মায়ামির হার্ড রক স্টেডিয়ামে ফাইনালটা আর্জেন্টিনার জন্য কোপা আমেরিকার শিরোপা ধরে রাখার। অন্যদিকে কলম্বিয়ার জন্য সেটা ২৩ বছরের অপেক্ষা ফুরোনোর। আক্রমণ-পাল্টা আক্রমণে খেললেও কোনো দলই প্রথমার্ধে গোলের দেখা পায়নি।
আন্তর্জাতিক ফুটবলে আজই শেষবারের মতো নামছেন আনহেল দি মারিয়া। দি মারিয়া, লিওনেল মেসি, লাওতারো মার্তিনেজ, এমিলিয়ানো মার্তিনেজদের ফাইনালের প্রথম একাদশে রেখেছে আর্জেন্টিনা। ম্যাচের শুরু থেকেই আক্রমণ ও পাল্টা আক্রমণে খেলতে থাকে আর্জেন্টিনা-কলম্বিয়া। একেবারে প্রথম দিকেই এগিয়ে যাওয়ার সুযোগ পেয়েছিল আর্জেন্টিনা। ১ মিনিটে গঞ্জালো মন্তিয়েলের ক্রস থেকে ডান পায়ে শট নিলেও লক্ষ্য ভেদ করতে পারেননি হুলিয়ান আলভারেজ। শুরুতে আকাশি-নীলদের ব্যর্থতার পরপরই আর্জেন্টিনার ওপর পাল্টা আক্রমণ করে কলম্বিয়া। ৫ মিনিটে রিকার্ডো রিওসের অ্যাসিস্টে ডান পায়ে শট নেন কলম্বিয়ার ফরোয়ার্ড লুইস দিয়াজ। তবে আর্জেন্টিনার বাজপাখি গোলরক্ষক মার্তিনেজ তা প্রতিহত করেছেন।
৭ মিনিটে এগিয়ে যাওয়ার সুবর্ণ সুযোগ পেয়েছিল কলম্বিয়া। সান্টিয়াগো আরিয়াসের হেড থেকে পাস রিসিভ করে ডান পায়ে শটও নেন জন কর্ডোবা। তবে দুর্ভাগ্যজনকভাবে গোলপোস্টের বাঁ পাশে লেগে ফিরে যায়। কলম্বিয়ার সুযোগ মিসের মহড়ায় পাল্টা আক্রমণে আর্জেন্টিনা এগিয়ে যাওয়ার সুযোগ পেয়েছিল। ২০ মিনিটে দি মারিয়ার পাস রিসিভ করে মেসি শট নেন। তবে বক্সের মধ্যে আলভারেজের পা লেগে যাওয়ার পর খুব সহজেই সেটা প্রতিহত করেন কলম্বিয়ার গোলরক্ষক ক্যামিলো ভার্গাস।
আর্জেন্টিনার সহজ সুযোগ হারানোর পর কলম্বিয়া লাগাতার আক্রমণ করেও লক্ষ্য ভেদ করতে পারেননি। নিজেদের ফিনিশিং দুর্বলতা তো ছিলই, পাশাপাশি মার্তিনেজ গোলপোস্টের সামনে বরাবরের মতোই ‘চীনের মহাপ্রাচীর’ হিসেবে আগলে রেখেছেন। প্রথমার্ধের শেষে অবশ্য গোল পেতে পারত আর্জেন্টিনা। ৪৪ মিনিটের সময় সেটপিস থেকে মেসির ক্রসে নিকোলাস তাগলিয়াফিকো হেড দিলেও তা বক্সের অনেক ওপর দিয়ে বেরিয়ে যায়।
বাংলাদেশ সময় সকাল ৬টায় শুরু হওয়ার কথা ছিল আর্জেন্টিনা-কলম্বিয়া ফাইনাল। তবে দর্শকদের বিশৃঙ্খলার কারণে দুই দফা পিছিয়ে ৮০ মিনিট দেরিতে শুরু হয়। প্রথমে যখন সময়মতো খেলা শুরু করা গেল না, তখন বাংলাদেশ সময় সকাল ৬টা ৩০ মিনিটের কথা বলা হয়েছিল। তবে ঝামেলা মিটতে দেরি হওয়ায় ৫০ মিনিট দেরিতে ৭টা ২০ মিনিটে কোপার শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচ শুরু হয়েছে।
মায়ামির হার্ড রক স্টেডিয়ামে ফাইনালটা আর্জেন্টিনার জন্য কোপা আমেরিকার শিরোপা ধরে রাখার। অন্যদিকে কলম্বিয়ার জন্য সেটা ২৩ বছরের অপেক্ষা ফুরোনোর। আক্রমণ-পাল্টা আক্রমণে খেললেও কোনো দলই প্রথমার্ধে গোলের দেখা পায়নি।
আন্তর্জাতিক ফুটবলে আজই শেষবারের মতো নামছেন আনহেল দি মারিয়া। দি মারিয়া, লিওনেল মেসি, লাওতারো মার্তিনেজ, এমিলিয়ানো মার্তিনেজদের ফাইনালের প্রথম একাদশে রেখেছে আর্জেন্টিনা। ম্যাচের শুরু থেকেই আক্রমণ ও পাল্টা আক্রমণে খেলতে থাকে আর্জেন্টিনা-কলম্বিয়া। একেবারে প্রথম দিকেই এগিয়ে যাওয়ার সুযোগ পেয়েছিল আর্জেন্টিনা। ১ মিনিটে গঞ্জালো মন্তিয়েলের ক্রস থেকে ডান পায়ে শট নিলেও লক্ষ্য ভেদ করতে পারেননি হুলিয়ান আলভারেজ। শুরুতে আকাশি-নীলদের ব্যর্থতার পরপরই আর্জেন্টিনার ওপর পাল্টা আক্রমণ করে কলম্বিয়া। ৫ মিনিটে রিকার্ডো রিওসের অ্যাসিস্টে ডান পায়ে শট নেন কলম্বিয়ার ফরোয়ার্ড লুইস দিয়াজ। তবে আর্জেন্টিনার বাজপাখি গোলরক্ষক মার্তিনেজ তা প্রতিহত করেছেন।
৭ মিনিটে এগিয়ে যাওয়ার সুবর্ণ সুযোগ পেয়েছিল কলম্বিয়া। সান্টিয়াগো আরিয়াসের হেড থেকে পাস রিসিভ করে ডান পায়ে শটও নেন জন কর্ডোবা। তবে দুর্ভাগ্যজনকভাবে গোলপোস্টের বাঁ পাশে লেগে ফিরে যায়। কলম্বিয়ার সুযোগ মিসের মহড়ায় পাল্টা আক্রমণে আর্জেন্টিনা এগিয়ে যাওয়ার সুযোগ পেয়েছিল। ২০ মিনিটে দি মারিয়ার পাস রিসিভ করে মেসি শট নেন। তবে বক্সের মধ্যে আলভারেজের পা লেগে যাওয়ার পর খুব সহজেই সেটা প্রতিহত করেন কলম্বিয়ার গোলরক্ষক ক্যামিলো ভার্গাস।
আর্জেন্টিনার সহজ সুযোগ হারানোর পর কলম্বিয়া লাগাতার আক্রমণ করেও লক্ষ্য ভেদ করতে পারেননি। নিজেদের ফিনিশিং দুর্বলতা তো ছিলই, পাশাপাশি মার্তিনেজ গোলপোস্টের সামনে বরাবরের মতোই ‘চীনের মহাপ্রাচীর’ হিসেবে আগলে রেখেছেন। প্রথমার্ধের শেষে অবশ্য গোল পেতে পারত আর্জেন্টিনা। ৪৪ মিনিটের সময় সেটপিস থেকে মেসির ক্রসে নিকোলাস তাগলিয়াফিকো হেড দিলেও তা বক্সের অনেক ওপর দিয়ে বেরিয়ে যায়।
বাংলাদেশ সময় সকাল ৬টায় শুরু হওয়ার কথা ছিল আর্জেন্টিনা-কলম্বিয়া ফাইনাল। তবে দর্শকদের বিশৃঙ্খলার কারণে দুই দফা পিছিয়ে ৮০ মিনিট দেরিতে শুরু হয়। প্রথমে যখন সময়মতো খেলা শুরু করা গেল না, তখন বাংলাদেশ সময় সকাল ৬টা ৩০ মিনিটের কথা বলা হয়েছিল। তবে ঝামেলা মিটতে দেরি হওয়ায় ৫০ মিনিট দেরিতে ৭টা ২০ মিনিটে কোপার শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচ শুরু হয়েছে।
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
১০ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১২ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১৩ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১৩ ঘণ্টা আগে