রাত পোহালেই মহারণ। ব্রাজিল-আর্জেন্টিনার এই ধ্রুপদি লড়াইয়ে নিশ্চয়ই চোখ রাখবেন কিংবদন্তি পেলে। আর দিয়েগো আরমানদো ম্যারাডোনা ? বেঁচে থাকলে তিনি হয়তো করোনা ধাক্কা পেরিয়ে গ্যালারিতে উপস্থিত থাকার চেষ্টা করতেন। আর্জেন্টিনার ম্যাচে এই দৃশ্য তো কতবারই দেখা গেছে। কিন্তু সুপার ক্ল্যাসিকোতে ম্যারাডোনা নেই। ম্যারাডোনাহীন লাতিন শ্রেষ্ঠত্বের লড়াই দেখবে পুরো ফুটবল বিশ্ব। জাদুকর ম্যারাডোনা হয়তো তখন ওপার থেকেই উত্তরসূরিদের জয়ের প্রার্থনা করবেন!
ম্যারাডোনা ফুটবলের অমর চরিত্র। না থেকেও তাই সব সময় থেকে যাবেন আর্জেন্টাইন কিংবদন্তি। ১৯৯৩ কোপায় আর্জেন্টিনা সর্বশেষ যে বড় টুর্নামেন্ট জিতেছিল, সেখানেই থাকতে পারতেন ফুটবলার ম্যারাডোনা। কিন্তু তত দিনে ম্যারাডোনার বর্ণময় ক্যারিয়ারে শেষের গান শুরু হয়ে গিয়েছিল। এরপর আর্জেন্টিনা আরও চারটি টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলেছে। সবগুলো ম্যাচই ম্যারাডোনা দেখেছেন। তবে একবারও শিরোপা জয়ের আনন্দে হাসতে পারেননি।
আবারও যখন আর্জেন্টিনার সামনে শিরোপা জেতার সুযোগ তখন ম্যারাডোনা নেই। ম্যারাডোনা বেঁচে থাকলে আর আর্জেন্টিনা কাল কোপার শিরোপা জিতলে আবেগী এক ম্যারাডোনাকেই হয়তো দেখা যেত! প্রতিদ্বন্দ্বী ব্রাজিলকে কিংবা নিজ দলের কোনো খেলোয়াড়কে নিয়েই হয়তো দুটো কড়া কথাও শুনিয়ে দিতেন! ম্যারাডোনা তো এমনই ছিলেন। আবেগ লুকোতে জানতেন না।
২০১৮ রাশিয়া বিশ্বকাপের কথা। নাইজেরিয়ার বিপক্ষে বিশ্বকাপে টিকে থাকার সেই ম্যাচে গ্যালারিতে উপস্থিত ছিলেন ম্যারাডোনা। লিওনেল মেসি, অ্যাঞ্জেল ডি মারিয়ারা যখন মাঠে খেলছিলেন ম্যারাডোনা গ্যালারিতেই ছিলেন। আর্জেন্টিনা আক্রমণে উঠলে ম্যারাডোনা গলা ফাটিয়েছেন। আবার কখনো ডানার মতো মেলে দিয়েছেন দুই হাত। উত্তেজনায় পাশে থাকা বন্ধুকে জড়িয় ধরেছেন তো পরের মুহূর্তেই আবার লাফিয়ে উঠেছেন। গ্যালারিতে এমন পাগলাটে ম্যারাডোনার অভাব কাল নিশ্চয় বোধ করবে ফুটবল রোমান্টিকেরা।
৬০ বছরের জীবনে ফুটবল মাঠ ও মাঠের বাইরে ম্যারাডোনা দারুণ প্রভাব রেখে গেছেন। যা ফুটবলের সঙ্গে সব সময় থেকে যাবে। একই কথা আরেক জাদুকর পেলের ক্ষেত্রেও বলা যায়। কাল কোপা দেখতে দেখতে পেলেও কি ম্যারাডোনাকে একটু মিস করবেন না!
রাত পোহালেই মহারণ। ব্রাজিল-আর্জেন্টিনার এই ধ্রুপদি লড়াইয়ে নিশ্চয়ই চোখ রাখবেন কিংবদন্তি পেলে। আর দিয়েগো আরমানদো ম্যারাডোনা ? বেঁচে থাকলে তিনি হয়তো করোনা ধাক্কা পেরিয়ে গ্যালারিতে উপস্থিত থাকার চেষ্টা করতেন। আর্জেন্টিনার ম্যাচে এই দৃশ্য তো কতবারই দেখা গেছে। কিন্তু সুপার ক্ল্যাসিকোতে ম্যারাডোনা নেই। ম্যারাডোনাহীন লাতিন শ্রেষ্ঠত্বের লড়াই দেখবে পুরো ফুটবল বিশ্ব। জাদুকর ম্যারাডোনা হয়তো তখন ওপার থেকেই উত্তরসূরিদের জয়ের প্রার্থনা করবেন!
ম্যারাডোনা ফুটবলের অমর চরিত্র। না থেকেও তাই সব সময় থেকে যাবেন আর্জেন্টাইন কিংবদন্তি। ১৯৯৩ কোপায় আর্জেন্টিনা সর্বশেষ যে বড় টুর্নামেন্ট জিতেছিল, সেখানেই থাকতে পারতেন ফুটবলার ম্যারাডোনা। কিন্তু তত দিনে ম্যারাডোনার বর্ণময় ক্যারিয়ারে শেষের গান শুরু হয়ে গিয়েছিল। এরপর আর্জেন্টিনা আরও চারটি টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলেছে। সবগুলো ম্যাচই ম্যারাডোনা দেখেছেন। তবে একবারও শিরোপা জয়ের আনন্দে হাসতে পারেননি।
আবারও যখন আর্জেন্টিনার সামনে শিরোপা জেতার সুযোগ তখন ম্যারাডোনা নেই। ম্যারাডোনা বেঁচে থাকলে আর আর্জেন্টিনা কাল কোপার শিরোপা জিতলে আবেগী এক ম্যারাডোনাকেই হয়তো দেখা যেত! প্রতিদ্বন্দ্বী ব্রাজিলকে কিংবা নিজ দলের কোনো খেলোয়াড়কে নিয়েই হয়তো দুটো কড়া কথাও শুনিয়ে দিতেন! ম্যারাডোনা তো এমনই ছিলেন। আবেগ লুকোতে জানতেন না।
২০১৮ রাশিয়া বিশ্বকাপের কথা। নাইজেরিয়ার বিপক্ষে বিশ্বকাপে টিকে থাকার সেই ম্যাচে গ্যালারিতে উপস্থিত ছিলেন ম্যারাডোনা। লিওনেল মেসি, অ্যাঞ্জেল ডি মারিয়ারা যখন মাঠে খেলছিলেন ম্যারাডোনা গ্যালারিতেই ছিলেন। আর্জেন্টিনা আক্রমণে উঠলে ম্যারাডোনা গলা ফাটিয়েছেন। আবার কখনো ডানার মতো মেলে দিয়েছেন দুই হাত। উত্তেজনায় পাশে থাকা বন্ধুকে জড়িয় ধরেছেন তো পরের মুহূর্তেই আবার লাফিয়ে উঠেছেন। গ্যালারিতে এমন পাগলাটে ম্যারাডোনার অভাব কাল নিশ্চয় বোধ করবে ফুটবল রোমান্টিকেরা।
৬০ বছরের জীবনে ফুটবল মাঠ ও মাঠের বাইরে ম্যারাডোনা দারুণ প্রভাব রেখে গেছেন। যা ফুটবলের সঙ্গে সব সময় থেকে যাবে। একই কথা আরেক জাদুকর পেলের ক্ষেত্রেও বলা যায়। কাল কোপা দেখতে দেখতে পেলেও কি ম্যারাডোনাকে একটু মিস করবেন না!
রিশাদ হোসেন ইনিংসের পঞ্চম বলে ছক্কা মারতে পারলেন না। তখনই ফাইনাল নিশ্চিত করে ফেলে পাকিস্তান। ইনিংসের শেষ বলে হারিস রউফ ডট দিয়ে সারেন আনুষ্ঠানিকতা। বাংলাদেশ ১১ রানে হেরে যাওয়ায় এশিয়া কাপের ৪১ বছরের ইতিহাসে প্রথমবার হতে যাচ্ছে ভারত-পাকিস্তান ফাইনাল।
২ মিনিট আগেবাংলাদেশের জার্সিতে টি-টোয়েন্টিতে জাকের আলী অনিক মেরেছেন ৩৮ ছক্কা। চারের সংখ্যা ৩৪। তাহলে তাঁর ছক্কা মারার সক্ষমতা নিয়ে প্রশ্ন ওঠার কারণ কী? কারণ, এই ছক্কাগুলোর বেশির ভাগ তিনি মেরেছেন দ্বিপক্ষীয় সিরিজে। কিন্তু মেজর টুর্নামেন্টের সময় যে ছক্কা মারতেই পারেন না ‘ফিনিশার’ তকমা পাওয়া জাকের।
৪০ মিনিট আগেপাকিস্তানের স্কোরবোর্ডে যখন ১৩৫ রান উঠল, তাদের ভক্ত-সমর্থকেরা জয়ের আশা হয়তো তেমন একটা করেননি। দুবাইয়ের পিচ যতই ধীর গতির হোক, এত কম রান ডিফেন্ড করতে পাকিস্তানকে করতে হতো বিশেষ কিছুই। সালমান আলী আঘার নেতৃত্বাধীন পাকিস্তান সেটা করে দেখিয়েছে বাংলাদেশের বিপক্ষে।
২ ঘণ্টা আগেদুবাইয়ে গত রাতে বাংলাদেশকে ১১ রানে হারিয়ে ফাইনালের টিকিট কেটেছে পাকিস্তান। এদিকে ভারত তো আগেই উঠে গেছে ফাইনালে। শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচে পরশু মুখোমুখি হবে দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ভারত-পাকিস্তান। তার আগে আজ টুর্নামেন্টের নিয়মরক্ষার ম্যাচে মুখোমুখি হবে ভারত-শ্রীলঙ্কা।
৩ ঘণ্টা আগে