নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতীয় দলের ফুটবলারদের সাধারণত মাঠ আর হোটেল ছাড়া এক সঙ্গে কখনোই তেমন একটা দেখা যায় না। বেঙ্গালুরুতে সাফ চ্যাম্পিয়নশিপ খেলে আসার পর ২৩ ফুটবলার ফিরে গিয়েছিলেন যে যার ক্লাবে। বাংলাদেশকে ১৪ বছর পর সাফে সেমিফাইনালে তোলা সেই দলের ফুটবলারদের আজ বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে) ভবনে ডেকে পাঠিয়েছিলেন সভাপতি কাজী সালাউদ্দিন। জাতীয় দলের ফুটবলারদের ভিড়ে সরগরম হয়ে ওঠে বাফুফে ভবন।
২০০৯ সালের পর সাফের সেমিফাইনালে ওঠায় বাংলাদেশ দলকে ৫০ লাখ টাকা পুরস্কার দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছিলেন কাজী সালাউদ্দিন। ফাইনালে খেলতে পারলে হয়তো টাকার অঙ্কটা বাড়ত। ফাইনালে খেলতে না পারলেও কথা রেখেছেন সালাউদ্দিন। আজ ফুটবলারদের জন্য মধ্যাহ্নভোজের ব্যবস্থা রেখেছিলেন বাফুফে সভাপতি। সঙ্গে তুলে দিলেন আর্থিক পুরস্কারের চেকও।
পুরো দলের জন্য যে টাকা দিয়েছেন সালাউদ্দিন তাতে গড়ে দেড় লাখ টাকা করে পেয়েছেন ফুটবলাররা। এর বাইরে পারফরম্যান্সের ভিত্তিতে আলাদা আলাদা আর্থিক পুরস্কারও পেয়েছেন তিন ফুটবলার। দল ফাইনালে খেলতে পারলে নিজের পকেট থেকে পাঁচ লাখ টাকা বোনাস দেওয়ার ঘোষণা দিয়ে দলকে উজ্জীবিত করার চেষ্টা করেছিলেন ডিফেন্ডার বিশ্বনাথ ঘোষ। তাঁর সেই স্পৃহা দারুণ মনে ধরেছে সালাউদ্দিনের। তাই আলাদাভাবে পাঁচ লাখ টাকা দিয়েছেন তিনি বিশ্বনাথকে। ১ লাখ টাকা করে পেয়েছেন সাফে আলো কাড়া তরুণ ফরোয়ার্ড শেখ মোরসালিন ও সাফে সেরা গোলরক্ষক হওয়া আনিসুর রহমান জিকো।
দলকে ৫০ লাখ টাকার পুরোটা বাফুফের ফান্ড থেকেই দিয়েছেন সালাউদ্দিন। তবে খেলোয়াড়দের ব্যক্তিগতভাবে দেওয়া অর্থ গেছে তাঁর পকেট থেকেই। সামর্থ্য থাকলে জামালদের আরও দেওয়ার ইচ্ছা তাঁর ছিল বলে জানালেন বাফুফে সভাপতি, ‘আমি দুঃখিত যে আমি এত অল্প পয়সা দিচ্ছি। আমার কাছে থাকলে আমি আরও দিতে পারতাম। এটা একটা টোকেন মানি। তোমরা আরও বেশি প্রাপ্য। কিন্তু আমার ক্ষমতায় নাই। থাকলে আমি আরও বেশি দিতাম।’
এই দলটাকে গত ৪০ বছরের অন্যতম সেরা দল বলে প্রশংসায় ভাসিয়েছেন সালাউদ্দিন। তাঁর প্রশংসায় ভেসেছেন দলের তরুণ ফুটবলাররা, ‘১৯৭৩ স্বাধীনতার পরে প্রথম বাংলাদেশ খেলতে যায় থাইল্যান্ডের সঙ্গে। আমরা থাইল্যান্ডের সঙ্গে ২-২ গোলে ড্র করেছিলাম। ঐ দলের পরে এটাই সম্ভাব্য সেরা দল। এই দলের খেলা দেখার পরে সকলেই প্রশংসা করেছে।’
তরুণদের নিয়ে তিনি বলেছেন, ‘তিন তরুণ ফুটবলার ফাহিম, মোরসালিন এবং হৃদয় এরা ফুটবলের ভবিষ্যৎ। তাদের পারফরম্যান্সে আমি দারুণ সন্তুষ্ট। এ ছাড়া আমরা একজন সুপারষ্টার পেয়েছি, রাকিব। বর্তমানে বাংলাদেশের অন্যতম সেরা একজন ফরোয়ার্ড সে। যদি সে আরও কঠোর পরিশ্রম করতে পারেন তবে সে আরও ভালো হতে পারবে। দেশের সর্বকালের সেরা ফরোয়ার্ড হওয়ার সক্ষমতা তাঁর আছে।’
জিকোকে নিয়ে সালাউদ্দিন বলেছেন, ‘জিকো টুর্নামেন্টের সেরা গোলরক্ষক হয়েছে। এটা আমাদের জন্য অত্যন্ত গর্বের। কিছু নতুন খেলোয়াড় দারুণ পারফরম্যান্স করেছে। লেফটব্যাকে ইসা ছিলেন অসাধারণ। সেন্ট্রাল ডিফেন্সে তপু এবং তারিক কাজী দারুণ পারফরম্যান্স করেছে। চোট পাওয়া সত্ত্বেও দারুণ খেলেছেন তারিক। মিডফিল্ডে দুই সোহেল রানা তাদের কাজ দারুণ ভাবে করেছে।’
জাতীয় দলের ফুটবলারদের সাধারণত মাঠ আর হোটেল ছাড়া এক সঙ্গে কখনোই তেমন একটা দেখা যায় না। বেঙ্গালুরুতে সাফ চ্যাম্পিয়নশিপ খেলে আসার পর ২৩ ফুটবলার ফিরে গিয়েছিলেন যে যার ক্লাবে। বাংলাদেশকে ১৪ বছর পর সাফে সেমিফাইনালে তোলা সেই দলের ফুটবলারদের আজ বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে) ভবনে ডেকে পাঠিয়েছিলেন সভাপতি কাজী সালাউদ্দিন। জাতীয় দলের ফুটবলারদের ভিড়ে সরগরম হয়ে ওঠে বাফুফে ভবন।
২০০৯ সালের পর সাফের সেমিফাইনালে ওঠায় বাংলাদেশ দলকে ৫০ লাখ টাকা পুরস্কার দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছিলেন কাজী সালাউদ্দিন। ফাইনালে খেলতে পারলে হয়তো টাকার অঙ্কটা বাড়ত। ফাইনালে খেলতে না পারলেও কথা রেখেছেন সালাউদ্দিন। আজ ফুটবলারদের জন্য মধ্যাহ্নভোজের ব্যবস্থা রেখেছিলেন বাফুফে সভাপতি। সঙ্গে তুলে দিলেন আর্থিক পুরস্কারের চেকও।
পুরো দলের জন্য যে টাকা দিয়েছেন সালাউদ্দিন তাতে গড়ে দেড় লাখ টাকা করে পেয়েছেন ফুটবলাররা। এর বাইরে পারফরম্যান্সের ভিত্তিতে আলাদা আলাদা আর্থিক পুরস্কারও পেয়েছেন তিন ফুটবলার। দল ফাইনালে খেলতে পারলে নিজের পকেট থেকে পাঁচ লাখ টাকা বোনাস দেওয়ার ঘোষণা দিয়ে দলকে উজ্জীবিত করার চেষ্টা করেছিলেন ডিফেন্ডার বিশ্বনাথ ঘোষ। তাঁর সেই স্পৃহা দারুণ মনে ধরেছে সালাউদ্দিনের। তাই আলাদাভাবে পাঁচ লাখ টাকা দিয়েছেন তিনি বিশ্বনাথকে। ১ লাখ টাকা করে পেয়েছেন সাফে আলো কাড়া তরুণ ফরোয়ার্ড শেখ মোরসালিন ও সাফে সেরা গোলরক্ষক হওয়া আনিসুর রহমান জিকো।
দলকে ৫০ লাখ টাকার পুরোটা বাফুফের ফান্ড থেকেই দিয়েছেন সালাউদ্দিন। তবে খেলোয়াড়দের ব্যক্তিগতভাবে দেওয়া অর্থ গেছে তাঁর পকেট থেকেই। সামর্থ্য থাকলে জামালদের আরও দেওয়ার ইচ্ছা তাঁর ছিল বলে জানালেন বাফুফে সভাপতি, ‘আমি দুঃখিত যে আমি এত অল্প পয়সা দিচ্ছি। আমার কাছে থাকলে আমি আরও দিতে পারতাম। এটা একটা টোকেন মানি। তোমরা আরও বেশি প্রাপ্য। কিন্তু আমার ক্ষমতায় নাই। থাকলে আমি আরও বেশি দিতাম।’
এই দলটাকে গত ৪০ বছরের অন্যতম সেরা দল বলে প্রশংসায় ভাসিয়েছেন সালাউদ্দিন। তাঁর প্রশংসায় ভেসেছেন দলের তরুণ ফুটবলাররা, ‘১৯৭৩ স্বাধীনতার পরে প্রথম বাংলাদেশ খেলতে যায় থাইল্যান্ডের সঙ্গে। আমরা থাইল্যান্ডের সঙ্গে ২-২ গোলে ড্র করেছিলাম। ঐ দলের পরে এটাই সম্ভাব্য সেরা দল। এই দলের খেলা দেখার পরে সকলেই প্রশংসা করেছে।’
তরুণদের নিয়ে তিনি বলেছেন, ‘তিন তরুণ ফুটবলার ফাহিম, মোরসালিন এবং হৃদয় এরা ফুটবলের ভবিষ্যৎ। তাদের পারফরম্যান্সে আমি দারুণ সন্তুষ্ট। এ ছাড়া আমরা একজন সুপারষ্টার পেয়েছি, রাকিব। বর্তমানে বাংলাদেশের অন্যতম সেরা একজন ফরোয়ার্ড সে। যদি সে আরও কঠোর পরিশ্রম করতে পারেন তবে সে আরও ভালো হতে পারবে। দেশের সর্বকালের সেরা ফরোয়ার্ড হওয়ার সক্ষমতা তাঁর আছে।’
জিকোকে নিয়ে সালাউদ্দিন বলেছেন, ‘জিকো টুর্নামেন্টের সেরা গোলরক্ষক হয়েছে। এটা আমাদের জন্য অত্যন্ত গর্বের। কিছু নতুন খেলোয়াড় দারুণ পারফরম্যান্স করেছে। লেফটব্যাকে ইসা ছিলেন অসাধারণ। সেন্ট্রাল ডিফেন্সে তপু এবং তারিক কাজী দারুণ পারফরম্যান্স করেছে। চোট পাওয়া সত্ত্বেও দারুণ খেলেছেন তারিক। মিডফিল্ডে দুই সোহেল রানা তাদের কাজ দারুণ ভাবে করেছে।’
খুব বেশি দিন আগের ঘটনা নয়। এ বছরের জুলাইয়ে মিরপুরে বাংলাদেশের কাছে ২-১ ব্যবধানে হারের পর কড়া সমালোচনা করেছিলেন পাকিস্তানের অধিনায়ক সালমান আলী আঘা ও সাদা বলের প্রধান কোচ মাইক হেসন। দুই মাস পর এবার বাংলাদেশকে হারিয়ে এশিয়া কাপের ফাইনালের টিকিট কাটল পাকিস্তান।
১৮ মিনিট আগেবি.লিগ, বাংলাদেশ লিগ, বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের পাট চুকিয়ে পেশাদার লিগের নতুন নাম এখন বাংলাদেশ ফুটবল লিগ। প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল আগেই। পরশু লিগ কমিটির এক সভায় চূড়ান্ত করা হয় সেই নাম। নতুন নামের মোড়কে আজ থেকে শুরু হচ্ছে লিগের নতুন মৌসুম।
১ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের বিপক্ষে অলিখিত সেমিফাইনালটা লিটন দাসকে দেখতে হয়েছে ডাগ আউটে বসে। দুবাইয়ে তাওহীদ হৃদয়, পারভেজ হোসেন ইমন, জাকের আলী অনিকদের একের পর এক আত্মাহুতি দেখে লিটনের মুখটা বেশ ফ্যাকাশে দেখিয়েছে। ওয়াসিম আকরামের মতে লিটন থাকলে ম্যাচের ফল অন্য কিছু হতেও পারত।
১ ঘণ্টা আগেজিতলেই ফাইনাল—দুবাইয়ে গত রাতে সুপার ফোরের বাংলাদেশ-পাকিস্তান ম্যাচটা ছিল এমনই। অলিখিত সেমিফাইনালে প্রথম ইনিংস শেষে বাংলাদেশের ফাইনাল খেলা মনে হচ্ছিল সময়ের ব্যাপার মাত্র। কিন্তু ‘আনপ্রেডিক্টেবল’ পাকিস্তান কখন যে পাশার দান উল্টে দেবে, সেটা বোঝা মুশকিল।
২ ঘণ্টা আগে