ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো স্পেন ছেড়ে গেছেন তিন বছর আগে। লিওনেল মেসিও যাই যাই করছেন! আর্জেন্টাইন এ তারকা যদি এই মৌসুম শেষে সত্যিই বার্সেলোনাকে বিদায় জানিয়ে পাড়ি জমান ইউরোপের অন্য লিগে, তাহলে কি রং হারাবে না বার্সা–রিয়ালের ধ্রুপদি লড়াইটা? রং হারাবে না স্প্যানিশ লিগ?
মেসি-রোনালদোর কাউকেই না দেখতে পাওয়ার হাহাকার এখনই যেন শোনা যাচ্ছে ফুটবলপ্রেমীদের হৃদয়ে। শত্রুতা ভুলে তাঁরা যেন মিলেছেন এক বিন্দুতে। উত্তেজনা–উত্তাপ তখনই বাড়বে যখন ম্যাচটা হবে দুর্দান্ত। আর দুর্দান্ত হওয়ার প্রধান শর্ত তো দলটাও হতে হবে উঁচু মানের সব খেলোয়াড়ে ঠাসা। মেসি–রোনালদোর অবস্থান আরও উঁচুতে। যখন দুই তারকার উপস্থিতি চির প্রতিদ্বন্দ্বী দুই দলে, সে ম্যাচ নিয়ে আগ্রহটাও থাকে আকাশ ছোঁয়া।
অস্বীকার করার উপায় নেই, রোনালদো চলে যাওয়ার পর ক্ল্যাসিকো কিছুটা হলেও রং হারিয়েছে । গত দুই মৌসুমে মেসির সৌজন্য যাও–বা একটু আগ্রহ বাড়াত, তাঁরও স্পেন ছেড়ে যাওয়ার গুঞ্জন জোরালো।
রোনালদোবিহীন আরেকটা ক্ল্যাসিকো শুরু হচ্ছে খানিক পরে। এই ম্যাচের আগে প্রতিদ্বন্দ্বীতা ছাপিয়ে মেসির থাকা–না থাকা নিয়েই কথা বলতে হয়েছে রিয়াল কোচ জিনেদিন জিদানকে। জিদান বলেন, ‘আশা করি এমনটা হবে না। আমি চাই সে বার্সেলোনাতেই থাকুক, স্প্যানিশ লিগের জন্য এটা ভালো’।
জিদান মেসিকে থাকতে বলছেন বড় স্বার্থেই। স্বার্থটা লা লিগার, স্বার্থতা ফুটবলের। রোনালদোর পর মেসিও স্প্যানিশ লিগ ছেড়ে গেলে শুধু মাঠের লড়াইয়ে উত্তাপই কমবে না, প্রভাব পড়বে বাণিজ্যিক বাজারেও। মেসির মতো মহাতারকার অনুপস্থিতি মানে কোটি কোটি ইউরো লগ্নি করা পৃষ্ঠপোষকদের আগ্রহেও ভাটা পড়া।
মেসি ছিলেন বার্সার লা-মাসিয়ার ‘প্রোডাক্ট’। বার্সার মূল দলে তিনি আলো ছড়াচ্ছেন ২০০৫ থেকেই। বার্সার সামনে চ্যালেঞ্জটা বড় করে তুলতে ২০০৯ সালের ১ জুলাই রেকর্ড় ৯৪ মিলিয়ন ইউরোতে ম্যানচেষ্টার ইউনাইটেড থেকে রোনালদোকে দলে ভেড়ায় রিয়াল। মেসি-রোনালদোর আকর্ষণীয় দ্বৈরথের শুরু এখান থেকেই। সময়ের সঙ্গে দ্বৈরথের রোমাঞ্চই শুধু বেড়েছে। মাঠে দুজন প্রতিদ্বন্দ্বতা করেছেন নিজেদের ছাড়িয়ে যাওয়ার। আর তাতে সবচেয়ে বেশি আনন্দ পেয়েছে নিখাদ ফুটবলপ্রেমীরাই।
কে কটি শিরোপা জিতেছেন, পেয়েছেন পুরস্কার, এসব হিসাবের মজাটাও তো কম নয়। ২০১৮ সালে রোনালদো জুভেন্টাসে নাম লেখানোর পর আগের সেই মেসি–রোনালদোর লড়াইটা আর তেমন নেই। এখন যদি মেসিও স্প্যানিশ লিগ থেকে অদৃশ্য হয়ে যান, আগামী এল ক্লাসিকো নিয়ে হয়তো আলোচনা–তর্ক, উত্তাপ কিংবা উত্তেজনা এতটা থাকবে না।
ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো স্পেন ছেড়ে গেছেন তিন বছর আগে। লিওনেল মেসিও যাই যাই করছেন! আর্জেন্টাইন এ তারকা যদি এই মৌসুম শেষে সত্যিই বার্সেলোনাকে বিদায় জানিয়ে পাড়ি জমান ইউরোপের অন্য লিগে, তাহলে কি রং হারাবে না বার্সা–রিয়ালের ধ্রুপদি লড়াইটা? রং হারাবে না স্প্যানিশ লিগ?
মেসি-রোনালদোর কাউকেই না দেখতে পাওয়ার হাহাকার এখনই যেন শোনা যাচ্ছে ফুটবলপ্রেমীদের হৃদয়ে। শত্রুতা ভুলে তাঁরা যেন মিলেছেন এক বিন্দুতে। উত্তেজনা–উত্তাপ তখনই বাড়বে যখন ম্যাচটা হবে দুর্দান্ত। আর দুর্দান্ত হওয়ার প্রধান শর্ত তো দলটাও হতে হবে উঁচু মানের সব খেলোয়াড়ে ঠাসা। মেসি–রোনালদোর অবস্থান আরও উঁচুতে। যখন দুই তারকার উপস্থিতি চির প্রতিদ্বন্দ্বী দুই দলে, সে ম্যাচ নিয়ে আগ্রহটাও থাকে আকাশ ছোঁয়া।
অস্বীকার করার উপায় নেই, রোনালদো চলে যাওয়ার পর ক্ল্যাসিকো কিছুটা হলেও রং হারিয়েছে । গত দুই মৌসুমে মেসির সৌজন্য যাও–বা একটু আগ্রহ বাড়াত, তাঁরও স্পেন ছেড়ে যাওয়ার গুঞ্জন জোরালো।
রোনালদোবিহীন আরেকটা ক্ল্যাসিকো শুরু হচ্ছে খানিক পরে। এই ম্যাচের আগে প্রতিদ্বন্দ্বীতা ছাপিয়ে মেসির থাকা–না থাকা নিয়েই কথা বলতে হয়েছে রিয়াল কোচ জিনেদিন জিদানকে। জিদান বলেন, ‘আশা করি এমনটা হবে না। আমি চাই সে বার্সেলোনাতেই থাকুক, স্প্যানিশ লিগের জন্য এটা ভালো’।
জিদান মেসিকে থাকতে বলছেন বড় স্বার্থেই। স্বার্থটা লা লিগার, স্বার্থতা ফুটবলের। রোনালদোর পর মেসিও স্প্যানিশ লিগ ছেড়ে গেলে শুধু মাঠের লড়াইয়ে উত্তাপই কমবে না, প্রভাব পড়বে বাণিজ্যিক বাজারেও। মেসির মতো মহাতারকার অনুপস্থিতি মানে কোটি কোটি ইউরো লগ্নি করা পৃষ্ঠপোষকদের আগ্রহেও ভাটা পড়া।
মেসি ছিলেন বার্সার লা-মাসিয়ার ‘প্রোডাক্ট’। বার্সার মূল দলে তিনি আলো ছড়াচ্ছেন ২০০৫ থেকেই। বার্সার সামনে চ্যালেঞ্জটা বড় করে তুলতে ২০০৯ সালের ১ জুলাই রেকর্ড় ৯৪ মিলিয়ন ইউরোতে ম্যানচেষ্টার ইউনাইটেড থেকে রোনালদোকে দলে ভেড়ায় রিয়াল। মেসি-রোনালদোর আকর্ষণীয় দ্বৈরথের শুরু এখান থেকেই। সময়ের সঙ্গে দ্বৈরথের রোমাঞ্চই শুধু বেড়েছে। মাঠে দুজন প্রতিদ্বন্দ্বতা করেছেন নিজেদের ছাড়িয়ে যাওয়ার। আর তাতে সবচেয়ে বেশি আনন্দ পেয়েছে নিখাদ ফুটবলপ্রেমীরাই।
কে কটি শিরোপা জিতেছেন, পেয়েছেন পুরস্কার, এসব হিসাবের মজাটাও তো কম নয়। ২০১৮ সালে রোনালদো জুভেন্টাসে নাম লেখানোর পর আগের সেই মেসি–রোনালদোর লড়াইটা আর তেমন নেই। এখন যদি মেসিও স্প্যানিশ লিগ থেকে অদৃশ্য হয়ে যান, আগামী এল ক্লাসিকো নিয়ে হয়তো আলোচনা–তর্ক, উত্তাপ কিংবা উত্তেজনা এতটা থাকবে না।
কারও খেলা যদি ভালো লেগে যায় রিয়াল সভাপতি ফ্লোরেন্তিনো পেরেজের, আর তাঁর দলে সেই খেলোয়াড়ের ভালো সম্ভাবনা থাকে, তাহলে টাকা কোনো ব্যাপার নয়। তাঁকে কিনেই ছাড়বে রিয়াল। ২০১৪ ব্রাজিল বিশ্বকাপে দারুণ খেলা হামেস রদ্রিগেজকে বিশ্বকাপ শেষে দলে ভিড়িয়েছিল রিয়াল।
১১ ঘণ্টা আগেরাজনৈতিক পরিস্থিতির কারণে বাংলাদেশ আসতে পারছেন না সাকিব আল হাসান। বিদেশের বিভিন্ন ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে খেলে সময় কাটছে তাঁর। যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়ার পর নিউইয়র্কের স্থানীয় কিছু ম্যাচে তাঁকে দেখা গেছে অপেশাদার ক্রিকেটারদের সঙ্গে খেলতে। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তিনি এখনো পুরোদস্তুর পেশাদার ক্রিকেটার।
১১ ঘণ্টা আগেনেপাল সফরের জন্য গত পরশু শুরু হয়েছে জাতীয় দলের ক্যাম্প। সে জন্য ২৪ জনের দলও সাজিয়েছেন কোচ হাভিয়ের কাবরেরা। কিন্তু মাঠের অনুশীলন এখনো পুরোদমে শুরু হয়নি। এর মধ্যে নতুন খবর, ক্যাম্পের জন্য আপাতত নিজেদের খেলোয়াড়দের ছাড়ছে না বসুন্ধরা কিংস। আজ এক চিঠির মাধ্যমে বিষয়টি বাফুফেকে জানিয়েছে তারা।
১৬ ঘণ্টা আগেলিওনেল মেসির সঙ্গে ধারেকাছে কেউ এলেই হতো। দেহরক্ষী ইয়াসিন চেউকো দ্রুত তাঁকে ধরে ফেলেন। বিমানের চেয়ে যেন ক্ষিপ্রগতিতে ছুটতে পারেন চেউকো। তাঁর কারণে তাই ভক্ত-সমর্থকেরা সেলফি তোলা তো দূরে থাক, অটোগ্রাফ পর্যন্ত নিতে পারেন না।
১৬ ঘণ্টা আগে