হঠাৎ পুরোনো এক স্মৃতি উস্কে দিলেন শাহরিয়ার নাফীস। নিজের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজে আজ একটি ভিডিও পোস্ট করেছেন তিনি। সেই ভিডিওতে দেখা যায় তামিম ইকবালকে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের জার্সি গায়ে। একইভবে দেখা যায় মুশফিকুর রহিমকেও। দুজনের বিভিন্ন সময়ের ম্যাচের কিছু খণ্ডচিত্র দিয়ে সাজানো হয়েছে ভিডিওটি।
আর সেই ভিডিওর ক্যাপশনে বিসিবির ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগের ইনচার্জ শাহরিয়ার নাফীস লেখেন, ‘এই ভিডিওটি ২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আগে জার্সি উন্মোচনের জন্য আমরা তৈরি করেছিলাম। অনিবার্য কারণে ভিডিও পোস্ট করতে পারিনি। এখন করলাম। সময় যতই কঠিন হোক না কেন, দিতে হবে নিজের সর্বোচ্চটুকু। পেছনে তাকানোর কোনো সুযোগ নেই। এগিয়ে যাবার স্বপ্ন আমাদের সবার চোখে। এখন সময় এগিয়ে যাবার। দেশের জন্য কিছু করার। দলের জন্য, লাল সবুজ এই জার্সির জন্য, দেশের জন্য, লড়ব সবাই এক সাথে।’
হঠাৎ কেন এই ভিডিও পোস্ট নাফীসের! টি-টোয়েন্টি থেকে অবসর নেওয়ায় তামিম-মুশফিক বিশ্বকাপে না খেললেও কেন তাঁদের নিয়ে এ ভিডিও? এ নিয়ে বিসিবির এক সূত্র জানিয়েছেন, এই ভিডিও নির্মাণের পরিকল্পনা ও চিত্রনাট্য ছিল বিসিবির ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগের ইনচার্জ শাহরিয়ার নাফীসের।
ভিডিওটি আইডিয়া ছিল এমন—তামিম ও মুশফিক আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি খেলেন না। দুজনই আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিকে বিদায় জানিয়েছেন। কিন্তু যখন দলের প্রয়োজন তখন তাঁরা সবাই এক বিন্দুতে মিলে যেতে পারেন। ওই সময়টাতে সাকিব-তামিমকে নিয়ে বিতর্কটাও চলছিল। দুজনের দূরত্ব ও বিভিন্ন মুখরোচক আলোচনা হচ্ছিল ক্রিকেট দর্শকদের মধ্যে। আসলে ওটাকে ভাবনায় রেখেই এই ভিডিওটি বানাতে চেয়েছিল বিসিবি, যাতে তাঁরা পুরো জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করতে পারেন। যেন সবাই মনে করেন, দেশের প্রয়োজনে, লাল-সবুজের জন্য আমরা সবাই এক। এই ধারনা থেকে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ছেড়ে দেওয়া দুজন বাংলাদেশের সিনিয়র তারকা ক্রিকেটারকে নিয়ে এই কন্টেন্ট তৈরি হয়েছিল।
এই ভিডিওটি পোস্ট করার পরিকল্পনা ছিল গত ২৫ মে। বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র সিরিজের পরপরই। কিন্তু ওই সিরিজ বাজেভাবে হেরে যায় বাংলাদেশ। এরপর পুরোপুরি তৈরি হওয়া ভিডিওটি পোস্ট করবে, ঠিক তার আগে নেওয়া হয় নতুন সিদ্ধান্ত। বিসিবির সর্বোচ্চ কর্তৃপক্ষ ভিডিওটি পোস্টের অনুমতি দেয়নি। তাদের আশঙ্কা ছিল, যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে বাংলাদেশ বাজে খেলায় সেই মুহূর্তে এমন ভিডিও পোস্ট করলে বিতর্ক আরও বাড়ত। সেই সময় জোর গুঞ্জন ছিল, তামিমকে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের দলে ফেরানো হতে পারে।
বিসিবি মনে করেছিল, যদিও ভিডিওটি পোস্ট করা হয় তবে সেই আলোচনা ও বিতর্ক আরও বাড়বে। যেটা সামাল দেওয়াটা খুব কঠিন হয়ে যাবে আর দলে প্রভাব পড়বে। এ সব কিছু চিন্তা করে বিসিবি নীর্তিনির্ধারকেরা আর এই ভিডিওটি প্রকাশের অনুমতি দেননি। নাফীস যেহেতু ভিডিওটি বানানোর দায়িত্বে ছিলেন, সেই কারণে পড়ে থাকা ভিডিওটি আজ তিনি পোস্ট করেছেন।
আরও খবর পড়ুন:
হঠাৎ পুরোনো এক স্মৃতি উস্কে দিলেন শাহরিয়ার নাফীস। নিজের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজে আজ একটি ভিডিও পোস্ট করেছেন তিনি। সেই ভিডিওতে দেখা যায় তামিম ইকবালকে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের জার্সি গায়ে। একইভবে দেখা যায় মুশফিকুর রহিমকেও। দুজনের বিভিন্ন সময়ের ম্যাচের কিছু খণ্ডচিত্র দিয়ে সাজানো হয়েছে ভিডিওটি।
আর সেই ভিডিওর ক্যাপশনে বিসিবির ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগের ইনচার্জ শাহরিয়ার নাফীস লেখেন, ‘এই ভিডিওটি ২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আগে জার্সি উন্মোচনের জন্য আমরা তৈরি করেছিলাম। অনিবার্য কারণে ভিডিও পোস্ট করতে পারিনি। এখন করলাম। সময় যতই কঠিন হোক না কেন, দিতে হবে নিজের সর্বোচ্চটুকু। পেছনে তাকানোর কোনো সুযোগ নেই। এগিয়ে যাবার স্বপ্ন আমাদের সবার চোখে। এখন সময় এগিয়ে যাবার। দেশের জন্য কিছু করার। দলের জন্য, লাল সবুজ এই জার্সির জন্য, দেশের জন্য, লড়ব সবাই এক সাথে।’
হঠাৎ কেন এই ভিডিও পোস্ট নাফীসের! টি-টোয়েন্টি থেকে অবসর নেওয়ায় তামিম-মুশফিক বিশ্বকাপে না খেললেও কেন তাঁদের নিয়ে এ ভিডিও? এ নিয়ে বিসিবির এক সূত্র জানিয়েছেন, এই ভিডিও নির্মাণের পরিকল্পনা ও চিত্রনাট্য ছিল বিসিবির ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগের ইনচার্জ শাহরিয়ার নাফীসের।
ভিডিওটি আইডিয়া ছিল এমন—তামিম ও মুশফিক আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি খেলেন না। দুজনই আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিকে বিদায় জানিয়েছেন। কিন্তু যখন দলের প্রয়োজন তখন তাঁরা সবাই এক বিন্দুতে মিলে যেতে পারেন। ওই সময়টাতে সাকিব-তামিমকে নিয়ে বিতর্কটাও চলছিল। দুজনের দূরত্ব ও বিভিন্ন মুখরোচক আলোচনা হচ্ছিল ক্রিকেট দর্শকদের মধ্যে। আসলে ওটাকে ভাবনায় রেখেই এই ভিডিওটি বানাতে চেয়েছিল বিসিবি, যাতে তাঁরা পুরো জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করতে পারেন। যেন সবাই মনে করেন, দেশের প্রয়োজনে, লাল-সবুজের জন্য আমরা সবাই এক। এই ধারনা থেকে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ছেড়ে দেওয়া দুজন বাংলাদেশের সিনিয়র তারকা ক্রিকেটারকে নিয়ে এই কন্টেন্ট তৈরি হয়েছিল।
এই ভিডিওটি পোস্ট করার পরিকল্পনা ছিল গত ২৫ মে। বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র সিরিজের পরপরই। কিন্তু ওই সিরিজ বাজেভাবে হেরে যায় বাংলাদেশ। এরপর পুরোপুরি তৈরি হওয়া ভিডিওটি পোস্ট করবে, ঠিক তার আগে নেওয়া হয় নতুন সিদ্ধান্ত। বিসিবির সর্বোচ্চ কর্তৃপক্ষ ভিডিওটি পোস্টের অনুমতি দেয়নি। তাদের আশঙ্কা ছিল, যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে বাংলাদেশ বাজে খেলায় সেই মুহূর্তে এমন ভিডিও পোস্ট করলে বিতর্ক আরও বাড়ত। সেই সময় জোর গুঞ্জন ছিল, তামিমকে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের দলে ফেরানো হতে পারে।
বিসিবি মনে করেছিল, যদিও ভিডিওটি পোস্ট করা হয় তবে সেই আলোচনা ও বিতর্ক আরও বাড়বে। যেটা সামাল দেওয়াটা খুব কঠিন হয়ে যাবে আর দলে প্রভাব পড়বে। এ সব কিছু চিন্তা করে বিসিবি নীর্তিনির্ধারকেরা আর এই ভিডিওটি প্রকাশের অনুমতি দেননি। নাফীস যেহেতু ভিডিওটি বানানোর দায়িত্বে ছিলেন, সেই কারণে পড়ে থাকা ভিডিওটি আজ তিনি পোস্ট করেছেন।
আরও খবর পড়ুন:
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
১০ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১২ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১৩ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১৩ ঘণ্টা আগে