ম্যাচের সময় গ্যালারি থেকে প্রতিপক্ষ সমর্থকদের বোতল ছুড়ে মারা নতুন কোনো ঘটনা নয়। তবে কাল রাতে লিগ ওয়ানের মার্শেই-নিস ম্যাচে প্রতিপক্ষ দর্শকদের এমন আচরণে পাল্টা বোতল ছুড়ে মারেন মার্শেইয়ের দিমিত্রি পায়েট। পরে নিস সমর্থকদের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়ান মার্শেইয়ের খেলোয়াড়েরা। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেলে পরে ম্যাচই পণ্ড হয়ে যায়।
শুরুতে বোতল ছোড়াছুড়ির একটা পর্যায়ে প্রতিপক্ষ সমর্থকদের দিকে তেড়ে যান মার্শেইয়ের খেলোয়াড়েরা। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ম্যাচের নিরাপত্তাকর্মীরাও মাঠে ঢুকে খেলোয়াড়দের ঠান্ডা করার চেষ্টা করেন। কার কথা কে শোনে! দর্শকেরাও বৃষ্টির মতো বোতল নিক্ষেপ করতে শুরু করেন। কেউ কেউ তো স্ট্যান্ডের নিচে নেমে আসেন। নিসের খেলোয়াড়েরাও মার্শেইয়ের খেলোয়াড়দের বোঝানোর চেষ্টা করলে তাঁরাও একসময় হাতাহাতি শুরু করেন। ক্ষুব্ধ হয়ে দর্শকেরা ততক্ষণে মাঠের ভেতরে প্রবেশ করে খেলোয়াড়দের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন।
ম্যাচের ৭৫ মিনিটে যখন এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে, তখন ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে ছিল নিস। পরে তাই ম্যাচ আবারও শুরু করার আগ্রহ জানিয়েছিলেন নিচের খেলোয়াড়েরা। নিসের খেলোয়াড়েরা মাঠেও এসেছিলেন; তবে মার্শেইয়ের খেলোয়াড়েরা আর ড্রেসিংরুম থেকে মাঠে ফেরেননি। পরে তাঁরা রেফারিকে ম্যাচ পরিত্যক্ত ঘোষণা করতে বাধ্য করান।
ম্যাচ পরিত্যক্ত হওয়ার পর মার্শেই ক্লাবের সভাপতি পাবলো লনগোরিয়াও ক্ষোভ জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘ফরাসি ফুটবলের জন্য আমাদের দৃষ্টান্ত তৈরি করতে হবে। রেফারি আমাদের সঙ্গে ছিলেন। তিনি আমাদের জানিয়েছেন ম্যাচে নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়নি। তাই পরে তাঁর সিদ্ধান্তে ম্যাচ পরিত্যক্ত ঘোষণা হয়। তবে এলএফপি (লিগ ডি ফুটবল প্রোফেশনাল) ম্যাচটি পুনরায় শুরু করার সিদ্ধান্ত জানান; যা আমাদের জন্য গ্রহণযোগ্য নয়।’
লিগ ওয়ানের নিয়মে আছে কোনো দল যদি নিজেদের মাঠে পুরো ম্যাচ পরিচালনা করতে ব্যর্থ হয়, তবে প্রতিপক্ষ সেই ম্যাচ ৩-০ গোলে জিতবে। ম্যাচ যেহেতু পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়েছে, মার্শেই এখন চাইলে তাই এর বিরুদ্ধে আপিল করতে পারে।
ম্যাচের সময় গ্যালারি থেকে প্রতিপক্ষ সমর্থকদের বোতল ছুড়ে মারা নতুন কোনো ঘটনা নয়। তবে কাল রাতে লিগ ওয়ানের মার্শেই-নিস ম্যাচে প্রতিপক্ষ দর্শকদের এমন আচরণে পাল্টা বোতল ছুড়ে মারেন মার্শেইয়ের দিমিত্রি পায়েট। পরে নিস সমর্থকদের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়ান মার্শেইয়ের খেলোয়াড়েরা। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেলে পরে ম্যাচই পণ্ড হয়ে যায়।
শুরুতে বোতল ছোড়াছুড়ির একটা পর্যায়ে প্রতিপক্ষ সমর্থকদের দিকে তেড়ে যান মার্শেইয়ের খেলোয়াড়েরা। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ম্যাচের নিরাপত্তাকর্মীরাও মাঠে ঢুকে খেলোয়াড়দের ঠান্ডা করার চেষ্টা করেন। কার কথা কে শোনে! দর্শকেরাও বৃষ্টির মতো বোতল নিক্ষেপ করতে শুরু করেন। কেউ কেউ তো স্ট্যান্ডের নিচে নেমে আসেন। নিসের খেলোয়াড়েরাও মার্শেইয়ের খেলোয়াড়দের বোঝানোর চেষ্টা করলে তাঁরাও একসময় হাতাহাতি শুরু করেন। ক্ষুব্ধ হয়ে দর্শকেরা ততক্ষণে মাঠের ভেতরে প্রবেশ করে খেলোয়াড়দের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন।
ম্যাচের ৭৫ মিনিটে যখন এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে, তখন ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে ছিল নিস। পরে তাই ম্যাচ আবারও শুরু করার আগ্রহ জানিয়েছিলেন নিচের খেলোয়াড়েরা। নিসের খেলোয়াড়েরা মাঠেও এসেছিলেন; তবে মার্শেইয়ের খেলোয়াড়েরা আর ড্রেসিংরুম থেকে মাঠে ফেরেননি। পরে তাঁরা রেফারিকে ম্যাচ পরিত্যক্ত ঘোষণা করতে বাধ্য করান।
ম্যাচ পরিত্যক্ত হওয়ার পর মার্শেই ক্লাবের সভাপতি পাবলো লনগোরিয়াও ক্ষোভ জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘ফরাসি ফুটবলের জন্য আমাদের দৃষ্টান্ত তৈরি করতে হবে। রেফারি আমাদের সঙ্গে ছিলেন। তিনি আমাদের জানিয়েছেন ম্যাচে নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়নি। তাই পরে তাঁর সিদ্ধান্তে ম্যাচ পরিত্যক্ত ঘোষণা হয়। তবে এলএফপি (লিগ ডি ফুটবল প্রোফেশনাল) ম্যাচটি পুনরায় শুরু করার সিদ্ধান্ত জানান; যা আমাদের জন্য গ্রহণযোগ্য নয়।’
লিগ ওয়ানের নিয়মে আছে কোনো দল যদি নিজেদের মাঠে পুরো ম্যাচ পরিচালনা করতে ব্যর্থ হয়, তবে প্রতিপক্ষ সেই ম্যাচ ৩-০ গোলে জিতবে। ম্যাচ যেহেতু পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়েছে, মার্শেই এখন চাইলে তাই এর বিরুদ্ধে আপিল করতে পারে।
ভারত ফাইনালে উঠেছে আগেই। টুর্নামেন্ট থেকে আগেই বিদায় নিশ্চিত হয়েছে শ্রীলঙ্কার। তাই দুই দলের গতকালের ম্যাচটি ছিল নিয়মরক্ষার। তবে কে জানত, এই ম্যাচে দেখা যাবে এমন রোমাঞ্চ! ভারতের ২০২ রানের জবাবে পাতুম নিশাঙ্কার সেঞ্চুরিতে শ্রীলঙ্কা তোলে ২০২ রান।
৭ ঘণ্টা আগেদুর্দান্ত ছন্দে আছেন অভিষেক শর্মা। তাঁর দুর্বলতা খুঁজে পাওয়া বোলারদের বড্ড মুশকিলের কাজ হয়ে দাঁড়িয়েছে। টি-টোয়েন্টিতে কীভাবে ধারাবাহিক থাকতে হয়, সেই পথই যেন বাতলে দিচ্ছেন বাঁহাতি এই ব্যাটার। আজ তাঁর ঝোড়ো ব্যাটিংয়ে এশিয়া কাপের সুপার ফোরে নিয়মরক্ষার ম্যাচে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে ২০২ রান করেছ
৯ ঘণ্টা আগেবিসিবি নির্বাচনকে ঘিরে কয়েক দিন ধরে ক্রিকেটাররা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একই লেখা শেয়ার করছেন, ‘বিসিবি নির্বাচন ঘিরে যা যা হচ্ছে, এসব কাম্য নয়। এটা বাংলাদেশের ক্রিকেট ও ক্রিকেটারদের ভবিষ্যতের ব্যাপার। আমরা চাই, বিসিবি নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হোক।’ এই পোস্ট দিয়েছেন জাতীয় দলের বর্তমান ও সাবেক
১৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) আসন্ন নির্বাচনে শুরু থেকেই প্রভাব খাটানোর অভিযোগ তুলে আসছিলেন সভাপতি পদপ্রার্থী তামিম ইকবাল। তাঁর দাবি ছিল, তাঁর পক্ষের অনেক জেলা, বিভাগ ও ক্লাব সংগঠকের কাউন্সিলরশিপ আটকে দেওয়া হয়েছে। সেই অভিযোগ নিয়ে গতকাল তিনি হাজির হয়েছিলেন নির্বাচন কমিশনের শুনানিতে।
১৪ ঘণ্টা আগে