নটিংহাম ফরেস্ট কিংবদন্তি ল্যারি লয়েড আর নেই। ৭৫ বছর বয়সে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেছেন তিনি। আজ খবরটি নিশ্চিত করেছে প্রিমিয়ার লিগের ক্লাবটি।
নটিংহাম ফরেস্ট এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘ল্যারি লয়েডের মৃত্যুর খবর শুনে আমরা গভীরভাবে শোকাহত। “মিরাকল ম্যান (বিস্ময় জাগানিয়ারা)”দের অংশ ল্যারি ১৯৭৯ ও ১৯৮০ সালে স্মরণীয় টানা দুই ইউরোপিয়ান কাপ জয়ের অবিচ্ছেদ্য অংশ ছিলেন। ক্লাবের হয়ে তিনি মোট ২১৮ ম্যাচ খেলেছেন। সত্যিকারের দুঃসময়ে ল্যারির পরিবার ও বন্ধু স্বজনদের সমবেদনা জানাচ্ছি। শান্তিতে ঘুমাও, ল্যারি।’
এক সময় ইউরোপিয়ান ফুটবলে বেশ দাপুটে দল ছিল নটিংহাম। ১৯৭৮-৭৯ ও ১৯৭৯-৮০ মৌসুমে টানা দুটি ইউরোপিয়ান কাপ জিতেছে দলটি, এখন যা চ্যাম্পিয়নস লিগ নামে পরিচিত। এ দুই শিরোপাজয়ী দলে ছিলেন লয়েড।
দুই ইউরোপিয়ান কাপ ছাড়াও প্রথম বিভাগের শিরোপা জিতেছেন সাবেক এই ডিফেন্ডার। যা বর্তমানে প্রিমিয়ার হিসেবে স্বীকৃত। এ ছাড়া ১৯৭০ দশকের শুরুতে লয়েড উয়েফা কাপ জিতেছেন লিভারপুলের জার্সিতে। ১৯৬৯-৭৪ মৌসুম পর্যন্ত অ্যানফিল্ডে ছিলেন তিনি। তবে ক্যারিয়ারের উল্লেখযোগ্য সময় কাটিয়েছেন ফরেস্টে। যেখানে কোচ ব্রায়ান ক্লফের অধীনে ইউরোপিয়ান কাপের স্বাদ পান লয়েড।
তাঁর জন্ম ব্রিস্টলে। ১৯৬৭ সালে পেশাদারি ক্যারিয়ার শুরু করেন ব্রিস্টল রোভার্সের হয়ে। ইংল্যান্ড জাতীয় দলের হয়ে লয়েড চার ম্যাচ খেলেছেন। পরে লিভারপুল, কভেন্ট্রি সিটি, নটিংহাম ঘুরে বুটজোড়া তুলে রাখেন উইগান অ্যাথলেটিকের হয়ে। ট্রফিময় এক পেশাদারি ক্যারিয়ার শেষে তিনি ডাগআউটে দাঁড়ান উইগান ও নটস কাউন্টির।
১৯৬৯ সালে লিভারপুলের কিংবদন্তি কোচ বিল শ্যাংকলি ৫৮ হাজার ইউরোর বিনিময়ে লয়েডকে অ্যানফিল্ডে নিয়ে আসেন। ১৯৭৩ সালে অলরেডদের হয়ে তিনি লিগ ও উয়েফা কাপ জেতেন। সেই মৌসুমে প্রতিটি ম্যাচ খেলেছেন তিনি। কভেন্ট্রিতে দুই বছর কাটানোর পর ৬০ হাজার পাউন্ডে ফরেস্টে যোগ দেন লয়েড। সে সময় কেনি বার্নসের সঙ্গে তাঁর জুটি বেশ প্রশংসা কুড়িয়েছিল। ফরেস্টের হয়ে ১৯৭৯ সালে সুইডেনের মালমোকে হারিয়ে প্রথম ইউরোপিয়ান কাপ জেতেন তিনি। পরের বছর তারা হামবুর্গকে হারিয়ে শিরোপা ধরে রাখে। টানা দুই এই শিরোপা জেতা ফরেস্টের এই স্কোয়াডকে ডাকা হতো ‘মিরাকল ম্যান’ নামে।
নটিংহাম ফরেস্ট কিংবদন্তি ল্যারি লয়েড আর নেই। ৭৫ বছর বয়সে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেছেন তিনি। আজ খবরটি নিশ্চিত করেছে প্রিমিয়ার লিগের ক্লাবটি।
নটিংহাম ফরেস্ট এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘ল্যারি লয়েডের মৃত্যুর খবর শুনে আমরা গভীরভাবে শোকাহত। “মিরাকল ম্যান (বিস্ময় জাগানিয়ারা)”দের অংশ ল্যারি ১৯৭৯ ও ১৯৮০ সালে স্মরণীয় টানা দুই ইউরোপিয়ান কাপ জয়ের অবিচ্ছেদ্য অংশ ছিলেন। ক্লাবের হয়ে তিনি মোট ২১৮ ম্যাচ খেলেছেন। সত্যিকারের দুঃসময়ে ল্যারির পরিবার ও বন্ধু স্বজনদের সমবেদনা জানাচ্ছি। শান্তিতে ঘুমাও, ল্যারি।’
এক সময় ইউরোপিয়ান ফুটবলে বেশ দাপুটে দল ছিল নটিংহাম। ১৯৭৮-৭৯ ও ১৯৭৯-৮০ মৌসুমে টানা দুটি ইউরোপিয়ান কাপ জিতেছে দলটি, এখন যা চ্যাম্পিয়নস লিগ নামে পরিচিত। এ দুই শিরোপাজয়ী দলে ছিলেন লয়েড।
দুই ইউরোপিয়ান কাপ ছাড়াও প্রথম বিভাগের শিরোপা জিতেছেন সাবেক এই ডিফেন্ডার। যা বর্তমানে প্রিমিয়ার হিসেবে স্বীকৃত। এ ছাড়া ১৯৭০ দশকের শুরুতে লয়েড উয়েফা কাপ জিতেছেন লিভারপুলের জার্সিতে। ১৯৬৯-৭৪ মৌসুম পর্যন্ত অ্যানফিল্ডে ছিলেন তিনি। তবে ক্যারিয়ারের উল্লেখযোগ্য সময় কাটিয়েছেন ফরেস্টে। যেখানে কোচ ব্রায়ান ক্লফের অধীনে ইউরোপিয়ান কাপের স্বাদ পান লয়েড।
তাঁর জন্ম ব্রিস্টলে। ১৯৬৭ সালে পেশাদারি ক্যারিয়ার শুরু করেন ব্রিস্টল রোভার্সের হয়ে। ইংল্যান্ড জাতীয় দলের হয়ে লয়েড চার ম্যাচ খেলেছেন। পরে লিভারপুল, কভেন্ট্রি সিটি, নটিংহাম ঘুরে বুটজোড়া তুলে রাখেন উইগান অ্যাথলেটিকের হয়ে। ট্রফিময় এক পেশাদারি ক্যারিয়ার শেষে তিনি ডাগআউটে দাঁড়ান উইগান ও নটস কাউন্টির।
১৯৬৯ সালে লিভারপুলের কিংবদন্তি কোচ বিল শ্যাংকলি ৫৮ হাজার ইউরোর বিনিময়ে লয়েডকে অ্যানফিল্ডে নিয়ে আসেন। ১৯৭৩ সালে অলরেডদের হয়ে তিনি লিগ ও উয়েফা কাপ জেতেন। সেই মৌসুমে প্রতিটি ম্যাচ খেলেছেন তিনি। কভেন্ট্রিতে দুই বছর কাটানোর পর ৬০ হাজার পাউন্ডে ফরেস্টে যোগ দেন লয়েড। সে সময় কেনি বার্নসের সঙ্গে তাঁর জুটি বেশ প্রশংসা কুড়িয়েছিল। ফরেস্টের হয়ে ১৯৭৯ সালে সুইডেনের মালমোকে হারিয়ে প্রথম ইউরোপিয়ান কাপ জেতেন তিনি। পরের বছর তারা হামবুর্গকে হারিয়ে শিরোপা ধরে রাখে। টানা দুই এই শিরোপা জেতা ফরেস্টের এই স্কোয়াডকে ডাকা হতো ‘মিরাকল ম্যান’ নামে।
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
১২ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১৪ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১৫ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১৫ ঘণ্টা আগে