ পর্যন্ত ৩-১ গোলে হারল মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব। তাতে আজ কিংস অ্যারেনায় বাংলাদেশ ২.০ চ্যালেঞ্জ কাপের শিরোপাটা উঠল বসুন্ধরা কিংসের হাতেই।
জুলাই-আগস্টের গণ-অভ্যুত্থানে শহীদ হওয়াদের সম্মান জানাতে মৌসুমের এই ফুটবল লড়াইয়ের নামকরণেও করা হয়—‘বাংলাদেশ ২.০ চ্যালেঞ্জ কাপ’। যে ম্যাচের প্রাইজমানির অর্থও যাবে শহীদের ফাউন্ডেশন। এদিন ছয় মিনিটের মাথায় লিড নিতে পারত মোহামেডান যদি আরিফ বসুন্ধরা কিংসের অফসাইডের ফাঁদে পা না দিতেন। অষ্টম মিনিটে আর ভুল হয়নি। বাঁ পাশ দিয়ে আক্রমণে ওঠে মোহামেডান। সানডের দারুণ ক্রস ডি বক্সে পেয়েই হেড, ততক্ষণে সাদা কালোদের উৎসবে স্তব্ধতা নামে কিংস সমর্থকদের মাঝে। মোহামেডানের ঘরের ছেলে দিয়াবাতে। যাকে বাংলাদেশ জাতীয় দলে ভেড়াতে কাজ করে যাচ্ছে বাফুফেও। সেই দিয়াবাতের সৌজন্যে ম্যাচে দ্রুত এগিয়ে যায় মোহামেডান। আর ক্লাবের হয়ে নতুন মৌসুমে প্রথম গোলটা করে নেন মালির এই স্ট্রাইকার।
এক গোল হজম করে ম্যাচে ফিরতে মরিয়া হয়ে উঠে কিংস। স্বাগতিক দর্শকদের তখনো মাথায় হাত, কারও চোখেমুখে হতাশার মেঘ। ২২ মিনিটে ফ্রি কিক পায় কিংস। তবে মোহামেডান গোলকিপার সুজনের বিচক্ষণতার কারণে বলটা জালে জড়ানো যায়নি। বসুন্ধরা ধীরে ধীরে গোছানো আক্রমণে গুরুত্ব দেয়। তবে মাঝমাঠ পর্যন্ত তারা বল নিয়ে আসতে পারলেও প্রতিপক্ষের অর্ধে প্রবেশ করাই যেন কঠিন হয়ে পড়ে। কারণ মোহামেডান কিছুটা রক্ষণাত্মক কৌশল অবলম্বন করে। এর দুই মিনিট পর পাল্টা আক্রমণ থেকে আবারও গোলমুখে ক্রস দেন সানডে। এবার আর নিশানায় বলটা পাঠাতে পারেননি। অন্যদিকে মোহামেডান তাদের পরিকল্পনায় বাইরে যায়নি। তারা মিডব্লক করেই কিংসের তুখোড় আক্রমণকে ভড়কে দিচ্ছিল। এভাবে প্রথম ৪৫ মিনিট পার করে ফেলে মোহামেডান।
বিরতির পর গোলের জন্য হন্যে হয়ে একের পর এক আক্রমণের মাঝেই দর্শকেরা ছুড়ে মারেন ধোঁয়া আর ফ্লেয়ার। পুরো কিংস অ্যারেনায় ঝাঁজালো একটা গন্ধ। খেলা বন্ধ করতে বাধ্য হন রেফারি। প্রায় ১০ মিনিট পর আবার খেলা শুরু হয়। এরপরই কর্নার পেয়ে যায় বসুন্ধরা। আর সেটাই খুলে দেয় তাদের গোল ভাগ্য। ডি বক্সে একবারে আনমার্কিং থাকা তপু বর্মণ কর্নার থেকে আসা বলকে সোজা মোহামেডানের জালে পাঠিয়ে দেন। সমতায় ফেরে কিংস। কোথায় যেন মোহামেডানের ছন্দের হেরফের। ওই যে খেলা বন্ধ হওয়া, এরপর থেকেই তাদের এলোমেলো মনে হয়। সেই সুযোগ আরও একবার নেয় বসুন্ধরা। ৮০ মিনিটে মিগুয়েলের বাড়ানো বল বক্সে পেয়েই প্রতিপক্ষের পোস্ট কাঁপিয়ে দেন ফাহিম। ম্যাচে এগিয়ে যায় কিংস।
মাঝে দর্শকদের বাগড়ায় খেলা বন্ধ থাকায় ১৮ মিনিট অতিরিক্ত সময় পায় দুই দল। এই দীর্ঘ সময়ে আপ্রাণ চেষ্টা করেও আর গোল আদায় করতে পারেনি মোহামেডান, উল্টো কিংসের মিগুয়েল গোল করে স্কোরলাইন ৩-১ করে নেন।
এগিয়ে থেকেও শেষ পর্যন্ত ৩-১ গোলে হারল মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব। তাতে আজ কিংস অ্যারেনায় বাংলাদেশ ২.০ চ্যালেঞ্জ কাপের শিরোপাটা উঠল বসুন্ধরা কিংসের হাতেই।
জুলাই-আগস্টের গণ-অভ্যুত্থানে শহীদ হওয়াদের সম্মান জানাতে মৌসুমের এই ফুটবল লড়াইয়ের নামকরণেও করা হয়—‘বাংলাদেশ ২.০ চ্যালেঞ্জ কাপ’। যে ম্যাচের প্রাইজমানির অর্থও যাবে শহীদের ফাউন্ডেশন। এদিন ছয় মিনিটের মাথায় লিড নিতে পারত মোহামেডান যদি আরিফ বসুন্ধরা কিংসের অফসাইডের ফাঁদে পা না দিতেন। অষ্টম মিনিটে আর ভুল হয়নি। বাঁ পাশ দিয়ে আক্রমণে ওঠে মোহামেডান। সানডের দারুণ ক্রস ডি বক্সে পেয়েই হেড, ততক্ষণে সাদা কালোদের উৎসবে স্তব্ধতা নামে কিংস সমর্থকদের মাঝে। মোহামেডানের ঘরের ছেলে দিয়াবাতে। যাকে বাংলাদেশ জাতীয় দলে ভেড়াতে কাজ করে যাচ্ছে বাফুফেও। সেই দিয়াবাতের সৌজন্যে ম্যাচে দ্রুত এগিয়ে যায় মোহামেডান। আর ক্লাবের হয়ে নতুন মৌসুমে প্রথম গোলটা করে নেন মালির এই স্ট্রাইকার।
এক গোল হজম করে ম্যাচে ফিরতে মরিয়া হয়ে উঠে কিংস। স্বাগতিক দর্শকদের তখনো মাথায় হাত, কারও চোখেমুখে হতাশার মেঘ। ২২ মিনিটে ফ্রি কিক পায় কিংস। তবে মোহামেডান গোলকিপার সুজনের বিচক্ষণতার কারণে বলটা জালে জড়ানো যায়নি। বসুন্ধরা ধীরে ধীরে গোছানো আক্রমণে গুরুত্ব দেয়। তবে মাঝমাঠ পর্যন্ত তারা বল নিয়ে আসতে পারলেও প্রতিপক্ষের অর্ধে প্রবেশ করাই যেন কঠিন হয়ে পড়ে। কারণ মোহামেডান কিছুটা রক্ষণাত্মক কৌশল অবলম্বন করে। এর দুই মিনিট পর পাল্টা আক্রমণ থেকে আবারও গোলমুখে ক্রস দেন সানডে। এবার আর নিশানায় বলটা পাঠাতে পারেননি। অন্যদিকে মোহামেডান তাদের পরিকল্পনায় বাইরে যায়নি। তারা মিডব্লক করেই কিংসের তুখোড় আক্রমণকে ভড়কে দিচ্ছিল। এভাবে প্রথম ৪৫ মিনিট পার করে ফেলে মোহামেডান।
বিরতির পর গোলের জন্য হন্যে হয়ে একের পর এক আক্রমণের মাঝেই দর্শকেরা ছুড়ে মারেন ধোঁয়া আর ফ্লেয়ার। পুরো কিংস অ্যারেনায় ঝাঁজালো একটা গন্ধ। খেলা বন্ধ করতে বাধ্য হন রেফারি। প্রায় ১০ মিনিট পর আবার খেলা শুরু হয়। এরপরই কর্নার পেয়ে যায় বসুন্ধরা। আর সেটাই খুলে দেয় তাদের গোল ভাগ্য। ডি বক্সে একবারে আনমার্কিং থাকা তপু বর্মণ কর্নার থেকে আসা বলকে সোজা মোহামেডানের জালে পাঠিয়ে দেন। সমতায় ফেরে কিংস। কোথায় যেন মোহামেডানের ছন্দের হেরফের। ওই যে খেলা বন্ধ হওয়া, এরপর থেকেই তাদের এলোমেলো মনে হয়। সেই সুযোগ আরও একবার নেয় বসুন্ধরা। ৮০ মিনিটে মিগুয়েলের বাড়ানো বল বক্সে পেয়েই প্রতিপক্ষের পোস্ট কাঁপিয়ে দেন ফাহিম। ম্যাচে এগিয়ে যায় কিংস।
মাঝে দর্শকদের বাগড়ায় খেলা বন্ধ থাকায় ১৮ মিনিট অতিরিক্ত সময় পায় দুই দল। এই দীর্ঘ সময়ে আপ্রাণ চেষ্টা করেও আর গোল আদায় করতে পারেনি মোহামেডান, উল্টো কিংসের মিগুয়েল গোল করে স্কোরলাইন ৩-১ করে নেন।
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
১০ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১২ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১৩ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১৩ ঘণ্টা আগে