ক্রীড়া ডেস্ক
খবরটা আগেই পেয়ে গিয়েছিল রিয়াল মাদ্রিদ। ভিনিসিয়ুস জুনিয়রের হাতে উঠছে না ব্যালন ডি’অর। রিয়ালও সেটি জেনে আর প্যারিস সফরে যায়নি। অথচ ৩০ জনের সংক্ষিপ্ত তালিকায় ছিল লস ব্লাঙ্কোসদেরই ৭ জন। বর্ষসেরা ক্লাব হয়েছে রিয়াল। আর বর্ষসেরা কোচ রিয়ালই কার্লো আনচেলত্তি।
ভিনির হাতে ব্যালন ডি’অর উঠছে—এমনটাই জানিয়েছিল মার্কাসহ বেশ কয়েকটি ক্রীড়া মাধ্যম। ব্রাজিলিয়ান ফরোয়ার্ডকে নিয়ে বাজি ধরেছিলেন অনেকে। এমনকি গতকাল অনুষ্ঠান শুরুর আগে ফাঁস হয়ে যাওয়া একটি তালিকাকেও সবার ওপরে ছিল ভিনির নাম। কিন্তু অনুষ্ঠান শুরুর আগে আগে খবর আসতে থাকে, ভিনি নয় রদ্রির হাতে উঠছে এবারের ব্যালন ডি’অর।
ইতালিয়ান সাংবাদিক ফ্যাব্রিজিও রোমানোর একের পর এক টুইটে জানা যায়, ভিনির হাতে ফ্রান্স ফুটবলের দেওয়া ব্যক্তিগত মর্যাদার এই পুরস্কার উঠছে না জেনে প্যারিসে যাচ্ছেন না রিয়ালের কেউ। আসলেই গতরাতে প্যারিসের থিয়েটার দু শাতেলেতে আলো ঝলমলে মঞ্চে দেখা যায়নি লস ব্লাঙ্কোসদের কাউকে। তারকার মেলা বসলেও ভিনি-এমবাপ্পেরা ছিলেন না। ব্যালন ডি’অর অনুষ্ঠান বয়কট করে রিয়াল।
শেষ পর্যন্ত যে গুঞ্জন, সেটিই সত্যিই হয়েছে। ভিনি নয়, রদ্রির হাতে উঠেছে ব্যালন ডি’অর। কেন এভাবে পাশার দান উল্টে গেল? ভিনিকে বর্ষসেরার এই পুরস্কার না দেওয়ায় প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে ফ্রান্স ফুটবলের নির্বাচন প্রক্রিয়া। অনেকে মনে করছেন, মাঠের পারফরম্যান্স নয়, মাঠের বাইরে বিভিন্নভাবে আলোচিত-সমালোচিত হওয়ার কারণে উয়েফা এই পুরস্কার দেয়নি ২৪ বছর বয়সী রিয়াল ফরোয়ার্ডকে।
তবে কেন ব্যালন ডি’অর পাননি, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সেটার ব্যাখ্যা দিয়েছেন ভিনি। ব্রাজিলিয়ান তারকা তাঁর এক্স অ্যাকাউন্টে হতাশার সঙ্গে লিখেছেন, ‘এটা (ব্যালন ডি’অর) জিততে পরবর্তীতে এর চেয়ে আরও ১০ গুন ভালো করতে হবে আমার। তারা (আমাকে পুরস্কার দিতে) প্রস্তুতই নয়।’
খবরটা আগেই পেয়ে গিয়েছিল রিয়াল মাদ্রিদ। ভিনিসিয়ুস জুনিয়রের হাতে উঠছে না ব্যালন ডি’অর। রিয়ালও সেটি জেনে আর প্যারিস সফরে যায়নি। অথচ ৩০ জনের সংক্ষিপ্ত তালিকায় ছিল লস ব্লাঙ্কোসদেরই ৭ জন। বর্ষসেরা ক্লাব হয়েছে রিয়াল। আর বর্ষসেরা কোচ রিয়ালই কার্লো আনচেলত্তি।
ভিনির হাতে ব্যালন ডি’অর উঠছে—এমনটাই জানিয়েছিল মার্কাসহ বেশ কয়েকটি ক্রীড়া মাধ্যম। ব্রাজিলিয়ান ফরোয়ার্ডকে নিয়ে বাজি ধরেছিলেন অনেকে। এমনকি গতকাল অনুষ্ঠান শুরুর আগে ফাঁস হয়ে যাওয়া একটি তালিকাকেও সবার ওপরে ছিল ভিনির নাম। কিন্তু অনুষ্ঠান শুরুর আগে আগে খবর আসতে থাকে, ভিনি নয় রদ্রির হাতে উঠছে এবারের ব্যালন ডি’অর।
ইতালিয়ান সাংবাদিক ফ্যাব্রিজিও রোমানোর একের পর এক টুইটে জানা যায়, ভিনির হাতে ফ্রান্স ফুটবলের দেওয়া ব্যক্তিগত মর্যাদার এই পুরস্কার উঠছে না জেনে প্যারিসে যাচ্ছেন না রিয়ালের কেউ। আসলেই গতরাতে প্যারিসের থিয়েটার দু শাতেলেতে আলো ঝলমলে মঞ্চে দেখা যায়নি লস ব্লাঙ্কোসদের কাউকে। তারকার মেলা বসলেও ভিনি-এমবাপ্পেরা ছিলেন না। ব্যালন ডি’অর অনুষ্ঠান বয়কট করে রিয়াল।
শেষ পর্যন্ত যে গুঞ্জন, সেটিই সত্যিই হয়েছে। ভিনি নয়, রদ্রির হাতে উঠেছে ব্যালন ডি’অর। কেন এভাবে পাশার দান উল্টে গেল? ভিনিকে বর্ষসেরার এই পুরস্কার না দেওয়ায় প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে ফ্রান্স ফুটবলের নির্বাচন প্রক্রিয়া। অনেকে মনে করছেন, মাঠের পারফরম্যান্স নয়, মাঠের বাইরে বিভিন্নভাবে আলোচিত-সমালোচিত হওয়ার কারণে উয়েফা এই পুরস্কার দেয়নি ২৪ বছর বয়সী রিয়াল ফরোয়ার্ডকে।
তবে কেন ব্যালন ডি’অর পাননি, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সেটার ব্যাখ্যা দিয়েছেন ভিনি। ব্রাজিলিয়ান তারকা তাঁর এক্স অ্যাকাউন্টে হতাশার সঙ্গে লিখেছেন, ‘এটা (ব্যালন ডি’অর) জিততে পরবর্তীতে এর চেয়ে আরও ১০ গুন ভালো করতে হবে আমার। তারা (আমাকে পুরস্কার দিতে) প্রস্তুতই নয়।’
পাকিস্তানের স্কোরবোর্ডে যখন ১৩৫ রান উঠল, তাদের ভক্ত-সমর্থকেরা জয়ের আশা হয়তো তেমন একটা করেননি। দুবাইয়ের পিচ যতই ধীর গতির হোক, এত কম রান ডিফেন্ড করতে পাকিস্তানকে করতে হতো বিশেষ কিছুই। সালমান আলী আঘার নেতৃত্বাধীন পাকিস্তান সেটা করে দেখিয়েছে বাংলাদেশের বিপক্ষে।
২১ মিনিট আগেদুবাইয়ে গত রাতে বাংলাদেশকে ১১ রানে হারিয়ে ফাইনালের টিকিট কেটেছে পাকিস্তান। এদিকে ভারত তো আগেই উঠে গেছে ফাইনালে। শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচে পরশু মুখোমুখি হবে দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ভারত-পাকিস্তান। তার আগে আজ টুর্নামেন্টের নিয়মরক্ষার ম্যাচে মুখোমুখি হবে ভারত-শ্রীলঙ্কা।
১ ঘণ্টা আগে২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ শুরু হতে ৯ মাসের মতো বাকি থাকলেও এখনই যে দামামা বেজে গেছে। ১২ সেপ্টেম্বর টিকিট বিক্রির কার্যক্রমের প্রথম ধাপেই জমা পড়েছিল এক লাখের বেশি আবেদন। এবার ‘দ্য গ্রেটেস্ট শো অন আর্থ’ সামনে রেখে তিনটি রঙিন মাস্কট প্রকাশ করল ফিফা।
২ ঘণ্টা আগেবর্নাঢ্য ক্যারিয়ার ছিল ওয়েইন রুনির। ইংল্যান্ডের ইতিহাসের সর্বকালের সেরা ফুটবলারদের একজন মানা হয় তাঁকে। এমন একজন ফুটবলারই কি না পেয়ে বসেছিল মদের নেশা। মরে যাওয়ার মতো অবস্থা হয়েছিল ইংল্যান্ডের কিংবদন্তি ফুটবলার। এমন অবস্থায় তাঁকে বাঁচিয়েছেন তাঁর স্ত্রী কোলিন।
৩ ঘণ্টা আগে