নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আজ বেঁচে থাকলে হয়তো সব বাধা ডিঙিয়ে ডিয়েগো ম্যারাডোনা মারাকানার গ্যালারিতে উপস্থিত থেকে খেলাটা দেখার চেষ্টা করতেন। আর্জেন্টিনার শিরোপা জয়ের আনন্দ ভাগাভাগি করতে হয়তো নেমে পড়তেন মাঠেও। হয়তো আলিঙ্গনে বাঁধতে বাঁধতে মেসির কপালে এঁকে দিতেন চুমুর চিহ্নও।
ম্যারাডোনা নেই, এসবের কিছুই হয়নি। তবু এমন দিনে ফুটবলের রাজপুত্রকেই বেশি করে মনে পড়ছে মাশরাফি বিন মর্তুজার। বাংলাদেশের সফলতম ক্রিকেট অধিনায়ক আর্জেন্টিনার পাঁড় ভক্ত—সেটি পুরোনো কথা নয়। সেই সমর্থন লুকাননি কখনো। আজ মারাকানায় ব্রাজিলকে হারিয়ে আর্জেন্টিনা শিরোপা জিততেই আরেকবার আবেগী মাশরাফি ধরা দিলেন ফেসবুকে।
ফেসবুকে মাশরাফি লিখেছেন, ‘ফুটবলে আর্জেন্টিনাকে সমর্থন করি ডিয়েগোর জন্য। ওর বিদায়ের পর পর আরও অনেকেই এসেছে। শেষমেশ মেসি। কথা হলো কারও না কারও খেলা দেখে মানুষ একটা দলকে সমর্থন করা শুরু করে। আর একটা পর্যায়ে ওই খেলোয়াড় থেকে দলের প্রাধান্যই বেশি হয়। তবে মেসির হাতেই কাপ লাগবে, এই আশা নিয়ে কখনো খেলা দেখিনি; বরং আর্জেন্টিনা জিতবে এই আশা নিয়েই বারবার বসেছি টিভির সামনে।’
মাশরাফির সেই আশা পূরণ হয়েছে আজ। মেসির সঙ্গে ২৮ বছরের শিরোপা–খরা ঘুচল আর্জেন্টিনারও। মেসি যেদিন খেলবেন না, সেদিনও আর্জেন্টিনার হয়ে গলা ফাটাবেন বলে জানিয়েছেন মাশরাফি, ‘মেসি যেদিন খেলবে না, সেদিনও এই দলেরই সাপোর্ট করব, এটাই স্বাভাবিক। না হলে তো ডিয়েগো যাওয়ার পর অন্য দলই করতাম।’
মেসির আনন্দ যেমন মাশরাফির মুখে হাসি ফুটিয়েছে, তেমনি তাঁকে ছুঁয়েছে নেইমারের কান্নাও। বাংলাদেশ দলের সাবেক অধিনায়ক লিখেছেন, ‘আসলে খেলাটাই এমন। দারুণ এক অনুভূতি হচ্ছে আর্জেন্টিনা জেতায়। সবাই মেসি মেসি করলেও আমার মন পড়ে আছে ওই স্পেশাল ম্যানের (ম্যারাডোনা) দিকে। বেঁচে থাকলে ওর মতো আনন্দ কে পেত জানি না। ওপর থেকে দেখে হয়তো এমনই (আনন্দ) করছেন ম্যারাডোনা।’
আজ বেঁচে থাকলে হয়তো সব বাধা ডিঙিয়ে ডিয়েগো ম্যারাডোনা মারাকানার গ্যালারিতে উপস্থিত থেকে খেলাটা দেখার চেষ্টা করতেন। আর্জেন্টিনার শিরোপা জয়ের আনন্দ ভাগাভাগি করতে হয়তো নেমে পড়তেন মাঠেও। হয়তো আলিঙ্গনে বাঁধতে বাঁধতে মেসির কপালে এঁকে দিতেন চুমুর চিহ্নও।
ম্যারাডোনা নেই, এসবের কিছুই হয়নি। তবু এমন দিনে ফুটবলের রাজপুত্রকেই বেশি করে মনে পড়ছে মাশরাফি বিন মর্তুজার। বাংলাদেশের সফলতম ক্রিকেট অধিনায়ক আর্জেন্টিনার পাঁড় ভক্ত—সেটি পুরোনো কথা নয়। সেই সমর্থন লুকাননি কখনো। আজ মারাকানায় ব্রাজিলকে হারিয়ে আর্জেন্টিনা শিরোপা জিততেই আরেকবার আবেগী মাশরাফি ধরা দিলেন ফেসবুকে।
ফেসবুকে মাশরাফি লিখেছেন, ‘ফুটবলে আর্জেন্টিনাকে সমর্থন করি ডিয়েগোর জন্য। ওর বিদায়ের পর পর আরও অনেকেই এসেছে। শেষমেশ মেসি। কথা হলো কারও না কারও খেলা দেখে মানুষ একটা দলকে সমর্থন করা শুরু করে। আর একটা পর্যায়ে ওই খেলোয়াড় থেকে দলের প্রাধান্যই বেশি হয়। তবে মেসির হাতেই কাপ লাগবে, এই আশা নিয়ে কখনো খেলা দেখিনি; বরং আর্জেন্টিনা জিতবে এই আশা নিয়েই বারবার বসেছি টিভির সামনে।’
মাশরাফির সেই আশা পূরণ হয়েছে আজ। মেসির সঙ্গে ২৮ বছরের শিরোপা–খরা ঘুচল আর্জেন্টিনারও। মেসি যেদিন খেলবেন না, সেদিনও আর্জেন্টিনার হয়ে গলা ফাটাবেন বলে জানিয়েছেন মাশরাফি, ‘মেসি যেদিন খেলবে না, সেদিনও এই দলেরই সাপোর্ট করব, এটাই স্বাভাবিক। না হলে তো ডিয়েগো যাওয়ার পর অন্য দলই করতাম।’
মেসির আনন্দ যেমন মাশরাফির মুখে হাসি ফুটিয়েছে, তেমনি তাঁকে ছুঁয়েছে নেইমারের কান্নাও। বাংলাদেশ দলের সাবেক অধিনায়ক লিখেছেন, ‘আসলে খেলাটাই এমন। দারুণ এক অনুভূতি হচ্ছে আর্জেন্টিনা জেতায়। সবাই মেসি মেসি করলেও আমার মন পড়ে আছে ওই স্পেশাল ম্যানের (ম্যারাডোনা) দিকে। বেঁচে থাকলে ওর মতো আনন্দ কে পেত জানি না। ওপর থেকে দেখে হয়তো এমনই (আনন্দ) করছেন ম্যারাডোনা।’
বাংলাদেশের জার্সিতে টি-টোয়েন্টিতে জাকের আলী অনিক মেরেছেন ৩৮ ছক্কা। চারের সংখ্যা ৩৪। তাহলে তাঁর ছক্কা মারার সক্ষমতা নিয়ে প্রশ্ন ওঠার কারণ কী? কারণ, এই ছক্কাগুলোর বেশির ভাগ তিনি মেরেছেন দ্বিপক্ষীয় সিরিজে। কিন্তু মেজর টুর্নামেন্টের সময় যে ছক্কা মারতেই পারেন না ‘ফিনিশার’ তকমা পাওয়া জাকের।
৩৯ মিনিট আগেপাকিস্তানের স্কোরবোর্ডে যখন ১৩৫ রান উঠল, তাদের ভক্ত-সমর্থকেরা জয়ের আশা হয়তো তেমন একটা করেননি। দুবাইয়ের পিচ যতই ধীর গতির হোক, এত কম রান ডিফেন্ড করতে পাকিস্তানকে করতে হতো বিশেষ কিছুই। সালমান আলী আঘার নেতৃত্বাধীন পাকিস্তান সেটা করে দেখিয়েছে বাংলাদেশের বিপক্ষে।
২ ঘণ্টা আগেদুবাইয়ে গত রাতে বাংলাদেশকে ১১ রানে হারিয়ে ফাইনালের টিকিট কেটেছে পাকিস্তান। এদিকে ভারত তো আগেই উঠে গেছে ফাইনালে। শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচে পরশু মুখোমুখি হবে দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ভারত-পাকিস্তান। তার আগে আজ টুর্নামেন্টের নিয়মরক্ষার ম্যাচে মুখোমুখি হবে ভারত-শ্রীলঙ্কা।
২ ঘণ্টা আগে২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ শুরু হতে ৯ মাসের মতো বাকি থাকলেও এখনই যে দামামা বেজে গেছে। ১২ সেপ্টেম্বর টিকিট বিক্রির কার্যক্রমের প্রথম ধাপেই জমা পড়েছিল এক লাখের বেশি আবেদন। এবার ‘দ্য গ্রেটেস্ট শো অন আর্থ’ সামনে রেখে তিনটি রঙিন মাস্কট প্রকাশ করল ফিফা।
৪ ঘণ্টা আগে