ক্রীড়া ডেস্ক
ম্যাচের আগে সান্তিয়াগো বার্নাব্যু স্টেডিয়ামের বাইরে গলা ফাটাচ্ছিলেন হাজারো মানুষ। তাই ছাদ ঢাকা গ্যালারির আবহ কেমন হবে তা আগে থেকে আন্দাজ করা যাচ্ছিল বেশ। কিন্তু দিনশেষে সমর্থকদের ফিরতে হয় হতাশ হয়ে। প্রত্যাবর্তনের যে স্বপ্ন নিয়ে ঘরের মাঠে নেমেছিল রিয়াল মাদ্রিদ, তা স্বপ্নই থেকে গেল৷ চ্যাম্পিয়নস লিগের বর্তমান চ্যাম্পিয়নদের এবারের যাত্রাটা ইতি টানল কোয়ার্টার ফাইনালে।
তিন গোলে পিছিয়ে থেকে ঘুরে দাঁড়ানো সহজ কথা নয়। তবু দলটা যে রিয়াল মাদ্রিদ। চ্যাম্পিয়নস লিগে যারা উপহার দিয়েছে একের পর এক রোমাঞ্চকর মুহূর্ত। তাই সমর্থকদের ছিল অগাধ বিশ্বাস। কিন্তু এমিরেটস স্টেডিয়ামের পর বার্নাব্যুতেও আধিপত্য দেখাল আর্সেনাল। দ্বিতীয় লেগে রিয়ালকে ২-১ গোলে হারিয়ে ১৬ বছর চ্যাম্পিয়ন লিগের সেমিফাইনালে পা রেখেছে গানাররা।
প্রথম লেগের আগে রিয়ালের সামনে আর্সেনালকে ফেবারিট হিসেবে গোনায় ধরার লোক খুব কমই ছিল। তবে ঘরের মাঠে ১৫বারের চ্যাম্পিয়নদের ৩-০ গোলে নাস্তানুবুদ করে কোচ মিকেল আরতেতা বুঝিয়ে দেন তার শিষ্যরা ভড়কে যায়নি। এমনকি বার্নাব্যুতেও নয়।
ম্যাচের শুরু থেকে অনুমিতভাবে বল দখলে রাখতে শুরু করে রিয়াল। কিন্তু আর্সেনালের জমাট রক্ষণে চিড় ধরাতে পারেনি কোনোভাবেই। ভিনিসিয়ুস জুনিয়রের ক্রসগুলো সহজেই প্রতিরোধ করেন উইলিয়াম সালিবা-জাকুব কিয়ররা। ১২ মিনিটে এগিয়ে যাওয়ার ভালো সুযোগ পায় আর্সেনাল। কিন্তু পেনাল্টি মিস করে বসেন বুকায়ো সাকা।
২৩ মিনিটে পেনাল্টি পায় রিয়ালও। কিন্তু ভিএআরে দেখা যায় ফাউল হওয়ার সময় অফসাইডে ছিলেন কিলিয়ান এমবাপ্পে। তাই বাতিল করা হয় পেনাল্টি। গোলমুখে সাকার দুটি শট নেওয়া ছাড়া উল্লেখযোগ্য তেমন কিছুই ছিল না। সেই সাকা নিজের শাপমোচন করেন ৬৩ মিনিটে। রিয়াল গোলরক্ষক থিবো কোর্তোয়াকে খুব সুনিপুণভাবে পরাস্ত করে আর্সেনালকে এগিয়ে দেন এই ফরোয়ার্ড।
অবশ্য দুই মিনিট পরই সমতা ফেরায় রিয়াল। এতে দায় বেশি সালিবার। আর্সেনাল ডিফেন্ডারের ভুলের সুযোগ নিয়ে ব্যবধান ১-১ করেন ভিনিসিয়ুস। জাগিয়ে তোলেন ঝিমিয়ে পড়া রিয়ালকে। কিন্তু তা কেবল ওই মুহূর্তের জন্য। যোগ করা সময়ের তৃতীয় মিনিটে মিকেল মেরিনোর পাস থেকে জয়সূচক গোলটি করে রিয়ালের কাটা ঘায়ে নুনের ছিটা দেন গাব্রিয়েল মার্তিনেল্লি। তাতে দুই লেগ মিলিয়ে ৫-১ গোলের অগ্রগামিতায় সেমিফাইনালে ওঠে আর্সেনাল।
রাতের আরেক ম্যাচে সান সিরোয় বায়ার্ন মিউনিখের বিপক্ষে ২-২ গোলে ড্র করেছে ইন্টার মিলান। দুই লেগ মিলিয়ে ৪-৩ অগ্রগামিতায় শেষ চারে নাম লিখিয়েছে তারা। যেখানে তাদের প্রতিপক্ষ বার্সেলোনা। আর আর্সেনাল খেলবে পিএসজির বিপক্ষে।
ম্যাচের আগে সান্তিয়াগো বার্নাব্যু স্টেডিয়ামের বাইরে গলা ফাটাচ্ছিলেন হাজারো মানুষ। তাই ছাদ ঢাকা গ্যালারির আবহ কেমন হবে তা আগে থেকে আন্দাজ করা যাচ্ছিল বেশ। কিন্তু দিনশেষে সমর্থকদের ফিরতে হয় হতাশ হয়ে। প্রত্যাবর্তনের যে স্বপ্ন নিয়ে ঘরের মাঠে নেমেছিল রিয়াল মাদ্রিদ, তা স্বপ্নই থেকে গেল৷ চ্যাম্পিয়নস লিগের বর্তমান চ্যাম্পিয়নদের এবারের যাত্রাটা ইতি টানল কোয়ার্টার ফাইনালে।
তিন গোলে পিছিয়ে থেকে ঘুরে দাঁড়ানো সহজ কথা নয়। তবু দলটা যে রিয়াল মাদ্রিদ। চ্যাম্পিয়নস লিগে যারা উপহার দিয়েছে একের পর এক রোমাঞ্চকর মুহূর্ত। তাই সমর্থকদের ছিল অগাধ বিশ্বাস। কিন্তু এমিরেটস স্টেডিয়ামের পর বার্নাব্যুতেও আধিপত্য দেখাল আর্সেনাল। দ্বিতীয় লেগে রিয়ালকে ২-১ গোলে হারিয়ে ১৬ বছর চ্যাম্পিয়ন লিগের সেমিফাইনালে পা রেখেছে গানাররা।
প্রথম লেগের আগে রিয়ালের সামনে আর্সেনালকে ফেবারিট হিসেবে গোনায় ধরার লোক খুব কমই ছিল। তবে ঘরের মাঠে ১৫বারের চ্যাম্পিয়নদের ৩-০ গোলে নাস্তানুবুদ করে কোচ মিকেল আরতেতা বুঝিয়ে দেন তার শিষ্যরা ভড়কে যায়নি। এমনকি বার্নাব্যুতেও নয়।
ম্যাচের শুরু থেকে অনুমিতভাবে বল দখলে রাখতে শুরু করে রিয়াল। কিন্তু আর্সেনালের জমাট রক্ষণে চিড় ধরাতে পারেনি কোনোভাবেই। ভিনিসিয়ুস জুনিয়রের ক্রসগুলো সহজেই প্রতিরোধ করেন উইলিয়াম সালিবা-জাকুব কিয়ররা। ১২ মিনিটে এগিয়ে যাওয়ার ভালো সুযোগ পায় আর্সেনাল। কিন্তু পেনাল্টি মিস করে বসেন বুকায়ো সাকা।
২৩ মিনিটে পেনাল্টি পায় রিয়ালও। কিন্তু ভিএআরে দেখা যায় ফাউল হওয়ার সময় অফসাইডে ছিলেন কিলিয়ান এমবাপ্পে। তাই বাতিল করা হয় পেনাল্টি। গোলমুখে সাকার দুটি শট নেওয়া ছাড়া উল্লেখযোগ্য তেমন কিছুই ছিল না। সেই সাকা নিজের শাপমোচন করেন ৬৩ মিনিটে। রিয়াল গোলরক্ষক থিবো কোর্তোয়াকে খুব সুনিপুণভাবে পরাস্ত করে আর্সেনালকে এগিয়ে দেন এই ফরোয়ার্ড।
অবশ্য দুই মিনিট পরই সমতা ফেরায় রিয়াল। এতে দায় বেশি সালিবার। আর্সেনাল ডিফেন্ডারের ভুলের সুযোগ নিয়ে ব্যবধান ১-১ করেন ভিনিসিয়ুস। জাগিয়ে তোলেন ঝিমিয়ে পড়া রিয়ালকে। কিন্তু তা কেবল ওই মুহূর্তের জন্য। যোগ করা সময়ের তৃতীয় মিনিটে মিকেল মেরিনোর পাস থেকে জয়সূচক গোলটি করে রিয়ালের কাটা ঘায়ে নুনের ছিটা দেন গাব্রিয়েল মার্তিনেল্লি। তাতে দুই লেগ মিলিয়ে ৫-১ গোলের অগ্রগামিতায় সেমিফাইনালে ওঠে আর্সেনাল।
রাতের আরেক ম্যাচে সান সিরোয় বায়ার্ন মিউনিখের বিপক্ষে ২-২ গোলে ড্র করেছে ইন্টার মিলান। দুই লেগ মিলিয়ে ৪-৩ অগ্রগামিতায় শেষ চারে নাম লিখিয়েছে তারা। যেখানে তাদের প্রতিপক্ষ বার্সেলোনা। আর আর্সেনাল খেলবে পিএসজির বিপক্ষে।
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
১২ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১৪ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১৫ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১৫ ঘণ্টা আগে